নিয়মিত দৌড়ানোর যে ২০টি উপকারিতা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৩: ২১
আপডেট : ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০০: ৩১
ছবি: সিএনএন

দৌড়ানো কেবল শারীরিক ব্যায়াম নয়, এটি মানসিক ও সামাজিক জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নিচে দৌড়ানোর ২০টি উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:

শারীরিক উপকারিতা-

হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ: দৌড়ানো রক্তচলাচল বাড়ায় এবং হৃদ্‌যন্ত্র শক্তিশালী করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণ: এটি ক্যালরি বার্ন করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

পেশি শক্তিশালী করা: দৌড়ানোর মাধ্যমে পায়ের পেশি এবং শরীরের অন্যান্য পেশি শক্তিশালী হয়।

হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি: নিয়মিত দৌড়ানোর ফলে হাড় মজবুত হয়।

শরীরের মেটাবলিজম উন্নত করা: দৌড় শরীরের মেটাবলিক কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি: নিয়মিত দৌড়ানো শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা উন্নত করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: দৌড় রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

ঘুমের মান উন্নত করা: দৌড়ানোর ফলে শরীর ক্লান্ত হয়, যা গভীর ও আরামদায়ক ঘুমে সাহায্য করে।

ফুসফুসের কার্যকারিতা উন্নত করা: দৌড় শ্বাসপ্রশ্বাসের ক্ষমতা বাড়ায়।

মানসিক উপকারিতা

মানসিক চাপ কমানো: দৌড়ানোর সময় এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মানসিক চাপ দূর করে।

মেজাজ ভালো করা: দৌড়ানোর ফলে মন সুস্থ থাকে।

আত্মবিশ্বাস বাড়ানো: নিয়মিত দৌড়ালে আত্মবিশ্বাস বাড়ে।

মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: দৌড়ানোর ফলে রক্তচলাচল বাড়ে, যা মস্তিষ্কের কাজের দক্ষতা বাড়ায়।

ডিপ্রেশন প্রতিরোধ: মানসিক অবসাদ কমাতে দৌড় একটি প্রাকৃতিক ওষুধের মতো কাজ করে।

সামাজিক এবং জীবনধারার উপকারিতা

নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তোলা: দৌড় ক্লাবে যোগ দিলে নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ হয়।

সম্পর্ক উন্নত করা: দৌড়ানোর মাধ্যমে সামাজিক সংযোগ তৈরি হয় এবং অনেক সময় তা গভীর সম্পর্কে রূপ নেয়।

নতুন অভ্যাস গড়ে তোলা: দৌড় নিয়মিত করলে জীবনে শৃঙ্খলা আসে।

ভ্রমণের সুযোগ: বিভিন্ন ম্যারাথন বা দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে নতুন নতুন জায়গায় ভ্রমণের সুযোগ পাওয়া যায়।

নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা: দৌড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেগুলো পূরণ করা আত্মোন্নয়নের দারুণ উপায়।

সূত্র: সিএনএন

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত