সানজিদা সামরিন, ঢাকা
মায়ের আলমারিতে উঁকিঝুঁকি দেয় না, এমন মেয়ের সংখ্যা খুব কম? পুরোনো দিনের কত রকম শাড়ি সেখানে জমা। সাজিয়ে রাখা কাতান, সিল্ক, কত রকমের জর্জেট, জামদানি। কিছু শাড়ি স্মৃতি হিসেবে সংগ্রহে রাখা গেলেও দেখা যায়, একটা সময় এ ধরনের শাড়ি চাকচিক্য হারায়। সে ক্ষেত্রে এসব শাড়ি ব্যবহার করতে পারেন ঘর সাজানোর কাজে।
যা করা যায়
টেবিল রানার
ডাইনিং টেবিলের ওপর সুন্দর টেবিল রানার বিছিয়ে রাখতে আমরা সবাই ভালোবাসি। বিশেষ দিনগুলোর জন্য বা নৈশভোজের আয়োজন থাকলে একটু ভারী রং বা নকশার টেবিল রানার ব্যবহার করতে দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়ে টেবিল রানার বানিয়ে নিতে পারেন। শাড়ির পাড় রানারের চারপাশে লাগিয়ে নিলে আলাদা একটা সৌন্দর্য তৈরি হবে। চাইলে রানারের চার কোন টার্সেল লাগিয়েও নেওয়া যায়।
টেবিল ম্যাট
ঘরোয়া অনুষ্ঠানগুলোয় ঘরের সাজে নতুনত্ব কে না আনতে চায়? ডাইনিং টেবিলের ম্যাট কিনতে বাড়তি খরচ না করে এবার পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়েই বানিয়ে নিতে পারেন টেবিল ম্যাট। শাড়ির পাড় ব্যবহার করুন পাইপিং দেওয়ার কাজে। রঙের মিল ও একটু বুদ্ধি খাটিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে নিতে পারেন ব্যতিক্রমধর্মী নান্দনিক এই টেবিল ম্যাট।
পর্দা
একরঙা জর্জেট, জামদানি, চওড়া পাড়ের সিল্ক বা কাতান শাড়ি দিয়ে চমৎকার পর্দা বানিয়ে ফেলা যায়। শোবার ও বসার ঘরের মাঝখানে ঝোলানোর জন্য বা শোবার ঘরের জানালার জন্য এ ধরনের শাড়ি দিয়ে ডেকোরেটিভ পর্দা বানালে ভালো লাগবে। তবে কোন ধরনের শাড়ি দিয়ে পর্দা বানাবেন, তা নির্ভর করে ঘরের আকার ও দেয়ালের রঙের ওপর। ঘরের আকার ছোট হলে জানালার পর্দার জন্য জামদানি বা জর্জেটের শাড়ি ব্যবহার করলে ভালো হবে।
আরামগদির কাভার
বসার ঘরের মেঝেতে অনেকে আরামগদি রাখেন। বিশেষ দিনগুলোয় বিছানোর জন্য সানন্দা কাতানের মতো শাড়ি দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ঝলমলে কভার। সে ক্ষেত্রে সেই কভারের রং যেন সোফা ও বসার ঘরের অন্যান্য ফ্যাব্রিকের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কুশন কভার
সোফা বা আরামগদির ওপর ছড়িয়ে রাখার জন্য কুশন কভারও বানিয়ে নেওয়া যায় শাড়ি কেটে। এ ক্ষেত্রে জামদানি, কাতান ও সিল্কই সেরা। চাইলে ম্যাচিং করে দুই রঙের শাড়ি দিয়ে কুশন কভার বানিয়ে নিতে পারেন।
মায়ের আলমারিতে উঁকিঝুঁকি দেয় না, এমন মেয়ের সংখ্যা খুব কম? পুরোনো দিনের কত রকম শাড়ি সেখানে জমা। সাজিয়ে রাখা কাতান, সিল্ক, কত রকমের জর্জেট, জামদানি। কিছু শাড়ি স্মৃতি হিসেবে সংগ্রহে রাখা গেলেও দেখা যায়, একটা সময় এ ধরনের শাড়ি চাকচিক্য হারায়। সে ক্ষেত্রে এসব শাড়ি ব্যবহার করতে পারেন ঘর সাজানোর কাজে।
যা করা যায়
টেবিল রানার
ডাইনিং টেবিলের ওপর সুন্দর টেবিল রানার বিছিয়ে রাখতে আমরা সবাই ভালোবাসি। বিশেষ দিনগুলোর জন্য বা নৈশভোজের আয়োজন থাকলে একটু ভারী রং বা নকশার টেবিল রানার ব্যবহার করতে দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়ে টেবিল রানার বানিয়ে নিতে পারেন। শাড়ির পাড় রানারের চারপাশে লাগিয়ে নিলে আলাদা একটা সৌন্দর্য তৈরি হবে। চাইলে রানারের চার কোন টার্সেল লাগিয়েও নেওয়া যায়।
টেবিল ম্যাট
ঘরোয়া অনুষ্ঠানগুলোয় ঘরের সাজে নতুনত্ব কে না আনতে চায়? ডাইনিং টেবিলের ম্যাট কিনতে বাড়তি খরচ না করে এবার পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়েই বানিয়ে নিতে পারেন টেবিল ম্যাট। শাড়ির পাড় ব্যবহার করুন পাইপিং দেওয়ার কাজে। রঙের মিল ও একটু বুদ্ধি খাটিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে নিতে পারেন ব্যতিক্রমধর্মী নান্দনিক এই টেবিল ম্যাট।
পর্দা
একরঙা জর্জেট, জামদানি, চওড়া পাড়ের সিল্ক বা কাতান শাড়ি দিয়ে চমৎকার পর্দা বানিয়ে ফেলা যায়। শোবার ও বসার ঘরের মাঝখানে ঝোলানোর জন্য বা শোবার ঘরের জানালার জন্য এ ধরনের শাড়ি দিয়ে ডেকোরেটিভ পর্দা বানালে ভালো লাগবে। তবে কোন ধরনের শাড়ি দিয়ে পর্দা বানাবেন, তা নির্ভর করে ঘরের আকার ও দেয়ালের রঙের ওপর। ঘরের আকার ছোট হলে জানালার পর্দার জন্য জামদানি বা জর্জেটের শাড়ি ব্যবহার করলে ভালো হবে।
আরামগদির কাভার
বসার ঘরের মেঝেতে অনেকে আরামগদি রাখেন। বিশেষ দিনগুলোয় বিছানোর জন্য সানন্দা কাতানের মতো শাড়ি দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ঝলমলে কভার। সে ক্ষেত্রে সেই কভারের রং যেন সোফা ও বসার ঘরের অন্যান্য ফ্যাব্রিকের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কুশন কভার
সোফা বা আরামগদির ওপর ছড়িয়ে রাখার জন্য কুশন কভারও বানিয়ে নেওয়া যায় শাড়ি কেটে। এ ক্ষেত্রে জামদানি, কাতান ও সিল্কই সেরা। চাইলে ম্যাচিং করে দুই রঙের শাড়ি দিয়ে কুশন কভার বানিয়ে নিতে পারেন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে