মুনমুন দাস
এবারের শীতের পিঠা পার্বণ শুরু হোক একটু ভিন্ন স্বাদে। মুখে লাগুক হালকা ঝাল মিষ্টি স্বাদ। যাঁরা পিঠা খেতে চান কিন্তু বেশি মিষ্টির না; আবার যাঁরা পিঠা খেতে ভালোবাসেন কিন্তু চাই একটু ভিন্ন স্বাদ, তাদের জন্য অসাধারণ স্বাদের ভাপা তিল পুলির রেসিপি থাকছে আজকের আয়োজনে।
পুর তৈরির জন্য
উপকরণ
সাদা তিল ১ কাপ, খেজুর গুড় ১ / ৫ কাপ, কিশমিশ ১ / ৪ কাপ, আদা ১ ইঞ্চি পরি মান, লবঙ্গ ৫ /৬ টি, পানি ১ / ৪ কাপ, কয়েকপ্রকার বাদাম ১ / ২ কাপ।
প্রণালি
শুকনো কড়াইতে তিল ভেজে নিতে হবে কোনো প্রকার তেল ছাড়াই, হালকা লালচে হয়ে আসলে নামিয়ে নিতে হবে। মচমচে শুকনো তিল গুঁড়ো করে নিতে হবে, মিহি গুঁড়ো হবে না। এরপর সব বাদাম তিলের মতোই শুকনো করে ভেজে গুঁড়ো করে নিতে হবে। ৪ কড়াইতে গুড় দিয়ে তাতে ২ চা চামচ পানি দিয়ে খুব অল্প আঁচে নাড়তে হবে এবং তাতে লবঙ্গ ভেঙে দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে দিতে হবে আদা বাটা। লবঙ্গ বা আদা খুব বেশি পরিমাণে দেওয়া যাবে না বা বেশি সময় নিয়ে চুলায় জ্বাল করা যাবে না। গুড়ের মিশ্রণ একটু আঠালো হয়ে আসলে তাতে গুঁড়ো করে রাখা তিল ও বাদাম দিয়ে নেড়ে নেড়ে পুর বানিয়ে নিতে হবে। পুর খুব বেশি ঝড় ঝড়েও হবে না আবার খুব আঠালোও না। স্বাদ হবে হালকা ঝাঁজালো মিষ্টি। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে পুরটা।
পুলির ডো
উপকরণ
চালের আটা ২ কাপ, পানি ১ / ৫ কাপ, লবণ ১ চিমটি।
প্রণালি
পানি খুব ভালো করে জ্বাল করে তাতে লবণ দিয়ে চালের আটা দিয়ে খুব ভালো করে মেখে নিতে হবে। শুকনো চালের আটা হলে পানি একটু বেশি লাগতে পারে। চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা হওয়া পর্যন্ত সময় নিয়ে ভালো করে মেখে নিতে হবে চালের আটার ডো। ছোট ছোট বল বানিয়ে তা হাতের তালুর সাহায্যে চেপে চেপে ছোট রুটির আকারে বানিয়ে তিলের পুর ভোরে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। চাইলে বিভিন্ন ছাঁচ দিয়েও করা যাবে বাহারি নকশা।
একটা হাঁড়িতে অর্ধেক পরি মান পানি নিয়ে মুখে বসিয়ে দিতে হবে কোনো স্টিল বা বাঁশের ছাঁকনি অথবা রাইস কুকারেও পানি দিয়ে ওপরের ছাঁকনিতে বিছিয়ে দিতে হবে বানিয়ে রাখা পুলি গুলো।
হাঁড়ি বা রাইস কুকারের মুখ বন্ধ করে অপেক্ষা করতে হবে ১২/১৫ মিনিট, এরপর ভাঁপ থেকে নামিয়ে হালকা গরম পানি ঢেলে দিতে হবে পুলি পিঠার ওপর এতে করে একটার সঙ্গে আর একটা লেগে থাকবে না। তৈরি হয়ে গেল মজাদার স্বাদের ঝাল মিষ্টি ভাপা তিল পুলি। গরম-গরম ভাপা তিল পুলির ওপর চাইলে একটু গুড়ের রস ছিটিয়ে পরিবেশন করতে পারেন।
এবারের শীতের পিঠা পার্বণ শুরু হোক একটু ভিন্ন স্বাদে। মুখে লাগুক হালকা ঝাল মিষ্টি স্বাদ। যাঁরা পিঠা খেতে চান কিন্তু বেশি মিষ্টির না; আবার যাঁরা পিঠা খেতে ভালোবাসেন কিন্তু চাই একটু ভিন্ন স্বাদ, তাদের জন্য অসাধারণ স্বাদের ভাপা তিল পুলির রেসিপি থাকছে আজকের আয়োজনে।
পুর তৈরির জন্য
উপকরণ
সাদা তিল ১ কাপ, খেজুর গুড় ১ / ৫ কাপ, কিশমিশ ১ / ৪ কাপ, আদা ১ ইঞ্চি পরি মান, লবঙ্গ ৫ /৬ টি, পানি ১ / ৪ কাপ, কয়েকপ্রকার বাদাম ১ / ২ কাপ।
প্রণালি
শুকনো কড়াইতে তিল ভেজে নিতে হবে কোনো প্রকার তেল ছাড়াই, হালকা লালচে হয়ে আসলে নামিয়ে নিতে হবে। মচমচে শুকনো তিল গুঁড়ো করে নিতে হবে, মিহি গুঁড়ো হবে না। এরপর সব বাদাম তিলের মতোই শুকনো করে ভেজে গুঁড়ো করে নিতে হবে। ৪ কড়াইতে গুড় দিয়ে তাতে ২ চা চামচ পানি দিয়ে খুব অল্প আঁচে নাড়তে হবে এবং তাতে লবঙ্গ ভেঙে দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে দিতে হবে আদা বাটা। লবঙ্গ বা আদা খুব বেশি পরিমাণে দেওয়া যাবে না বা বেশি সময় নিয়ে চুলায় জ্বাল করা যাবে না। গুড়ের মিশ্রণ একটু আঠালো হয়ে আসলে তাতে গুঁড়ো করে রাখা তিল ও বাদাম দিয়ে নেড়ে নেড়ে পুর বানিয়ে নিতে হবে। পুর খুব বেশি ঝড় ঝড়েও হবে না আবার খুব আঠালোও না। স্বাদ হবে হালকা ঝাঁজালো মিষ্টি। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে পুরটা।
পুলির ডো
উপকরণ
চালের আটা ২ কাপ, পানি ১ / ৫ কাপ, লবণ ১ চিমটি।
প্রণালি
পানি খুব ভালো করে জ্বাল করে তাতে লবণ দিয়ে চালের আটা দিয়ে খুব ভালো করে মেখে নিতে হবে। শুকনো চালের আটা হলে পানি একটু বেশি লাগতে পারে। চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা হওয়া পর্যন্ত সময় নিয়ে ভালো করে মেখে নিতে হবে চালের আটার ডো। ছোট ছোট বল বানিয়ে তা হাতের তালুর সাহায্যে চেপে চেপে ছোট রুটির আকারে বানিয়ে তিলের পুর ভোরে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। চাইলে বিভিন্ন ছাঁচ দিয়েও করা যাবে বাহারি নকশা।
একটা হাঁড়িতে অর্ধেক পরি মান পানি নিয়ে মুখে বসিয়ে দিতে হবে কোনো স্টিল বা বাঁশের ছাঁকনি অথবা রাইস কুকারেও পানি দিয়ে ওপরের ছাঁকনিতে বিছিয়ে দিতে হবে বানিয়ে রাখা পুলি গুলো।
হাঁড়ি বা রাইস কুকারের মুখ বন্ধ করে অপেক্ষা করতে হবে ১২/১৫ মিনিট, এরপর ভাঁপ থেকে নামিয়ে হালকা গরম পানি ঢেলে দিতে হবে পুলি পিঠার ওপর এতে করে একটার সঙ্গে আর একটা লেগে থাকবে না। তৈরি হয়ে গেল মজাদার স্বাদের ঝাল মিষ্টি ভাপা তিল পুলি। গরম-গরম ভাপা তিল পুলির ওপর চাইলে একটু গুড়ের রস ছিটিয়ে পরিবেশন করতে পারেন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে