দীপান্বিতা দিপ্তী, রন্ধনশিল্পী
উপকরণ
পাউরুটি, তরল দুধ ২ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, কনডেন্স মিল্ক ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, এলাচি ১টি, জাফরান বা কেওড়াজল, ডেকোরেশন করার জন্য কিশমিশ, বাদাম, জাফরান।
প্রণালি
প্রথমে একটি ছোট কৌটোর মুখ দিয়ে পাউরুটির স্লাইসগুলো গোল করে কেটে নিতে হবে। এরপর একটি সসপ্যানে লিকুইড দুধ, গুঁড়ো দুধ, কনডেন্স মিল্ক ও একটা এলাচি দিয়ে কিছুক্ষণ জ্বাল দিন। তারপর এক চিমটি জাফরান দিয়ে দুধের শিরা জ্বাল দিন। জাফরানের পরিবর্তে ২-৩ ফোঁটা কেওড়াজল দিতে পারেন।
দুধের শিরা অর্ধেক হয়ে এলে কেটে রাখা পাউরুটির টুকরোগুলো একটি একটি ছেড়ে দিন। একবার করে উল্টে দেওয়ার পর জ্বাল বন্ধ করে দিন। দেখবেন পাউরুটির টুকরোগুলো ফুলে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। কিশমিশ, বাদাম ও জাফরান দিয়ে সাজিয়ে নিন। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এলে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।
উপকরণ
পাউরুটি, তরল দুধ ২ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, কনডেন্স মিল্ক ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, এলাচি ১টি, জাফরান বা কেওড়াজল, ডেকোরেশন করার জন্য কিশমিশ, বাদাম, জাফরান।
প্রণালি
প্রথমে একটি ছোট কৌটোর মুখ দিয়ে পাউরুটির স্লাইসগুলো গোল করে কেটে নিতে হবে। এরপর একটি সসপ্যানে লিকুইড দুধ, গুঁড়ো দুধ, কনডেন্স মিল্ক ও একটা এলাচি দিয়ে কিছুক্ষণ জ্বাল দিন। তারপর এক চিমটি জাফরান দিয়ে দুধের শিরা জ্বাল দিন। জাফরানের পরিবর্তে ২-৩ ফোঁটা কেওড়াজল দিতে পারেন।
দুধের শিরা অর্ধেক হয়ে এলে কেটে রাখা পাউরুটির টুকরোগুলো একটি একটি ছেড়ে দিন। একবার করে উল্টে দেওয়ার পর জ্বাল বন্ধ করে দিন। দেখবেন পাউরুটির টুকরোগুলো ফুলে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। কিশমিশ, বাদাম ও জাফরান দিয়ে সাজিয়ে নিন। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এলে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে