নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামা কাপড় পরিষ্কারের পর ইস্ত্রি বা আয়রন করতেই হয়। কিন্তু নিয়মিত ইস্ত্রি বা আয়রন ব্যবহার করে ফেলে রাখলে যন্ত্রটিই যাবে বিগড়ে। তখন হিতে বিপরীত হবে আপনারই। আর তাই আয়রন যন্ত্রটির চাই যত্নআত্তি।
কাপড় ইস্ত্রি করার আগে একটি সমান বা সমতল জায়গা বেছে নিন। যাতে কাপড়ের দু পাশেই কোঁচকানো ভাব যথাসম্ভব মসৃণ হয়। অসমতল বা উঁচুনিচু কিংবা নরম জায়গা হলে কাপড় সমানভাবে মসৃণ হয় না। কাপড়ের এখানে সেখানে ভাঁজ থেকে যায়।
কাপড় আয়রন করার পর এটি আনপ্লাগ করে রাখতে হবে।
কাপড় আয়রনের সময় যন্ত্রের ভেতর বাষ্প তৈরি জন্য পানি ব্যবহার করলে কাজ শেষ হয় যাওয়ার পর পরই ঢেলে ফেলে দিতে হবে। না হলে যন্ত্রের ভেতরে পানির আয়রন জমে জমে যন্ত্রটি বিকল হয়ে যেতে পারে। এই আশঙ্কা এড়াতে ফিল্টার করা পানি বা বৃষ্টির পানি ব্যবহার করতে পারেন।
যন্ত্রের ভেতরের পানি দানাদার পাথরের মতো হয়ে গেলে আনপ্লাগ অবস্থায় তাতে খানিকটা সাদা ভিনেগার ঢেলে কিছু সময় রেখে সাধারণ পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ভালোমতো শুকিয়ে নিতে হবে, যাতে পরবর্তী ব্যবহারের আগে এটি শুষ্ক থাকে।
কাপড় ইস্ত্রি করার দরুন সোল প্লেটে অনেক সময় পোড়া দাগ জমে কালো হয়ে যায়। এমন হলে কাপড়ে ভিনেগার নিয়ে ঘষে ঘষে মুছে নিতে হবে বা গরম পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে স্ক্রাব বানিয়ে এটি দিয়ে ঘষে তুলে ফেলতে হবে পোড়াভাব।
কাপড় ইস্ত্রির সময় ঠিকমতো বাষ্প বের না হলে বা গরম না হলে আয়রন প্লেটের গায়ে যে ছিদ্রগুলো থাকে, দেখতে হবে সেগুলো বন্ধ হয়ে গিয়েছে কিনা। বন্ধ হয়ে থাকলে একটি ক্লিপ বা অন্য কিছু নিয়ে খুঁচিয়ে পোর্ট বা ছিদ্রের মুখগুলো পরিষ্কার করে নিতে হবে।
কাপড় ইস্ত্রি করার কাজ হয়ে গেলে আয়রন নিরাপদ জায়গায় রাখতে হবে এবং ঠান্ডা হয়ে গেলে প্যাকেট করা বা আলমিরাতে তুলে রাখতে হবে।
আয়রনের গায়ে ধুলোবালি জমলে একটি পাতলা সুতি কাপড় নিয়ে সম্পূর্ণ অংশ মুছে নিতে হবে। প্লাগের সঙ্গে যে লম্বা তারটি থাকে সেটির ভেতরের ধাতব অংশ যাতে বের হয়ে না যায় তা খেয়াল রাখতে হবে। বের হয়ে গেলে স্কচ ট্যাপ দিয়ে পেঁচিয়ে নিতে হবে যাতে শক না লাগে।
জামা কাপড় পরিষ্কারের পর ইস্ত্রি বা আয়রন করতেই হয়। কিন্তু নিয়মিত ইস্ত্রি বা আয়রন ব্যবহার করে ফেলে রাখলে যন্ত্রটিই যাবে বিগড়ে। তখন হিতে বিপরীত হবে আপনারই। আর তাই আয়রন যন্ত্রটির চাই যত্নআত্তি।
কাপড় ইস্ত্রি করার আগে একটি সমান বা সমতল জায়গা বেছে নিন। যাতে কাপড়ের দু পাশেই কোঁচকানো ভাব যথাসম্ভব মসৃণ হয়। অসমতল বা উঁচুনিচু কিংবা নরম জায়গা হলে কাপড় সমানভাবে মসৃণ হয় না। কাপড়ের এখানে সেখানে ভাঁজ থেকে যায়।
কাপড় আয়রন করার পর এটি আনপ্লাগ করে রাখতে হবে।
কাপড় আয়রনের সময় যন্ত্রের ভেতর বাষ্প তৈরি জন্য পানি ব্যবহার করলে কাজ শেষ হয় যাওয়ার পর পরই ঢেলে ফেলে দিতে হবে। না হলে যন্ত্রের ভেতরে পানির আয়রন জমে জমে যন্ত্রটি বিকল হয়ে যেতে পারে। এই আশঙ্কা এড়াতে ফিল্টার করা পানি বা বৃষ্টির পানি ব্যবহার করতে পারেন।
যন্ত্রের ভেতরের পানি দানাদার পাথরের মতো হয়ে গেলে আনপ্লাগ অবস্থায় তাতে খানিকটা সাদা ভিনেগার ঢেলে কিছু সময় রেখে সাধারণ পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ভালোমতো শুকিয়ে নিতে হবে, যাতে পরবর্তী ব্যবহারের আগে এটি শুষ্ক থাকে।
কাপড় ইস্ত্রি করার দরুন সোল প্লেটে অনেক সময় পোড়া দাগ জমে কালো হয়ে যায়। এমন হলে কাপড়ে ভিনেগার নিয়ে ঘষে ঘষে মুছে নিতে হবে বা গরম পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে স্ক্রাব বানিয়ে এটি দিয়ে ঘষে তুলে ফেলতে হবে পোড়াভাব।
কাপড় ইস্ত্রির সময় ঠিকমতো বাষ্প বের না হলে বা গরম না হলে আয়রন প্লেটের গায়ে যে ছিদ্রগুলো থাকে, দেখতে হবে সেগুলো বন্ধ হয়ে গিয়েছে কিনা। বন্ধ হয়ে থাকলে একটি ক্লিপ বা অন্য কিছু নিয়ে খুঁচিয়ে পোর্ট বা ছিদ্রের মুখগুলো পরিষ্কার করে নিতে হবে।
কাপড় ইস্ত্রি করার কাজ হয়ে গেলে আয়রন নিরাপদ জায়গায় রাখতে হবে এবং ঠান্ডা হয়ে গেলে প্যাকেট করা বা আলমিরাতে তুলে রাখতে হবে।
আয়রনের গায়ে ধুলোবালি জমলে একটি পাতলা সুতি কাপড় নিয়ে সম্পূর্ণ অংশ মুছে নিতে হবে। প্লাগের সঙ্গে যে লম্বা তারটি থাকে সেটির ভেতরের ধাতব অংশ যাতে বের হয়ে না যায় তা খেয়াল রাখতে হবে। বের হয়ে গেলে স্কচ ট্যাপ দিয়ে পেঁচিয়ে নিতে হবে যাতে শক না লাগে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে