রিক্তা রিচি, ঢাকা
ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা সৌন্দর্যচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উপাদান। এর সবুজ পাতার ভেতরে যে স্বচ্ছ রঙের পিচ্ছিল পদার্থ থাকে, তা ঘৃতকুমারী জেল নামে পরিচিত। এই জেল ব্যবহারে ত্বক হয় নিখুঁত, মসৃণ ও সুন্দর।
ঘৃতকুমারীর ফেসপ্যাক
ঘৃতকুমারী ও গোলাপজল
এক টেবিল চামচ ঘৃতকুমারীর জেল ও এক টেবিল চামচ গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করা যাবে ফেসপ্যাক। প্রথমে ঘৃতকুমারীর জেলের সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অথবা এই পেস্ট দিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। প্রতি সপ্তাহে দুই-তিনবার এই প্যাক মুখে লাগালে ভালো ফল পাবেন। এই প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে বয়সের ছাপ, ব্রণ, রোদে পোড়া কালো দাগ ইত্যাদি খুব সহজে দূর হবে। শুষ্ক ত্বক, সাধারণ ত্বক, তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা যাবে।
মুলতানি মাটি ও ঘৃতকুমারী
ফেসপ্যাক তৈরির জন্য এক টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, এক চা-চামচ ঘৃতকুমারীর জেল, গোলাপজল অথবা ঠান্ডা দুধ মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে ত্বক ভালো রাখে এই প্যাক।
ঘৃতকুমারী ও হলুদ
এ প্যাক বানানোর জন্য এক চিমটি হলুদের গুঁড়ো, এক টেবিল চামচ ঘৃতকুমারীর জেল, এক চা-চামচ মধু, কয়েক ফোঁটা গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। তারপর এই পেস্ট মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগান।
২০ মিনিট রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুইবার ঘৃতকুমারী ও হলুদের ফেসপ্যাক লাগালে উপকার পাবেন।
নারী-পুরুষ উভয়ে এই প্যাক লাগাতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর হবে। এই প্যাক ব্যবহারে ত্বকের ব্রণ, ক্ষত দূর হবে। সব ধরনের ত্বকে এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারবেন।
কলা ও ঘৃতকুমারী
এক টেবিল চামচ ঘৃতকুমারীর জেল এবং তিন থেকে চার পিস কলার টুকরো ভালোভাবে মিশিয়ে এই প্যাক তৈরি করা যায়। প্যাক তৈরি হয়ে গেলে মুখে লাগিয়ে পুরো ১০ মিনিট রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করতে পারেন।
এই প্যাক ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে। অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক এই প্যাক ব্যবহারে স্বাভাবিক হয়। এটি ত্বক টানটান করতে সহায়তা করে।
দই ও ঘৃতকুমারী
দুই চা-চামচ ঘৃতকুমারীর জেল, এক চা-চামচ দই, এক চা-চামচ মধু অথবা লেবুর রস ব্লেন্ড করে এই প্যাক বানানো যায়। স্বাভাবিক ত্বকের জন্য মধু এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য লেবুর রস ব্যবহার করুন। এই প্যাক ১০-১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্যাকটি সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। এই প্যাক শুষ্ক, সাধারণ ও তৈলাক্ত ত্বকে ব্যবহার করা যাবে।
সাবধানতা
ঘৃতকুমারীর প্যাক ব্যবহার করে যদি ত্বক জ্বালা করে, র্যাশ ওঠে, তাহলে এই প্যাক ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
ঘৃতকুমারীর জেলের উপকারিতা
সূত্র: হেলথলাইন, বি বিউটিফুল, স্টাইলক্রেজ
ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা সৌন্দর্যচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উপাদান। এর সবুজ পাতার ভেতরে যে স্বচ্ছ রঙের পিচ্ছিল পদার্থ থাকে, তা ঘৃতকুমারী জেল নামে পরিচিত। এই জেল ব্যবহারে ত্বক হয় নিখুঁত, মসৃণ ও সুন্দর।
ঘৃতকুমারীর ফেসপ্যাক
ঘৃতকুমারী ও গোলাপজল
এক টেবিল চামচ ঘৃতকুমারীর জেল ও এক টেবিল চামচ গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করা যাবে ফেসপ্যাক। প্রথমে ঘৃতকুমারীর জেলের সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অথবা এই পেস্ট দিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। প্রতি সপ্তাহে দুই-তিনবার এই প্যাক মুখে লাগালে ভালো ফল পাবেন। এই প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে বয়সের ছাপ, ব্রণ, রোদে পোড়া কালো দাগ ইত্যাদি খুব সহজে দূর হবে। শুষ্ক ত্বক, সাধারণ ত্বক, তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা যাবে।
মুলতানি মাটি ও ঘৃতকুমারী
ফেসপ্যাক তৈরির জন্য এক টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, এক চা-চামচ ঘৃতকুমারীর জেল, গোলাপজল অথবা ঠান্ডা দুধ মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে ত্বক ভালো রাখে এই প্যাক।
ঘৃতকুমারী ও হলুদ
এ প্যাক বানানোর জন্য এক চিমটি হলুদের গুঁড়ো, এক টেবিল চামচ ঘৃতকুমারীর জেল, এক চা-চামচ মধু, কয়েক ফোঁটা গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। তারপর এই পেস্ট মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগান।
২০ মিনিট রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুইবার ঘৃতকুমারী ও হলুদের ফেসপ্যাক লাগালে উপকার পাবেন।
নারী-পুরুষ উভয়ে এই প্যাক লাগাতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর হবে। এই প্যাক ব্যবহারে ত্বকের ব্রণ, ক্ষত দূর হবে। সব ধরনের ত্বকে এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারবেন।
কলা ও ঘৃতকুমারী
এক টেবিল চামচ ঘৃতকুমারীর জেল এবং তিন থেকে চার পিস কলার টুকরো ভালোভাবে মিশিয়ে এই প্যাক তৈরি করা যায়। প্যাক তৈরি হয়ে গেলে মুখে লাগিয়ে পুরো ১০ মিনিট রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করতে পারেন।
এই প্যাক ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে। অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক এই প্যাক ব্যবহারে স্বাভাবিক হয়। এটি ত্বক টানটান করতে সহায়তা করে।
দই ও ঘৃতকুমারী
দুই চা-চামচ ঘৃতকুমারীর জেল, এক চা-চামচ দই, এক চা-চামচ মধু অথবা লেবুর রস ব্লেন্ড করে এই প্যাক বানানো যায়। স্বাভাবিক ত্বকের জন্য মধু এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য লেবুর রস ব্যবহার করুন। এই প্যাক ১০-১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্যাকটি সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। এই প্যাক শুষ্ক, সাধারণ ও তৈলাক্ত ত্বকে ব্যবহার করা যাবে।
সাবধানতা
ঘৃতকুমারীর প্যাক ব্যবহার করে যদি ত্বক জ্বালা করে, র্যাশ ওঠে, তাহলে এই প্যাক ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
ঘৃতকুমারীর জেলের উপকারিতা
সূত্র: হেলথলাইন, বি বিউটিফুল, স্টাইলক্রেজ
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে