ফারিয়া রহমান খান
ঘর সাজাতে কে না ভালোবাসে। সেই সাজসজ্জা যদি হয় ফুল দিয়ে, তাহলে তো ঘরের সৌন্দর্য বহুগুণে বেড়ে যায়। আমরা অনেকে বাসায় ফুল রাখতে পছন্দ করি। ফুল যেমন স্নিগ্ধ ও সুন্দর, তেমনি এর সুগন্ধ মন ভালো রাখে। অনেকে নিয়মিতভাবে ঘরে ফুল না রাখলেও বিশেষ দিনগুলোতে রাখতে পছন্দ করেন।
গোলাপ, রজনীগন্ধা, জারবেরা, গ্ল্যাডিওলাস ও অর্কিড ঘরে রাখার জন্য বেশ জনপ্রিয়। তবে ফুল এনে ফুলদানিতে রেখে দিলেই তো আর হলো না। ফুল সুন্দর করে সাজানোর কিছু কৌশল রয়েছে। সেই কৌশলগুলো ফুলের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলার সঙ্গে ফুলের আয়ুও কিছুদিন বাড়িয়ে দেয়।
প্রথম ধাপ
বড়, মাঝারি কিংবা ছোট—যেকোনো ফুলদানিতে ফুল সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা যায়। এর জন্য কাঁচি, ফুলদানি, পানি আর ফুল দরকার। তাই প্রথমে এই জিনিসগুলো জোগাড় করে নিন। তবে বড় ও লম্বা ফুলদানির জন্য লম্বা স্টিকের ফুল, যেমন রজনীগন্ধা, গ্ল্যাডিওলাস, গোলাপ ব্যবহার করাই ভালো। মাঝারি ফুলদানিতে সব ফুল মানিয়ে যায়। আর ছোট ফুলদানির জন্য ছোট আকারের ফুল, যেমন গাঁদা, জারবেরা, চন্দ্রমল্লিকা—এসব ব্যবহার করতে পারেন।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার ফুল থেকে কিছু পাতা রেখে বাকিগুলো ছাড়িয়ে ফেলুন। নিজের পছন্দমতো ফুলদানি অনুযায়ী ফুলের ডাঁটা কেটে ফেলুন।
তৃতীয় ধাপ
ফুলদানিতে পানি নিন। ফুলের কলি ফোটানোর জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। সঙ্গে পানিতে কিছু চিনি মিশিয়ে নিন। এতে ফুল বেশি দিন সতেজ থাকে। কম ফুল হলে প্রতিদিন আর বেশি ফুল হলে সপ্তাহে দুই দিন পানি বদল করতে হবে।
চতুর্থ ধাপ
এবার ফুলদানিতে ফুলগুলো সাজাতে শুরু করুন। যে ফুলগুলোকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন বা যেগুলো আকারে বড়, সেগুলো ওপরের দিকে আর ছোটগুলো নিচের দিকে রাখার চেষ্টা করুন। ফুলগুলো আড়াআড়ি করে বসান। এতে ফুল না নড়ে এক জায়গাতেই থাকবে।
পঞ্চম ধাপ
নিজের পছন্দমতো জায়গায় ফুলদানিটি রাখুন। কোনো পাপড়ি মরে গেলে বা ঝরে যাবে মনে হলে খুলে ফেলুন।
সূত্র: গুড হাউস কিপিং ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট
ঘর সাজাতে কে না ভালোবাসে। সেই সাজসজ্জা যদি হয় ফুল দিয়ে, তাহলে তো ঘরের সৌন্দর্য বহুগুণে বেড়ে যায়। আমরা অনেকে বাসায় ফুল রাখতে পছন্দ করি। ফুল যেমন স্নিগ্ধ ও সুন্দর, তেমনি এর সুগন্ধ মন ভালো রাখে। অনেকে নিয়মিতভাবে ঘরে ফুল না রাখলেও বিশেষ দিনগুলোতে রাখতে পছন্দ করেন।
গোলাপ, রজনীগন্ধা, জারবেরা, গ্ল্যাডিওলাস ও অর্কিড ঘরে রাখার জন্য বেশ জনপ্রিয়। তবে ফুল এনে ফুলদানিতে রেখে দিলেই তো আর হলো না। ফুল সুন্দর করে সাজানোর কিছু কৌশল রয়েছে। সেই কৌশলগুলো ফুলের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলার সঙ্গে ফুলের আয়ুও কিছুদিন বাড়িয়ে দেয়।
প্রথম ধাপ
বড়, মাঝারি কিংবা ছোট—যেকোনো ফুলদানিতে ফুল সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা যায়। এর জন্য কাঁচি, ফুলদানি, পানি আর ফুল দরকার। তাই প্রথমে এই জিনিসগুলো জোগাড় করে নিন। তবে বড় ও লম্বা ফুলদানির জন্য লম্বা স্টিকের ফুল, যেমন রজনীগন্ধা, গ্ল্যাডিওলাস, গোলাপ ব্যবহার করাই ভালো। মাঝারি ফুলদানিতে সব ফুল মানিয়ে যায়। আর ছোট ফুলদানির জন্য ছোট আকারের ফুল, যেমন গাঁদা, জারবেরা, চন্দ্রমল্লিকা—এসব ব্যবহার করতে পারেন।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার ফুল থেকে কিছু পাতা রেখে বাকিগুলো ছাড়িয়ে ফেলুন। নিজের পছন্দমতো ফুলদানি অনুযায়ী ফুলের ডাঁটা কেটে ফেলুন।
তৃতীয় ধাপ
ফুলদানিতে পানি নিন। ফুলের কলি ফোটানোর জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। সঙ্গে পানিতে কিছু চিনি মিশিয়ে নিন। এতে ফুল বেশি দিন সতেজ থাকে। কম ফুল হলে প্রতিদিন আর বেশি ফুল হলে সপ্তাহে দুই দিন পানি বদল করতে হবে।
চতুর্থ ধাপ
এবার ফুলদানিতে ফুলগুলো সাজাতে শুরু করুন। যে ফুলগুলোকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন বা যেগুলো আকারে বড়, সেগুলো ওপরের দিকে আর ছোটগুলো নিচের দিকে রাখার চেষ্টা করুন। ফুলগুলো আড়াআড়ি করে বসান। এতে ফুল না নড়ে এক জায়গাতেই থাকবে।
পঞ্চম ধাপ
নিজের পছন্দমতো জায়গায় ফুলদানিটি রাখুন। কোনো পাপড়ি মরে গেলে বা ঝরে যাবে মনে হলে খুলে ফেলুন।
সূত্র: গুড হাউস কিপিং ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে