সিফাত রাব্বানী
ভালো লাগা
নিঃসন্দেহে জীবনের অন্যতম বড় পাওয়া এই অর্জনগুলো। সঠিক গাইডলাইন পেয়েছি, সেই অনুযায়ী পরিশ্রম করেছিলাম। আমার পরিশ্রম যে বৃথা যায়নি, এটাই আমাকে আনন্দিত করেছে।
নিয়মিত পড়াশোনা
‘গুরুত্বপূর্ণ নয়’ বলে কিছু নেই। এ বছর এসেছে পরের বার আসবে না, এমনটা ভাবলে ভুল হবে। আমার কাছে মনে হয়েছে, যা গুরুত্বপূর্ণ তা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। কখনো পড়া ফেলে রাখিনি। কিছু বিষয় ভর্তির প্রস্তুতির আগেই পড়ে রেখেছি এবং পড়াশোনা নিয়মিত করেছি।
কলেজের ক্লাস সহায়ক
কলেজের বাংলা, ইংরেজিসহ প্রতিটি ক্লাস গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভর্তিযুদ্ধে ভালো করতে চায়, তাদের নিয়মিত ক্লাস করতে হবে। শিক্ষকদের দেখানো পথেই পা বাড়াতে হবে। যদি প্রাতিষ্ঠানিক বিষয়গুলো কলেজেই ভালোভাবে শেষ করা যায়, পরে চাপ কম পড়ে।
আত্মবিশ্বাস
পরিশ্রম করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই আত্মবিশ্বাস চলে আসবে। যারা নিজেদের ঝালিয়ে নেয়, তারাই কেবল বিশ্বাস রাখে জয়ী হওয়ার। তাই ভর্তি পরীক্ষার আগে অন্তত তিন থেকে চার মাস সময় শুধু নিজের পড়াতেই বরাদ্দ রাখা উচিত। পড়ার বিকল্প নেই। না পড়ে এখানে টিকে থাকার স্বপ্ন দেখা বোকামি।
বিশ্ববিদ্যালয় নাকি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ
এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তির ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। আমি গুচ্ছ পরীক্ষায় প্রথম হয়ে ভেবেছিলাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিষয়ে ভর্তি হব। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খ ইউনিটেও ৬৯তম হয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এখানে অর্থনীতি বিষয়ে লেখাপড়া করব। পাশাপাশি ইংরেজি ভাষার প্রতিও আগ্রহ আছে। এখানে অন্য কোনো বিষয় পেলেও পড়ব। কেননা আমার স্বপ্নের যাত্রাটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক ছিল। তবে বিশ্ববিদ্যালয় নাকি বিষয় কোনটাকে গুরুত্ব দেবেন, সেটা সিদ্ধান্ত অবশ্যই ভেবেচিন্তে, বড়দের পরামর্শ নিয়ে নেওয়াই ভালো। তাতে ভুল কম হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
পরামর্শ
সব বিষয়ের মূল জায়গাগুলোয় ভালো দখল থাকতে হবে। এটা নিশ্চিত থাকলে সিলেবাসের অনেকটাই সম্পন্ন হয়ে যাবে। সঠিকভাবে সময় বণ্টন করতে হবে পরীক্ষার হলে। যেটি ভালো পারেন তা আগে শেষ করে ফেললেই ভালো। মাথা ঠান্ডা রেখে উত্তর দিতে হবে।
সিজরাত জাহান, ভর্তি পরীক্ষায় মেধাক্রম প্রথম, গুচ্ছ খ ইউনিট (মানবিক) প্রথম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ক ইউনিট (বিজ্ঞান বিভাগ থেকে, মানবিকের কোটায় প্রথম)
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
ভালো লাগা
নিঃসন্দেহে জীবনের অন্যতম বড় পাওয়া এই অর্জনগুলো। সঠিক গাইডলাইন পেয়েছি, সেই অনুযায়ী পরিশ্রম করেছিলাম। আমার পরিশ্রম যে বৃথা যায়নি, এটাই আমাকে আনন্দিত করেছে।
নিয়মিত পড়াশোনা
‘গুরুত্বপূর্ণ নয়’ বলে কিছু নেই। এ বছর এসেছে পরের বার আসবে না, এমনটা ভাবলে ভুল হবে। আমার কাছে মনে হয়েছে, যা গুরুত্বপূর্ণ তা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। কখনো পড়া ফেলে রাখিনি। কিছু বিষয় ভর্তির প্রস্তুতির আগেই পড়ে রেখেছি এবং পড়াশোনা নিয়মিত করেছি।
কলেজের ক্লাস সহায়ক
কলেজের বাংলা, ইংরেজিসহ প্রতিটি ক্লাস গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভর্তিযুদ্ধে ভালো করতে চায়, তাদের নিয়মিত ক্লাস করতে হবে। শিক্ষকদের দেখানো পথেই পা বাড়াতে হবে। যদি প্রাতিষ্ঠানিক বিষয়গুলো কলেজেই ভালোভাবে শেষ করা যায়, পরে চাপ কম পড়ে।
আত্মবিশ্বাস
পরিশ্রম করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই আত্মবিশ্বাস চলে আসবে। যারা নিজেদের ঝালিয়ে নেয়, তারাই কেবল বিশ্বাস রাখে জয়ী হওয়ার। তাই ভর্তি পরীক্ষার আগে অন্তত তিন থেকে চার মাস সময় শুধু নিজের পড়াতেই বরাদ্দ রাখা উচিত। পড়ার বিকল্প নেই। না পড়ে এখানে টিকে থাকার স্বপ্ন দেখা বোকামি।
বিশ্ববিদ্যালয় নাকি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ
এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তির ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। আমি গুচ্ছ পরীক্ষায় প্রথম হয়ে ভেবেছিলাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিষয়ে ভর্তি হব। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খ ইউনিটেও ৬৯তম হয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এখানে অর্থনীতি বিষয়ে লেখাপড়া করব। পাশাপাশি ইংরেজি ভাষার প্রতিও আগ্রহ আছে। এখানে অন্য কোনো বিষয় পেলেও পড়ব। কেননা আমার স্বপ্নের যাত্রাটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক ছিল। তবে বিশ্ববিদ্যালয় নাকি বিষয় কোনটাকে গুরুত্ব দেবেন, সেটা সিদ্ধান্ত অবশ্যই ভেবেচিন্তে, বড়দের পরামর্শ নিয়ে নেওয়াই ভালো। তাতে ভুল কম হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
পরামর্শ
সব বিষয়ের মূল জায়গাগুলোয় ভালো দখল থাকতে হবে। এটা নিশ্চিত থাকলে সিলেবাসের অনেকটাই সম্পন্ন হয়ে যাবে। সঠিকভাবে সময় বণ্টন করতে হবে পরীক্ষার হলে। যেটি ভালো পারেন তা আগে শেষ করে ফেললেই ভালো। মাথা ঠান্ডা রেখে উত্তর দিতে হবে।
সিজরাত জাহান, ভর্তি পরীক্ষায় মেধাক্রম প্রথম, গুচ্ছ খ ইউনিট (মানবিক) প্রথম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ক ইউনিট (বিজ্ঞান বিভাগ থেকে, মানবিকের কোটায় প্রথম)
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে