জীবনধারা ডেস্ক
আপনি কি জানেন, প্রতিবার টয়লেটে ফ্ল্যাশ করার ফলে ঠিক কতটুকু পানি খরচ হচ্ছে? প্রায় সাত লিটার! ফলে, যাঁরা প্রয়োজন ছাড়াও ফ্ল্যাশ করেন, তাঁরা এখনই সতর্ক হোন। যদি একটু খেয়াল করেন, তাহলে নিজেই বুঝতে পারবেন, কেবল আমাদের বাড়িতেই নানাভাবে পানির অপচয় হচ্ছে। অথচ একটু সতর্ক হলেই কিন্তু পানির এই অপচয় রোধ করা সম্ভব।
দাঁত মাজা ও কাপড় ধোয়ার সময় কল বন্ধ রাখুন
অনেকেই দাঁত মাজা ও কাপড় ধোয়ার সময় অকারণে বেসিনের কল খুলে রাখেন। এতে করে প্রচুর পানির অপচয় হয়। প্রয়োজন ছাড়া এখন থেকে কাজটি করবেন না। এতে করে কয়েক লিটার পানি অপচয় হওয়া থেকে বাঁচবে। একইভাবে বাসন-কোসন ধোয়ার সময়ও অযথা কল খুলে রাখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
স্নানের সময় পানি ব্যবহারে সচেতনতা
দীর্ঘ সময় ধরে স্নান করার ফলে পানির অপচয় হয়। গোসলের সময়ভেদে একজন মানুষ প্রতি মিনিটে ৬ থেকে ৪৫ লিটার পানি ব্যবহার করে। গোসলের সময় যেন পানির অপচয় না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কাজ শেষে কল ভালোভাবে বন্ধ করুন
বেসিন, সিংক বা স্নানঘরের কল ভালোভাবে বন্ধ রাখুন। কলের পাইপে লিকেজ থাকলে যত দ্রুত সম্ভব সারিয়ে নিন। ফোঁটায় ফোঁটায় কিন্তু আপনার অলক্ষ্য়েই প্রচুর পানি অপচয় হচ্ছে। এই ফোঁটা ফোঁটা পানি হিসাব করলে দেখা যায়, প্রতিদিন প্রায় ১৫ লিটার এবং বছরে পায় ৫ হাজার ৫০০ লিটার পানি অপচয় হচ্ছে।
পানির পুনর্ব্যবহার নিয়ে ভাবতে হবে
রান্নাঘরে চাল, ডাল ও সবজি ধোয়া পানি গাছের গোড়ায় ব্যবহার করুন। এতে করে কলের বিশুদ্ধ পানি অনেকটাই বেঁচে যাবে। অন্যদিকে, শস্য ও সবজি ধোয়া পানি গাছের বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। কাপড় ধোয়ার পর সেই পানি টয়লেটে বা গাছের গোড়ায় ঢালতে পারেন। এতে পরিষ্কার পানির অপচয় অনেকটাই রোধ করা সম্ভব হবে। এ ছাড়া বৃষ্টির পানি ধরে রেখে বাগানে ব্যবহার করা হলে বিশুদ্ধ পানির অপচয় রোধ করা সম্ভব। তা ছাড়া বৃষ্টির পানি ক্লোরিনমুক্ত হওয়ায় গাছের জন্য বেশ ভালো।
পাইপের মাধ্যমে পানি ছড়িয়ে গাড়ি ধোয়ার সময় প্রতি মিনিটে গড়ে ১০ লিটার অপচয় হয়। প্রতিবার একটি গাড়ি ধুতে গড়ে ৩৫ লিটার বা তার বেশি পানি দরকার। তবে বালতিতে পানি নিয়ে মগের মাধ্যমে ঢেলে ঢেলে ধোয়ার সময় অপেক্ষাকৃত কম পানি খরচ হয়। বৃষ্টির পানি ধরে রেখে তা গাড়ি ধোয়ার কাজে ব্যবহার করা যায় অনায়াসে। দাগ ও ময়লা তুলতে বৃষ্টির পানি ভালো কাজ করে।
সূত্র: গ্রিন লিভিং জার্নাল ও অন্যান্য
আপনি কি জানেন, প্রতিবার টয়লেটে ফ্ল্যাশ করার ফলে ঠিক কতটুকু পানি খরচ হচ্ছে? প্রায় সাত লিটার! ফলে, যাঁরা প্রয়োজন ছাড়াও ফ্ল্যাশ করেন, তাঁরা এখনই সতর্ক হোন। যদি একটু খেয়াল করেন, তাহলে নিজেই বুঝতে পারবেন, কেবল আমাদের বাড়িতেই নানাভাবে পানির অপচয় হচ্ছে। অথচ একটু সতর্ক হলেই কিন্তু পানির এই অপচয় রোধ করা সম্ভব।
দাঁত মাজা ও কাপড় ধোয়ার সময় কল বন্ধ রাখুন
অনেকেই দাঁত মাজা ও কাপড় ধোয়ার সময় অকারণে বেসিনের কল খুলে রাখেন। এতে করে প্রচুর পানির অপচয় হয়। প্রয়োজন ছাড়া এখন থেকে কাজটি করবেন না। এতে করে কয়েক লিটার পানি অপচয় হওয়া থেকে বাঁচবে। একইভাবে বাসন-কোসন ধোয়ার সময়ও অযথা কল খুলে রাখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
স্নানের সময় পানি ব্যবহারে সচেতনতা
দীর্ঘ সময় ধরে স্নান করার ফলে পানির অপচয় হয়। গোসলের সময়ভেদে একজন মানুষ প্রতি মিনিটে ৬ থেকে ৪৫ লিটার পানি ব্যবহার করে। গোসলের সময় যেন পানির অপচয় না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কাজ শেষে কল ভালোভাবে বন্ধ করুন
বেসিন, সিংক বা স্নানঘরের কল ভালোভাবে বন্ধ রাখুন। কলের পাইপে লিকেজ থাকলে যত দ্রুত সম্ভব সারিয়ে নিন। ফোঁটায় ফোঁটায় কিন্তু আপনার অলক্ষ্য়েই প্রচুর পানি অপচয় হচ্ছে। এই ফোঁটা ফোঁটা পানি হিসাব করলে দেখা যায়, প্রতিদিন প্রায় ১৫ লিটার এবং বছরে পায় ৫ হাজার ৫০০ লিটার পানি অপচয় হচ্ছে।
পানির পুনর্ব্যবহার নিয়ে ভাবতে হবে
রান্নাঘরে চাল, ডাল ও সবজি ধোয়া পানি গাছের গোড়ায় ব্যবহার করুন। এতে করে কলের বিশুদ্ধ পানি অনেকটাই বেঁচে যাবে। অন্যদিকে, শস্য ও সবজি ধোয়া পানি গাছের বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। কাপড় ধোয়ার পর সেই পানি টয়লেটে বা গাছের গোড়ায় ঢালতে পারেন। এতে পরিষ্কার পানির অপচয় অনেকটাই রোধ করা সম্ভব হবে। এ ছাড়া বৃষ্টির পানি ধরে রেখে বাগানে ব্যবহার করা হলে বিশুদ্ধ পানির অপচয় রোধ করা সম্ভব। তা ছাড়া বৃষ্টির পানি ক্লোরিনমুক্ত হওয়ায় গাছের জন্য বেশ ভালো।
পাইপের মাধ্যমে পানি ছড়িয়ে গাড়ি ধোয়ার সময় প্রতি মিনিটে গড়ে ১০ লিটার অপচয় হয়। প্রতিবার একটি গাড়ি ধুতে গড়ে ৩৫ লিটার বা তার বেশি পানি দরকার। তবে বালতিতে পানি নিয়ে মগের মাধ্যমে ঢেলে ঢেলে ধোয়ার সময় অপেক্ষাকৃত কম পানি খরচ হয়। বৃষ্টির পানি ধরে রেখে তা গাড়ি ধোয়ার কাজে ব্যবহার করা যায় অনায়াসে। দাগ ও ময়লা তুলতে বৃষ্টির পানি ভালো কাজ করে।
সূত্র: গ্রিন লিভিং জার্নাল ও অন্যান্য
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে