জীবনধারা ডেস্ক
তাবাসসুম ফাতিমা হাশমী নামে তাঁকে খুব কম মানুষই চেনেন। কিন্তু টাবু বললে একনামে চেনেন প্রায় সবাই। অভিনয়ে তো বটেই, ৫০ পেরোনো বয়সে তিনি ফিরেছেন নতুন রূপে। এখন তিনি আলোচনায় আছেন ‘ক্র’ সিনেমাটি নিয়ে। বলিউডের তিন প্রজন্মের তিন নায়িকা নিয়ে নির্মিত ‘ক্রু’ সিনেমাটি মুক্তি পায় গত ২৯ মার্চ। টাবু ছাড়া এ সিনেমায় ছিলেন কারিনা কাপুর ও কৃতি শ্যানন।
সিনেমাটির মতোই আলোচিত হচ্ছে টাবুর ফ্যাশনের কথা। দিব্য়ি ট্রেন্ডি ফ্যাশনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজের ফ্যাশন স্টেটমেন্ট তৈরি করেছেন তিনি। এ দিকে অনেকেই বলছেন, ‘টাবু কি চিরতরুণই রয়ে যাবেন?’ এ প্রশ্নের হয়তো একটাই জবাব, টাবু জানেন কীভাবে নতুন রূপে ফিরে আসতে হয়, কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়। শুধু ফ্যাশন নয়, টাবু বছরের পর বছর কীভাবে নিজের ফিটনেস ধরে রাখছেন তাও এক রহস্য বটে।
বলি পাড়ায় স্টাইলিশ তারকাদের তালিকায় টাবুর নাম রয়েছে। প্রায় ৫৩ বছর বয়সী এ নায়িকার ইনস্টাগ্রাম ঘাঁটলে চমকে যেতে হয়। চলতি ঘরানা কিংবা ঐতিহ্যবাহী সব সাজেই নিজেকে দারুণভাবে উপস্থাপন করেন তিনি।
একরঙা কালো নট ড্রেসে টাবু আরও একবার প্রমাণ করলেন ‘সিমপ্লিসিটি ইজ বিউটি।’ স্মোকি আই মেকআপ, ন্য়ুড লিপস্টিক ও সোনালি রঙের বড় কানের দুলেই টিপটপ এই নায়িকা।
টাবুকে সাধারণত একটু লম্বা দৈর্ঘ্যের পোশাকেই দেখা যায়। একরঙা লাল লম্বা পাফ হাতার গাউনের সঙ্গে ন্য়ুড মেকআপই তাঁর কাছে আরামদায়ক।
টাবু সাদা রঙের পোশাক পরতে ভীষণ পছন্দ করেন। তাঁর কাছে সাদা হলো আরাম ও আভিজাত্যের রং। ফলে ক্যাজুয়াল বা পার্টি ওয়্যার থেকে শুরু করে ভ্রমণে যাওয়ার জন্য তাঁর সংগ্রহে সাদা পোশাকের কমতি নেই।
হায়দরাবাদে জন্ম নেওয়া এই তারকা হাম সাথ সাথ হ্যায়, মকবুল, হায়দার ইত্যাদি চলচ্চিত্রের জন্য বেশ জনপ্রিয়তা পান। বলা হয়, টাবু একজন ‘এভারগ্রিন’ অভিনেত্রী। লাল প্যান্ট, লাল কোমরবন্ধনী ও সাদা শার্টের মিশেলে তিনি যে লুক দিয়েছেন, সেটি টাইমলেস।
লাল সিল্কের গাউন, হাইহিল ও বাতাসে ওড়ানো খোলা চুলের এই ছবি বলে দেয়, জীবন উদ্যাপনের সময় কখনো ফুরিয়ে যায় না। সব বয়সই সুন্দর, বয়সটাকে উপভোগ করতে হয়।
সূত্র: টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া ও অন্যান্য
তাবাসসুম ফাতিমা হাশমী নামে তাঁকে খুব কম মানুষই চেনেন। কিন্তু টাবু বললে একনামে চেনেন প্রায় সবাই। অভিনয়ে তো বটেই, ৫০ পেরোনো বয়সে তিনি ফিরেছেন নতুন রূপে। এখন তিনি আলোচনায় আছেন ‘ক্র’ সিনেমাটি নিয়ে। বলিউডের তিন প্রজন্মের তিন নায়িকা নিয়ে নির্মিত ‘ক্রু’ সিনেমাটি মুক্তি পায় গত ২৯ মার্চ। টাবু ছাড়া এ সিনেমায় ছিলেন কারিনা কাপুর ও কৃতি শ্যানন।
সিনেমাটির মতোই আলোচিত হচ্ছে টাবুর ফ্যাশনের কথা। দিব্য়ি ট্রেন্ডি ফ্যাশনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজের ফ্যাশন স্টেটমেন্ট তৈরি করেছেন তিনি। এ দিকে অনেকেই বলছেন, ‘টাবু কি চিরতরুণই রয়ে যাবেন?’ এ প্রশ্নের হয়তো একটাই জবাব, টাবু জানেন কীভাবে নতুন রূপে ফিরে আসতে হয়, কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়। শুধু ফ্যাশন নয়, টাবু বছরের পর বছর কীভাবে নিজের ফিটনেস ধরে রাখছেন তাও এক রহস্য বটে।
বলি পাড়ায় স্টাইলিশ তারকাদের তালিকায় টাবুর নাম রয়েছে। প্রায় ৫৩ বছর বয়সী এ নায়িকার ইনস্টাগ্রাম ঘাঁটলে চমকে যেতে হয়। চলতি ঘরানা কিংবা ঐতিহ্যবাহী সব সাজেই নিজেকে দারুণভাবে উপস্থাপন করেন তিনি।
একরঙা কালো নট ড্রেসে টাবু আরও একবার প্রমাণ করলেন ‘সিমপ্লিসিটি ইজ বিউটি।’ স্মোকি আই মেকআপ, ন্য়ুড লিপস্টিক ও সোনালি রঙের বড় কানের দুলেই টিপটপ এই নায়িকা।
টাবুকে সাধারণত একটু লম্বা দৈর্ঘ্যের পোশাকেই দেখা যায়। একরঙা লাল লম্বা পাফ হাতার গাউনের সঙ্গে ন্য়ুড মেকআপই তাঁর কাছে আরামদায়ক।
টাবু সাদা রঙের পোশাক পরতে ভীষণ পছন্দ করেন। তাঁর কাছে সাদা হলো আরাম ও আভিজাত্যের রং। ফলে ক্যাজুয়াল বা পার্টি ওয়্যার থেকে শুরু করে ভ্রমণে যাওয়ার জন্য তাঁর সংগ্রহে সাদা পোশাকের কমতি নেই।
হায়দরাবাদে জন্ম নেওয়া এই তারকা হাম সাথ সাথ হ্যায়, মকবুল, হায়দার ইত্যাদি চলচ্চিত্রের জন্য বেশ জনপ্রিয়তা পান। বলা হয়, টাবু একজন ‘এভারগ্রিন’ অভিনেত্রী। লাল প্যান্ট, লাল কোমরবন্ধনী ও সাদা শার্টের মিশেলে তিনি যে লুক দিয়েছেন, সেটি টাইমলেস।
লাল সিল্কের গাউন, হাইহিল ও বাতাসে ওড়ানো খোলা চুলের এই ছবি বলে দেয়, জীবন উদ্যাপনের সময় কখনো ফুরিয়ে যায় না। সব বয়সই সুন্দর, বয়সটাকে উপভোগ করতে হয়।
সূত্র: টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া ও অন্যান্য
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে