অদ্রিকা অনু
যন্তরমন্তরের দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রের ব্যবহার এখন সর্বব্যাপী। জীবনের সব ক্ষেত্রেই হাতের কাজ সহজ করে তুলতে এসবের জুড়ি মেলা ভার। ত্বকের যত্নের কথাই
ধরুন, ইদানীং ত্বক স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তুলতে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র বা টুলস ব্যবহৃত হচ্ছে। এগুলো ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার করতে, ত্বকের মরা কোষ ঝরাতে এবং ত্বকের গভীরে ভিটামিন প্রবেশ করাতে খুব ভালো কাজ করে। পাশাপাশি ত্বকে প্রশান্তিও এনে দেয়। যেসব যন্ত্র সহজে ব্যবহার করতে পারেন:
জেড রোলার
কয়েক বছর আগেও শুধু ত্বক বিশেষজ্ঞদের সরঞ্জামাদির মাঝেই শোভা পেত জেড রোলার। কিন্তু আজকাল রূপসচেতন অনেকেই তাঁদের প্রাত্যহিক ত্বক পরিচর্যার যন্ত্রের তালিকায় জেড রোলারকে ঠাঁই দিয়েছেন। অনলাইন শপগুলোতে পাওয়া যায় বলে চট করে অর্ডার দিয়ে দিলে একেবারে ঘরে বসে পাওয়া যায় এগুলো। এই ডাবল-এন্ডেড যন্ত্রগুলোর উভয় প্রান্তে গোলাকার জেড পাথর থাকে, যেগুলো ঘোরানো যায়। উভয় প্রান্তে থাকা পাথরগুলো মুখের ওপর ম্যাসাজের পাশাপাশি ত্বকে সিরাম, তেল ও ময়েশ্চারাইজার ছড়িয়ে দেবে সহজে।
রোজ কোয়ার্টজ ফেস রোলার
রোজ কোয়ার্টজ ফেস রোলার দেখতে অনেকটা জেড রোলারের মতো। কিন্তু নাম শুনেই হয়তো আন্দাজ করতে পারছেন, এ রোলারটি জেড পাথরের পরিবর্তে গোলাপি কোয়ার্টজ পাথর দিয়ে তৈরি। জেড রোলারের মতোই এই রোলার মুখের ম্যাসাজ এবং ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা যেতে পারে। গোলাপি কোয়ার্টজ পাথরকে ত্বকের সুস্থতায় অধিক কার্যকর বলে মনে করা হয়ে থাকে।
গুয়া শা টুলস
ফেস রোলারের বিকল্প হিসেবে গুয়া শা টুলের ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই। এ যন্ত্রটি আসলে একটি সমতল পাথর, যা মুখের বিভিন্ন লিম্ফ নোডে কিছু সময়ের জন্য চেপে ধরে রাখতে হয়। ফেস রোলারের তুলনায় সাধারণত এ যন্ত্রটি ব্যবহারে ত্বকে চাপ পড়ে বেশি। গুয়া শা টুল বেশির ভাগ রোজ কোয়ার্টজ দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে অন্যান্য পাথর দিয়েও এটি তৈরি হয়।
ফেস ক্লিনজিং ব্রাশ
আপনার ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য অবশ্যই নিয়মিত মুখ ধুতে হয়। সেই ব্যাপারটাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইলে আপনি ফেস ক্লিনজিং ব্রাশ বা মুখ পরিষ্কার করার ব্রাশ ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই ব্রাশগুলো আপনার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার করবে। ফেস ক্লিনজিং ব্রাশ সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। এক ধরনের ব্রাশ বৈদ্যুতিক। সেগুলো ব্যাটারি বা চার্জ দিয়ে চালাতে হয়। অন্য ধরনটি ম্যানুয়াল, সেগুলো হাত দিয়ে ব্রাশ ঘুরিয়ে ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে হয়।
ব্রণ স্টিক বা একনে ক্লিনজার
যাঁদের প্রচুর ব্ল্যাক হেডস হয় বা ঘন ঘন ব্রণ হয়, তাঁদের জন্য এ যন্ত্রটি বেশ কার্যকর। দেখতে কিছুটা সুচের মতো এই স্টিকের মাথায় গোল বা ডিম্বাকৃতির একটি ছিদ্র থাকে। সেই ছিদ্র দিয়ে হালকা করে চাপ দিলে আপনার পোরসের বা ব্রণের ভেতরকার ময়লা ও দূষিত পদার্থ বের হয়ে আসবে। এই স্টিক দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার আগে অবশ্যই ভালো করে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নেবেন। সেই সঙ্গে ত্বকে স্টিম নিয়ে নিলেও ভালো হয়। তাহলে সহজেই স্টিক দিয়ে ময়লা বের করে আনা যাবে।
যন্তরমন্তরের দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রের ব্যবহার এখন সর্বব্যাপী। জীবনের সব ক্ষেত্রেই হাতের কাজ সহজ করে তুলতে এসবের জুড়ি মেলা ভার। ত্বকের যত্নের কথাই
ধরুন, ইদানীং ত্বক স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তুলতে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র বা টুলস ব্যবহৃত হচ্ছে। এগুলো ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার করতে, ত্বকের মরা কোষ ঝরাতে এবং ত্বকের গভীরে ভিটামিন প্রবেশ করাতে খুব ভালো কাজ করে। পাশাপাশি ত্বকে প্রশান্তিও এনে দেয়। যেসব যন্ত্র সহজে ব্যবহার করতে পারেন:
জেড রোলার
কয়েক বছর আগেও শুধু ত্বক বিশেষজ্ঞদের সরঞ্জামাদির মাঝেই শোভা পেত জেড রোলার। কিন্তু আজকাল রূপসচেতন অনেকেই তাঁদের প্রাত্যহিক ত্বক পরিচর্যার যন্ত্রের তালিকায় জেড রোলারকে ঠাঁই দিয়েছেন। অনলাইন শপগুলোতে পাওয়া যায় বলে চট করে অর্ডার দিয়ে দিলে একেবারে ঘরে বসে পাওয়া যায় এগুলো। এই ডাবল-এন্ডেড যন্ত্রগুলোর উভয় প্রান্তে গোলাকার জেড পাথর থাকে, যেগুলো ঘোরানো যায়। উভয় প্রান্তে থাকা পাথরগুলো মুখের ওপর ম্যাসাজের পাশাপাশি ত্বকে সিরাম, তেল ও ময়েশ্চারাইজার ছড়িয়ে দেবে সহজে।
রোজ কোয়ার্টজ ফেস রোলার
রোজ কোয়ার্টজ ফেস রোলার দেখতে অনেকটা জেড রোলারের মতো। কিন্তু নাম শুনেই হয়তো আন্দাজ করতে পারছেন, এ রোলারটি জেড পাথরের পরিবর্তে গোলাপি কোয়ার্টজ পাথর দিয়ে তৈরি। জেড রোলারের মতোই এই রোলার মুখের ম্যাসাজ এবং ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা যেতে পারে। গোলাপি কোয়ার্টজ পাথরকে ত্বকের সুস্থতায় অধিক কার্যকর বলে মনে করা হয়ে থাকে।
গুয়া শা টুলস
ফেস রোলারের বিকল্প হিসেবে গুয়া শা টুলের ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই। এ যন্ত্রটি আসলে একটি সমতল পাথর, যা মুখের বিভিন্ন লিম্ফ নোডে কিছু সময়ের জন্য চেপে ধরে রাখতে হয়। ফেস রোলারের তুলনায় সাধারণত এ যন্ত্রটি ব্যবহারে ত্বকে চাপ পড়ে বেশি। গুয়া শা টুল বেশির ভাগ রোজ কোয়ার্টজ দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে অন্যান্য পাথর দিয়েও এটি তৈরি হয়।
ফেস ক্লিনজিং ব্রাশ
আপনার ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য অবশ্যই নিয়মিত মুখ ধুতে হয়। সেই ব্যাপারটাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইলে আপনি ফেস ক্লিনজিং ব্রাশ বা মুখ পরিষ্কার করার ব্রাশ ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই ব্রাশগুলো আপনার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার করবে। ফেস ক্লিনজিং ব্রাশ সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। এক ধরনের ব্রাশ বৈদ্যুতিক। সেগুলো ব্যাটারি বা চার্জ দিয়ে চালাতে হয়। অন্য ধরনটি ম্যানুয়াল, সেগুলো হাত দিয়ে ব্রাশ ঘুরিয়ে ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে হয়।
ব্রণ স্টিক বা একনে ক্লিনজার
যাঁদের প্রচুর ব্ল্যাক হেডস হয় বা ঘন ঘন ব্রণ হয়, তাঁদের জন্য এ যন্ত্রটি বেশ কার্যকর। দেখতে কিছুটা সুচের মতো এই স্টিকের মাথায় গোল বা ডিম্বাকৃতির একটি ছিদ্র থাকে। সেই ছিদ্র দিয়ে হালকা করে চাপ দিলে আপনার পোরসের বা ব্রণের ভেতরকার ময়লা ও দূষিত পদার্থ বের হয়ে আসবে। এই স্টিক দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার আগে অবশ্যই ভালো করে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নেবেন। সেই সঙ্গে ত্বকে স্টিম নিয়ে নিলেও ভালো হয়। তাহলে সহজেই স্টিক দিয়ে ময়লা বের করে আনা যাবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৩ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৩ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৩ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
৩ দিন আগে