অনলাইন ডেস্ক
নিরাপদ ও উন্নত জীবনের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ সুইডেন। সাম্প্রতিক এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে আয়ের সমতা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলসহ আরও বিভিন্ন বিষয়েও মানুষের মতামত নেওয়া হয়। আর সবকিছু মিলিয়ে জীবনমানের বিবেচনায় সবার ওপরে স্থান করে নিয়েছে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এ দেশটি।
৮৭টি দেশকে বিবেচনায় নিয়ে র্যাঙ্কিং বের করার জন্য, ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট, ডব্লিউপিপি এবং ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভানিয়ার হোয়ার্টন স্কুল বিশ্বব্যাপী ১৭ হাজারের বেশি মানুষের ওপর এক জরিপ করে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া যায়।
জীবনমানের দিক থেকে বিশ্বের সেরা দেশ নির্বাচন করার জন্য জরিপে নিজের বিষয়গুলো বিবেচনায় আনা হয়
আর এ সবকিছু মিলিয়ে তালিকায় সবার ওপরের স্থানটি দখল করে নেয় সুইডেন। সার্বিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান নামবিওর হিসেবে সুইডেনে জীবনযাত্রার ব্যয় গড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২০.৯ শতাংশ কম। বাড়ি ভাড়া কম ৫৭.৫ শতাংশ। এদিকে ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্টের তথ্য বলছে বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ও কলেজ শিক্ষার জন্য নাম আছে দেশটির।
সুইডেনের মানুষের দীর্ঘ একটি জীবনের প্রত্যাশাও করতে পারেন। কারণ সিআইএ ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক অনুসারে দেশটির মানুষদের গড় আয়ু ৮২.৮ বছর।
দেশটিতে বাচ্চা জন্মদানের সময় মা-বাবার জন্য লম্বা ছুটির সুবিধা আছে। একটি শিশুর জন্ম বা দত্তক নেওয়ার সময় মা-বাবা দুজন মিলে ৪৮০ দিন বেতনসহ ছুটি পান। এ ছুটিটা দুজনকে ভাগাভাগি করে নিতে হয়।
জীবনমানের বিবেচনায় তালিকায় প্রথম দশে সুইডেনের পরের স্থানগুলো দখল করেছে যথাক্রমে নরওয়ে, কানাডা, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি এবং নিউজিল্যান্ড।
দ্বিতীয় স্থানে থাকা নরওয়ে সিআইএ ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুকের হিসেবে লিঙ্গ সমতার দিক থেকে বিশ্বে নেতৃত্বদানকারী একটি দেশ। নরওয়েতে সন্তান জন্মদানের সময় চমৎকার সুবিধা পান অভিভাবকেরা। মা-বাবা মিলিয়ে পূর্ণ বেতনে ৪৯ সপ্তাহ ছুটি কাটাতে পারেন সন্তানের দেখাশোনায়। বেতন যদি ৮০ শতাংশ নেন তবে ছুটিকালীন সময় ৪৯ সপ্তাহের জায়গায় বেড়ে দাঁড়ায় ৫৯ সপ্তাহে।
নর্ডিক দেশটিতে একটি শিশুর জন্মের এক মাস পর থেকে তাদের বয়স ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত শিশুদের লালন-পালনের জন্য মাসিক ভাতা পায় পরিবারগুলো।
নরওয়ের মানুষের গড় আয়ু ৮২.৭৫ বছর এবং ২০১৩ সাল থেকে টানা ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় শীর্ষ ১০-এর মধ্যে থাকছে দেশটি।
তালিকায় তিনে উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। দেশটি সাধারণ মানুষের জন্য চমৎকার শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা করার জন্য পরিচিতি পেয়েছে।
কানাডার মানুষ দীর্ঘ একটি জীবনের প্রত্যাশাও করতে পারেন। কারণ এখানকার মানুষের গড় আয়ু ৮৩.৯৯ বছর, যা দক্ষিণের প্রতিবেশী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৩.২৪ বছর বেশি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) বেটার লাইফ ইনডেক্স অনুসারে কানাডা আয়, চাকরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশগত মান, সামাজিক সংযোগের মতো বিষয়গুলোতে বিশ্বের গড় মানকে ছাড়িয়ে গেছে।
দেশটিতে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা রয়েছে। মূলত করের অর্থ থেকে নাগরিকদের জন্য চমৎকার একটি স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা করা হয় দেশটিতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির সূত্রে জানা যায়, কানাডায় হাসপাতালে অবস্থান করা বহির্বিভাগের রোগীদের যত্নের জন্য কোনো খরচ নেই। ওষুধের দামও বেশ কম।
নিরাপদ ও উন্নত জীবনের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ সুইডেন। সাম্প্রতিক এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে আয়ের সমতা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলসহ আরও বিভিন্ন বিষয়েও মানুষের মতামত নেওয়া হয়। আর সবকিছু মিলিয়ে জীবনমানের বিবেচনায় সবার ওপরে স্থান করে নিয়েছে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এ দেশটি।
৮৭টি দেশকে বিবেচনায় নিয়ে র্যাঙ্কিং বের করার জন্য, ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট, ডব্লিউপিপি এবং ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভানিয়ার হোয়ার্টন স্কুল বিশ্বব্যাপী ১৭ হাজারের বেশি মানুষের ওপর এক জরিপ করে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া যায়।
জীবনমানের দিক থেকে বিশ্বের সেরা দেশ নির্বাচন করার জন্য জরিপে নিজের বিষয়গুলো বিবেচনায় আনা হয়
আর এ সবকিছু মিলিয়ে তালিকায় সবার ওপরের স্থানটি দখল করে নেয় সুইডেন। সার্বিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান নামবিওর হিসেবে সুইডেনে জীবনযাত্রার ব্যয় গড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২০.৯ শতাংশ কম। বাড়ি ভাড়া কম ৫৭.৫ শতাংশ। এদিকে ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্টের তথ্য বলছে বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ও কলেজ শিক্ষার জন্য নাম আছে দেশটির।
সুইডেনের মানুষের দীর্ঘ একটি জীবনের প্রত্যাশাও করতে পারেন। কারণ সিআইএ ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক অনুসারে দেশটির মানুষদের গড় আয়ু ৮২.৮ বছর।
দেশটিতে বাচ্চা জন্মদানের সময় মা-বাবার জন্য লম্বা ছুটির সুবিধা আছে। একটি শিশুর জন্ম বা দত্তক নেওয়ার সময় মা-বাবা দুজন মিলে ৪৮০ দিন বেতনসহ ছুটি পান। এ ছুটিটা দুজনকে ভাগাভাগি করে নিতে হয়।
জীবনমানের বিবেচনায় তালিকায় প্রথম দশে সুইডেনের পরের স্থানগুলো দখল করেছে যথাক্রমে নরওয়ে, কানাডা, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি এবং নিউজিল্যান্ড।
দ্বিতীয় স্থানে থাকা নরওয়ে সিআইএ ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুকের হিসেবে লিঙ্গ সমতার দিক থেকে বিশ্বে নেতৃত্বদানকারী একটি দেশ। নরওয়েতে সন্তান জন্মদানের সময় চমৎকার সুবিধা পান অভিভাবকেরা। মা-বাবা মিলিয়ে পূর্ণ বেতনে ৪৯ সপ্তাহ ছুটি কাটাতে পারেন সন্তানের দেখাশোনায়। বেতন যদি ৮০ শতাংশ নেন তবে ছুটিকালীন সময় ৪৯ সপ্তাহের জায়গায় বেড়ে দাঁড়ায় ৫৯ সপ্তাহে।
নর্ডিক দেশটিতে একটি শিশুর জন্মের এক মাস পর থেকে তাদের বয়স ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত শিশুদের লালন-পালনের জন্য মাসিক ভাতা পায় পরিবারগুলো।
নরওয়ের মানুষের গড় আয়ু ৮২.৭৫ বছর এবং ২০১৩ সাল থেকে টানা ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় শীর্ষ ১০-এর মধ্যে থাকছে দেশটি।
তালিকায় তিনে উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। দেশটি সাধারণ মানুষের জন্য চমৎকার শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা করার জন্য পরিচিতি পেয়েছে।
কানাডার মানুষ দীর্ঘ একটি জীবনের প্রত্যাশাও করতে পারেন। কারণ এখানকার মানুষের গড় আয়ু ৮৩.৯৯ বছর, যা দক্ষিণের প্রতিবেশী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৩.২৪ বছর বেশি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) বেটার লাইফ ইনডেক্স অনুসারে কানাডা আয়, চাকরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশগত মান, সামাজিক সংযোগের মতো বিষয়গুলোতে বিশ্বের গড় মানকে ছাড়িয়ে গেছে।
দেশটিতে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা রয়েছে। মূলত করের অর্থ থেকে নাগরিকদের জন্য চমৎকার একটি স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা করা হয় দেশটিতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির সূত্রে জানা যায়, কানাডায় হাসপাতালে অবস্থান করা বহির্বিভাগের রোগীদের যত্নের জন্য কোনো খরচ নেই। ওষুধের দামও বেশ কম।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে