অনলাইন ডেস্ক
বাইসাইকেল বা দুই চাকার সাইকেল নিঃসন্দেহে অভিনব এক আবিষ্কার। দ্রুতগতির অনেক যান আবিষ্কারের কারণে একটা সময় ভাবা হচ্ছিল এর আবেদন বুঝি ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। তবে পরিবেশবান্ধব এক যানবাহন হিসেবে এখন উন্নত অনেক শহরেও সাইকেলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। আজ ৩ জুন বিশ্ব বাইসাইকেল দিবসে এই দ্বিচক্রযান নিয়ে মজার ১০ তথ্য জানাচ্ছি আপনাদের।
১.১৮১৭ সালে কার্ল ফন ডায়েস নামের জার্মান এক অভিজাত ব্যক্তি ঘোড়া ছাড়া একটি ক্যারিজ বা বগি উদ্ভাবন করেন। দুই চাকার, প্যাডেল ছাড়া যানটি চালাতে হতো মাটিতে পা দিয়ে ধাক্কা দিয়ে। ড্রাইসাইন নামে পরিচিত বেশ দ্রুতগতির এই দ্বিচক্রযান আধুনিক বাইসাইকেলের জন্মে বড় ভূমিকা রাখে।
২. হাই হুইল বা উঁচু চাকার বাইসাইকেল ১৮৭০-এর দশকে খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। আর বাইসাইকেল নামটি পরিচিতি পায় ১৮৬০-এর দশকে।
৩. প্রথম উড়োজাহাজ উদ্ভাবন করা দুই ভাই অলিভার রাইট ও উইলবার রাইটের যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওর ডেটনে বাইসাইকেল মেরামতের একটি দোকান ছিল। সেখানে নিজেরা বাইসাইকেল তৈরিও করেন। এই ওয়র্কশপেই ১৯০৩ সালে রাইট ফ্লাইয়ার নামের উড়োজাহাজটি প্রস্তুত করেন তাঁরা।
৪. ২৫ বছরের যুবক ফ্রেড এ বির্চমোর ১৯৩৫ সালে বাইসাইকেলে বিশ্বভ্রমণ করেন। এশিয়া, ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে এই ভ্রমণে মোট ৪০ হাজার মাইল পাড়ি দেন তিনি। এর মধ্যে বাইসাইকেলে চেপে অতিক্রম করেন ২৫ হাজার মাইল, বাকিটা নৌকায়।
৫. চীনে প্রথম বাইসাইকেল আসে উনিশ শতকের শেষ দিকে। তারপর থেকে দেশটিতে এর জনপ্রিয়তা বাড়তেই থাকে। বর্তমানে চীনজুড়ে চলছে ৫০ কোটি বাইসাইকেল।
৬. নেদারল্যান্ডসে যাতায়াতের ৩০ শতাংশই হয় বাইসাইকেলে। দেশটির নাগরিকদের মধ্যে ১৫ বছরের বেশি বয়স্ক প্রতি আটজনের মধ্যে সাতজনেরই আছে বাইসাইকেল।
৭. প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে নতুন ১০ কোটি বাইসাইকেল তৈরি হয়।
৮. গত ৩০ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে বাইসাইকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিসপত্র ডেলিভারি দেওয়া জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। যানজটের মধ্যে কম সময় লাগা এবং অর্থ সাশ্রয়ী হওয়া এর জনপ্রিয়তা বাড়ার কারণ।
৯. দ্য ট্যুর দে ফ্রান্স বিশ্বের বিখ্যাত বাইসাইকেল রেসগুলোর একটি। ১৯০৩ সালে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা।
১০. বাইসাইকেল মোটো ক্রসকে (বিএমএক্স) রোমাঞ্চকর একটি বাইসাইকেল রেস বলতে পারেন। দুর্গম, কঠিন পথ পেরোতে হয় এই রেসে। ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিক গেমসে প্রতিযোগিতার তালিকায় ছিল এটি।
বাইসাইকেল বা দুই চাকার সাইকেল নিঃসন্দেহে অভিনব এক আবিষ্কার। দ্রুতগতির অনেক যান আবিষ্কারের কারণে একটা সময় ভাবা হচ্ছিল এর আবেদন বুঝি ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। তবে পরিবেশবান্ধব এক যানবাহন হিসেবে এখন উন্নত অনেক শহরেও সাইকেলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। আজ ৩ জুন বিশ্ব বাইসাইকেল দিবসে এই দ্বিচক্রযান নিয়ে মজার ১০ তথ্য জানাচ্ছি আপনাদের।
১.১৮১৭ সালে কার্ল ফন ডায়েস নামের জার্মান এক অভিজাত ব্যক্তি ঘোড়া ছাড়া একটি ক্যারিজ বা বগি উদ্ভাবন করেন। দুই চাকার, প্যাডেল ছাড়া যানটি চালাতে হতো মাটিতে পা দিয়ে ধাক্কা দিয়ে। ড্রাইসাইন নামে পরিচিত বেশ দ্রুতগতির এই দ্বিচক্রযান আধুনিক বাইসাইকেলের জন্মে বড় ভূমিকা রাখে।
২. হাই হুইল বা উঁচু চাকার বাইসাইকেল ১৮৭০-এর দশকে খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। আর বাইসাইকেল নামটি পরিচিতি পায় ১৮৬০-এর দশকে।
৩. প্রথম উড়োজাহাজ উদ্ভাবন করা দুই ভাই অলিভার রাইট ও উইলবার রাইটের যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওর ডেটনে বাইসাইকেল মেরামতের একটি দোকান ছিল। সেখানে নিজেরা বাইসাইকেল তৈরিও করেন। এই ওয়র্কশপেই ১৯০৩ সালে রাইট ফ্লাইয়ার নামের উড়োজাহাজটি প্রস্তুত করেন তাঁরা।
৪. ২৫ বছরের যুবক ফ্রেড এ বির্চমোর ১৯৩৫ সালে বাইসাইকেলে বিশ্বভ্রমণ করেন। এশিয়া, ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে এই ভ্রমণে মোট ৪০ হাজার মাইল পাড়ি দেন তিনি। এর মধ্যে বাইসাইকেলে চেপে অতিক্রম করেন ২৫ হাজার মাইল, বাকিটা নৌকায়।
৫. চীনে প্রথম বাইসাইকেল আসে উনিশ শতকের শেষ দিকে। তারপর থেকে দেশটিতে এর জনপ্রিয়তা বাড়তেই থাকে। বর্তমানে চীনজুড়ে চলছে ৫০ কোটি বাইসাইকেল।
৬. নেদারল্যান্ডসে যাতায়াতের ৩০ শতাংশই হয় বাইসাইকেলে। দেশটির নাগরিকদের মধ্যে ১৫ বছরের বেশি বয়স্ক প্রতি আটজনের মধ্যে সাতজনেরই আছে বাইসাইকেল।
৭. প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে নতুন ১০ কোটি বাইসাইকেল তৈরি হয়।
৮. গত ৩০ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে বাইসাইকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিসপত্র ডেলিভারি দেওয়া জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। যানজটের মধ্যে কম সময় লাগা এবং অর্থ সাশ্রয়ী হওয়া এর জনপ্রিয়তা বাড়ার কারণ।
৯. দ্য ট্যুর দে ফ্রান্স বিশ্বের বিখ্যাত বাইসাইকেল রেসগুলোর একটি। ১৯০৩ সালে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা।
১০. বাইসাইকেল মোটো ক্রসকে (বিএমএক্স) রোমাঞ্চকর একটি বাইসাইকেল রেস বলতে পারেন। দুর্গম, কঠিন পথ পেরোতে হয় এই রেসে। ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিক গেমসে প্রতিযোগিতার তালিকায় ছিল এটি।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে