অনলাইন ডেস্ক
করোনা মহামারির পর ‘হোম অফিস’ ছেড়ে আবারও সশরীরে অফিস করছেন চাকরিজীবী নারী-পুরুষেরা। তবে এখনো এমন অনেকেই আছেন যারা বাড়িতে থেকেই অফিস চালিয়ে যাচ্ছেন। নারী ও পুরুষভেদে হোম অফিস ও সশরীরে অফিসকে বেছে নেওয়ার কিছু তারতম্য আছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, কিছু সময়ের জন্য স্ত্রী কিংবা পরিবারের কাছ থেকে দূরে থাকতে অফিসে যাওয়ার বিষয়টিকে প্রাধান্য দেন অসংখ্য পুরুষ। বলা হচ্ছে, পরিবারকে এড়ানোর জন্য যারা অফিসে যাওয়ার অপশনটিকে বেছে নিয়েছেন তাঁদের মধ্যে নারীর তুলনায় পুরুষের সংখ্যা দ্বিগুণ।
দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারী ও পুরুষের অফিসের যাওয়ার প্রবণতা ও কারণ নিয়ে জরিপটি পরিচালনা করেছিল যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংস্থা ‘রানওয়ে ইস্ট’।
সমসংখ্যক নারী-পুরুষের মধ্যে পরিচালিত জরিপটিতে অফিসে যাওয়ার কারণ হিসেবে ‘পরিবারের কাছ থেকে দূরে থাকা’র অপশনটি বেছে নিয়েছিলেন প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ। আর যারা এই অপশনটি বেছে নেন তাঁদের মধ্যে নারীর চেয়ে পুরুষের সংখ্যা ছিল দ্বিগুণ।
অন্যান্য অপশনের মধ্যে অফিস থেকে ব্যক্তিগত কাজের উদ্দেশে স্টেশনারি সংগ্রহ করার মতো বিষয়টিকেও বেছে নিয়েছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পুরুষ। এ ছাড়া অফিসে আড্ডাবাজির মতো বিষয়গুলোও নারীর তুলনায় পুরুষকে বেশি আকৃষ্ট করে। অফিসে গেলে নতুন মানুষদের সঙ্গে পরিচয় এবং পরিচিতদের সঙ্গে দেখা হওয়ার অপশনটিকে নারীর তুলনায় পুরুষেরা দ্বিগুণ হারে বেছে নিয়েছেন।
রানওয়ে ইস্টের ওই জরিপটিকে শক্ত ভিত্তি দিচ্ছে অন্যান্য কয়েকটি গবেষণা প্রতিবেদনও। এর মধ্যে গত জুনে প্রকাশিত মার্কিন ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের প্রতিবেদনটি অন্যতম। ওই প্রতিবেদনে দেখা গেছে, করোনা মহামারির পর পুরুষেরা নারীদের তুলনায় অনেক বেশি হারে অফিসে ফিরেছেন। নারীরা গৃহস্থালির কাজগুলোতে সময় দেওয়ার বিষয়টিকে বেশি হারে বেছে নিয়েছেন।
এ ছাড়া যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ‘অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকস’-এর (ওএনএস) এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বাড়িতে থেকে বা হোম অফিস করার বিষয়টি পছন্দ করা কর্মীদের মধ্যে পুরুষের তুলনায় নারী সংখ্যা অনেক বেশি। তাঁরা মনে করেন, হোম অফিস করলে কাজ শেষ করার জন্য বাড়তি সময় পাওয়া যায় এবং ভুল-ভ্রান্তিও কম হয়।
রানওয়ে ইস্টের জরিপে বেরিয়ে এসেছে, মহামারি শুরু হওয়ার পরও অফিসগুলো কার্যত বন্ধ হয়ে যায়নি। অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ওই সময়টিতে কর্মীদের কাছ থেকে কাজ আদায় করে নিতে হাইব্রিড পদ্ধতিকে বেছে নিয়েছিল। তবে জরিপটি এটাও বলছে যে, অফিসগুলোকে কর্মীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়াতে হবে। জরিপে অংশ নেওয়া প্রতি ১০ জনের মধ্যে অন্তত একজন অফিসে যাওয়ার কারণ হিসেবে ভালো কফি পান করতে পারার অপশনটিকে বেছে নিয়েছেন।
রানওয়ে ইস্ট-এর প্রধান নির্বাহী নাতাশা গুয়েরা বলেন, ‘যে সব মানুষ অফিসে যেতে চায় না—আসলে তাঁরা যাতায়াতের বিষয়টি পছন্দ করেন না এবং কাজের জন্য একটি ডেস্কের চেয়েও বেশি কিছু চান তাঁরা।’
মহামারি কাজের প্রতি মনোভাবেও বড় পরিবর্তন এনেছে। মার্কিন ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের গবেষণায় দেখা গেছে, মহামারি শেষ হলেও ২০২২ সালে এক-তৃতীয়াংশ কর্মী কিছু হারে কিংবা সমস্ত কাজ বাড়ি থেকেই করেছেন। মহামারির আগের বছরটির (২০১৯) তুলনায় যা প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। আর বাড়ি থেকে যেখানে ২৮ শতাংশ পুরুষ কাজ করছেন নারীর সংখ্যা সেখানে ৪১ শতাংশ।
করোনা মহামারির পর ‘হোম অফিস’ ছেড়ে আবারও সশরীরে অফিস করছেন চাকরিজীবী নারী-পুরুষেরা। তবে এখনো এমন অনেকেই আছেন যারা বাড়িতে থেকেই অফিস চালিয়ে যাচ্ছেন। নারী ও পুরুষভেদে হোম অফিস ও সশরীরে অফিসকে বেছে নেওয়ার কিছু তারতম্য আছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, কিছু সময়ের জন্য স্ত্রী কিংবা পরিবারের কাছ থেকে দূরে থাকতে অফিসে যাওয়ার বিষয়টিকে প্রাধান্য দেন অসংখ্য পুরুষ। বলা হচ্ছে, পরিবারকে এড়ানোর জন্য যারা অফিসে যাওয়ার অপশনটিকে বেছে নিয়েছেন তাঁদের মধ্যে নারীর তুলনায় পুরুষের সংখ্যা দ্বিগুণ।
দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারী ও পুরুষের অফিসের যাওয়ার প্রবণতা ও কারণ নিয়ে জরিপটি পরিচালনা করেছিল যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংস্থা ‘রানওয়ে ইস্ট’।
সমসংখ্যক নারী-পুরুষের মধ্যে পরিচালিত জরিপটিতে অফিসে যাওয়ার কারণ হিসেবে ‘পরিবারের কাছ থেকে দূরে থাকা’র অপশনটি বেছে নিয়েছিলেন প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ। আর যারা এই অপশনটি বেছে নেন তাঁদের মধ্যে নারীর চেয়ে পুরুষের সংখ্যা ছিল দ্বিগুণ।
অন্যান্য অপশনের মধ্যে অফিস থেকে ব্যক্তিগত কাজের উদ্দেশে স্টেশনারি সংগ্রহ করার মতো বিষয়টিকেও বেছে নিয়েছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পুরুষ। এ ছাড়া অফিসে আড্ডাবাজির মতো বিষয়গুলোও নারীর তুলনায় পুরুষকে বেশি আকৃষ্ট করে। অফিসে গেলে নতুন মানুষদের সঙ্গে পরিচয় এবং পরিচিতদের সঙ্গে দেখা হওয়ার অপশনটিকে নারীর তুলনায় পুরুষেরা দ্বিগুণ হারে বেছে নিয়েছেন।
রানওয়ে ইস্টের ওই জরিপটিকে শক্ত ভিত্তি দিচ্ছে অন্যান্য কয়েকটি গবেষণা প্রতিবেদনও। এর মধ্যে গত জুনে প্রকাশিত মার্কিন ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের প্রতিবেদনটি অন্যতম। ওই প্রতিবেদনে দেখা গেছে, করোনা মহামারির পর পুরুষেরা নারীদের তুলনায় অনেক বেশি হারে অফিসে ফিরেছেন। নারীরা গৃহস্থালির কাজগুলোতে সময় দেওয়ার বিষয়টিকে বেশি হারে বেছে নিয়েছেন।
এ ছাড়া যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ‘অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকস’-এর (ওএনএস) এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বাড়িতে থেকে বা হোম অফিস করার বিষয়টি পছন্দ করা কর্মীদের মধ্যে পুরুষের তুলনায় নারী সংখ্যা অনেক বেশি। তাঁরা মনে করেন, হোম অফিস করলে কাজ শেষ করার জন্য বাড়তি সময় পাওয়া যায় এবং ভুল-ভ্রান্তিও কম হয়।
রানওয়ে ইস্টের জরিপে বেরিয়ে এসেছে, মহামারি শুরু হওয়ার পরও অফিসগুলো কার্যত বন্ধ হয়ে যায়নি। অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ওই সময়টিতে কর্মীদের কাছ থেকে কাজ আদায় করে নিতে হাইব্রিড পদ্ধতিকে বেছে নিয়েছিল। তবে জরিপটি এটাও বলছে যে, অফিসগুলোকে কর্মীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়াতে হবে। জরিপে অংশ নেওয়া প্রতি ১০ জনের মধ্যে অন্তত একজন অফিসে যাওয়ার কারণ হিসেবে ভালো কফি পান করতে পারার অপশনটিকে বেছে নিয়েছেন।
রানওয়ে ইস্ট-এর প্রধান নির্বাহী নাতাশা গুয়েরা বলেন, ‘যে সব মানুষ অফিসে যেতে চায় না—আসলে তাঁরা যাতায়াতের বিষয়টি পছন্দ করেন না এবং কাজের জন্য একটি ডেস্কের চেয়েও বেশি কিছু চান তাঁরা।’
মহামারি কাজের প্রতি মনোভাবেও বড় পরিবর্তন এনেছে। মার্কিন ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের গবেষণায় দেখা গেছে, মহামারি শেষ হলেও ২০২২ সালে এক-তৃতীয়াংশ কর্মী কিছু হারে কিংবা সমস্ত কাজ বাড়ি থেকেই করেছেন। মহামারির আগের বছরটির (২০১৯) তুলনায় যা প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। আর বাড়ি থেকে যেখানে ২৮ শতাংশ পুরুষ কাজ করছেন নারীর সংখ্যা সেখানে ৪১ শতাংশ।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে