দিতি আহমেদ
করোনার এই সময়ে পারলারে না গিয়ে ঘরে বসেই করে নিন ফেসিয়াল। ঘরে বসে ফেসিয়াল করলে পারলারের মতো উজ্জ্বলতাও পাওয়া যাবে। এর জন্য প্রয়োজন নেই বিশেষ কোনো প্রসাধনীর। হাতের কাছে যা আছে তা দিয়েই ফেসিয়াল করা সম্ভব। ‘ফেমিনা’ অবলম্বনে লিখেছেন দিতি আহমেদ।
প্রথমে ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এরপর মুখে হালকা পানির ঝাপটা দিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে ত্বকের ধরন বুঝে ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
ক্লিনজারের পরিবর্তে মধুও ব্যবহার করতে পারেন। মধু ব্যবহার করলে প্রথমেই মুখ হালকাভাবে ভিজিয়ে নিন। এরপর মুখে মধু লাগিয়ে এক মিনিট ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।
এবার ত্বক থেকে মৃত কোষ তুলে ফেলার জন্য স্ক্র্যাব বানিয়ে নিন। এর জন্য ১ চা–চামচ চালের গুঁড়ো, ১ চা–চামচ মধু ও ১ চা–চামচ অলিভ অয়েল ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এই স্ক্র্যাবার আলতো হাতে মুখে ভালোভাবে ঘষে নিন।
শুষ্ক ত্বকের ক্ষেত্রে স্ক্রাবের জন্য মধু আর অলিভ অয়েলের সঙ্গে ১ চা–চামচ চিনি মিশিয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য মধু আর চিনির সঙ্গে ১ চা–চামচ পানি মিশিয়ে বানিয়ে নিন স্ক্র্যাব। স্ক্র্যাবার ব্যবহারের সময় খুব বেশি ঘষবেন না।
এই পর্যায়ে গরম পানির ভাপ নিন। একটি চওড়া পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিন। তারপর মাথার ওপর একটা তোয়ালে দিয়ে পানির পাত্রের ওপর ঝুঁকে পড়ুন, যাতে ভাপটা মুখে লাগে। পাঁচ–সাত মিনিট এভাবে ভাপ নিন।
ফেসিয়াল করার সময় ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে। ফেসিয়াল ত্বকের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। স্বাভাবিক ত্বকে ফেসপ্যাক হিসেবে মধু ও টক দইয়ের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
শুষ্ক ত্বকের জন্য ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করুন চটকানো পাকা কলা ও মধু। এতে করে ত্বকের শুষ্কতা কমে আসবে।
তৈলাক্ত ত্বকে মুলতানি মাটি ও মধুর প্যাক দারুণ কার্যকর।
মুখে ফেসপ্যাক ব্যবহার করে আধা ঘণ্টা চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকুন। চোখের ওপর শসা দিয়ে রাখুন। এ সময় একেবারেই কথা বলা যাবে না, তাহলে ত্বকে ভাঁজ পড়ার আশঙ্কা থাকে।
ফেসপ্যাক শুকিয়ে গেলে হালকা পানির ঝাঁপটা দিয়ে আলতো হাতে ঘষে ঘষে ফেসপ্যাক তুলে ফেলুন। এরপর মুখে টোনার ব্যবহার করুন।
মুখের খুলে যাওয়া লোমের ছিদ্রগুলো বন্ধ করার জন্য টোনার খুব ভালো কাজ করে।
বাড়িতে টোনার বানাতে আধা চা–চামচ আপেল সিডার ভিনেগারের সঙ্গে ১ চা–চামচ পানি মিশিয়ে নিন। এই টোনারে তুলো ভিজিয়ে মুখ মুছে নিন। আবার চাইলে শসার রস দিয়েও টোনার বানিয়ে নিতে পারেন।
ফেসিয়ালের পর অবশ্যই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে ভুলবেন না। ঘরোয়া ময়েশ্চারাইজার হিসেবে আধা চা–চামচ অলিভ অয়েল বা আমন্ড অয়েল মেখে নিন। শুষ্ক ত্বকে নারকেল তেল আর তৈলাক্ত ত্বকে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন ফেসিয়ালের পরপরই মুখে মেকআপ করবেন না। এতে করে মেকআপের কেমিক্যাল ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।
করোনার এই সময়ে পারলারে না গিয়ে ঘরে বসেই করে নিন ফেসিয়াল। ঘরে বসে ফেসিয়াল করলে পারলারের মতো উজ্জ্বলতাও পাওয়া যাবে। এর জন্য প্রয়োজন নেই বিশেষ কোনো প্রসাধনীর। হাতের কাছে যা আছে তা দিয়েই ফেসিয়াল করা সম্ভব। ‘ফেমিনা’ অবলম্বনে লিখেছেন দিতি আহমেদ।
প্রথমে ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এরপর মুখে হালকা পানির ঝাপটা দিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে ত্বকের ধরন বুঝে ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
ক্লিনজারের পরিবর্তে মধুও ব্যবহার করতে পারেন। মধু ব্যবহার করলে প্রথমেই মুখ হালকাভাবে ভিজিয়ে নিন। এরপর মুখে মধু লাগিয়ে এক মিনিট ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।
এবার ত্বক থেকে মৃত কোষ তুলে ফেলার জন্য স্ক্র্যাব বানিয়ে নিন। এর জন্য ১ চা–চামচ চালের গুঁড়ো, ১ চা–চামচ মধু ও ১ চা–চামচ অলিভ অয়েল ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এই স্ক্র্যাবার আলতো হাতে মুখে ভালোভাবে ঘষে নিন।
শুষ্ক ত্বকের ক্ষেত্রে স্ক্রাবের জন্য মধু আর অলিভ অয়েলের সঙ্গে ১ চা–চামচ চিনি মিশিয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য মধু আর চিনির সঙ্গে ১ চা–চামচ পানি মিশিয়ে বানিয়ে নিন স্ক্র্যাব। স্ক্র্যাবার ব্যবহারের সময় খুব বেশি ঘষবেন না।
এই পর্যায়ে গরম পানির ভাপ নিন। একটি চওড়া পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিন। তারপর মাথার ওপর একটা তোয়ালে দিয়ে পানির পাত্রের ওপর ঝুঁকে পড়ুন, যাতে ভাপটা মুখে লাগে। পাঁচ–সাত মিনিট এভাবে ভাপ নিন।
ফেসিয়াল করার সময় ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে। ফেসিয়াল ত্বকের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। স্বাভাবিক ত্বকে ফেসপ্যাক হিসেবে মধু ও টক দইয়ের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
শুষ্ক ত্বকের জন্য ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করুন চটকানো পাকা কলা ও মধু। এতে করে ত্বকের শুষ্কতা কমে আসবে।
তৈলাক্ত ত্বকে মুলতানি মাটি ও মধুর প্যাক দারুণ কার্যকর।
মুখে ফেসপ্যাক ব্যবহার করে আধা ঘণ্টা চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকুন। চোখের ওপর শসা দিয়ে রাখুন। এ সময় একেবারেই কথা বলা যাবে না, তাহলে ত্বকে ভাঁজ পড়ার আশঙ্কা থাকে।
ফেসপ্যাক শুকিয়ে গেলে হালকা পানির ঝাঁপটা দিয়ে আলতো হাতে ঘষে ঘষে ফেসপ্যাক তুলে ফেলুন। এরপর মুখে টোনার ব্যবহার করুন।
মুখের খুলে যাওয়া লোমের ছিদ্রগুলো বন্ধ করার জন্য টোনার খুব ভালো কাজ করে।
বাড়িতে টোনার বানাতে আধা চা–চামচ আপেল সিডার ভিনেগারের সঙ্গে ১ চা–চামচ পানি মিশিয়ে নিন। এই টোনারে তুলো ভিজিয়ে মুখ মুছে নিন। আবার চাইলে শসার রস দিয়েও টোনার বানিয়ে নিতে পারেন।
ফেসিয়ালের পর অবশ্যই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে ভুলবেন না। ঘরোয়া ময়েশ্চারাইজার হিসেবে আধা চা–চামচ অলিভ অয়েল বা আমন্ড অয়েল মেখে নিন। শুষ্ক ত্বকে নারকেল তেল আর তৈলাক্ত ত্বকে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন ফেসিয়ালের পরপরই মুখে মেকআপ করবেন না। এতে করে মেকআপের কেমিক্যাল ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে