তানিয়া ফেরদৌস
বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, উপকরণের দুষ্প্রাপ্যতা আর প্রক্রিয়াজাতকরণ বা প্রস্তুতপ্রণালির বিশেষত্বের কারণে বিভিন্ন খাবার দামি হয়ে থাকে। এই সেরা ৫ খাবার সাম্প্রতিকতম বাজারদরের নিরিখে তালিকার শীর্ষে আছে। বিবিসি, উইকিপিডিয়া এবং আরও কিছু সূত্র ঘেঁটে জানাচ্ছেন তানিয়া ফেরদৌস।
আলমাস ক্যাভিয়ার
দামি খাবারের তালিকায় শীর্ষস্থানটি এখন আলমাস ক্যাভিয়ারের। ইরানের কাছে কাসপিয়ান সাগরে পাওয়া ৬০-১০০ বছর বয়সী আলবিনো স্টারজেন মাছের ডিম বিশেষভাবে প্রক্রিয়াজাত করে আলমাস ক্যাভিয়ার তৈরি হয়। কথিত আছে, শতবছরে নাকি এরা একবারই ডিম দেয়। এই তুমুল দুষ্প্রাপ্যতাই এর আকাশচুম্বী দামের কারণ। কেজি প্রতি ৩৪
হাজার ৫০০ ডলার দামে বিক্রি হয় আলমাস ক্যাভিয়ার। এটিই এখন বিশ্বের এক নম্বর দামি খাবার।
ইউবারি কিং মেলন
অত্যন্ত সুমিষ্ট এই বাঙ্গিজাতীয় মেলনের ক্রেজ আছে সারা বিশ্বে। এমনিতেই জাপানিরা অদ্ভুত সব উপায়ে সযত্ন লালনপালনে বেশ কিছু দামি ফল উৎপাদন করে থাকে।
তবে ইউবারি কিং মেলন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নিলামে বিক্রি হয়েছে ২৭ হাজার ডলার জোড়া দরে।
ব্লু ফিন টুনা
জাপানি ব্লু ফিন টুনা পৃথিবীর দামি সি ফুড হিসেবে সমাদৃত। সুশি, সাশিমিতে হোক আর গ্রিল করেই হোক, ব্লু ফিন টুনার স্বাদ যেন একেবারেই অনন্য। চর্বির একাধিক মিহি স্তর বা মার্বলিং থাকায় এর স্বাদ ও ফ্লেভার পৃথিবীর যেকোনো টুনার চেয়ে উৎকৃষ্ট। সীমিত উৎসের কারণে এর দাম অত্যন্ত বেশি। এক পাউন্ড খাঁটি ব্লু ফিন টুনা কিনতে গেলে দাম পড়বে প্রায় ৩ হাজার ৬০০ ডলার।
আয়াম সেমানি মোরগ
ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় এই আয়াম সেমানি মোরগ পাওয়া যায়। এদের শরীর, হাড়-মাংস ও বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সবই কুচকুচে কালো। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, রোগ সারাতে, আয়ু বাড়াতে এবং ধনসম্পদ ও সৌভাগ্য আনতে পারার এক জাদুকরি ক্ষমতা আছে এ মোরগের। আয়াম সেমানি মোরগের পুষ্টিগুণ সাধারণ মোরগের তুলনায় অনেক বেশি। এসব মিলিয়ে আয়াম সেমানি চিকেন প্রতিটির দাম প্রায় ২ হাজার ৫০০ ডলার প্রায়।
জাফরান
‘লোহিত স্বর্ণ’ বলে পরিচিত এই দামি মসলাটি সারা বিশ্বে খুবই জনপ্রিয়। মূলত ক্রোকাস ফুলের কেশর শুকিয়ে তৈরি জাফরান সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ অত্যন্ত শ্রমঘন ও সময়সাধ্য। তার মধ্যে এ ফুল বছরে দুই মাস ফোটে পৃথিবীর নির্দিষ্ট কিছু জায়গায়। তাই এক পাউন্ড ওজনের ভালো মানের জাফরান কিনতে গেলে গুনতে হবে ৫০০ থেকে ২০০০ ডলার। অর্থাৎ ওজনের হিসাবে জাফরান সোনার চেয়েও দামি।
বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, উপকরণের দুষ্প্রাপ্যতা আর প্রক্রিয়াজাতকরণ বা প্রস্তুতপ্রণালির বিশেষত্বের কারণে বিভিন্ন খাবার দামি হয়ে থাকে। এই সেরা ৫ খাবার সাম্প্রতিকতম বাজারদরের নিরিখে তালিকার শীর্ষে আছে। বিবিসি, উইকিপিডিয়া এবং আরও কিছু সূত্র ঘেঁটে জানাচ্ছেন তানিয়া ফেরদৌস।
আলমাস ক্যাভিয়ার
দামি খাবারের তালিকায় শীর্ষস্থানটি এখন আলমাস ক্যাভিয়ারের। ইরানের কাছে কাসপিয়ান সাগরে পাওয়া ৬০-১০০ বছর বয়সী আলবিনো স্টারজেন মাছের ডিম বিশেষভাবে প্রক্রিয়াজাত করে আলমাস ক্যাভিয়ার তৈরি হয়। কথিত আছে, শতবছরে নাকি এরা একবারই ডিম দেয়। এই তুমুল দুষ্প্রাপ্যতাই এর আকাশচুম্বী দামের কারণ। কেজি প্রতি ৩৪
হাজার ৫০০ ডলার দামে বিক্রি হয় আলমাস ক্যাভিয়ার। এটিই এখন বিশ্বের এক নম্বর দামি খাবার।
ইউবারি কিং মেলন
অত্যন্ত সুমিষ্ট এই বাঙ্গিজাতীয় মেলনের ক্রেজ আছে সারা বিশ্বে। এমনিতেই জাপানিরা অদ্ভুত সব উপায়ে সযত্ন লালনপালনে বেশ কিছু দামি ফল উৎপাদন করে থাকে।
তবে ইউবারি কিং মেলন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নিলামে বিক্রি হয়েছে ২৭ হাজার ডলার জোড়া দরে।
ব্লু ফিন টুনা
জাপানি ব্লু ফিন টুনা পৃথিবীর দামি সি ফুড হিসেবে সমাদৃত। সুশি, সাশিমিতে হোক আর গ্রিল করেই হোক, ব্লু ফিন টুনার স্বাদ যেন একেবারেই অনন্য। চর্বির একাধিক মিহি স্তর বা মার্বলিং থাকায় এর স্বাদ ও ফ্লেভার পৃথিবীর যেকোনো টুনার চেয়ে উৎকৃষ্ট। সীমিত উৎসের কারণে এর দাম অত্যন্ত বেশি। এক পাউন্ড খাঁটি ব্লু ফিন টুনা কিনতে গেলে দাম পড়বে প্রায় ৩ হাজার ৬০০ ডলার।
আয়াম সেমানি মোরগ
ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় এই আয়াম সেমানি মোরগ পাওয়া যায়। এদের শরীর, হাড়-মাংস ও বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সবই কুচকুচে কালো। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, রোগ সারাতে, আয়ু বাড়াতে এবং ধনসম্পদ ও সৌভাগ্য আনতে পারার এক জাদুকরি ক্ষমতা আছে এ মোরগের। আয়াম সেমানি মোরগের পুষ্টিগুণ সাধারণ মোরগের তুলনায় অনেক বেশি। এসব মিলিয়ে আয়াম সেমানি চিকেন প্রতিটির দাম প্রায় ২ হাজার ৫০০ ডলার প্রায়।
জাফরান
‘লোহিত স্বর্ণ’ বলে পরিচিত এই দামি মসলাটি সারা বিশ্বে খুবই জনপ্রিয়। মূলত ক্রোকাস ফুলের কেশর শুকিয়ে তৈরি জাফরান সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ অত্যন্ত শ্রমঘন ও সময়সাধ্য। তার মধ্যে এ ফুল বছরে দুই মাস ফোটে পৃথিবীর নির্দিষ্ট কিছু জায়গায়। তাই এক পাউন্ড ওজনের ভালো মানের জাফরান কিনতে গেলে গুনতে হবে ৫০০ থেকে ২০০০ ডলার। অর্থাৎ ওজনের হিসাবে জাফরান সোনার চেয়েও দামি।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৩ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৩ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৩ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
৩ দিন আগে