অনলাইন ডেস্ক
৫১ বছর বয়সী হলিউড অভিনেত্রী ক্যামেরন ডিয়াজ মনে করেন, দীর্ঘ মেয়াদি দাম্পত্যে বা সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাতে স্বামী ও স্ত্রীর আলাদা বিছানা, এমনকি আলাদা বাড়ি থাকার বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত। এ বিষয়ে তিনি কিছু যুক্তিও দিয়েছেন।
সম্প্রতি ‘লিপস্টিক অন দ্য রিম’ পডকাস্টে আমন্ত্রিত হয়ে দাম্পত্য নিয়ে এমন দার্শনিক মন্তব্য করে বসেন ডিয়াজ। পডকাস্টের হোস্ট মলি সিমস এবং ইমিস গর্মলি যখন তাঁদের স্বামীদের নাক-ডাকা নিয়ে আলোচনা করছিলেন তখনই ডিয়াজ তাঁর মতামত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘আলাদা আলাদা বিছানাকে আমাদের স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত।’
শুধু বিছানাই নয়, এ ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রীর আলাদা আলাদা বাড়িও থাকতে পারে বলে মনে করেন ডিয়াজ। বিষয়টি বোঝাতে গিয়ে তিনি বলেন—‘আমার বাড়ি আছে, তোমারও বাড়ি আছে, মাঝখানে থাকবে আমাদের দুজনের বাড়ি। আমি আমার বিছানায় ঘুমাতে যাবো, তুমি তোমার।’
তবে একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া নয়। স্বামী-স্ত্রীর মিলনেরও একটি উপায় করে দিয়েছেন হলিউড অভিনেত্রী। এই বিষয়টির সমাধানের জন্য ডিয়াজ যৌথ বাড়িতেই তৃতীয় আরেকটি বিছানার ধারণা দিয়েছেন—সেই বিছানাটিই হবে দুজনের একান্তে সময় কাটানোর উপায়।
তবে এমন ভাবনা মাথায় থাকলেও বিষয়টি এখনই নিজের জীবনে প্রয়োগ করার প্রয়োজন মনে করেননি ডিয়াজ। ২০১৫ সালে ‘গুড শার্লোত্তে’ ব্যান্ডের গিটারিস্ট ব্যাঞ্জি ম্যাডেনকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে এই দম্পতির একমাত্র কন্যা র্যাডিক্সের জন্ম হয়।
এদিকে আলাদা বিছানায় কখনো কখনো সম্পর্ক উপকৃত হতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরাও। এ বিষয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্কেডিয়ান নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক রাসেল ফস্টারের ভাষ্যটি হলো—নাক ডাকার জন্য আলাদা কক্ষে স্থানান্তরিত হওয়া সম্পর্কে নতুনত্ব এনে দিতে পারে।
তিনি বলেন, ‘এটি একটি নতুন সম্পর্কের সূচনা যেখানে উভয়ই আদর্শভাবে সুখী হবেন, একে অপরের প্রতি আরও প্রতিক্রিয়াশীল হবেন, কম আবেগপ্রবণ হবেন, কম খিটখিটে হবেন। তাই আমি মনে করি না যে—যদি আপনার একটি আলাদা ঘুমানোর জায়গা থাকে তবে সেখানে আপনার ঘুমাতে দ্বিধা করা উচিত।’
৫১ বছর বয়সী হলিউড অভিনেত্রী ক্যামেরন ডিয়াজ মনে করেন, দীর্ঘ মেয়াদি দাম্পত্যে বা সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাতে স্বামী ও স্ত্রীর আলাদা বিছানা, এমনকি আলাদা বাড়ি থাকার বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত। এ বিষয়ে তিনি কিছু যুক্তিও দিয়েছেন।
সম্প্রতি ‘লিপস্টিক অন দ্য রিম’ পডকাস্টে আমন্ত্রিত হয়ে দাম্পত্য নিয়ে এমন দার্শনিক মন্তব্য করে বসেন ডিয়াজ। পডকাস্টের হোস্ট মলি সিমস এবং ইমিস গর্মলি যখন তাঁদের স্বামীদের নাক-ডাকা নিয়ে আলোচনা করছিলেন তখনই ডিয়াজ তাঁর মতামত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘আলাদা আলাদা বিছানাকে আমাদের স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত।’
শুধু বিছানাই নয়, এ ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রীর আলাদা আলাদা বাড়িও থাকতে পারে বলে মনে করেন ডিয়াজ। বিষয়টি বোঝাতে গিয়ে তিনি বলেন—‘আমার বাড়ি আছে, তোমারও বাড়ি আছে, মাঝখানে থাকবে আমাদের দুজনের বাড়ি। আমি আমার বিছানায় ঘুমাতে যাবো, তুমি তোমার।’
তবে একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া নয়। স্বামী-স্ত্রীর মিলনেরও একটি উপায় করে দিয়েছেন হলিউড অভিনেত্রী। এই বিষয়টির সমাধানের জন্য ডিয়াজ যৌথ বাড়িতেই তৃতীয় আরেকটি বিছানার ধারণা দিয়েছেন—সেই বিছানাটিই হবে দুজনের একান্তে সময় কাটানোর উপায়।
তবে এমন ভাবনা মাথায় থাকলেও বিষয়টি এখনই নিজের জীবনে প্রয়োগ করার প্রয়োজন মনে করেননি ডিয়াজ। ২০১৫ সালে ‘গুড শার্লোত্তে’ ব্যান্ডের গিটারিস্ট ব্যাঞ্জি ম্যাডেনকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে এই দম্পতির একমাত্র কন্যা র্যাডিক্সের জন্ম হয়।
এদিকে আলাদা বিছানায় কখনো কখনো সম্পর্ক উপকৃত হতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরাও। এ বিষয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্কেডিয়ান নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক রাসেল ফস্টারের ভাষ্যটি হলো—নাক ডাকার জন্য আলাদা কক্ষে স্থানান্তরিত হওয়া সম্পর্কে নতুনত্ব এনে দিতে পারে।
তিনি বলেন, ‘এটি একটি নতুন সম্পর্কের সূচনা যেখানে উভয়ই আদর্শভাবে সুখী হবেন, একে অপরের প্রতি আরও প্রতিক্রিয়াশীল হবেন, কম আবেগপ্রবণ হবেন, কম খিটখিটে হবেন। তাই আমি মনে করি না যে—যদি আপনার একটি আলাদা ঘুমানোর জায়গা থাকে তবে সেখানে আপনার ঘুমাতে দ্বিধা করা উচিত।’
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে