ফিচার ডেস্ক
গত পরশু ভারতের স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১৭ মিনিটে বাংলাদেশের পর্বতারোহী জাফর সাদেক ফ্রেন্ডশিপ পর্বতে সফল অভিযান চালিয়ছেনে। এটি ভারতের হিমাচল প্রদেশের কুল্লু জেলার পীর পাঞ্জাল রেঞ্জের ৫ হাজার ২৮৯ মিটার উঁচু পাহাড়।
ফ্রেন্ডশিপ পর্বতের আশপাশে ৫ হাজার ৪৯০ মিটার উচ্চতার হনুমান টিব্বা, ৫ হাজার ২৫০ মিটারের শেটিধর, ৫ হাজার ৫৩৬ মিটার উচ্চতার লাদাখি পাহাড় রয়েছে। এ ছাড়া আছে ৫ হাজার ৭০০ মিটারের মানালি চূড়া, ৬ হাজার ৭০ মিটারের মকর বেহ এবং ৬ হাজার ২০০ মিটার উচ্চতার শিকার বেহর মতো আরও বেশকিছু পর্বতশৃঙ্গ।
বিয়াস কুন্ড অববাহিকাসহ পীর পাঞ্জাল ও ধৌলাধর পর্বতমালার অপূর্ব মনোরম প্যানোরমিক দৃশ্য ফ্রেন্ডশিপ পর্বতের সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। চূড়ায় যাওয়ার পথে পর্বতের মোরাইন, হিমবাহ, ক্রেভাস, আইস প্যাচের মতো টোপোগ্রাফিক বৈশিষ্ট্যগুলোর দেখা পাওয়া যায়।
গত পরশু ভারতের স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১৭ মিনিটে বাংলাদেশের পর্বতারোহী জাফর সাদেক ফ্রেন্ডশিপ পর্বতে সফল অভিযান চালিয়ছেনে। এটি ভারতের হিমাচল প্রদেশের কুল্লু জেলার পীর পাঞ্জাল রেঞ্জের ৫ হাজার ২৮৯ মিটার উঁচু পাহাড়।
ফ্রেন্ডশিপ পর্বতের আশপাশে ৫ হাজার ৪৯০ মিটার উচ্চতার হনুমান টিব্বা, ৫ হাজার ২৫০ মিটারের শেটিধর, ৫ হাজার ৫৩৬ মিটার উচ্চতার লাদাখি পাহাড় রয়েছে। এ ছাড়া আছে ৫ হাজার ৭০০ মিটারের মানালি চূড়া, ৬ হাজার ৭০ মিটারের মকর বেহ এবং ৬ হাজার ২০০ মিটার উচ্চতার শিকার বেহর মতো আরও বেশকিছু পর্বতশৃঙ্গ।
বিয়াস কুন্ড অববাহিকাসহ পীর পাঞ্জাল ও ধৌলাধর পর্বতমালার অপূর্ব মনোরম প্যানোরমিক দৃশ্য ফ্রেন্ডশিপ পর্বতের সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। চূড়ায় যাওয়ার পথে পর্বতের মোরাইন, হিমবাহ, ক্রেভাস, আইস প্যাচের মতো টোপোগ্রাফিক বৈশিষ্ট্যগুলোর দেখা পাওয়া যায়।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে