মেহেরাবুল ইসলাম সৌদিপ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
মীরাক্কেলের মঞ্চ। বিচারক হিসেবে বসে আছেন শ্রীলেখা মিত্রসহ অন্যরা। উপস্থাপক বিখ্যাত মীর। হাততালি আর হাসির ফোয়ারা বয়ে যাচ্ছে রাশেদের কমেডিতে। ইতিমধ্যে একটির পর একটি রাউন্ড পেরিয়ে তিনি এসেছেন ফাইনালে!
ছোটবেলার চঞ্চল ও মিশুক ছেলেটি যে স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান হিসেবে খ্যাতিমান হবে, এমন ইঙ্গিত কি ছিল? ছোটবেলা থেকেই চঞ্চল ও মিশুক স্বভাবের সংমিশ্রণে বেড়ে উঠেছেন আফনান আহমেদ রাশেদ। স্কুলপর্যায় থেকে তাঁর সৃজনশীল ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে আগ্রহের শুরু। ফতুল্লা পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি ও নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি পাস করেন রাশেদ। কলেজে থাকাকালীন নারায়ণগঞ্জে গড়ে তোলেন রাইজিং বাংলাদেশ নামক একটি সামাজিক সংগঠন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগে ভর্তির আগে রাশেদ ২০১৪ সালে অংশ নেন স্কুলভিত্তিক টেলিভিশন রিয়েলিটি শো মার্কস অলরাউন্ডারে। সেখান থেকেই যাত্রা শুরু তাঁর কমেডিয়ান হিসেবে। এরপর ২০১৬ সালে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘হা-শো সিজন ৪’-এ অংশ নিয়ে অন্যতম সেরা পারফরমার নির্বাচিত হন। স্বীকৃতি অর্জন করেন দেশের অন্যতম তরুণ স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ানদের একজন হিসেবে। এরপর দেশের গণ্ডি পেরোনোর গল্প। ভারতীয় স্যাটেলাইট চ্যানেল জি বাংলার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘মীরাক্কেল’-এর সিজন দশের অন্যতম ফাইনালিস্ট ছিলেন রাশেদ।
শুধু কমেডিয়ানই নন, রাশেদ একাধারে একজন সৃজনশীল লেখক, কনটেন্ট ক্রিয়েটর, পাবলিক স্পিকারও বটে। রাশেদ এখন নিয়মিত স্ক্রিপ্ট লিখে যাচ্ছেন টেলিভিশনের জন্য। ২০২২ সালে বইমেলায় প্রকাশিত হয় রাশেদের ভিন্নধর্মী বিশেষ বই ‘মীরাক্কেল এক্সপ্রেস’। ‘সিক্রেট অব ইউথস’ নামের আরও একটি বই খুব শিগগির বাজারে আসছে বলে জানা গেছে। বর্তমানে শিক্ষাবিষয়ক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ইন্টার্যাকটিভ ডিজিটাল লার্নিং বাংলাদেশ নামক একটি প্রতিষ্ঠানে ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে ক্রিয়েটিভ টিমে যুক্ত আছেন।
মানুষের ভালোবাসা বিমোহিত করে বলেই এখনো মঞ্চ কিংবা মঞ্চের বাইরে সৃজনশীল কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রেখেছেন রাশেদ। ‘তবে নিজেকে নিয়ে আরও ভিন্নভাবে স্বপ্ন দেখি।হয়তো কিছু সুপ্ত অনুপ্রেরণা আগামীর জন্য পুষে’ রেখেছেন তিনি। ক্যাম্পাস ও গণমাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়তার পরেও নিজেকে নিরন্তর এগিয়ে নেওয়ার যুদ্ধে আছেন বলে মনে করেন আফনান আহমেদ রাশেদ।
মীরাক্কেলের মঞ্চ। বিচারক হিসেবে বসে আছেন শ্রীলেখা মিত্রসহ অন্যরা। উপস্থাপক বিখ্যাত মীর। হাততালি আর হাসির ফোয়ারা বয়ে যাচ্ছে রাশেদের কমেডিতে। ইতিমধ্যে একটির পর একটি রাউন্ড পেরিয়ে তিনি এসেছেন ফাইনালে!
ছোটবেলার চঞ্চল ও মিশুক ছেলেটি যে স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান হিসেবে খ্যাতিমান হবে, এমন ইঙ্গিত কি ছিল? ছোটবেলা থেকেই চঞ্চল ও মিশুক স্বভাবের সংমিশ্রণে বেড়ে উঠেছেন আফনান আহমেদ রাশেদ। স্কুলপর্যায় থেকে তাঁর সৃজনশীল ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে আগ্রহের শুরু। ফতুল্লা পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি ও নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি পাস করেন রাশেদ। কলেজে থাকাকালীন নারায়ণগঞ্জে গড়ে তোলেন রাইজিং বাংলাদেশ নামক একটি সামাজিক সংগঠন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগে ভর্তির আগে রাশেদ ২০১৪ সালে অংশ নেন স্কুলভিত্তিক টেলিভিশন রিয়েলিটি শো মার্কস অলরাউন্ডারে। সেখান থেকেই যাত্রা শুরু তাঁর কমেডিয়ান হিসেবে। এরপর ২০১৬ সালে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘হা-শো সিজন ৪’-এ অংশ নিয়ে অন্যতম সেরা পারফরমার নির্বাচিত হন। স্বীকৃতি অর্জন করেন দেশের অন্যতম তরুণ স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ানদের একজন হিসেবে। এরপর দেশের গণ্ডি পেরোনোর গল্প। ভারতীয় স্যাটেলাইট চ্যানেল জি বাংলার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘মীরাক্কেল’-এর সিজন দশের অন্যতম ফাইনালিস্ট ছিলেন রাশেদ।
শুধু কমেডিয়ানই নন, রাশেদ একাধারে একজন সৃজনশীল লেখক, কনটেন্ট ক্রিয়েটর, পাবলিক স্পিকারও বটে। রাশেদ এখন নিয়মিত স্ক্রিপ্ট লিখে যাচ্ছেন টেলিভিশনের জন্য। ২০২২ সালে বইমেলায় প্রকাশিত হয় রাশেদের ভিন্নধর্মী বিশেষ বই ‘মীরাক্কেল এক্সপ্রেস’। ‘সিক্রেট অব ইউথস’ নামের আরও একটি বই খুব শিগগির বাজারে আসছে বলে জানা গেছে। বর্তমানে শিক্ষাবিষয়ক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ইন্টার্যাকটিভ ডিজিটাল লার্নিং বাংলাদেশ নামক একটি প্রতিষ্ঠানে ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে ক্রিয়েটিভ টিমে যুক্ত আছেন।
মানুষের ভালোবাসা বিমোহিত করে বলেই এখনো মঞ্চ কিংবা মঞ্চের বাইরে সৃজনশীল কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রেখেছেন রাশেদ। ‘তবে নিজেকে নিয়ে আরও ভিন্নভাবে স্বপ্ন দেখি।হয়তো কিছু সুপ্ত অনুপ্রেরণা আগামীর জন্য পুষে’ রেখেছেন তিনি। ক্যাম্পাস ও গণমাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়তার পরেও নিজেকে নিরন্তর এগিয়ে নেওয়ার যুদ্ধে আছেন বলে মনে করেন আফনান আহমেদ রাশেদ।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে