আফরোজা পারভীন
কোনো ঋতুতেই রেহাই দেয় না নাছোড়বান্দা ব্রণ। যাঁদের ত্বক তেলতেলে, তাঁদের ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। পাশাপাশি যাঁদের ত্বক সংবেদনশীল, তাঁরাও এ সময়ে এই সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। অতিরিক্ত গরম ছাড়াও বিভিন্ন কারণে ব্রণ হতে পারে। ব্রণ দূর করার রয়েছে বিভিন্ন পদ্ধতি।
ব্রণ কেন হয়
বেশি গরম পড়লে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকে অনেক বেশি তেল জমা হয়। লোমকূপে অতিরিক্ত তেল ও বাইরের ধুলোবালু জমে ব্রণ হতে পারে। তা ছাড়া ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার না রাখলে এবং মেকআপ সঠিক উপায়ে না তুললে ব্রণ হতে পারে।
করণীয় কী
যাঁদের ত্বক গরমে প্রচুর ঘামে, তাঁদের ব্রণ হতে পারে। ফলে যদি আমরা সারা দিনে চার–পাঁচবার ফ্রিজের ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুই, তাহলে ব্রণের সমস্যা অনেকটাই কেটে যাবে। তা ছাড়া নিয়মিত ত্বক পরিষ্কারের দিকে নজর রাখতে হবে। ত্বক থেকে যদি অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ফেলা যায়, তাহলে ব্রণ হবে না। আবার ত্বক যদি অনেক বেশি গরম হয়ে যায়, তখন যদি ত্বকে বরফ ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বক ঠান্ডা ও ভালো থাকবে। ব্রণ ওঠার প্রবণতা কমবে।
কী করবেন না
মুখের ত্বকে ব্রণ হলে কোনোভাবেই চুলকানো বা নখ লাগানো যাবে না। ব্রণ পেকে গেলেও তা চাপ দিয়ে সাদা অংশ বের করার প্রবণতা থেকে বিরত থাকতে হবে। ব্রণ নিজেই পেকে শুকিয়ে সেরে উঠবে। এতে করে দীর্ঘস্থায়ী দাগ হবে না। বারবার ব্রণে হাত দিলে ত্বকে দাগ বসে যায়।
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা থাকলে খাদ্যাভ্যাসে নজর দিতে হবে। পানিজাতীয় খাবার যত বেশি খাওয়া যাবে, ত্বক তত বেশি ভালো থাকবে। পাশাপাশি অ্যালার্জিক খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
ত্বকে প্রাকৃতিক উপাদান
ব্রণ হলে ত্বকে কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে পেস্ট করে লাগানো যেতে পারে। চাইলে এই মিশ্রণে একটু লেবুর রস মেশানো যায়। তবে এই মিশ্রণ ফ্রিজে রেখে বা ঘরের শীতল জায়গায় রেখে ঠান্ডা করে ত্বকে লাগাতে হবে। ব্রণ সারাতে এই মিশ্রণ খুব ভালো কাজ করে।
দাগ মুছতে হলে
আফরোজা পারভীন, রূপবিশেষজ্ঞ
কোনো ঋতুতেই রেহাই দেয় না নাছোড়বান্দা ব্রণ। যাঁদের ত্বক তেলতেলে, তাঁদের ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। পাশাপাশি যাঁদের ত্বক সংবেদনশীল, তাঁরাও এ সময়ে এই সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। অতিরিক্ত গরম ছাড়াও বিভিন্ন কারণে ব্রণ হতে পারে। ব্রণ দূর করার রয়েছে বিভিন্ন পদ্ধতি।
ব্রণ কেন হয়
বেশি গরম পড়লে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকে অনেক বেশি তেল জমা হয়। লোমকূপে অতিরিক্ত তেল ও বাইরের ধুলোবালু জমে ব্রণ হতে পারে। তা ছাড়া ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার না রাখলে এবং মেকআপ সঠিক উপায়ে না তুললে ব্রণ হতে পারে।
করণীয় কী
যাঁদের ত্বক গরমে প্রচুর ঘামে, তাঁদের ব্রণ হতে পারে। ফলে যদি আমরা সারা দিনে চার–পাঁচবার ফ্রিজের ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুই, তাহলে ব্রণের সমস্যা অনেকটাই কেটে যাবে। তা ছাড়া নিয়মিত ত্বক পরিষ্কারের দিকে নজর রাখতে হবে। ত্বক থেকে যদি অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ফেলা যায়, তাহলে ব্রণ হবে না। আবার ত্বক যদি অনেক বেশি গরম হয়ে যায়, তখন যদি ত্বকে বরফ ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বক ঠান্ডা ও ভালো থাকবে। ব্রণ ওঠার প্রবণতা কমবে।
কী করবেন না
মুখের ত্বকে ব্রণ হলে কোনোভাবেই চুলকানো বা নখ লাগানো যাবে না। ব্রণ পেকে গেলেও তা চাপ দিয়ে সাদা অংশ বের করার প্রবণতা থেকে বিরত থাকতে হবে। ব্রণ নিজেই পেকে শুকিয়ে সেরে উঠবে। এতে করে দীর্ঘস্থায়ী দাগ হবে না। বারবার ব্রণে হাত দিলে ত্বকে দাগ বসে যায়।
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা থাকলে খাদ্যাভ্যাসে নজর দিতে হবে। পানিজাতীয় খাবার যত বেশি খাওয়া যাবে, ত্বক তত বেশি ভালো থাকবে। পাশাপাশি অ্যালার্জিক খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
ত্বকে প্রাকৃতিক উপাদান
ব্রণ হলে ত্বকে কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে পেস্ট করে লাগানো যেতে পারে। চাইলে এই মিশ্রণে একটু লেবুর রস মেশানো যায়। তবে এই মিশ্রণ ফ্রিজে রেখে বা ঘরের শীতল জায়গায় রেখে ঠান্ডা করে ত্বকে লাগাতে হবে। ব্রণ সারাতে এই মিশ্রণ খুব ভালো কাজ করে।
দাগ মুছতে হলে
আফরোজা পারভীন, রূপবিশেষজ্ঞ
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে