ফারিয়া রহমান খান
যাঁরা নতুন মা হতে চলেছেন, তাঁরা অনেক ক্ষেত্রে নবজাতকের জন্য নতুন জিনিসপত্র কেনাকাটা করে ঘর ভরিয়ে ফেললেও ডেলিভারি হওয়ার সময় এলে হাসপাতালে কী কী নেওয়া প্রয়োজন, সেসব গুছিয়ে রাখতে ভুলে যান। ফলে শেষ সময়ে এসে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়, তাড়াহুড়োও লেগে যায়। তাই প্রসবকালীন একটু নিশ্চিন্ত থাকতে লেবার ব্যাগ গুছিয়ে রাখা উচিত নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। সন্তান প্রসবের জন্য হাসপাতালে যেতে আগে থেকেই দুটো বা একটি ব্যাগ প্রস্তুত করে রাখুন; যেখানে নবজাতক ও নতুন মায়ের সব প্রয়োজনীয় জিনিস লাগবে।
কখন গোছাবেন
সাধারণত ৪০ সপ্তাহ বা তার আশপাশের সময়ে প্রসব বেদনা ওঠার সম্ভাবনা থাকে। তবে অনেক ক্ষেত্রে তা ৩৫ সপ্তাহ বা আগেও হতে দেখা যায়। তাই আট মাস পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথেই লেবার ব্যাগ গুছিয়ে রাখুন। এতে করে প্রসবের সময় এলে কিছু কাজ এগিয়ে থাকবে। ব্যাগ গোছানোর সময় অবশ্যই স্বামী বা যিনি আপনার সাথে হাসপাতালে থাকবেন, তাঁর সাহায্য নিন। এতে করে যিনি আপনার সাথে হাসপাতালে থাকবেন তিনিও ভালোভাবে জানবেন কোন ব্যাগে, কোথায় কী রয়েছে। ফলে দরকারের সময় সেগুলো সহজেই খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। ব্যাগ গোছানো হয়ে গেলে হাতের নাগালে রাখুন, যেন প্রয়োজনের সময় খুব সহজেই নিয়ে বের হওয়া যায়।
নিজের জন্য কী কী নেবেন
দরকারি সব কাগজপত্র, সব টেস্টের রিপোর্ট, স্বাস্থ্যবিমা থাকলে তার কপি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাগজপত্র সবার আগে গুছিয়ে একটি ফাইল করে ব্যাগে রাখুন। গুরুত্বপূর্ণ ফোন নম্বরের লিস্ট করে ফাইলেই রাখুন। সামনে বোতাম লাগানো ঢিলেঢালা, নরম ও আরামদায়ক পোশাক, কাফতান বা ম্যাক্সি নিন চার-পাঁচটি। কয়েকটি পেটিকোট নিন। সঙ্গে একটা বেডশিটও নিতে পারেন। কয়েক জোড়া মোজা নিন, কারণ লেবারের সময় আপনার পা ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে। সাথে আরামদায়ক স্লিপার নিন। লিপ বাম ও বডি লোশন বা তেল নিন। স্পঞ্জ বা গামছা নিন, যা প্রসবকালীন ঘাড় ও শরীর পানি দিয়ে মুছতে কাজে লাগবে। সাথে নিজের সময় একটু ভালোভাবে কাটানোর জন্য কিছু বই বা ম্যাগাজিন নিতে পারেন।
সন্তান জন্মদানের পর যেহেতু রক্তস্রাব হয়, তাই স্যানিটারি ন্যাপকিন নিন। আরামদায়ক নার্সিং ব্রা ও প্যান্টি নিন বেশ কয়েক জোড়া। টিস্যু, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট, চিরুনি, শ্যাম্পু, হেয়ারড্রায়ার, রাবার ব্যান্ড ও হেয়ার ক্লিপ নিন। তাছাড়া আপনি যদি চশমা ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই একটা এক্সট্রা চশমা ব্যাগে রাখুন, দরকার হতে পারে। সাথে রাখতে পারেন পানির বোতল ও হালকা স্ন্যাক্স-জাতীয় খাবার।
নবজাতকের জন্য যা নিতে হবে
একদম সুতি কাপড়ের বেশ কিছু কাঁথা, মশারি, ন্যাপকিন, তোয়ালে ও আরামদায়ক জামাকাপড় সবার আগে নিন। একটা করে মোটা কাঁথা, মোজা, ফুলহাতার জামা সাথে নিন। ডায়াপার ও ওয়েট টিস্যু নিন। তাছাড়া প্রথমবারের মতো সন্তানকে বাসায় আনার পোশাকটি একটু বিশেষ হওয়া দরকার। তাই আগে থেকে একটু সুন্দর আরামদায়ক জামা ঠিক করে ব্যাগে রাখুন, যা পরিয়ে শিশুকে বাসায় নিয়ে আসবেন।
সূত্র: বেবি সেন্টার, বেবিলিস্ট ও অন্যান্য।
যাঁরা নতুন মা হতে চলেছেন, তাঁরা অনেক ক্ষেত্রে নবজাতকের জন্য নতুন জিনিসপত্র কেনাকাটা করে ঘর ভরিয়ে ফেললেও ডেলিভারি হওয়ার সময় এলে হাসপাতালে কী কী নেওয়া প্রয়োজন, সেসব গুছিয়ে রাখতে ভুলে যান। ফলে শেষ সময়ে এসে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়, তাড়াহুড়োও লেগে যায়। তাই প্রসবকালীন একটু নিশ্চিন্ত থাকতে লেবার ব্যাগ গুছিয়ে রাখা উচিত নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। সন্তান প্রসবের জন্য হাসপাতালে যেতে আগে থেকেই দুটো বা একটি ব্যাগ প্রস্তুত করে রাখুন; যেখানে নবজাতক ও নতুন মায়ের সব প্রয়োজনীয় জিনিস লাগবে।
কখন গোছাবেন
সাধারণত ৪০ সপ্তাহ বা তার আশপাশের সময়ে প্রসব বেদনা ওঠার সম্ভাবনা থাকে। তবে অনেক ক্ষেত্রে তা ৩৫ সপ্তাহ বা আগেও হতে দেখা যায়। তাই আট মাস পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথেই লেবার ব্যাগ গুছিয়ে রাখুন। এতে করে প্রসবের সময় এলে কিছু কাজ এগিয়ে থাকবে। ব্যাগ গোছানোর সময় অবশ্যই স্বামী বা যিনি আপনার সাথে হাসপাতালে থাকবেন, তাঁর সাহায্য নিন। এতে করে যিনি আপনার সাথে হাসপাতালে থাকবেন তিনিও ভালোভাবে জানবেন কোন ব্যাগে, কোথায় কী রয়েছে। ফলে দরকারের সময় সেগুলো সহজেই খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। ব্যাগ গোছানো হয়ে গেলে হাতের নাগালে রাখুন, যেন প্রয়োজনের সময় খুব সহজেই নিয়ে বের হওয়া যায়।
নিজের জন্য কী কী নেবেন
দরকারি সব কাগজপত্র, সব টেস্টের রিপোর্ট, স্বাস্থ্যবিমা থাকলে তার কপি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাগজপত্র সবার আগে গুছিয়ে একটি ফাইল করে ব্যাগে রাখুন। গুরুত্বপূর্ণ ফোন নম্বরের লিস্ট করে ফাইলেই রাখুন। সামনে বোতাম লাগানো ঢিলেঢালা, নরম ও আরামদায়ক পোশাক, কাফতান বা ম্যাক্সি নিন চার-পাঁচটি। কয়েকটি পেটিকোট নিন। সঙ্গে একটা বেডশিটও নিতে পারেন। কয়েক জোড়া মোজা নিন, কারণ লেবারের সময় আপনার পা ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে। সাথে আরামদায়ক স্লিপার নিন। লিপ বাম ও বডি লোশন বা তেল নিন। স্পঞ্জ বা গামছা নিন, যা প্রসবকালীন ঘাড় ও শরীর পানি দিয়ে মুছতে কাজে লাগবে। সাথে নিজের সময় একটু ভালোভাবে কাটানোর জন্য কিছু বই বা ম্যাগাজিন নিতে পারেন।
সন্তান জন্মদানের পর যেহেতু রক্তস্রাব হয়, তাই স্যানিটারি ন্যাপকিন নিন। আরামদায়ক নার্সিং ব্রা ও প্যান্টি নিন বেশ কয়েক জোড়া। টিস্যু, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট, চিরুনি, শ্যাম্পু, হেয়ারড্রায়ার, রাবার ব্যান্ড ও হেয়ার ক্লিপ নিন। তাছাড়া আপনি যদি চশমা ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই একটা এক্সট্রা চশমা ব্যাগে রাখুন, দরকার হতে পারে। সাথে রাখতে পারেন পানির বোতল ও হালকা স্ন্যাক্স-জাতীয় খাবার।
নবজাতকের জন্য যা নিতে হবে
একদম সুতি কাপড়ের বেশ কিছু কাঁথা, মশারি, ন্যাপকিন, তোয়ালে ও আরামদায়ক জামাকাপড় সবার আগে নিন। একটা করে মোটা কাঁথা, মোজা, ফুলহাতার জামা সাথে নিন। ডায়াপার ও ওয়েট টিস্যু নিন। তাছাড়া প্রথমবারের মতো সন্তানকে বাসায় আনার পোশাকটি একটু বিশেষ হওয়া দরকার। তাই আগে থেকে একটু সুন্দর আরামদায়ক জামা ঠিক করে ব্যাগে রাখুন, যা পরিয়ে শিশুকে বাসায় নিয়ে আসবেন।
সূত্র: বেবি সেন্টার, বেবিলিস্ট ও অন্যান্য।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৭ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৮ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে