অনলাইন ডেস্ক
কোটি কোটি ঘ্রাণ বাতাসে ভেসে বেড়ায়, প্রতিটিই কারও না কারও পছন্দের। মজার ব্যাপার হলো, সবটাই আবার সুগন্ধ ছড়ায় না। জ্বলন্ত উনুনে কড়াইয়ের বাদামি হতে থাকা পেঁয়াজের গন্ধ কারো খুব পছন্দের, আবার কারো পছন্দ চার্চে জ্বলা মোমবাতির ঘ্রাণ।
প্রিয় কোনো কিছুর কথা মনে করিয়ে দেয় বলে বা ইতিবাচক ভাবনা জোগায় বলে নির্দিষ্ট কিছু গন্ধ ভালোবাসেন কেউ কেউ। গন্ধ নিয়ে মানুষের বিচিত্র অভিজ্ঞতা, বিচিত্র অনুভূতি। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ অনেকের ভালো লাগে, কারও ভালো লাগে নতুন চামড়ার গন্ধ; কারও ভালো লাগে ছেলেবেলার কোনো স্মৃতিধার্য ঘটনার বিশেষ গন্ধ, কারও আবার বৃষ্টিভেজা মাটির সোঁদা গন্ধ!
গন্ধের প্রতি এই টান বা সংবেদন থেকেই ধীরে ধীরে সুগন্ধিদ্রব্য হয়ে উঠেছে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। রুচি ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গেও তা জড়িয়ে গেছে।
প্রকৃতির রূপ-রস-গন্ধে মাতাল কবি জীবনানন্দ, বা পথের ধারের ফোটা বুনোফুলের ঘ্রাণে আহ্লাদিত কথাকার বিভূতিভূষণের গন্ধ—অনুভূতির নানা নিদর্শন তাঁদের রচনায় মুদ্রিত। সুগন্ধ-সৌরভের প্রতি মানুষের মুগ্ধতা সহজাত।
সুগন্ধের যেমন হাজারটা রকম আছে। মানুষের পছন্দেরও রয়েছে অদ্ভুত সব রকমফের। যেসব গন্ধের কথা ওপরে বলা হলো, তা ছাড়া আরও সব বিচিত্র জিনিসের গন্ধ ভালোবাসে মানুষ। যেমন—আলকাতরার গন্ধ, ব্লিচিং পাউডারের গন্ধ, পেট্রোলের গন্ধ ইত্যাদি।
কিন্তু হঠাৎ গন্ধ নিয়ে এত আলোচনা কেন? কারণ, আজ বিশ্ব সুগন্ধ দিবস। বিচিত্র ও বিশেষ এই দিনকে একটু ভিন্ন আমেজে উদ্যাপনও করতে পারেন। নতুন সুগন্ধি কিনে উপহার দিতে পারেন প্রিয় মানুষটিকে; একগুচ্ছ সুগন্ধি ফুল হতে পারে আজকের জন্য বিশিষ্ট এক উপহার।
বিশ্ব সুগন্ধ দিবসের উদ্যাপন কবে, কীভাবে শুরু হয়েছিল, তা নিয়ে সর্বসম্মত কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানা যায় না। তেমনি সুগন্ধির উৎপত্তির সর্বজনগ্রাহ্য ইতিহাস পাওয়া যায় না। তবে উৎপত্তিস্থল হিসেবে মেসোপটেমিয়ার (বর্তমান ইরাক, কুয়েত ও সৌদি আরব) নামই পাওয়া যায়। এই অঞ্চলে ফুল, তেল, গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে সুগন্ধি তৈরি হতো। সাইপ্রাসে পাওয়া গেছে ৪ হাজার বছর আগে প্রতিষ্ঠিত সুগন্ধি কারখানার সন্ধান। ফল ও ফুল দিয়ে তৈরি হতো সুঘ্রাণ।
সূত্র: ডেইজ অব দ্য ইয়ার
কোটি কোটি ঘ্রাণ বাতাসে ভেসে বেড়ায়, প্রতিটিই কারও না কারও পছন্দের। মজার ব্যাপার হলো, সবটাই আবার সুগন্ধ ছড়ায় না। জ্বলন্ত উনুনে কড়াইয়ের বাদামি হতে থাকা পেঁয়াজের গন্ধ কারো খুব পছন্দের, আবার কারো পছন্দ চার্চে জ্বলা মোমবাতির ঘ্রাণ।
প্রিয় কোনো কিছুর কথা মনে করিয়ে দেয় বলে বা ইতিবাচক ভাবনা জোগায় বলে নির্দিষ্ট কিছু গন্ধ ভালোবাসেন কেউ কেউ। গন্ধ নিয়ে মানুষের বিচিত্র অভিজ্ঞতা, বিচিত্র অনুভূতি। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ অনেকের ভালো লাগে, কারও ভালো লাগে নতুন চামড়ার গন্ধ; কারও ভালো লাগে ছেলেবেলার কোনো স্মৃতিধার্য ঘটনার বিশেষ গন্ধ, কারও আবার বৃষ্টিভেজা মাটির সোঁদা গন্ধ!
গন্ধের প্রতি এই টান বা সংবেদন থেকেই ধীরে ধীরে সুগন্ধিদ্রব্য হয়ে উঠেছে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। রুচি ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গেও তা জড়িয়ে গেছে।
প্রকৃতির রূপ-রস-গন্ধে মাতাল কবি জীবনানন্দ, বা পথের ধারের ফোটা বুনোফুলের ঘ্রাণে আহ্লাদিত কথাকার বিভূতিভূষণের গন্ধ—অনুভূতির নানা নিদর্শন তাঁদের রচনায় মুদ্রিত। সুগন্ধ-সৌরভের প্রতি মানুষের মুগ্ধতা সহজাত।
সুগন্ধের যেমন হাজারটা রকম আছে। মানুষের পছন্দেরও রয়েছে অদ্ভুত সব রকমফের। যেসব গন্ধের কথা ওপরে বলা হলো, তা ছাড়া আরও সব বিচিত্র জিনিসের গন্ধ ভালোবাসে মানুষ। যেমন—আলকাতরার গন্ধ, ব্লিচিং পাউডারের গন্ধ, পেট্রোলের গন্ধ ইত্যাদি।
কিন্তু হঠাৎ গন্ধ নিয়ে এত আলোচনা কেন? কারণ, আজ বিশ্ব সুগন্ধ দিবস। বিচিত্র ও বিশেষ এই দিনকে একটু ভিন্ন আমেজে উদ্যাপনও করতে পারেন। নতুন সুগন্ধি কিনে উপহার দিতে পারেন প্রিয় মানুষটিকে; একগুচ্ছ সুগন্ধি ফুল হতে পারে আজকের জন্য বিশিষ্ট এক উপহার।
বিশ্ব সুগন্ধ দিবসের উদ্যাপন কবে, কীভাবে শুরু হয়েছিল, তা নিয়ে সর্বসম্মত কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানা যায় না। তেমনি সুগন্ধির উৎপত্তির সর্বজনগ্রাহ্য ইতিহাস পাওয়া যায় না। তবে উৎপত্তিস্থল হিসেবে মেসোপটেমিয়ার (বর্তমান ইরাক, কুয়েত ও সৌদি আরব) নামই পাওয়া যায়। এই অঞ্চলে ফুল, তেল, গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে সুগন্ধি তৈরি হতো। সাইপ্রাসে পাওয়া গেছে ৪ হাজার বছর আগে প্রতিষ্ঠিত সুগন্ধি কারখানার সন্ধান। ফল ও ফুল দিয়ে তৈরি হতো সুঘ্রাণ।
সূত্র: ডেইজ অব দ্য ইয়ার
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে