ঝুলন বৈষ্ণব, রন্ধনশিল্পী
উপকরণ
দুধ ১ লিটার, ময়দা ৪ চামচ, ভিনেগার ১ চামচ, চিনি আধা চামচ, সুজি আধা টেবিল চামচ, ঘি ১ চামচ, চিনি ১ কাপ, তেল প্রয়োজনমতো।
প্রণালি
প্রথমে আধা লিটার দুধ জ্বাল দিতে হবে। দুধ ফুটে এলে ১ চামচ ভিনেগার কিংবা লেবুর রস দিতে হবে। দুধ ফেটে ছানা হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে সুতি কাপড়ে ছেঁকে নিতে হবে। এরপর ছানাসহ সুতি কাপড়টি ১৫ মিনিটের জন্য ঝুলিয়ে রাখতে হবে। এতে পানি ঝরে যাবে।
এবার বড় একটি পাত্রে ছানা নিয়ে নিন। ছানার সঙ্গে ময়দা, সুজি ও চিনি ভালো করে মেখে নিন। তারপর ছানার ছোট ছোট টুকরো করে নিন।
একটি থালায় ছোট টুকরোগুলো নিয়ে হাতের সাহায্যে লম্বা করে নিন। লম্বা করার পর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জিলাপির আকার দিন।
একটি কড়াইয়ে তেল গরম করুন। তেলে এক চামচ ঘি দিয়ে দিন। তেল গরম হয়ে গেলে বানিয়ে রাখা জিলাপিগুলো দিয়ে দিন। অল্প আঁচে জিলাপি ভাজুন। কিছুক্ষণ পর উল্টিয়ে দিন যেন দুই পাশে ভালো করে ভাজা হয়।
এবার শিরা তৈরির পালা। একটি পাত্রে ৪ কাপ পানি ও ২ কাপ চিনি নিয়ে ভালো করে জ্বাল দিন। চিনির মিশ্রণ ঘন হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন। এরপর গরম জিলাপিগুলো গরম শিরায় রাখুন। এক ঘণ্টা পর জিলাপিগুলো শিরা থেকে তুলে পরিবেশন করুন।
উপকরণ
দুধ ১ লিটার, ময়দা ৪ চামচ, ভিনেগার ১ চামচ, চিনি আধা চামচ, সুজি আধা টেবিল চামচ, ঘি ১ চামচ, চিনি ১ কাপ, তেল প্রয়োজনমতো।
প্রণালি
প্রথমে আধা লিটার দুধ জ্বাল দিতে হবে। দুধ ফুটে এলে ১ চামচ ভিনেগার কিংবা লেবুর রস দিতে হবে। দুধ ফেটে ছানা হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে সুতি কাপড়ে ছেঁকে নিতে হবে। এরপর ছানাসহ সুতি কাপড়টি ১৫ মিনিটের জন্য ঝুলিয়ে রাখতে হবে। এতে পানি ঝরে যাবে।
এবার বড় একটি পাত্রে ছানা নিয়ে নিন। ছানার সঙ্গে ময়দা, সুজি ও চিনি ভালো করে মেখে নিন। তারপর ছানার ছোট ছোট টুকরো করে নিন।
একটি থালায় ছোট টুকরোগুলো নিয়ে হাতের সাহায্যে লম্বা করে নিন। লম্বা করার পর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জিলাপির আকার দিন।
একটি কড়াইয়ে তেল গরম করুন। তেলে এক চামচ ঘি দিয়ে দিন। তেল গরম হয়ে গেলে বানিয়ে রাখা জিলাপিগুলো দিয়ে দিন। অল্প আঁচে জিলাপি ভাজুন। কিছুক্ষণ পর উল্টিয়ে দিন যেন দুই পাশে ভালো করে ভাজা হয়।
এবার শিরা তৈরির পালা। একটি পাত্রে ৪ কাপ পানি ও ২ কাপ চিনি নিয়ে ভালো করে জ্বাল দিন। চিনির মিশ্রণ ঘন হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন। এরপর গরম জিলাপিগুলো গরম শিরায় রাখুন। এক ঘণ্টা পর জিলাপিগুলো শিরা থেকে তুলে পরিবেশন করুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে