মইনুল হাসান, ফ্রান্স
ছোট একটি শহরের সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে আকাশভ্রমণের মজাই আলাদা। এমন ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য এয়ারবাস নামে প্রতিষ্ঠানটি সেই ১৯৮৮ সাল থেকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আকাশযান নির্মাণে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আর সে ভাবনা থেকে জন্ম নেয় বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান এয়ারবাসের এ৩৮০ বিমানটি। ২৭ এপ্রিল ২০০৫ সকাল ঠিক ১০টা ২৯ মিনিটে ফ্রান্সের তুলুজ নগরীর বিমানবন্দর থেকে প্রথম আকাশে ডানা মেলেছিল এ৩৮০। সেদিন খুব কাছে থেকে মানুষের তৈরি সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমানের রাজকীয় উড্ডয়ন প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অবাক হয়ে লক্ষ করেছি যে চারটি জেট ইঞ্জিনসংবলিত এবং দোতলা এই বিমানটি তেমন শব্দ না করেই স্বচ্ছন্দে নীল আকাশে উড়ে গেল! তবে প্রথম এ পরীক্ষামূলক উড্ডয়নটি ছিল যাত্রীবিহীন। তারপর সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের হাত ধরে যাত্রী বহন শুরু হয় ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে।
এয়ারবাসের এ৩৮০ একসঙ্গে ৮৫৩ যাত্রী বহনে সক্ষম। একনাগাড়ে ১৫ হাজার ৩০০ বা ৯ হাজার ৫০০ মাইল ভ্রমণের রেকর্ড আছে এর। ঘণ্টায় ৯০০ কিলোমিটার বা ৫৬০ মাইলের বেশি গতিতে চলার সময় তেমন কোনো ঝাঁকুনি বা কম্পনের সৃষ্টি হয় না। এর আগে সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান ছিল বোয়িং ৭৪৭ বিমানটি। বোয়িং ৭৪৭-এর থেকে ৪০ শতাংশ বেশি ধারণক্ষমতার এই বিমান দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রীদের জন্য বেশ আরামদায়ক।
দুবাইভিত্তিক বিমান কোম্পানি এমিরেটস এয়ারলাইনসের বাণিজ্যিক বিমানবহরে ২০২৪ সালে এ৩৮০ বিমানের সংখ্যা হবে মোট ১৪৪টি। তারা নতুন করে এই বিমানটির অভ্যন্তরীণ অংশকে মনোরম নকশা এবং আরও আরামদায়ক করে সাজিয়েছে। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস এ৩৮০-এর দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা।
অতিমারির আগে ২০১৯ সালে বিশ্বের মোট ১৪টি বিমান কোম্পানি মিলে সপ্তাহে ২ হাজার ৩০০ উড্ডয়নের মাধ্যমে ভ্রমণপিপাসু যাত্রীদের পরিষেবা নিশ্চিত করেছে।
এয়ারবাস মোট ২৫৪টি এ৩৮০ বিমান নির্মাণ করেছে। আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময়কর এ বিমানটি বেশ আরামদায়ক, তুলনামূলক কম শব্দ হয় এবং দ্রুতগতির প্রশংসা কুড়াতে সক্ষম হয়েছে। তবে কোভিড-১৯ অতিমারি বিমান পরিবহন শিল্পে প্রচণ্ড আঘাত হানে। এর থেকে এ৩৮০ বিমানটিও রক্ষা পায়নি। এয়ারবাস তাই ২০২১ সাল থেকে এমন চমৎকার আকাশযানটি নির্মাণ বন্ধ করে দিয়েছে। এয়ারবাস বসে নেই। ইতিমধ্যে তারা চমৎকার নকশার এবং হাইড্রোজেনচালিত পরিবেশবান্ধব বিমান তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ফলে অচিরেই আকাশে দেখা দেবে আরেক বিস্ময়।
ছোট একটি শহরের সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে আকাশভ্রমণের মজাই আলাদা। এমন ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য এয়ারবাস নামে প্রতিষ্ঠানটি সেই ১৯৮৮ সাল থেকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আকাশযান নির্মাণে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আর সে ভাবনা থেকে জন্ম নেয় বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান এয়ারবাসের এ৩৮০ বিমানটি। ২৭ এপ্রিল ২০০৫ সকাল ঠিক ১০টা ২৯ মিনিটে ফ্রান্সের তুলুজ নগরীর বিমানবন্দর থেকে প্রথম আকাশে ডানা মেলেছিল এ৩৮০। সেদিন খুব কাছে থেকে মানুষের তৈরি সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমানের রাজকীয় উড্ডয়ন প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অবাক হয়ে লক্ষ করেছি যে চারটি জেট ইঞ্জিনসংবলিত এবং দোতলা এই বিমানটি তেমন শব্দ না করেই স্বচ্ছন্দে নীল আকাশে উড়ে গেল! তবে প্রথম এ পরীক্ষামূলক উড্ডয়নটি ছিল যাত্রীবিহীন। তারপর সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের হাত ধরে যাত্রী বহন শুরু হয় ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে।
এয়ারবাসের এ৩৮০ একসঙ্গে ৮৫৩ যাত্রী বহনে সক্ষম। একনাগাড়ে ১৫ হাজার ৩০০ বা ৯ হাজার ৫০০ মাইল ভ্রমণের রেকর্ড আছে এর। ঘণ্টায় ৯০০ কিলোমিটার বা ৫৬০ মাইলের বেশি গতিতে চলার সময় তেমন কোনো ঝাঁকুনি বা কম্পনের সৃষ্টি হয় না। এর আগে সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান ছিল বোয়িং ৭৪৭ বিমানটি। বোয়িং ৭৪৭-এর থেকে ৪০ শতাংশ বেশি ধারণক্ষমতার এই বিমান দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রীদের জন্য বেশ আরামদায়ক।
দুবাইভিত্তিক বিমান কোম্পানি এমিরেটস এয়ারলাইনসের বাণিজ্যিক বিমানবহরে ২০২৪ সালে এ৩৮০ বিমানের সংখ্যা হবে মোট ১৪৪টি। তারা নতুন করে এই বিমানটির অভ্যন্তরীণ অংশকে মনোরম নকশা এবং আরও আরামদায়ক করে সাজিয়েছে। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস এ৩৮০-এর দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা।
অতিমারির আগে ২০১৯ সালে বিশ্বের মোট ১৪টি বিমান কোম্পানি মিলে সপ্তাহে ২ হাজার ৩০০ উড্ডয়নের মাধ্যমে ভ্রমণপিপাসু যাত্রীদের পরিষেবা নিশ্চিত করেছে।
এয়ারবাস মোট ২৫৪টি এ৩৮০ বিমান নির্মাণ করেছে। আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময়কর এ বিমানটি বেশ আরামদায়ক, তুলনামূলক কম শব্দ হয় এবং দ্রুতগতির প্রশংসা কুড়াতে সক্ষম হয়েছে। তবে কোভিড-১৯ অতিমারি বিমান পরিবহন শিল্পে প্রচণ্ড আঘাত হানে। এর থেকে এ৩৮০ বিমানটিও রক্ষা পায়নি। এয়ারবাস তাই ২০২১ সাল থেকে এমন চমৎকার আকাশযানটি নির্মাণ বন্ধ করে দিয়েছে। এয়ারবাস বসে নেই। ইতিমধ্যে তারা চমৎকার নকশার এবং হাইড্রোজেনচালিত পরিবেশবান্ধব বিমান তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ফলে অচিরেই আকাশে দেখা দেবে আরেক বিস্ময়।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে