শাজমিনা শাফিয়া পৌষী, রন্ধনশিল্পী
উপকরণ
পাকা আমের পিউরি আধা কাপ, কিউব করে কাটা আম আধা কাপ, কনডেন্সড মিল্ক ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, চিনি ৩ টেবিল চামচ, হুইপিং ক্রিম ১ কাপ।
প্রণালি
প্রথমে একটি পাত্রে হুইপিং ক্রিম বিট করে নিন। মিডিয়াম পিকে এলে এতে কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে আবার ১ মিনিটের মতো বিট করুন। এখান থেকে কিছুটা মিশ্রণ পরিবেশনের জন্য উঠিয়ে রাখুন।
পাকা আমের পিউরির সঙ্গে হুইপিং ক্রিমের মিশ্রণটা ভালো করে মেশান। এখানে কিউব করে কেটে রাখা আম থেকে কিছু পরিমাণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এরপর নিজের পছন্দ অনুযায়ী সার্ভিং কাপে কিংবা গ্লাসে আম ও ক্রিমের মিশ্রণটি ঢেলে নিন।
এবার কাপ কিংবা গ্লাসটি ২-৩ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা মুজ খেতে ভীষণ ভালো লাগবে। পরিবেশনের জন্য ওপরে হুইপিং ক্রিম দিয়ে ডিজাইন করতে পারেন। কিউব করে কাটা কয়েক টুকরো আম দিয়ে সাজাতে পারেন।
উপকরণ
পাকা আমের পিউরি আধা কাপ, কিউব করে কাটা আম আধা কাপ, কনডেন্সড মিল্ক ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, চিনি ৩ টেবিল চামচ, হুইপিং ক্রিম ১ কাপ।
প্রণালি
প্রথমে একটি পাত্রে হুইপিং ক্রিম বিট করে নিন। মিডিয়াম পিকে এলে এতে কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে আবার ১ মিনিটের মতো বিট করুন। এখান থেকে কিছুটা মিশ্রণ পরিবেশনের জন্য উঠিয়ে রাখুন।
পাকা আমের পিউরির সঙ্গে হুইপিং ক্রিমের মিশ্রণটা ভালো করে মেশান। এখানে কিউব করে কেটে রাখা আম থেকে কিছু পরিমাণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এরপর নিজের পছন্দ অনুযায়ী সার্ভিং কাপে কিংবা গ্লাসে আম ও ক্রিমের মিশ্রণটি ঢেলে নিন।
এবার কাপ কিংবা গ্লাসটি ২-৩ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা মুজ খেতে ভীষণ ভালো লাগবে। পরিবেশনের জন্য ওপরে হুইপিং ক্রিম দিয়ে ডিজাইন করতে পারেন। কিউব করে কাটা কয়েক টুকরো আম দিয়ে সাজাতে পারেন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে