অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বজুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ। চলমান দাবদাহে ওষ্ঠাগত প্রাণ। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গরম আরও তীব্র হচ্ছে। এই গরমে একটু অসচেতন হলেই হতে পারে নানা অসুখ-বিসুখ। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি, গর্ভবতী এবং দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্তদের জন্য প্রাণঘাতী হতে পারে। তাই দাবদাহ থেকে একটু স্বস্তি পেতে এবং নিজেকে ও প্রিয়জনকে সুস্থ রাখতে রাখতে মেনে চলুন কিছু নিয়ম।
বাইরে কম বের হওয়া
দাবদাহের সময় দিনেরবেলা বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে বাড়ির ভেতরে বা ছায়া আছে এমন জায়গায় থাকার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। যদিও কর্মজীবীদের জন্য এটি সম্ভব হয় না। সে ক্ষেত্রে সরাসরি সূর্যের তাপ থেকে রক্ষা পেতে কিছু নিয়ম মেনে চলুন। যেমন, বাইরে বের হলে সানস্ক্রিন ব্যবহার, টুপি বা ছাতা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। এ ছাড়া হালকা রঙের ও ঢিলেঢালা পোশাক আপনাকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করবে।
ত্বক ভেজা রাখুন
ত্বক আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ। সুতরাং গরমে আপনি যত বেশি ত্বককে শীতল রাখতে পারবেন ততই ভালো। এ ক্ষেত্রে একটি ভেজা টি-শার্ট খুব কার্যকর হতে পারে। ভেজা টি-শার্ট পরা কিংবা শরীর মুছতে পারেন। এ ছাড়া ঠান্ডা পানিতে হাত পা ডুবিয়ে দ্রুত নিজেকে শীতল করতে পারেন। আমাদের কবজি এবং গোড়ালিতে প্রচুর ধমনি রয়েছে যেখানে রক্তনালীগুলো ত্বকের কাছাকাছি থাকে, তাই ঠান্ডা পানিতে হাত পা ডুবিয়ে আপনি আরও দ্রুত গরম থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
প্রচুর পানি পান করুন
প্রচণ্ড গরমে ঘামের কারণে আমাদের পানিশূন্যতা দেখা দেয়। পানিশূন্যতার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে মুখ শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ঝিমঝিম এবং মাথাব্যথা। এই সমস্যা দূর করতে প্রচুর পানি পান করতে হবে। সম্ভব হলে আইসোটোনিক স্পোর্টস ড্রিংকস পান করুন এবং ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন। যদি পানিশূন্যতা মারাত্মক আকার নেয়, তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।
ঘর ঠান্ডা রাখুন
দাবদাহের সময় ঘরকে শীতল রাখা সবচেয়ে জরুরি। অনেকে ঘর ঠান্ডা রাখতে রোদের সময়ও দরজা-জানালা খোলা রাখেন। তবে এটি উল্টো ঘরকে গরম আরও করে। তাই দিনেরবেলা দরজা-জানালা বন্ধ রাখলে শীতল বাতাসকে ভেতরে রাখতে এবং গরম বাতাস বাইরে রাখতে সহায়তা করবে। শীতল বাতাস সঞ্চালনের জন্য তাপমাত্রা কমে গেলে সন্ধ্যার দিকে আবার দরজা-জানালা খুলে দিতে পারেন। এ ছাড়া গরমে বেশিক্ষণ চুলা না জ্বালানো উত্তম। সে ক্ষেত্রে কম তাপে রান্না করা যায় এমন খাবার তৈরি করা যেতে পারে।
হালকা খাবার খান
গরমে হালকা ও সুষম খাবারের অভ্যাস করা ভালো। স্ট্রবেরি, শসা এবং লেটুসের মতো উচ্চমাত্রায় পানিযুক্ত খাবার আপনাকে হাইড্রেটেড এবং ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া ফলের রস, স্যুপ ও ঝোল তরকারির মতো তরল খাবার খেলে পানিশূন্যতা থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যাবে।
ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম কমান
গরম আবহাওয়ার কারণে আপনার রুটিনকে কিছুটা বদলাতে হতে পারে। বিশেষ করে ভোরবেলা দৌড়ানো কিংবা দুপুরের প্রখর রোদে ব্যায়াম করা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকি পানিশূন্যতা ও ক্লান্তির পাশাপাশি হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। শারীরিক পরিশ্রমের সময় তাপমাত্রা বিবেচনায় রাখতে হবে। ব্যায়াম বা খেলাধুলার মতো বিষয় এড়িয়ে চলাই ভালো। আর শারীরিক পরিশ্রম যারা বেশি করেন, তাঁরা প্রচুর পানি পান করুন এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বিরতি নিয়ে কাজ করুন।
বিশ্বজুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ। চলমান দাবদাহে ওষ্ঠাগত প্রাণ। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গরম আরও তীব্র হচ্ছে। এই গরমে একটু অসচেতন হলেই হতে পারে নানা অসুখ-বিসুখ। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি, গর্ভবতী এবং দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্তদের জন্য প্রাণঘাতী হতে পারে। তাই দাবদাহ থেকে একটু স্বস্তি পেতে এবং নিজেকে ও প্রিয়জনকে সুস্থ রাখতে রাখতে মেনে চলুন কিছু নিয়ম।
বাইরে কম বের হওয়া
দাবদাহের সময় দিনেরবেলা বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে বাড়ির ভেতরে বা ছায়া আছে এমন জায়গায় থাকার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। যদিও কর্মজীবীদের জন্য এটি সম্ভব হয় না। সে ক্ষেত্রে সরাসরি সূর্যের তাপ থেকে রক্ষা পেতে কিছু নিয়ম মেনে চলুন। যেমন, বাইরে বের হলে সানস্ক্রিন ব্যবহার, টুপি বা ছাতা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। এ ছাড়া হালকা রঙের ও ঢিলেঢালা পোশাক আপনাকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করবে।
ত্বক ভেজা রাখুন
ত্বক আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ। সুতরাং গরমে আপনি যত বেশি ত্বককে শীতল রাখতে পারবেন ততই ভালো। এ ক্ষেত্রে একটি ভেজা টি-শার্ট খুব কার্যকর হতে পারে। ভেজা টি-শার্ট পরা কিংবা শরীর মুছতে পারেন। এ ছাড়া ঠান্ডা পানিতে হাত পা ডুবিয়ে দ্রুত নিজেকে শীতল করতে পারেন। আমাদের কবজি এবং গোড়ালিতে প্রচুর ধমনি রয়েছে যেখানে রক্তনালীগুলো ত্বকের কাছাকাছি থাকে, তাই ঠান্ডা পানিতে হাত পা ডুবিয়ে আপনি আরও দ্রুত গরম থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
প্রচুর পানি পান করুন
প্রচণ্ড গরমে ঘামের কারণে আমাদের পানিশূন্যতা দেখা দেয়। পানিশূন্যতার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে মুখ শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ঝিমঝিম এবং মাথাব্যথা। এই সমস্যা দূর করতে প্রচুর পানি পান করতে হবে। সম্ভব হলে আইসোটোনিক স্পোর্টস ড্রিংকস পান করুন এবং ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন। যদি পানিশূন্যতা মারাত্মক আকার নেয়, তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।
ঘর ঠান্ডা রাখুন
দাবদাহের সময় ঘরকে শীতল রাখা সবচেয়ে জরুরি। অনেকে ঘর ঠান্ডা রাখতে রোদের সময়ও দরজা-জানালা খোলা রাখেন। তবে এটি উল্টো ঘরকে গরম আরও করে। তাই দিনেরবেলা দরজা-জানালা বন্ধ রাখলে শীতল বাতাসকে ভেতরে রাখতে এবং গরম বাতাস বাইরে রাখতে সহায়তা করবে। শীতল বাতাস সঞ্চালনের জন্য তাপমাত্রা কমে গেলে সন্ধ্যার দিকে আবার দরজা-জানালা খুলে দিতে পারেন। এ ছাড়া গরমে বেশিক্ষণ চুলা না জ্বালানো উত্তম। সে ক্ষেত্রে কম তাপে রান্না করা যায় এমন খাবার তৈরি করা যেতে পারে।
হালকা খাবার খান
গরমে হালকা ও সুষম খাবারের অভ্যাস করা ভালো। স্ট্রবেরি, শসা এবং লেটুসের মতো উচ্চমাত্রায় পানিযুক্ত খাবার আপনাকে হাইড্রেটেড এবং ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া ফলের রস, স্যুপ ও ঝোল তরকারির মতো তরল খাবার খেলে পানিশূন্যতা থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যাবে।
ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম কমান
গরম আবহাওয়ার কারণে আপনার রুটিনকে কিছুটা বদলাতে হতে পারে। বিশেষ করে ভোরবেলা দৌড়ানো কিংবা দুপুরের প্রখর রোদে ব্যায়াম করা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকি পানিশূন্যতা ও ক্লান্তির পাশাপাশি হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। শারীরিক পরিশ্রমের সময় তাপমাত্রা বিবেচনায় রাখতে হবে। ব্যায়াম বা খেলাধুলার মতো বিষয় এড়িয়ে চলাই ভালো। আর শারীরিক পরিশ্রম যারা বেশি করেন, তাঁরা প্রচুর পানি পান করুন এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বিরতি নিয়ে কাজ করুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে