জীবনধারা ডেস্ক
১২ দিনব্যাপী কান চলচ্চিত্র উৎসব শুরু হয়েছে। গত ১৪ মে এ কান উৎসবের ৭৭তম আসরের পর্দা উঠছে। বরাবরের মতো ফ্রান্সের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের শহর কানে বসেছে চলচ্চিত্রজগতের সম্মানজনক এ আসর। এবারও কানে বসেছে তারার হাট। এ আসরে ভারতীয় তারকাদের অংশগ্রহণ এখন নিয়মিত বিষয়। এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়েছেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনসহ আরও কয়েজন লাস্য়ময়ী তারকা।
১৬ মে সোনালি রঙের ফুলের সাদা-কালো গাউনে লালগালিচায় হাঁটেন ঐশ্বরিয়া। এ লুকেই দর্শক-ভক্তদের মোহিত করে রাখেন নায়িকা। আঘাতজনিত কারণে ঐশ্বরিয়ার ডান হাতে প্লাস্টার করা থাকলেও লাল গালিচায় হাঁটেন তিনি। এবার মেয়েকে নিয়ে উৎসবে হাজির হয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। ফাল্গুনী শেন পিককের তৈরি কালো গাউনে আলো ছড়াচ্ছিলেন এই বিশ্বসুন্দরী।
১৭ মে গতানুগতিক ঘরানার বাইরে বেরিয়ে ভিন্ন লুকে হাজির হন ঐশ্বরিয়া। সেদিন পরেছিলেন সি–গ্রিন ও রূপালিরঙা গাউন। পাখির পালকের মতো এই পোশাক দর্শকদের খুব একটা পছন্দ না হলেও ঐশ্বরিয়া লালগালিচায় ছিলেন সব সময়কার মতোই আত্মবিশ্বাসী।
উর্বশী রাওতেলা তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ন্য়ুড ও মেরুরঙা গাউন পরিহিত ছবি আপলোড করেছেন। একেবারেই ন্য়ুড গ্লসি মেকআপে হাজির হয়েছিলেন তিনি।
ইনস্টাগ্রাম হাতড়ে উর্বশীর আরও একটি রঙিন ছবি পাওয়া যায়। এতে দেখা যায় তিনি হট পিংক র্যাফেল গাউনে রানির মতো দাঁড়িয়ে রয়েছেন লাল গালিচায়। লেবানিজ লেবেল খালেদ অ্যান্ড মারওয়ার নকশা করা এই পোশাকটি তিনি পরেছিলেন কানের উদ্বোধনী আয়োজনে।
কানের এই আসরে দেখা মিলেছে বি টাউনের মিষ্টি মেয়ে কিয়ারা আদাভানিরও। অফ–হোয়াইট স্যাটিন গাউনে পালকের মতোই যেন উড়ে বেড়াচ্ছিলেন তিনি। নরম কোমল এই গাউনের নকশা করেছেন আমেরিকান ফ্যাশন ডিজাইনার প্রবাল গুরুং। গাউনের সঙ্গে ম্যাচিং করে পরেছিলেন মুক্তো ও রুপার গয়না। পায়ে গলিয়েছিলেন ক্রিশ্চিয়ান লোবুটিনের পাম্প সু।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও অন্যান্য
১২ দিনব্যাপী কান চলচ্চিত্র উৎসব শুরু হয়েছে। গত ১৪ মে এ কান উৎসবের ৭৭তম আসরের পর্দা উঠছে। বরাবরের মতো ফ্রান্সের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের শহর কানে বসেছে চলচ্চিত্রজগতের সম্মানজনক এ আসর। এবারও কানে বসেছে তারার হাট। এ আসরে ভারতীয় তারকাদের অংশগ্রহণ এখন নিয়মিত বিষয়। এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়েছেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনসহ আরও কয়েজন লাস্য়ময়ী তারকা।
১৬ মে সোনালি রঙের ফুলের সাদা-কালো গাউনে লালগালিচায় হাঁটেন ঐশ্বরিয়া। এ লুকেই দর্শক-ভক্তদের মোহিত করে রাখেন নায়িকা। আঘাতজনিত কারণে ঐশ্বরিয়ার ডান হাতে প্লাস্টার করা থাকলেও লাল গালিচায় হাঁটেন তিনি। এবার মেয়েকে নিয়ে উৎসবে হাজির হয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। ফাল্গুনী শেন পিককের তৈরি কালো গাউনে আলো ছড়াচ্ছিলেন এই বিশ্বসুন্দরী।
১৭ মে গতানুগতিক ঘরানার বাইরে বেরিয়ে ভিন্ন লুকে হাজির হন ঐশ্বরিয়া। সেদিন পরেছিলেন সি–গ্রিন ও রূপালিরঙা গাউন। পাখির পালকের মতো এই পোশাক দর্শকদের খুব একটা পছন্দ না হলেও ঐশ্বরিয়া লালগালিচায় ছিলেন সব সময়কার মতোই আত্মবিশ্বাসী।
উর্বশী রাওতেলা তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ন্য়ুড ও মেরুরঙা গাউন পরিহিত ছবি আপলোড করেছেন। একেবারেই ন্য়ুড গ্লসি মেকআপে হাজির হয়েছিলেন তিনি।
ইনস্টাগ্রাম হাতড়ে উর্বশীর আরও একটি রঙিন ছবি পাওয়া যায়। এতে দেখা যায় তিনি হট পিংক র্যাফেল গাউনে রানির মতো দাঁড়িয়ে রয়েছেন লাল গালিচায়। লেবানিজ লেবেল খালেদ অ্যান্ড মারওয়ার নকশা করা এই পোশাকটি তিনি পরেছিলেন কানের উদ্বোধনী আয়োজনে।
কানের এই আসরে দেখা মিলেছে বি টাউনের মিষ্টি মেয়ে কিয়ারা আদাভানিরও। অফ–হোয়াইট স্যাটিন গাউনে পালকের মতোই যেন উড়ে বেড়াচ্ছিলেন তিনি। নরম কোমল এই গাউনের নকশা করেছেন আমেরিকান ফ্যাশন ডিজাইনার প্রবাল গুরুং। গাউনের সঙ্গে ম্যাচিং করে পরেছিলেন মুক্তো ও রুপার গয়না। পায়ে গলিয়েছিলেন ক্রিশ্চিয়ান লোবুটিনের পাম্প সু।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও অন্যান্য
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে