নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিষ্টি অথবা মিষ্টান্ন, কার না পছন্দ! সব বয়সী মানুষের পছন্দের তালিকা থাকে এ খাবার। আর মিষ্টির কথা ভাবলেই যে নামগুলো সামনে আসে তার মধ্যে অন্যতম ‘কুমিল্লার রসমালাই’, ‘পাবনার প্যারা সন্দেশ’ বা ‘নাটোরের কাঁচাগোল্লা’। তবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ভিন্ন ভিন্ন মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। শুধু যে মিষ্টি তা নয়, আছে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের পিঠাও।
রাজধানী ঢাকা থেকেই শুরু করা যাক। মোগলদের আমল থেকে সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে ঢাকার নাম সবার আগে। সেই জাহাঙ্গীরনগর থেকে আজকের ঢাকা। সময়ের পালাক্রমে নাম পরিবর্তন হলেও এখানকার মিষ্টি এখনো আছে স্বাদে অনন্য। ঢাকার বিখ্যাত মিষ্টিগুলোর মধ্যে রয়েছে—শাহী জিলাপি, বাতাসা, কমলাভোগ, পাত ক্ষীর, বিবিখানা পিঠা, ইলিশ মিষ্টি।
দক্ষিণাঞ্চলের মিষ্টির জন্য বিখ্যাত খুলনা। অনেকেই জানেন না খুলনার রসগোল্লার জনপ্রিয়তার কথা। খুলনার বিখ্যাত মিষ্টিগুলো হলো—তিলের খাজা, তিলের ক্ষীর, খেজুরের গুড়, নলেন গুড়ের সন্দেশ।
এদিকে আবার রাজশাহীর নাম শুনলেই চোখে ভাসে রস কদম। অনেকেই আবার আদি চমচমের স্বাদে ডুবতে চান। তবে সেই রাজ রানিদের আমল থেকেই রাজশাহী মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। রাজশাহীর বিখ্যাত মিষ্টিগুলো হলো—কাওয়ানের ক্ষীর, দই, আদি চমচম, রস কদম, প্যারা সন্দেশ, পানতোয়া মিষ্টি, কাঁচা গোল্লা।
উত্তরে প্রান্তের বিভাগটি রংপুর। এ বিভাগও মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। এ অঞ্চলের বিখ্যাত মিষ্টিগুলো হলো—ডোমারের সন্দেশ, চমচম, রসমঞ্জরি।
দেশের মধ্যাঞ্চলের বিভাগ ময়মনসিংহ। এ বিভাগের ছানার মিষ্টির খ্যাতি দেশজুড়ে। আর এ তালিকায় আছে—ছানার চপ, মণ্ডা, ছানার পায়েস।
তবে একটু ব্যতিক্রম সিলেট অঞ্চল। কারণ এ অঞ্চলের খ্যাতির কারণ পিঠা। সিলেটের বিখ্যাত মিষ্টি পিঠার মধ্যে আছে—চুঙ্গা পিঠা, বিন্নি চালের পিঠা।
নদী আর মাছের বিভাগ বরিশালও মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। এমন অনেক মিষ্টি আছে যা আমরা মজা করে খাই, কিন্তু নাম–ঠিকুজি জানি না। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে—দুধ খেজুরি, গুচিয়া সন্দেশ, ছাবা পিঠা, মহিষের দুধের দই।
আর চট্টগ্রাম অঞ্চলের নাম শুনলে প্রথমেই চলে আসে কুমিল্লা নামটি। কারণ কুমিল্লার বিখ্যাত রসমালাই। শুধু যে রসমালাই আছে তা নয়। আরও আছে—রসগোল্লা, কান্দাল মিষ্টি, নাড়ু। আর পার্বত্য অঞ্চলে বিখ্যাত ছেমা পিঠা, বালুশাই বিন্নি চালের পায়েস।
এক নজরে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত মিষ্টি:
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মণ্ডা
নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি
নাটোরের কাঁচাগোল্লা
টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম
কুমিল্লার রসমালাই
বিক্রমপুর ও কলাপাড়ার রসগোল্লা
বগুড়ার দই (মূলত শেরপুর) ও গৌরনদীর দই
যশোরের খেজুর গুড়ের সন্দেশ
শাহজাদপুরের রাঘবসাই, পানতোয়া
খুলনা ও মুন্সিগঞ্জের অমৃতি
নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
ময়মনসিংহের অমৃতি, মালাইকারী এবং চালের জিলাপি
যশোরের জামতলার মিষ্টি
মেহেরপুরের সাবিত্রী মিষ্টি
যশোরের নলেন গুড়ের প্যারা সন্দেশ
গুঠিয়ার সন্দেশ
সিরাজদিখানের পাত ক্ষীর
রাজবাড়ীর চমচম
নওগাঁর রসমালাই
কুষ্টিয়ার মহিষের দুধের দই
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
গাইবান্ধার রসমঞ্জরি
গুলশানের সমরখন্দের রেশমি জিলাপি
রাজশাহীর রস কদম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জের আদি চমচম
শিবগঞ্জের (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) চমচম, প্যারা সন্দেশ
কিশোরগঞ্জের তাল রসের পিঠা (চিনির সিরায় ভেজানো)
লক্ষ্মীপুরের রামগতির মহিষের দুধের দই
যশোরের খেজুর রসের ভিজা পিঠা
ফেনীর খণ্ডলের মিষ্টি
মিষ্টি অথবা মিষ্টান্ন, কার না পছন্দ! সব বয়সী মানুষের পছন্দের তালিকা থাকে এ খাবার। আর মিষ্টির কথা ভাবলেই যে নামগুলো সামনে আসে তার মধ্যে অন্যতম ‘কুমিল্লার রসমালাই’, ‘পাবনার প্যারা সন্দেশ’ বা ‘নাটোরের কাঁচাগোল্লা’। তবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ভিন্ন ভিন্ন মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। শুধু যে মিষ্টি তা নয়, আছে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের পিঠাও।
রাজধানী ঢাকা থেকেই শুরু করা যাক। মোগলদের আমল থেকে সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে ঢাকার নাম সবার আগে। সেই জাহাঙ্গীরনগর থেকে আজকের ঢাকা। সময়ের পালাক্রমে নাম পরিবর্তন হলেও এখানকার মিষ্টি এখনো আছে স্বাদে অনন্য। ঢাকার বিখ্যাত মিষ্টিগুলোর মধ্যে রয়েছে—শাহী জিলাপি, বাতাসা, কমলাভোগ, পাত ক্ষীর, বিবিখানা পিঠা, ইলিশ মিষ্টি।
দক্ষিণাঞ্চলের মিষ্টির জন্য বিখ্যাত খুলনা। অনেকেই জানেন না খুলনার রসগোল্লার জনপ্রিয়তার কথা। খুলনার বিখ্যাত মিষ্টিগুলো হলো—তিলের খাজা, তিলের ক্ষীর, খেজুরের গুড়, নলেন গুড়ের সন্দেশ।
এদিকে আবার রাজশাহীর নাম শুনলেই চোখে ভাসে রস কদম। অনেকেই আবার আদি চমচমের স্বাদে ডুবতে চান। তবে সেই রাজ রানিদের আমল থেকেই রাজশাহী মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। রাজশাহীর বিখ্যাত মিষ্টিগুলো হলো—কাওয়ানের ক্ষীর, দই, আদি চমচম, রস কদম, প্যারা সন্দেশ, পানতোয়া মিষ্টি, কাঁচা গোল্লা।
উত্তরে প্রান্তের বিভাগটি রংপুর। এ বিভাগও মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। এ অঞ্চলের বিখ্যাত মিষ্টিগুলো হলো—ডোমারের সন্দেশ, চমচম, রসমঞ্জরি।
দেশের মধ্যাঞ্চলের বিভাগ ময়মনসিংহ। এ বিভাগের ছানার মিষ্টির খ্যাতি দেশজুড়ে। আর এ তালিকায় আছে—ছানার চপ, মণ্ডা, ছানার পায়েস।
তবে একটু ব্যতিক্রম সিলেট অঞ্চল। কারণ এ অঞ্চলের খ্যাতির কারণ পিঠা। সিলেটের বিখ্যাত মিষ্টি পিঠার মধ্যে আছে—চুঙ্গা পিঠা, বিন্নি চালের পিঠা।
নদী আর মাছের বিভাগ বরিশালও মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। এমন অনেক মিষ্টি আছে যা আমরা মজা করে খাই, কিন্তু নাম–ঠিকুজি জানি না। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে—দুধ খেজুরি, গুচিয়া সন্দেশ, ছাবা পিঠা, মহিষের দুধের দই।
আর চট্টগ্রাম অঞ্চলের নাম শুনলে প্রথমেই চলে আসে কুমিল্লা নামটি। কারণ কুমিল্লার বিখ্যাত রসমালাই। শুধু যে রসমালাই আছে তা নয়। আরও আছে—রসগোল্লা, কান্দাল মিষ্টি, নাড়ু। আর পার্বত্য অঞ্চলে বিখ্যাত ছেমা পিঠা, বালুশাই বিন্নি চালের পায়েস।
এক নজরে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত মিষ্টি:
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মণ্ডা
নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি
নাটোরের কাঁচাগোল্লা
টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম
কুমিল্লার রসমালাই
বিক্রমপুর ও কলাপাড়ার রসগোল্লা
বগুড়ার দই (মূলত শেরপুর) ও গৌরনদীর দই
যশোরের খেজুর গুড়ের সন্দেশ
শাহজাদপুরের রাঘবসাই, পানতোয়া
খুলনা ও মুন্সিগঞ্জের অমৃতি
নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
ময়মনসিংহের অমৃতি, মালাইকারী এবং চালের জিলাপি
যশোরের জামতলার মিষ্টি
মেহেরপুরের সাবিত্রী মিষ্টি
যশোরের নলেন গুড়ের প্যারা সন্দেশ
গুঠিয়ার সন্দেশ
সিরাজদিখানের পাত ক্ষীর
রাজবাড়ীর চমচম
নওগাঁর রসমালাই
কুষ্টিয়ার মহিষের দুধের দই
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
গাইবান্ধার রসমঞ্জরি
গুলশানের সমরখন্দের রেশমি জিলাপি
রাজশাহীর রস কদম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জের আদি চমচম
শিবগঞ্জের (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) চমচম, প্যারা সন্দেশ
কিশোরগঞ্জের তাল রসের পিঠা (চিনির সিরায় ভেজানো)
লক্ষ্মীপুরের রামগতির মহিষের দুধের দই
যশোরের খেজুর রসের ভিজা পিঠা
ফেনীর খণ্ডলের মিষ্টি
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে