অনন্যা দাস
বিভিন্ন কারণেই বাড়িতে রান্না করা খাবারের একটা অংশ বেঁচে যায়। সেগুলোর ঠাঁই হয় ফ্রিজে। সেগুলো ঠিক মুখেও রোচে না আবার ফেলে দিতেও দ্বিধা হয়। অবশ্য চাইলেই সেগুলো নষ্ট না করে বানিয়ে ফেলা যায় সুস্বাদু সব খাবার। খাবার তৈরির সময় শুধু একটু এপাশ-ওপাশ করে নিতে হবে অথবা নতুন করে হালকা কিছু উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে। গন্ধ হয়ে যাওয়া বাসি খাবার দিয়ে নতুন করে কোনো খাবার তৈরি করবেন না। সেগুলো স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
ভাত
ভাত ছাড়া বাঙালির চলে না। আর তাই বেঁচে যাওয়া খাবারের তালিকায়ও প্রধান এবং অন্যতম হলো ভাত। আপনার প্রতিদিনকার বাসি ভাত ব্যবহার করে বানিয়ে ফেলতে পারেন ফ্রায়েড রাইস, ফ্রায়েড রাইস বল কিংবা রাইস পুডিং। এ ছাড়া পান্তা তো রইলই।
বেঁচে যাওয়া ভাতের সঙ্গে সবজি, ডিম, সয়াসস মিশিয়ে ভেজে নিলেই চমৎকার সুস্বাদু ফ্রায়েড রাইস তৈরি হয়ে যাবে নিমেষেই। আবার ভাতের সঙ্গে ইতালিয়ান হার্বস, চিজ, সবজি মিশিয়ে গোল্লা বানিয়ে তারপর ডিপ ফ্রাই করে নিলেই হয়ে যাবে ফ্রায়েড রাইস বল। মিষ্টি কিছু খেতে চাইলে নারকেলের দুধ ও সিরাপ দিয়ে তৈরি করে ফেলতে পারেন বাসি ভাতের রাইস পুডিং। এ ছাড়া পান্তা খেতে পারেন আলুভর্তা, ডিমভাজা কিংবা শুধুই লবণ, তেল আর শুকনো মরিচ ডলে।
মুরগির তরকারি
মুরগির বাসি তরকারির ঝোল আর ভাত খেতে ভালো লাগছে না। চাইলে এই ঝোলের মুরগি তুলে নিয়ে সেটা দিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারবেন অসাধারণ সব আইটেম। যেমন পিৎজা, পাস্তা বা র্যাপ! অবাক হওয়ার কিছু নেই।
পিৎজা বা পাস্তা বানানোর সময় যদি বাসি মুরগির তরকারি থেকে মাংসগুলো ছোট ছোট টুকরো করে ব্যবহার করেন, দেখবেন ভিন্ন একটা স্বাদ পাওয়া যাবে সেগুলোতে। আবার ছোট টুকরোর মাংস সালাদ পাতা, টমেটো, শসা আর ড্রেসিংয়ের সঙ্গে মিশিয়ে রুটিতে মুড়ে নিলেই হয়ে যাবে মজাদার র্যাপ।
পাউরুটি
পাউরুটির প্যাকেটের শেষ কয়েকটা স্লাইস প্রায় সময়ই বেঁচে যায়। এই স্লাইসগুলো দিয়ে পিৎজা টোস্ট, ব্রেড ক্র্যাম্প বা ব্রেড পুডিংয়ের মতো অনেক ধরনের খাবার বানানো সম্ভব।
বাসি ব্রেডের ওপর পিৎজা সস, চিজ আর পছন্দসই টপিং দিয়ে ওভেনে চিজ গলে যাওয়া পর্যন্ত বেক করে নিলেই মজাদার পিৎজা টোস্ট তৈরি হয়ে যাবে। আবার রুটিগুলো বেক করে একদম শুকিয়ে নিয়ে তারপর ব্লেন্ডারে গুঁড়ো করে নিলে আর আপনার বাজার থেকে ব্রেড ক্র্যাম্প কিনতে হবে না। আবার সাধারণ পুডিংয়ের পরিবর্তে তাতে ব্রেড গুঁড়ো করে মিশিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন বাহারি ডেজার্ট ব্রেড পুডিং।
আলুভর্তা
যদিও আলুভর্তার মতো মজার খাবার বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে নেহাত যদি এমনটা হয়েই যায়, তাহলে সেগুলো দিয়ে বানিয়ে ফেলা যায় আলুর চপ, আলুপুরি বা শিঙাড়া।
আলুভর্তা চাইলেই ব্যবহার করা যায় পুরির পুর হিসেবে। অথবা একটু ডিম ভেঙে মিশিয়ে তারপর চপের আকার দিয়ে তেলে ভেজে নিলেই হয়ে যাবে সন্ধ্যার মজাদার নাশতা আলুর চপ। আবার আলুভর্তার সঙ্গে সামান্য সবজি সেদ্ধ করে অথবা বেঁচে যাওয়া সবজি আধা ভাঙা করে মিশিয়ে নিয়ে তারপর সেটা শিঙাড়ার ফিলিং হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
সবজি
বেঁচে যাওয়া সবজিও পেতে পারে নতুন রূপ। এগুলো দিয়ে বানাতে পারেন স্টু, স্যুপ কিংবা সবজি চপ।
রান্না করা সবজি অনায়াসে স্টু বা স্যুপের উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। অথবা এগুলো ব্যবহার করে সবজির চপ তৈরি করে ফেলাও বেশ সহজ।
বিভিন্ন কারণেই বাড়িতে রান্না করা খাবারের একটা অংশ বেঁচে যায়। সেগুলোর ঠাঁই হয় ফ্রিজে। সেগুলো ঠিক মুখেও রোচে না আবার ফেলে দিতেও দ্বিধা হয়। অবশ্য চাইলেই সেগুলো নষ্ট না করে বানিয়ে ফেলা যায় সুস্বাদু সব খাবার। খাবার তৈরির সময় শুধু একটু এপাশ-ওপাশ করে নিতে হবে অথবা নতুন করে হালকা কিছু উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে। গন্ধ হয়ে যাওয়া বাসি খাবার দিয়ে নতুন করে কোনো খাবার তৈরি করবেন না। সেগুলো স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
ভাত
ভাত ছাড়া বাঙালির চলে না। আর তাই বেঁচে যাওয়া খাবারের তালিকায়ও প্রধান এবং অন্যতম হলো ভাত। আপনার প্রতিদিনকার বাসি ভাত ব্যবহার করে বানিয়ে ফেলতে পারেন ফ্রায়েড রাইস, ফ্রায়েড রাইস বল কিংবা রাইস পুডিং। এ ছাড়া পান্তা তো রইলই।
বেঁচে যাওয়া ভাতের সঙ্গে সবজি, ডিম, সয়াসস মিশিয়ে ভেজে নিলেই চমৎকার সুস্বাদু ফ্রায়েড রাইস তৈরি হয়ে যাবে নিমেষেই। আবার ভাতের সঙ্গে ইতালিয়ান হার্বস, চিজ, সবজি মিশিয়ে গোল্লা বানিয়ে তারপর ডিপ ফ্রাই করে নিলেই হয়ে যাবে ফ্রায়েড রাইস বল। মিষ্টি কিছু খেতে চাইলে নারকেলের দুধ ও সিরাপ দিয়ে তৈরি করে ফেলতে পারেন বাসি ভাতের রাইস পুডিং। এ ছাড়া পান্তা খেতে পারেন আলুভর্তা, ডিমভাজা কিংবা শুধুই লবণ, তেল আর শুকনো মরিচ ডলে।
মুরগির তরকারি
মুরগির বাসি তরকারির ঝোল আর ভাত খেতে ভালো লাগছে না। চাইলে এই ঝোলের মুরগি তুলে নিয়ে সেটা দিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারবেন অসাধারণ সব আইটেম। যেমন পিৎজা, পাস্তা বা র্যাপ! অবাক হওয়ার কিছু নেই।
পিৎজা বা পাস্তা বানানোর সময় যদি বাসি মুরগির তরকারি থেকে মাংসগুলো ছোট ছোট টুকরো করে ব্যবহার করেন, দেখবেন ভিন্ন একটা স্বাদ পাওয়া যাবে সেগুলোতে। আবার ছোট টুকরোর মাংস সালাদ পাতা, টমেটো, শসা আর ড্রেসিংয়ের সঙ্গে মিশিয়ে রুটিতে মুড়ে নিলেই হয়ে যাবে মজাদার র্যাপ।
পাউরুটি
পাউরুটির প্যাকেটের শেষ কয়েকটা স্লাইস প্রায় সময়ই বেঁচে যায়। এই স্লাইসগুলো দিয়ে পিৎজা টোস্ট, ব্রেড ক্র্যাম্প বা ব্রেড পুডিংয়ের মতো অনেক ধরনের খাবার বানানো সম্ভব।
বাসি ব্রেডের ওপর পিৎজা সস, চিজ আর পছন্দসই টপিং দিয়ে ওভেনে চিজ গলে যাওয়া পর্যন্ত বেক করে নিলেই মজাদার পিৎজা টোস্ট তৈরি হয়ে যাবে। আবার রুটিগুলো বেক করে একদম শুকিয়ে নিয়ে তারপর ব্লেন্ডারে গুঁড়ো করে নিলে আর আপনার বাজার থেকে ব্রেড ক্র্যাম্প কিনতে হবে না। আবার সাধারণ পুডিংয়ের পরিবর্তে তাতে ব্রেড গুঁড়ো করে মিশিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন বাহারি ডেজার্ট ব্রেড পুডিং।
আলুভর্তা
যদিও আলুভর্তার মতো মজার খাবার বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে নেহাত যদি এমনটা হয়েই যায়, তাহলে সেগুলো দিয়ে বানিয়ে ফেলা যায় আলুর চপ, আলুপুরি বা শিঙাড়া।
আলুভর্তা চাইলেই ব্যবহার করা যায় পুরির পুর হিসেবে। অথবা একটু ডিম ভেঙে মিশিয়ে তারপর চপের আকার দিয়ে তেলে ভেজে নিলেই হয়ে যাবে সন্ধ্যার মজাদার নাশতা আলুর চপ। আবার আলুভর্তার সঙ্গে সামান্য সবজি সেদ্ধ করে অথবা বেঁচে যাওয়া সবজি আধা ভাঙা করে মিশিয়ে নিয়ে তারপর সেটা শিঙাড়ার ফিলিং হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
সবজি
বেঁচে যাওয়া সবজিও পেতে পারে নতুন রূপ। এগুলো দিয়ে বানাতে পারেন স্টু, স্যুপ কিংবা সবজি চপ।
রান্না করা সবজি অনায়াসে স্টু বা স্যুপের উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। অথবা এগুলো ব্যবহার করে সবজির চপ তৈরি করে ফেলাও বেশ সহজ।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে