অলকানন্দা রায়
শীত কুয়াশার চাদর পেতে দিয়েছে প্রকৃতিজুড়ে। শীতের কাঁপন লাগছে গায়ে। বৈরী হাওয়ায় একদিকে পত্র-পল্লব নিষ্প্রভ হলেও অন্যদিকে ফুলের দলে লেগেছে বাহারি রঙের উচ্ছ্বাস। গাছে গাছে ফুটতে শুরু করেছে হলুদ গাঁদা ফুল, রাঙা পলাশ, মান্দার, শিমুলও। ডালিয়া, গোলাপ, চন্দ্রমল্লিকা, সূর্যমূখী, শিউলি, নয়নতারা, জুঁই, চামেলী, কাঠগোলাপ, মধুমঞ্জরি, টগর, কাঠবেলি, অপরাজিতা, করবী, কুঞ্জলতা, নীলমনি লতা, অলকানন্দা, সোনালু, বাগানবিলাস, স্থলপদ্ম, এসব দেশী ফুল ছাড়াও বিদেশী কারনেশন, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, ডেইজি, কসমস, সিলভিয়া, এন্টিরিনাম, প্যানজি, ডায়ান্থাস, ফ্লক্স, ভারবেনা, পপি, সূর্যমুখী, পর্তুলিকা, ক্যালেন্ডুলা, মর্নিং গ্লোরি, সুইট পি, অ্যাজালিয়ার মত শত ফুল।
বাগান থেকে তুলে আনা কিংবা ফুলের দোকন থেকে কিনে আনা ফুলেই শীতের দিনের বিমর্ষ সকাল দুপুর বিকেল সেজে উঠতে পারে প্রিয় ঘরখানি। ফুলের সৌরভে সৌন্দর্যে যেমন ঘর পাবে নতুন আবহ তেমনি মনেও লাগবে দোলা। ফুরফুরে ঘর মনের প্রত্যাশা কে না করে।
টেবিলে স্নিগ্ধতা ছড়াক
মাটির ছোটপাত্রে কয়েকটা শিউলি পাতা সাজিয়ে তার ওপর ছড়িয়ে দিন কুড়িয়ে আনা মুঠোভরা শিউলি ফুল। তার ওপর আঙুল ডগার সাহায্যে ছিটিয়ে দিন সামান্য পানি। এতে ফুলগুলো সারাদিন সতেজ থাকবে আর মনে হবে শিশির জড়িয়ে আছে ফুলে। ছোট্ট কাঁচের কোন পাত্রে পাতাসহ একটি দুটি গাঁদা ফুল সাজিয়ে পড়ার টেবিলটায় কিংবা ড্রেসিং টেবিলের ওপর রেখে দিন পড়ার ফাঁকে কিংবা সারা দিন শেষে আয়নার সামনে বসার পর মন ভালো হয়ে যাবে।
জিইয়ে রাখি
কাঁসা-পিতলের কোন ছোট ঘটে জল ভরে তাতে পাতার মাঝে মধুমঞ্জরির এক থোকা সাজিয়ে টিভি ক্যাবিনেট বা কনসোল টেবিলের ওর রাখলে সারা দিনময় সুগন্ধ ছড়াবে থেকে। বসার ঘরের সেন্টার টেবিলে কাঁসা পিতল রিকাবি বা মাটির কোন থালায় ছড়িয়ে রাখা যেতে পারে কয়েক রকমের ফুল। যেমন—একটা রক্তজবা, দু-তিনটে কাঠগোলা, এক থোকা করবী, একটা দুটো অলকানন্দা, শিমুল-পলাসসহ পছন্দসই হরেক ফুল। যখন যেমন পাওয়া যায়। ফুলের সাজিতে শোভা পেতে পারে কুঞ্জলতা, বাগানবিলাস, সোনালু। সাজাবার জন্য রইলো ঘরের রাখা সুন্দরসব ফুলদানি আর গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা আরো শতফুল। বাগান থেকে তুলে, গাছের তলা থেকে কুড়িয়ে কিংবা দোকান থেকে কিনে এনে শীতের ঠান্ডা ঘরখানি ফুলের সাজে করে তুলতে পারেন উষ্ণ, আনন্দময়।
আলোয় আলোয় ভরা
একটি মাটির পাত্রে পানি নিন। এর মধ্য়ে গাঁদা ফুল ও গোলাপের পাপড়ি ছড়িয়ে দিন। জ্বালিয়ে নিতে পারেন ফ্লোটিং ক্যান্ডেল। ঘরময় সুন্দর আবেশ ছড়িয়ে পড়বে। বিশেষ করে অতিথি এলে ঘরময় রান্নার গন্ধ কাটাতে এই ফুলের বৌলটি দারুণ কাজে দেবে।
শীত কুয়াশার চাদর পেতে দিয়েছে প্রকৃতিজুড়ে। শীতের কাঁপন লাগছে গায়ে। বৈরী হাওয়ায় একদিকে পত্র-পল্লব নিষ্প্রভ হলেও অন্যদিকে ফুলের দলে লেগেছে বাহারি রঙের উচ্ছ্বাস। গাছে গাছে ফুটতে শুরু করেছে হলুদ গাঁদা ফুল, রাঙা পলাশ, মান্দার, শিমুলও। ডালিয়া, গোলাপ, চন্দ্রমল্লিকা, সূর্যমূখী, শিউলি, নয়নতারা, জুঁই, চামেলী, কাঠগোলাপ, মধুমঞ্জরি, টগর, কাঠবেলি, অপরাজিতা, করবী, কুঞ্জলতা, নীলমনি লতা, অলকানন্দা, সোনালু, বাগানবিলাস, স্থলপদ্ম, এসব দেশী ফুল ছাড়াও বিদেশী কারনেশন, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, ডেইজি, কসমস, সিলভিয়া, এন্টিরিনাম, প্যানজি, ডায়ান্থাস, ফ্লক্স, ভারবেনা, পপি, সূর্যমুখী, পর্তুলিকা, ক্যালেন্ডুলা, মর্নিং গ্লোরি, সুইট পি, অ্যাজালিয়ার মত শত ফুল।
বাগান থেকে তুলে আনা কিংবা ফুলের দোকন থেকে কিনে আনা ফুলেই শীতের দিনের বিমর্ষ সকাল দুপুর বিকেল সেজে উঠতে পারে প্রিয় ঘরখানি। ফুলের সৌরভে সৌন্দর্যে যেমন ঘর পাবে নতুন আবহ তেমনি মনেও লাগবে দোলা। ফুরফুরে ঘর মনের প্রত্যাশা কে না করে।
টেবিলে স্নিগ্ধতা ছড়াক
মাটির ছোটপাত্রে কয়েকটা শিউলি পাতা সাজিয়ে তার ওপর ছড়িয়ে দিন কুড়িয়ে আনা মুঠোভরা শিউলি ফুল। তার ওপর আঙুল ডগার সাহায্যে ছিটিয়ে দিন সামান্য পানি। এতে ফুলগুলো সারাদিন সতেজ থাকবে আর মনে হবে শিশির জড়িয়ে আছে ফুলে। ছোট্ট কাঁচের কোন পাত্রে পাতাসহ একটি দুটি গাঁদা ফুল সাজিয়ে পড়ার টেবিলটায় কিংবা ড্রেসিং টেবিলের ওপর রেখে দিন পড়ার ফাঁকে কিংবা সারা দিন শেষে আয়নার সামনে বসার পর মন ভালো হয়ে যাবে।
জিইয়ে রাখি
কাঁসা-পিতলের কোন ছোট ঘটে জল ভরে তাতে পাতার মাঝে মধুমঞ্জরির এক থোকা সাজিয়ে টিভি ক্যাবিনেট বা কনসোল টেবিলের ওর রাখলে সারা দিনময় সুগন্ধ ছড়াবে থেকে। বসার ঘরের সেন্টার টেবিলে কাঁসা পিতল রিকাবি বা মাটির কোন থালায় ছড়িয়ে রাখা যেতে পারে কয়েক রকমের ফুল। যেমন—একটা রক্তজবা, দু-তিনটে কাঠগোলা, এক থোকা করবী, একটা দুটো অলকানন্দা, শিমুল-পলাসসহ পছন্দসই হরেক ফুল। যখন যেমন পাওয়া যায়। ফুলের সাজিতে শোভা পেতে পারে কুঞ্জলতা, বাগানবিলাস, সোনালু। সাজাবার জন্য রইলো ঘরের রাখা সুন্দরসব ফুলদানি আর গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা আরো শতফুল। বাগান থেকে তুলে, গাছের তলা থেকে কুড়িয়ে কিংবা দোকান থেকে কিনে এনে শীতের ঠান্ডা ঘরখানি ফুলের সাজে করে তুলতে পারেন উষ্ণ, আনন্দময়।
আলোয় আলোয় ভরা
একটি মাটির পাত্রে পানি নিন। এর মধ্য়ে গাঁদা ফুল ও গোলাপের পাপড়ি ছড়িয়ে দিন। জ্বালিয়ে নিতে পারেন ফ্লোটিং ক্যান্ডেল। ঘরময় সুন্দর আবেশ ছড়িয়ে পড়বে। বিশেষ করে অতিথি এলে ঘরময় রান্নার গন্ধ কাটাতে এই ফুলের বৌলটি দারুণ কাজে দেবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে