রিক্তা রিচি, ঢাকা
আম খেতে খেতে একটি কথা শুনে রাখুন, এটি ত্বকও ভালো রাখে। আমের মৌসুমে খাওয়ার পাশাপাশি ত্বকেও ব্যবহার করতে পারেন এটি। আমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, কপার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও অন্যান্য উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
রোদে পোড়া দাগ কমাবে আমের ফেসপ্যাক
কড়া রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকের কালচে দাগ দূর করতে সাহায্য করে পাকা আম। এক চা-চামচ লেবুর রসের সঙ্গে একটি আমের রস মিশিয়ে ত্বকে লাগান। মিশ্রণটি কালচে দাগের ওপর লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এর পর ধুয়ে ফেলুন।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাস্ক
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বককে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত করে তোলে। এ জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। দুই চা-চামচ আমের রস কিংবা পাউডারের সঙ্গে এক টেবিল চামচ সবুজ চা মিশিয়ে এই মাস্ক তৈরি করুন। মাস্কটি ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এক্সফোলিয়েটের জন্য মাস্ক
ত্বকের মরা চামড়া, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডস দূর করার জন্য সপ্তাহে একদিন এক্সফোলিয়েট করা জরুরি। আম দিয়ে মুখে ও ত্বকে স্ক্রাব করতে পারেন। এতে মরা চামড়া দূর হবে। স্ক্রাবের জন্য এক চা-চামচ আমের রসের সঙ্গে এক চা-চামচ মধু এবং এক চা-চামচ দুধ মেশান। ভালো করে মিশিয়ে ত্বকে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে মাস্ক
একটি আম থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী রস নিন। এর সঙ্গে এক চা-চামচ মধু এবং এক টেবিল চামচ দুধ মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে কোমল করবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে।
ব্রণ দূর করার প্যাক
আম দিয়ে ত্বকচর্চা করলে ব্রণ দূর হবে। দুই চা-চামচ আমের রসের সঙ্গে দুই চা-চামচ দই এবং দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ত্বকের তেল দূর করে ত্বককে ব্রণমুক্ত করবে।
সতর্কতা
• আমের যেকোনো প্যাক ব্যবহারের পর ত্বকে চুলকানি হলে, অস্বাভাবিক মনে হলে প্যাক তুলে ফেলতে হবে।
• যাদের ত্বক খুব সেনসিটিভ, যাদের ত্বকে বেশি ব্রণ আছে, তাঁরা এই প্যাক ব্যবহার করবেন না।
আম খেতে খেতে একটি কথা শুনে রাখুন, এটি ত্বকও ভালো রাখে। আমের মৌসুমে খাওয়ার পাশাপাশি ত্বকেও ব্যবহার করতে পারেন এটি। আমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, কপার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও অন্যান্য উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
রোদে পোড়া দাগ কমাবে আমের ফেসপ্যাক
কড়া রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকের কালচে দাগ দূর করতে সাহায্য করে পাকা আম। এক চা-চামচ লেবুর রসের সঙ্গে একটি আমের রস মিশিয়ে ত্বকে লাগান। মিশ্রণটি কালচে দাগের ওপর লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এর পর ধুয়ে ফেলুন।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাস্ক
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বককে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত করে তোলে। এ জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। দুই চা-চামচ আমের রস কিংবা পাউডারের সঙ্গে এক টেবিল চামচ সবুজ চা মিশিয়ে এই মাস্ক তৈরি করুন। মাস্কটি ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এক্সফোলিয়েটের জন্য মাস্ক
ত্বকের মরা চামড়া, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডস দূর করার জন্য সপ্তাহে একদিন এক্সফোলিয়েট করা জরুরি। আম দিয়ে মুখে ও ত্বকে স্ক্রাব করতে পারেন। এতে মরা চামড়া দূর হবে। স্ক্রাবের জন্য এক চা-চামচ আমের রসের সঙ্গে এক চা-চামচ মধু এবং এক চা-চামচ দুধ মেশান। ভালো করে মিশিয়ে ত্বকে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে মাস্ক
একটি আম থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী রস নিন। এর সঙ্গে এক চা-চামচ মধু এবং এক টেবিল চামচ দুধ মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে কোমল করবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে।
ব্রণ দূর করার প্যাক
আম দিয়ে ত্বকচর্চা করলে ব্রণ দূর হবে। দুই চা-চামচ আমের রসের সঙ্গে দুই চা-চামচ দই এবং দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ত্বকের তেল দূর করে ত্বককে ব্রণমুক্ত করবে।
সতর্কতা
• আমের যেকোনো প্যাক ব্যবহারের পর ত্বকে চুলকানি হলে, অস্বাভাবিক মনে হলে প্যাক তুলে ফেলতে হবে।
• যাদের ত্বক খুব সেনসিটিভ, যাদের ত্বকে বেশি ব্রণ আছে, তাঁরা এই প্যাক ব্যবহার করবেন না।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে