অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবের রিয়াদে দুই কিলোমিটার উঁচু একটি ভবন তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যে এর নকশা করা শুরু করেছে লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফস্টার অ্যান্ড পার্টনারস। নির্মাণ হওয়ার পর এটি হবে পৃথিবীর উচ্চতম ভবন।
যুক্তরাজ্যের স্পাপত্যবিদ্যা বিষয়ক ম্যাগাজিন আর্কিটেক্টস জার্নালের (এজে) এক প্রতিবেদনে জানা যায়, যুক্তরাজ্যের স্টুডিওটি সৌদি আরবের রাজধানী শহরের উত্তর অংশে তৈরির জন্য অট্টালিকাটির নকশা করছে।
এজের প্রতিবেদন অনুসারে অট্টালিকাটি স্থাপিত হবে শহরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে। এয়ারপোর্টটির সংস্কার করছে ফস্টার অ্যান্ড পার্টনারস (ফস্টার+পার্টনারস)। নির্মাণ হওয়ার পরে এটি হতে পারে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ দালান। বর্তমান রেকর্ডধারী বুর্জ খলিফার দ্বিগুণের বেশি হবে এর উচ্চতা। বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৮২৮ মিটার।
স্বাভাবিকভাবেই মক্কার ৬০০ মিটার উঁচু আবরাজ আল বাইত ক্লক টাওয়ারকে টপকে দেশটির সর্বোচ্চ দালানও হবে এটি।
প্রস্তাবটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন নির্মাণে সৌদি আরবে দ্বিতীয় প্রচেষ্টা। অ্যাড্রিয়ান স্মিথ অ্যান্ড গিল গর্ডন আর্কিটেকচারের নকশা করা ১০০০ মিটার উঁচু জেদ্দা টাওয়ার বর্তমানে নির্মাণাধীন।
জেদ্দা টাওয়ারের সম্ভাব্য প্রথম চিত্র প্রকাশিত হয়েছিল ২০১১ সালে। ২০১৩ সালে নির্মাণ শুরু হয় এর। তবে প্রকল্পটি অনেক দিন আটকে রাখা হয় এবং গত বছর পুনরায় চালু করা হয়েছে।
সৌদি আরব বর্তমানে বিপুলসংখ্যক স্থাপত্য প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এদের ‘গিগা প্রকল্প’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে আছে ১৭০ কিলোমিটার-দীর্ঘ শহর দ্য লাইন। সেখানেও অনেক উঁচু অট্টালিকা নির্মাণের পরিকল্পনা আছে।
ফস্টার অ্যান্ড পার্টনারস সৌদি আরবে অনেক প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। যার মধ্যে আল ফয়সালিয়াহ টাওয়ার। ২০০০ সালে সম্পন্ন হলে এটি ছিল দেশের সবচেয়ে উঁচু ভবন। ২০১৯ সালে, স্টুডিওটির নকশা করা উচ্চ-গতির চার রেল স্টেশন সবার জন্য খুলে দেওয়া হয়।
উঁচু উঁচু দালান এবং রিয়াদ বিমানবন্দরের পাশাপাশি, স্টুডিওটি আরও দুটি বিমানবন্দরে কাজ করছে। এর একটি রেড সি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া লোহিত সাগর উপকূলে একটি বিলাসবহুল রিসোর্টের জন্য একটি বেসরকারি বিমানবন্দর টার্মিনাল এবং কন্ট্রোল টাওয়ারেরও নকশা করছে কোম্পানিটি।
সূত্র: ডিজিন ডট কম
সৌদি আরবের রিয়াদে দুই কিলোমিটার উঁচু একটি ভবন তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যে এর নকশা করা শুরু করেছে লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফস্টার অ্যান্ড পার্টনারস। নির্মাণ হওয়ার পর এটি হবে পৃথিবীর উচ্চতম ভবন।
যুক্তরাজ্যের স্পাপত্যবিদ্যা বিষয়ক ম্যাগাজিন আর্কিটেক্টস জার্নালের (এজে) এক প্রতিবেদনে জানা যায়, যুক্তরাজ্যের স্টুডিওটি সৌদি আরবের রাজধানী শহরের উত্তর অংশে তৈরির জন্য অট্টালিকাটির নকশা করছে।
এজের প্রতিবেদন অনুসারে অট্টালিকাটি স্থাপিত হবে শহরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে। এয়ারপোর্টটির সংস্কার করছে ফস্টার অ্যান্ড পার্টনারস (ফস্টার+পার্টনারস)। নির্মাণ হওয়ার পরে এটি হতে পারে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ দালান। বর্তমান রেকর্ডধারী বুর্জ খলিফার দ্বিগুণের বেশি হবে এর উচ্চতা। বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৮২৮ মিটার।
স্বাভাবিকভাবেই মক্কার ৬০০ মিটার উঁচু আবরাজ আল বাইত ক্লক টাওয়ারকে টপকে দেশটির সর্বোচ্চ দালানও হবে এটি।
প্রস্তাবটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন নির্মাণে সৌদি আরবে দ্বিতীয় প্রচেষ্টা। অ্যাড্রিয়ান স্মিথ অ্যান্ড গিল গর্ডন আর্কিটেকচারের নকশা করা ১০০০ মিটার উঁচু জেদ্দা টাওয়ার বর্তমানে নির্মাণাধীন।
জেদ্দা টাওয়ারের সম্ভাব্য প্রথম চিত্র প্রকাশিত হয়েছিল ২০১১ সালে। ২০১৩ সালে নির্মাণ শুরু হয় এর। তবে প্রকল্পটি অনেক দিন আটকে রাখা হয় এবং গত বছর পুনরায় চালু করা হয়েছে।
সৌদি আরব বর্তমানে বিপুলসংখ্যক স্থাপত্য প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এদের ‘গিগা প্রকল্প’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে আছে ১৭০ কিলোমিটার-দীর্ঘ শহর দ্য লাইন। সেখানেও অনেক উঁচু অট্টালিকা নির্মাণের পরিকল্পনা আছে।
ফস্টার অ্যান্ড পার্টনারস সৌদি আরবে অনেক প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। যার মধ্যে আল ফয়সালিয়াহ টাওয়ার। ২০০০ সালে সম্পন্ন হলে এটি ছিল দেশের সবচেয়ে উঁচু ভবন। ২০১৯ সালে, স্টুডিওটির নকশা করা উচ্চ-গতির চার রেল স্টেশন সবার জন্য খুলে দেওয়া হয়।
উঁচু উঁচু দালান এবং রিয়াদ বিমানবন্দরের পাশাপাশি, স্টুডিওটি আরও দুটি বিমানবন্দরে কাজ করছে। এর একটি রেড সি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া লোহিত সাগর উপকূলে একটি বিলাসবহুল রিসোর্টের জন্য একটি বেসরকারি বিমানবন্দর টার্মিনাল এবং কন্ট্রোল টাওয়ারেরও নকশা করছে কোম্পানিটি।
সূত্র: ডিজিন ডট কম
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে