সানজিদা সামরিন, ঢাকা
ফেসবুক খুললেই একটার পর একটা নোটিফিকেশন আপনাকে প্রায় দিশেহারা করে ফেলবে। আপনি জানেনই না, কখন আপনার কোন প্রয়োজনে কোন গ্রুপ বা পেজে আপনি সদস্য হয়েছিলেন। আপনি মনে না রাখলেও সেই গ্রুপ বা পেজ ঠিকই আপনাকে মনে রেখেছে। যতই বিরক্ত হোন না কেন, এই গ্রুপ বা পেজগুলোর সঠিক ব্যবহার আপনার জীবন সহজ করে দিতে পারে নিমেষেই। গত প্রায় দেড় বছরে পৃথিবীতে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহারের যে রমরমা শুরু হয়েছে, তার বড় অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে হয়েছে। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফেসবুক।
কী পাবেন গ্রুপ বা পেজে
এখন আমরা জানি, ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ বা পেজে জীবনযাপনের প্রায় সবকিছু খুঁজে পাওয়া যায়। হোক সেটা প্রয়োজনীয় গ্রুপের রক্ত বা প্লাটিলেট, জীবন বাঁচানোর অক্সিজেন। হতে পারে ঘর সাজানোর অর্কিড, নতুন নতুন রেসিপি, রূপচর্চার পরামর্শ বা উপকরণ, ব্যবসার সম্ভাব্য ক্রেতা, শখের ফটোগ্রাফির পরামর্শ ও যোগাযোগ, শরীরচর্চা, নতুন-পুরোনো বইয়ের সন্ধান। পছন্দের এলাকার টু–লেট গ্রুপে খুঁজে পাবেন বাড়ি। কাটা যায় যানবাহনের টিকিট। খাবার অর্ডার করে তো খাওয়া যায়ই, চাইলে বিক্রিও করা যায় নিজের রান্না করা খাবার। রাজনীতি, অর্থনীতি বা খেলাধুলা—আপনার জীবনের জন্য যা যা প্রয়োজন, ফেসবুকে খুঁজলে তার সবকিছুর সমাধান পাবেন। এগুলোর জন্য রয়েছে প্রচুর বিশেষায়িত এবং স্বনামধন্য গ্রুপ ও পেজ। তবে হ্যাঁ, অনেক গ্রুপ বা পেজ থেকে একটু কষ্ট করে আসলটি খুঁজে নিতে হবে।
গ্রুপ বা পেজগুলোর সুবিধা
দুই ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় ফেসবুক গ্রুপ বা পেজগুলো থেকে। প্রথমটি হলো, পণ্য বা সেবা কেনা যায় একেবারে ঘরে বসে। দ্বিতীয়টি হলো, যোগাযোগ ও তথ্যের পরিধি বাড়ানো যায়। এই যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কাজ করা সম্ভব। তবে আপনি কোন ধরনের সুবিধা পেতে চাইছেন, সেটি গুরুত্বপূর্ণ। যে ধরনের সুবিধা পেতে চান, সে ধরনের গ্রুপে আপনাকে যোগ দিতে হবে। যেমন—আপনি যদি নিজের নতুন ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চান, তাহলে সেরকম গ্রুপ বা পেজের সদস্য হতে হবে আপনাকে। সে ক্ষেত্রে সিনেমার গ্রুপে যোগ দিয়ে আপনার কোনো সুবিধা হবে না।
এখন বড়–ছোট প্রায় প্রতিটি পণ্য ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব গ্রুপ বা পেজ রয়েছে। সেগুলো থেকে প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা গ্রহণ করা যায় অনায়াসে ঘরে বসে। পছন্দের জিনিসপত্র অর্ডার করা যাবে গ্রুপ ও পেজের ইনবক্সে বা গ্রুপের মাধ্যমে লিংক ব্যবহার করে ওয়েবসাইট থেকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাওয়া যাবে হোম ডেলিভারির সুবিধা। এ সময় এটি বিভিন্নভাবেই সহায়তা করবে আপনাকে।
কিছু গ্রুপ বা পেজ আছে, যেগুলো আপনাকে বিভিন্ন জিনিসপত্রের সন্ধান দেবে, তথ্য দেবে এবং সঠিক মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের সুবিধা করে দেবে। এই গ্রুপ বা পেজগুলো দেশীয় ও আন্তর্জাতিক দুভাবেই যোগাযোগের সুযোগ করে দিতে পারে। এ ধরনের গ্রুপে পেশাদার ও দক্ষ মানুষের যাতায়াত থাকে। সেই সব যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারেন।
তবে অবশ্যই গ্রুপ বা পেজগুলো ব্যবহার করতে হবে যৌক্তিকভাবে, নিরাপদভাবে।
সতর্কতা
ফেসবুক খুললেই একটার পর একটা নোটিফিকেশন আপনাকে প্রায় দিশেহারা করে ফেলবে। আপনি জানেনই না, কখন আপনার কোন প্রয়োজনে কোন গ্রুপ বা পেজে আপনি সদস্য হয়েছিলেন। আপনি মনে না রাখলেও সেই গ্রুপ বা পেজ ঠিকই আপনাকে মনে রেখেছে। যতই বিরক্ত হোন না কেন, এই গ্রুপ বা পেজগুলোর সঠিক ব্যবহার আপনার জীবন সহজ করে দিতে পারে নিমেষেই। গত প্রায় দেড় বছরে পৃথিবীতে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহারের যে রমরমা শুরু হয়েছে, তার বড় অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে হয়েছে। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফেসবুক।
কী পাবেন গ্রুপ বা পেজে
এখন আমরা জানি, ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ বা পেজে জীবনযাপনের প্রায় সবকিছু খুঁজে পাওয়া যায়। হোক সেটা প্রয়োজনীয় গ্রুপের রক্ত বা প্লাটিলেট, জীবন বাঁচানোর অক্সিজেন। হতে পারে ঘর সাজানোর অর্কিড, নতুন নতুন রেসিপি, রূপচর্চার পরামর্শ বা উপকরণ, ব্যবসার সম্ভাব্য ক্রেতা, শখের ফটোগ্রাফির পরামর্শ ও যোগাযোগ, শরীরচর্চা, নতুন-পুরোনো বইয়ের সন্ধান। পছন্দের এলাকার টু–লেট গ্রুপে খুঁজে পাবেন বাড়ি। কাটা যায় যানবাহনের টিকিট। খাবার অর্ডার করে তো খাওয়া যায়ই, চাইলে বিক্রিও করা যায় নিজের রান্না করা খাবার। রাজনীতি, অর্থনীতি বা খেলাধুলা—আপনার জীবনের জন্য যা যা প্রয়োজন, ফেসবুকে খুঁজলে তার সবকিছুর সমাধান পাবেন। এগুলোর জন্য রয়েছে প্রচুর বিশেষায়িত এবং স্বনামধন্য গ্রুপ ও পেজ। তবে হ্যাঁ, অনেক গ্রুপ বা পেজ থেকে একটু কষ্ট করে আসলটি খুঁজে নিতে হবে।
গ্রুপ বা পেজগুলোর সুবিধা
দুই ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় ফেসবুক গ্রুপ বা পেজগুলো থেকে। প্রথমটি হলো, পণ্য বা সেবা কেনা যায় একেবারে ঘরে বসে। দ্বিতীয়টি হলো, যোগাযোগ ও তথ্যের পরিধি বাড়ানো যায়। এই যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কাজ করা সম্ভব। তবে আপনি কোন ধরনের সুবিধা পেতে চাইছেন, সেটি গুরুত্বপূর্ণ। যে ধরনের সুবিধা পেতে চান, সে ধরনের গ্রুপে আপনাকে যোগ দিতে হবে। যেমন—আপনি যদি নিজের নতুন ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চান, তাহলে সেরকম গ্রুপ বা পেজের সদস্য হতে হবে আপনাকে। সে ক্ষেত্রে সিনেমার গ্রুপে যোগ দিয়ে আপনার কোনো সুবিধা হবে না।
এখন বড়–ছোট প্রায় প্রতিটি পণ্য ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব গ্রুপ বা পেজ রয়েছে। সেগুলো থেকে প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা গ্রহণ করা যায় অনায়াসে ঘরে বসে। পছন্দের জিনিসপত্র অর্ডার করা যাবে গ্রুপ ও পেজের ইনবক্সে বা গ্রুপের মাধ্যমে লিংক ব্যবহার করে ওয়েবসাইট থেকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাওয়া যাবে হোম ডেলিভারির সুবিধা। এ সময় এটি বিভিন্নভাবেই সহায়তা করবে আপনাকে।
কিছু গ্রুপ বা পেজ আছে, যেগুলো আপনাকে বিভিন্ন জিনিসপত্রের সন্ধান দেবে, তথ্য দেবে এবং সঠিক মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের সুবিধা করে দেবে। এই গ্রুপ বা পেজগুলো দেশীয় ও আন্তর্জাতিক দুভাবেই যোগাযোগের সুযোগ করে দিতে পারে। এ ধরনের গ্রুপে পেশাদার ও দক্ষ মানুষের যাতায়াত থাকে। সেই সব যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারেন।
তবে অবশ্যই গ্রুপ বা পেজগুলো ব্যবহার করতে হবে যৌক্তিকভাবে, নিরাপদভাবে।
সতর্কতা
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে