নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইনফরমেশন টেকনোলজির যুগান্তকারী পরিবর্তন বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। যাতে হাওয়া দিয়েছে করোনাকাল। প্রযুক্তির সঙ্গে না থাকলে পিছিয়ে পড়তে হয়। এ প্রেক্ষাপটেই গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ মানসম্মত উপায়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
বাংলাদেশের যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগ ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর স্বীকৃতি পেয়েছে, সেগুলোর মধ্যে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অন্যতম। অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী, মানসম্মত ল্যাব, লাইব্রেরি ও শ্রেণিকক্ষ পরিচালনার স্বীকৃতি হিসেবে আইইবি কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন পেয়েছে গ্রিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সম্মানজনক এই সনদ অর্জন করায় বিশ্ববিদ্যালয়টির সিএসই স্নাতকধারীরা পেশাদার প্রকৌশলী হিসেবে স্বীকৃতির জন্য ‘আইইবি’তে আবেদন করতে পারবেন।
এ ছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি বা চাকরির জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচিত হবেন।
বর্তমানে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগ। ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভাগটির চেয়ারপারসন পদেও রয়েছেন তিনি। ড. সাইফুল আজাদ বলেন, গ্রিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে আধুনিক ও মানসম্মত সব সুযোগ-সুবিধাই রয়েছে। এখানে পর্যাপ্ত কম্পিউটারসমৃদ্ধ ল্যাব যেমন আছে, তেমনি আছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট-সুবিধা। এর বাইরেও গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি ও ডিজিটাল সেমিনার লাইব্রেরি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনন্য বৈশিষ্ট্য।
মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতেও গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসইর অবস্থান সুদৃঢ়। বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত এ বিভাগে দেশ ও বিদেশের পূর্ণকালীন অভিজ্ঞ শিক্ষক রয়েছেন। গড়ে তোলা হয়েছে ওয়াই-ফাইসমৃদ্ধ ক্যাম্পাস, কম্পিউটার ব্যবহারের অবাধ সুযোগ এবং মাল্টিমিডিয়া ও শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ক্লাসরুম। পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি সজ্জিত অ্যানালগ ও ডিজিটাল ইলেকট্রনিকস ল্যাব, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ল্যাব, মাইক্রোপ্রসেসর ল্যাব, মাইক্রোকন্ট্রোলার ল্যাব, সফটওয়্যার শিক্ষার জন্য সর্বশেষ মডেল বা কনফিগারেশনসমৃদ্ধ কম্পিউটার, ব্রডব্যান্ড ও ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট ব্যবহারের উন্মুক্ত সুবিধা রয়েছে এখানে।
চতুর্থ শিল্প চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চার বছর ধরে ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি ৪.০’ সম্মেলন করে আসছে সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ, যেখানে সিএসই বিভাগের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ থাকে। দেশি-বিদেশি প্রথিতযশা বিজ্ঞানী এবং ইন্ডাস্ট্রি প্রফেশনালদের সঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের মতবিনিময় ও প্রফেশনাল রিলেশনশিপ তৈরির ক্ষেত্র হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা রাখছে এই সম্মেলন। এ ছাড়া প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ কম্পিউটার ও প্রযুক্তি নিয়ে নানা ধরনের অনুষ্ঠান-সম্মেলন করে থাকে গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগ।
যোগাযোগ: ২২০/ডি, বেগম রোকেয়া সরণি, ঢাকা-১২০৭;
স্থায়ী ক্যাম্পাস: পূর্বাচল আমেরিকান সিটি, কাঞ্চন, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
ফোন: ০১৭৫৭০৭৪৩০১, ০১৭৫৭০৭৪৩০২, ০১৭৫৭০৭৪৩০৩, ০১৭৫৭০৭৪৩০৪।
ইনফরমেশন টেকনোলজির যুগান্তকারী পরিবর্তন বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। যাতে হাওয়া দিয়েছে করোনাকাল। প্রযুক্তির সঙ্গে না থাকলে পিছিয়ে পড়তে হয়। এ প্রেক্ষাপটেই গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ মানসম্মত উপায়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
বাংলাদেশের যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগ ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর স্বীকৃতি পেয়েছে, সেগুলোর মধ্যে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অন্যতম। অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী, মানসম্মত ল্যাব, লাইব্রেরি ও শ্রেণিকক্ষ পরিচালনার স্বীকৃতি হিসেবে আইইবি কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন পেয়েছে গ্রিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সম্মানজনক এই সনদ অর্জন করায় বিশ্ববিদ্যালয়টির সিএসই স্নাতকধারীরা পেশাদার প্রকৌশলী হিসেবে স্বীকৃতির জন্য ‘আইইবি’তে আবেদন করতে পারবেন।
এ ছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি বা চাকরির জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচিত হবেন।
বর্তমানে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগ। ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভাগটির চেয়ারপারসন পদেও রয়েছেন তিনি। ড. সাইফুল আজাদ বলেন, গ্রিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে আধুনিক ও মানসম্মত সব সুযোগ-সুবিধাই রয়েছে। এখানে পর্যাপ্ত কম্পিউটারসমৃদ্ধ ল্যাব যেমন আছে, তেমনি আছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট-সুবিধা। এর বাইরেও গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি ও ডিজিটাল সেমিনার লাইব্রেরি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনন্য বৈশিষ্ট্য।
মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতেও গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসইর অবস্থান সুদৃঢ়। বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত এ বিভাগে দেশ ও বিদেশের পূর্ণকালীন অভিজ্ঞ শিক্ষক রয়েছেন। গড়ে তোলা হয়েছে ওয়াই-ফাইসমৃদ্ধ ক্যাম্পাস, কম্পিউটার ব্যবহারের অবাধ সুযোগ এবং মাল্টিমিডিয়া ও শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ক্লাসরুম। পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি সজ্জিত অ্যানালগ ও ডিজিটাল ইলেকট্রনিকস ল্যাব, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ল্যাব, মাইক্রোপ্রসেসর ল্যাব, মাইক্রোকন্ট্রোলার ল্যাব, সফটওয়্যার শিক্ষার জন্য সর্বশেষ মডেল বা কনফিগারেশনসমৃদ্ধ কম্পিউটার, ব্রডব্যান্ড ও ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট ব্যবহারের উন্মুক্ত সুবিধা রয়েছে এখানে।
চতুর্থ শিল্প চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চার বছর ধরে ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি ৪.০’ সম্মেলন করে আসছে সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ, যেখানে সিএসই বিভাগের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ থাকে। দেশি-বিদেশি প্রথিতযশা বিজ্ঞানী এবং ইন্ডাস্ট্রি প্রফেশনালদের সঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের মতবিনিময় ও প্রফেশনাল রিলেশনশিপ তৈরির ক্ষেত্র হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা রাখছে এই সম্মেলন। এ ছাড়া প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ কম্পিউটার ও প্রযুক্তি নিয়ে নানা ধরনের অনুষ্ঠান-সম্মেলন করে থাকে গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগ।
যোগাযোগ: ২২০/ডি, বেগম রোকেয়া সরণি, ঢাকা-১২০৭;
স্থায়ী ক্যাম্পাস: পূর্বাচল আমেরিকান সিটি, কাঞ্চন, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
ফোন: ০১৭৫৭০৭৪৩০১, ০১৭৫৭০৭৪৩০২, ০১৭৫৭০৭৪৩০৩, ০১৭৫৭০৭৪৩০৪।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে