অনলাইন ডেস্ক
মনের কষ্ট দূর করার ওষুধ সম্পর্কে শুনেছেন কখনো? ধরুন, শোক, উদ্বেগ বা একাকিত্ব দূর করার ওষুধ! এমন একটি রোগ নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে লন্ডনে, যেখানে এসবের জন্য এক ধরনের বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। তবে সে ওষুধ সেবন কিংবা শরীরে ঢোকানোর মতো নয়, অনুভব ও অনুধাবনের। আর সেই ওষুধের নাম হলো—কবিতা! আর ফার্মেসিটির নাম ‘কবিতা ঔষধালয়’।
লন্ডনের অক্সফোর্ড স্ট্রিটে এই ফার্মেসিটির প্রতিষ্ঠাতা ডেভ আলমা। নতুন প্রজন্মের কাছে সাহিত্যের এ মহৌষধ পৌঁছে দিতে চান তিনি। কোনো না কোনোভাবে আহত হৃদয়ের মানুষদের জন্য কবিতাকে একটি উৎকৃষ্ট সঙ্গী এবং শান্তির উপলক্ষ হিসেবে তুলে ধরতে চান তিনি। শুধু তাই নয়, সেখানে কবিতা লেখা ও সংরক্ষণেরও সুযোগ রয়েছে।
নতুন এই বইয়ের দোকানটি শান্তি, সান্ত্বনা এবং অনুপ্রেরণার জন্য কবিতা, দর্শন বা মনোবিজ্ঞানের বই সরবরাহ করেন ডেভ আলমা। তিনি বলেন, ‘বিয়ে এবং অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াতে আমরা কবিতা পড়ি। কবিতা সব সময়ই মানুষের অনুভূতির গভীরে পৌঁছাতে পারে।’
ব্রিটেনের শিক্ষাব্যবস্থায় কবিতাকে জটিল অনুভূতির বিষয় হিসেবে দেখা হয়, এই দৃষ্টিভঙ্গি অনেক তরুণকে কবিতা সম্পর্কে বিরূপ মনোভাবাপন্ন করে তুলেছে। তবে গত এক দশকে এই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করেছে, বিশেষ করে ‘ইনস্টাপোয়েট্রি’ (ইনস্টাগ্রামে কবিতা লেখা)–এর উত্থানের সঙ্গে এই পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিশেষ করে রুপি কাউরের ‘মিল্ক অ্যান্ড হানি’ ২০১৪ সালে প্রকাশিত হওয়ার পর তরুণদের মাঝে কবিতার প্রতি আগ্রহ ফিরতে শুরু করে।
বিচিত্র বইয়ের সংগ্রহ সমৃদ্ধ লন্ডনের পোয়েট্রি ফার্মেসি কবিতা প্রেমীদের জন্য একটি স্বপ্নের গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এর অন্যতম কারণ হলো, ডেভ আলমা দোকানের কেন্দ্রে একটি মেহগনি ক্যাবিনেট রেখেছেন। যেখানে বিভিন্ন অনুভূতির জন্য রেখেছেন ‘ভালোবাসা’, ‘শক্তি’ এবং ‘শান্তি’ নামের বোতল।
ডেভ আলমা মনে করেন, কবিতার প্রতি মানুষকে আগ্রহী করে তোলাটাই তাঁর সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। কবিতার প্রতি তাঁর ভালোবাসা একজন মমতাময়ী মায়ের মতো। কবিতা তাঁর জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। আলমার মতে, ‘কবিতা সেই স্থানটি পূরণ করে যা আমাদের জীবন সম্পর্কে গভীর অর্থ দেয়।’
লন্ডনের পোয়েট্রি ফার্মেসি কেবল বইয়ের দোকান নয়, বরং একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। কবিতাপ্রেমীদের একটি ছোট্ট সম্প্রদায় গড়ে তুলেছে এটি। এভাবেই পোয়েট্রি ফার্মেসি কবিতার মাধ্যমে মানুষের স্বাভাবিক অনুভূতিগুলোকে স্পর্শের মাধ্যমে হৃদয়ের গভীরে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে।
মনের কষ্ট দূর করার ওষুধ সম্পর্কে শুনেছেন কখনো? ধরুন, শোক, উদ্বেগ বা একাকিত্ব দূর করার ওষুধ! এমন একটি রোগ নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে লন্ডনে, যেখানে এসবের জন্য এক ধরনের বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। তবে সে ওষুধ সেবন কিংবা শরীরে ঢোকানোর মতো নয়, অনুভব ও অনুধাবনের। আর সেই ওষুধের নাম হলো—কবিতা! আর ফার্মেসিটির নাম ‘কবিতা ঔষধালয়’।
লন্ডনের অক্সফোর্ড স্ট্রিটে এই ফার্মেসিটির প্রতিষ্ঠাতা ডেভ আলমা। নতুন প্রজন্মের কাছে সাহিত্যের এ মহৌষধ পৌঁছে দিতে চান তিনি। কোনো না কোনোভাবে আহত হৃদয়ের মানুষদের জন্য কবিতাকে একটি উৎকৃষ্ট সঙ্গী এবং শান্তির উপলক্ষ হিসেবে তুলে ধরতে চান তিনি। শুধু তাই নয়, সেখানে কবিতা লেখা ও সংরক্ষণেরও সুযোগ রয়েছে।
নতুন এই বইয়ের দোকানটি শান্তি, সান্ত্বনা এবং অনুপ্রেরণার জন্য কবিতা, দর্শন বা মনোবিজ্ঞানের বই সরবরাহ করেন ডেভ আলমা। তিনি বলেন, ‘বিয়ে এবং অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াতে আমরা কবিতা পড়ি। কবিতা সব সময়ই মানুষের অনুভূতির গভীরে পৌঁছাতে পারে।’
ব্রিটেনের শিক্ষাব্যবস্থায় কবিতাকে জটিল অনুভূতির বিষয় হিসেবে দেখা হয়, এই দৃষ্টিভঙ্গি অনেক তরুণকে কবিতা সম্পর্কে বিরূপ মনোভাবাপন্ন করে তুলেছে। তবে গত এক দশকে এই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করেছে, বিশেষ করে ‘ইনস্টাপোয়েট্রি’ (ইনস্টাগ্রামে কবিতা লেখা)–এর উত্থানের সঙ্গে এই পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিশেষ করে রুপি কাউরের ‘মিল্ক অ্যান্ড হানি’ ২০১৪ সালে প্রকাশিত হওয়ার পর তরুণদের মাঝে কবিতার প্রতি আগ্রহ ফিরতে শুরু করে।
বিচিত্র বইয়ের সংগ্রহ সমৃদ্ধ লন্ডনের পোয়েট্রি ফার্মেসি কবিতা প্রেমীদের জন্য একটি স্বপ্নের গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এর অন্যতম কারণ হলো, ডেভ আলমা দোকানের কেন্দ্রে একটি মেহগনি ক্যাবিনেট রেখেছেন। যেখানে বিভিন্ন অনুভূতির জন্য রেখেছেন ‘ভালোবাসা’, ‘শক্তি’ এবং ‘শান্তি’ নামের বোতল।
ডেভ আলমা মনে করেন, কবিতার প্রতি মানুষকে আগ্রহী করে তোলাটাই তাঁর সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। কবিতার প্রতি তাঁর ভালোবাসা একজন মমতাময়ী মায়ের মতো। কবিতা তাঁর জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। আলমার মতে, ‘কবিতা সেই স্থানটি পূরণ করে যা আমাদের জীবন সম্পর্কে গভীর অর্থ দেয়।’
লন্ডনের পোয়েট্রি ফার্মেসি কেবল বইয়ের দোকান নয়, বরং একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। কবিতাপ্রেমীদের একটি ছোট্ট সম্প্রদায় গড়ে তুলেছে এটি। এভাবেই পোয়েট্রি ফার্মেসি কবিতার মাধ্যমে মানুষের স্বাভাবিক অনুভূতিগুলোকে স্পর্শের মাধ্যমে হৃদয়ের গভীরে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে