নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হালুয়ার সঙ্গে থাকবে রুটি। প্রায় সব বাড়িতে বিভিন্ন পদের হালুয়া বানানোর আয়োজন চলছে। পাঠকদের জন্য রইল চারটি রেসিপি।
বুটের ডালের বরফি
উপকরণ
বুটের ডালবাটা ২ কাপ, ঘি আধা কাপ, চিনি ১ কাপ, এলাচি ৪-৫টি, ঘন দুধ আধা কাপ।
প্রণালি
অর্ধেক পরিমাণে ঘি প্যানে দিয়ে আস্ত এলাচি ফোড়ন দিন। তাতে বেটে রাখা ডাল ও চিনি একসঙ্গে দিয়ে ভাজতে থাকুন। চিনি থেকে বের হওয়া পানি শুকিয়ে গেলে তাতে বাকি সব উপকরণ দিয়ে আবারও ভাজুন। দলা পাকিয়ে এলে বাকি ঘি দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নেড়ে নামিয়ে পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
রেসিপি: ফাতেমা আক্তার লিপি, ছবি: কামরুন নাহার শারমিন
গুড়ের মাখান্দি হালুয়া
উপকরণ
গুড় আধা কাপ, পানি ২ কাপ, সুজি আধা কাপ, এলাচি গুঁড়ো আধা চামচ, ঘি ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, গুঁড়ো দুধ ২ টেবিল চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি
প্রথমে গুড় ও পানি একত্রে জ্বাল দিয়ে দেড় কাপ করে ছেঁকে নিন। একটা কড়াইতে ঘি দিয়ে তাতে সুজি ভেজে নিন। সুন্দর হালকা রং এলে জ্বাল দেওয়া পানি দিয়ে দিন। অনবরত নাড়তে হবে যেন সুজি খুব ভালোভাবে পানির সঙ্গে মিশে যায়। হালুয়া যখন হয়ে আসবে তখন এলাচি গুঁড়ো, গুঁড়ো দুধ ও ১ চামচ ঘি দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে বিভিন্ন বাদাম দিয়ে পরিবেশন করুন।
লেখা ও ছবি: অভিনা খান অর্থী
কাঁচা বাদামের হালুয়া
উপকরণ
বাদামবাটা দেড় কাপ, নারকেলবাটা ১ কাপ, চালের গুঁড়ো ১ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, ঘি আধা কাপ, চিনি ৩ কাপ, কিশমিশ একমুঠো, এলাচি বা দারুচিনি ৪-৫টি। চাইলে চিনাবাদামের সঙ্গে কাঠবাদাম ও কাজুবাদামও দিতে পারেন।
প্রণালি
একটা পাত্রে চিনি দিয়ে অল্প আঁচে শিরা তৈরি করে নিন। পাশের চুলায় ননস্টিক প্যানে ঘি, দারুচিনি ও এলাচি দিয়ে প্রথমে চালের গুঁড়ো হালকা আঁচে ভেজে তাতে নারকেলবাটা দিয়ে আবার ভেজে নিন। শেষে বাদামবাটা দিয়ে ভেজে নিন। একটা সুন্দর ঘ্রাণ বের হবে। ঘ্রাণ বের হলে দারুচিনি ও এলাচির টুকরো তুলে নিন।এখন হালকা আঁচে করা শিরা ঢেলে দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন, যেন প্যানের নিচে ধরে না যায়।
শিরা প্রায় শুকিয়ে এলে গুঁড়ো দুধ দিয়ে দিন। শিরা তৈরির সময় খেয়াল রাখতে হবে, সেটা যেন পুরোপুরি ঠান্ডা না হয়ে যায়। তাহলে চিনি জমে যাবে। হালুয়া আঠালো হয়ে এলে নামিয়ে আপনার পছন্দ অনুযায়ী আকার দিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। এটা ফ্রিজে রেখে সংরক্ষণ করতে পারবেন অন্তত দুই সপ্তাহ।
রেসিপি ও ছবি: সোনিয়া নাছরিন সিমি
কর্নফ্লাওয়ারের হালুয়া
উপকরণ
কর্নফ্লাওয়ার ১ কাপ, চিনি ২ কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, ফুড কালার ৮-১০ ফোঁটা, লেবুর রস ১ চা-চামচ, কাঠবাদাম ও পেস্তাবাদাম ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, পরিমাণমতো পানি।
প্রণালি
১ কাপ কর্নফ্লাওয়ার ও ২ কাপ পানি মিশিয়ে একপাশে রাখুন। চুলায় প্যানে ২ কাপ চিনি ও দেড় কাপ পানি জ্বাল দিন। চিনি গলে গেলে কর্নফ্লাওয়ার গোলানো পানি দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। তা না হলে জমাট বেঁধে যাবে। এভাবে নাড়তে নাড়তে ঘন হয়ে এলে ফুড কালার দিয়ে আবার নাড়তে থাকুন। তারপর ঘি, লেবুর রস ও লবণ দিন। হালুয়া নাড়া কখনো বন্ধ করা যাবে না। হালুয়া প্যান থেকে ছেড়ে এলে কাঠবাদাম ও পেস্তাবাদামের কুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন। এবার গরম অবস্থায় একটি বাটিতে ঘি ব্রাশ করে হালুয়া ঢেলে দিন। প্রায় ১ ঘণ্টা পর একদম জমে যাবে। এরপর ফ্রিজে রেখে দিন। ১০-১৫ মিনিট পর ফ্রিজ থেকে বের করে পছন্দমতো আকারে কেটে নিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল শবেবরাতের হালুয়া। অবশ্য ওপরে একটু পেস্তাবাদামকুচি দিতে পারেন। দেখতে ভালো লাগবে।
রেসিপি ও ছবি: সেলিনা আনোয়ার
হালুয়ার সঙ্গে থাকবে রুটি। প্রায় সব বাড়িতে বিভিন্ন পদের হালুয়া বানানোর আয়োজন চলছে। পাঠকদের জন্য রইল চারটি রেসিপি।
বুটের ডালের বরফি
উপকরণ
বুটের ডালবাটা ২ কাপ, ঘি আধা কাপ, চিনি ১ কাপ, এলাচি ৪-৫টি, ঘন দুধ আধা কাপ।
প্রণালি
অর্ধেক পরিমাণে ঘি প্যানে দিয়ে আস্ত এলাচি ফোড়ন দিন। তাতে বেটে রাখা ডাল ও চিনি একসঙ্গে দিয়ে ভাজতে থাকুন। চিনি থেকে বের হওয়া পানি শুকিয়ে গেলে তাতে বাকি সব উপকরণ দিয়ে আবারও ভাজুন। দলা পাকিয়ে এলে বাকি ঘি দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নেড়ে নামিয়ে পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
রেসিপি: ফাতেমা আক্তার লিপি, ছবি: কামরুন নাহার শারমিন
গুড়ের মাখান্দি হালুয়া
উপকরণ
গুড় আধা কাপ, পানি ২ কাপ, সুজি আধা কাপ, এলাচি গুঁড়ো আধা চামচ, ঘি ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, গুঁড়ো দুধ ২ টেবিল চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি
প্রথমে গুড় ও পানি একত্রে জ্বাল দিয়ে দেড় কাপ করে ছেঁকে নিন। একটা কড়াইতে ঘি দিয়ে তাতে সুজি ভেজে নিন। সুন্দর হালকা রং এলে জ্বাল দেওয়া পানি দিয়ে দিন। অনবরত নাড়তে হবে যেন সুজি খুব ভালোভাবে পানির সঙ্গে মিশে যায়। হালুয়া যখন হয়ে আসবে তখন এলাচি গুঁড়ো, গুঁড়ো দুধ ও ১ চামচ ঘি দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে বিভিন্ন বাদাম দিয়ে পরিবেশন করুন।
লেখা ও ছবি: অভিনা খান অর্থী
কাঁচা বাদামের হালুয়া
উপকরণ
বাদামবাটা দেড় কাপ, নারকেলবাটা ১ কাপ, চালের গুঁড়ো ১ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, ঘি আধা কাপ, চিনি ৩ কাপ, কিশমিশ একমুঠো, এলাচি বা দারুচিনি ৪-৫টি। চাইলে চিনাবাদামের সঙ্গে কাঠবাদাম ও কাজুবাদামও দিতে পারেন।
প্রণালি
একটা পাত্রে চিনি দিয়ে অল্প আঁচে শিরা তৈরি করে নিন। পাশের চুলায় ননস্টিক প্যানে ঘি, দারুচিনি ও এলাচি দিয়ে প্রথমে চালের গুঁড়ো হালকা আঁচে ভেজে তাতে নারকেলবাটা দিয়ে আবার ভেজে নিন। শেষে বাদামবাটা দিয়ে ভেজে নিন। একটা সুন্দর ঘ্রাণ বের হবে। ঘ্রাণ বের হলে দারুচিনি ও এলাচির টুকরো তুলে নিন।এখন হালকা আঁচে করা শিরা ঢেলে দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন, যেন প্যানের নিচে ধরে না যায়।
শিরা প্রায় শুকিয়ে এলে গুঁড়ো দুধ দিয়ে দিন। শিরা তৈরির সময় খেয়াল রাখতে হবে, সেটা যেন পুরোপুরি ঠান্ডা না হয়ে যায়। তাহলে চিনি জমে যাবে। হালুয়া আঠালো হয়ে এলে নামিয়ে আপনার পছন্দ অনুযায়ী আকার দিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। এটা ফ্রিজে রেখে সংরক্ষণ করতে পারবেন অন্তত দুই সপ্তাহ।
রেসিপি ও ছবি: সোনিয়া নাছরিন সিমি
কর্নফ্লাওয়ারের হালুয়া
উপকরণ
কর্নফ্লাওয়ার ১ কাপ, চিনি ২ কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, ফুড কালার ৮-১০ ফোঁটা, লেবুর রস ১ চা-চামচ, কাঠবাদাম ও পেস্তাবাদাম ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, পরিমাণমতো পানি।
প্রণালি
১ কাপ কর্নফ্লাওয়ার ও ২ কাপ পানি মিশিয়ে একপাশে রাখুন। চুলায় প্যানে ২ কাপ চিনি ও দেড় কাপ পানি জ্বাল দিন। চিনি গলে গেলে কর্নফ্লাওয়ার গোলানো পানি দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। তা না হলে জমাট বেঁধে যাবে। এভাবে নাড়তে নাড়তে ঘন হয়ে এলে ফুড কালার দিয়ে আবার নাড়তে থাকুন। তারপর ঘি, লেবুর রস ও লবণ দিন। হালুয়া নাড়া কখনো বন্ধ করা যাবে না। হালুয়া প্যান থেকে ছেড়ে এলে কাঠবাদাম ও পেস্তাবাদামের কুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন। এবার গরম অবস্থায় একটি বাটিতে ঘি ব্রাশ করে হালুয়া ঢেলে দিন। প্রায় ১ ঘণ্টা পর একদম জমে যাবে। এরপর ফ্রিজে রেখে দিন। ১০-১৫ মিনিট পর ফ্রিজ থেকে বের করে পছন্দমতো আকারে কেটে নিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল শবেবরাতের হালুয়া। অবশ্য ওপরে একটু পেস্তাবাদামকুচি দিতে পারেন। দেখতে ভালো লাগবে।
রেসিপি ও ছবি: সেলিনা আনোয়ার
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৩ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৩ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৩ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
৩ দিন আগে