গাঢ় রঙের পোশাকের তাপ ধারণক্ষমতা বেশি। শীতকালে উষ্ণতার জন্য গাঢ় রঙের পোশাক বেছে নেওয়া ভালো।
নাহিন আশরাফ, ঢাকা
শীত আসি আসি করছে। আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে বদলে যায় ফ্যাশন। পছন্দের পোশাক পরার অপার স্বাধীনতা থাকে বলে শীত অনেকের বেশ প্রিয় ঋতু। আমাদের দেশ গ্রীষ্মপ্রধান হওয়ায় সারা বছর সব রঙের পোশাক পরা হয় না। তাই প্রিয় অনেক পোশাক আলমারিতে তুলে রাখতে হয় শীতের অপেক্ষায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গাঢ় রঙের পোশাকে তাপ ধারণক্ষমতা বেশি। শীতকালে উষ্ণতার জন্য গাঢ় রঙের পোশাক বেছে নেওয়া ভালো।
শীতকালে কোন রং
রঙের বিশাল প্রভাব পড়ে মানুষের মনে। শীতকালে পরিবেশ কিছুটা বিষণ্ন থাকে। তা কাটিয়ে উঠে মন রঙিন রাখার আয়োজনেই যেন সবাই রঙিন পোশাক পরেন এ সময়।
শীতকালের রাতে ঠান্ডা বেশি থাকলেও দিন কিছুটা উষ্ণ থাকে। সে ক্ষেত্রে দিনে কোনো অনুষ্ঠান থাকলে কিংবা অফিস বা ক্লাসে যাওয়ার সময় সবুজ, গোলাপি, নীল ইত্যাদি রং পরা যেতে পারে। এ সময় সুতির পোশাক বেছে নিতে চাইলে খেয়াল রাখতে হবে, তা যেন মোটা বা ভারী হয়। উষ্ণতা পেতে আরামদায়ক হতে পারে খাদি পোশাক। সারা বছর হলুদ ও কমলার মতো রং এড়িয়ে চললেও শীতকালে কিন্তু আপনার আলমারি থেকে নামিয়ে নিতে পারেন এ রঙের পোশাক। শীতের পরিবেশে কমলা বা হলুদ রঙের পোশাক চেহারায় উজ্জ্বলতা নিয়ে আসবে। সন্ধ্যার পর যেহেতু ঠান্ডা বেড়ে যায়, তাই সে সময় লাল, কালো বা খয়েরি রঙের পোশাক বেছে নিতে পারেন।
কাপড়ের ধরন
শীতে হালকা রঙের পোশাক বেছে নিতে চাইলে পোশাকে যাতে রঙিন ব্লকের কাজ থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখুন। ভারী ব্লক করা পোশাক সাজে সজীবতা নিয়ে আসবে। শীতকালে অনুষ্ঠানে যেতে বেছে নিতে পারেন এমব্রয়ডারি করা পোশাক। এতে আপনার সাজ যেমন জাঁকজমকপূর্ণ হবে, তেমনি পাবেন উষ্ণতা। শীতকালে সাধারণত শাল, শ্রাগ, কটি, ব্লেজার ইত্যাদির মতো কিছুটা মোটা পোশাক পরা হয়। সে ক্ষেত্রে পোশাক হালকা রঙের পরলেও শাল কিংবা কটি হতে পারে রঙিন। সাদা রঙের কুর্তির ওপর পরে নিতে পারেন লাল রঙের কটি। এতে উষ্ণতার পাশাপাশি আসবে ফ্যাশনেবল লুক। যাঁরা বরাবর নিজেকে রং দিয়ে সাজাতে ভালোবাসেন, তাঁরা নীল, খয়েরি, মেরুন রঙের ব্লেজারও বেছে নেওয়া যায়। এক রঙের পোশাক পরতে চাইলে তার সঙ্গে রঙিন প্রিন্টের শাল বেছে নিতে পারেন।
কোন রঙের সঙ্গে কোন রং
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হালকা রঙের সঙ্গে গাঢ় রঙের একটা কম্বিনেশন মিলিয়ে পরার প্রবণতা থাকে অনেকের। এভাবেই রংগুলো তুলে ধরা হয় বিভিন্ন ফ্যাশন শোতে। যেমন হালকা গোলাপির সঙ্গে মিন্ট কিংবা অলিভ বা জলপাই রং। আবার গাঢ় বেগুনির সঙ্গে কুসুম হলুদ বা হালকা গোলাপি অথবা মিন্ট। আবার হালকা হলুদের সঙ্গে কালো বা ধূসর রং। এই সব রঙের কম্বিনেশন চোখকে আরাম দেওয়ার পাশাপাশি পরিধানকারীর শরীরও উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে। এই শীতে গাঢ় রং বেছে নিলেও তার সঙ্গে হালকা রঙের একটা মেলবন্ধন থাকতে পারে। শীতকালে উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরাই ভালো। কিন্তু কোন রঙের পোশাক পরবেন, তা নির্ভর করছে আপনার ব্যক্তিত্ব এবং এতে কতটা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন তার ওপর।
বৈশ্বিক ফ্যাশনে শীতের রং
শীতপোশাকের ক্ষেত্রে বৈশ্বিক কিছু ফ্যাশন হাউস বেশ কিছু রং বেছে নিয়েছে। সেগুলোর মধ্যে খাকি অন্যতম। বারবেরি, ফেরগামো, গুচি এবং বোতেগা ভেনেটার মতো বড় ব্র্যান্ডগুলো তাদের শরৎ ও শীতের বেশ কিছু পোশাক এনেছে খাকি রংকেন্দ্রিক।
অন্যদিকে হালকা রঙের মধ্যে প্রাধান্য পাচ্ছে গোলাপি। তবে গোলাপি গত বছরের শীতে বেশ চলেছিল। সেবার নানাভাবে তারকারা রংটিকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। সে বছর তাঁরা হয় টপ টু বটম গোলাপি রঙের পোশাক পরেছিলেন, নয়তো পপআপ রং হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। অর্থাৎ অন্যান্য রঙের সঙ্গে ট্রাউজার, শার্ট বা কোট পরেছিলেন গোলাপি রঙের।
এদিকে কারভেন, ম্যাক্সমারা এবং মাইকেল কর্সের মতো কয়েকটি ব্র্যান্ড মাথা থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত কাপড়ের জন্য বেছে নিয়েছে ধূসর রং। লন্ডন ফ্যাশন সপ্তাহে হাইলাইট কড়া হয়েছে মিস্টেড ইয়েলো রংটিকে।
এ ছাড়া শীতের কালেকশনে নীল সব সময় প্রাধান্য পায়। তবে শুধু নেভি বা রয়্যাল ব্লুর পরিবর্তে এই শীতে স্কাই ব্লু এবং কোবাল্টের মতো মিশ্রিত কিছু হালকা শেডের নীল ট্রেন্ডে আছে।
শীত আসি আসি করছে। আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে বদলে যায় ফ্যাশন। পছন্দের পোশাক পরার অপার স্বাধীনতা থাকে বলে শীত অনেকের বেশ প্রিয় ঋতু। আমাদের দেশ গ্রীষ্মপ্রধান হওয়ায় সারা বছর সব রঙের পোশাক পরা হয় না। তাই প্রিয় অনেক পোশাক আলমারিতে তুলে রাখতে হয় শীতের অপেক্ষায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গাঢ় রঙের পোশাকে তাপ ধারণক্ষমতা বেশি। শীতকালে উষ্ণতার জন্য গাঢ় রঙের পোশাক বেছে নেওয়া ভালো।
শীতকালে কোন রং
রঙের বিশাল প্রভাব পড়ে মানুষের মনে। শীতকালে পরিবেশ কিছুটা বিষণ্ন থাকে। তা কাটিয়ে উঠে মন রঙিন রাখার আয়োজনেই যেন সবাই রঙিন পোশাক পরেন এ সময়।
শীতকালের রাতে ঠান্ডা বেশি থাকলেও দিন কিছুটা উষ্ণ থাকে। সে ক্ষেত্রে দিনে কোনো অনুষ্ঠান থাকলে কিংবা অফিস বা ক্লাসে যাওয়ার সময় সবুজ, গোলাপি, নীল ইত্যাদি রং পরা যেতে পারে। এ সময় সুতির পোশাক বেছে নিতে চাইলে খেয়াল রাখতে হবে, তা যেন মোটা বা ভারী হয়। উষ্ণতা পেতে আরামদায়ক হতে পারে খাদি পোশাক। সারা বছর হলুদ ও কমলার মতো রং এড়িয়ে চললেও শীতকালে কিন্তু আপনার আলমারি থেকে নামিয়ে নিতে পারেন এ রঙের পোশাক। শীতের পরিবেশে কমলা বা হলুদ রঙের পোশাক চেহারায় উজ্জ্বলতা নিয়ে আসবে। সন্ধ্যার পর যেহেতু ঠান্ডা বেড়ে যায়, তাই সে সময় লাল, কালো বা খয়েরি রঙের পোশাক বেছে নিতে পারেন।
কাপড়ের ধরন
শীতে হালকা রঙের পোশাক বেছে নিতে চাইলে পোশাকে যাতে রঙিন ব্লকের কাজ থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখুন। ভারী ব্লক করা পোশাক সাজে সজীবতা নিয়ে আসবে। শীতকালে অনুষ্ঠানে যেতে বেছে নিতে পারেন এমব্রয়ডারি করা পোশাক। এতে আপনার সাজ যেমন জাঁকজমকপূর্ণ হবে, তেমনি পাবেন উষ্ণতা। শীতকালে সাধারণত শাল, শ্রাগ, কটি, ব্লেজার ইত্যাদির মতো কিছুটা মোটা পোশাক পরা হয়। সে ক্ষেত্রে পোশাক হালকা রঙের পরলেও শাল কিংবা কটি হতে পারে রঙিন। সাদা রঙের কুর্তির ওপর পরে নিতে পারেন লাল রঙের কটি। এতে উষ্ণতার পাশাপাশি আসবে ফ্যাশনেবল লুক। যাঁরা বরাবর নিজেকে রং দিয়ে সাজাতে ভালোবাসেন, তাঁরা নীল, খয়েরি, মেরুন রঙের ব্লেজারও বেছে নেওয়া যায়। এক রঙের পোশাক পরতে চাইলে তার সঙ্গে রঙিন প্রিন্টের শাল বেছে নিতে পারেন।
কোন রঙের সঙ্গে কোন রং
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হালকা রঙের সঙ্গে গাঢ় রঙের একটা কম্বিনেশন মিলিয়ে পরার প্রবণতা থাকে অনেকের। এভাবেই রংগুলো তুলে ধরা হয় বিভিন্ন ফ্যাশন শোতে। যেমন হালকা গোলাপির সঙ্গে মিন্ট কিংবা অলিভ বা জলপাই রং। আবার গাঢ় বেগুনির সঙ্গে কুসুম হলুদ বা হালকা গোলাপি অথবা মিন্ট। আবার হালকা হলুদের সঙ্গে কালো বা ধূসর রং। এই সব রঙের কম্বিনেশন চোখকে আরাম দেওয়ার পাশাপাশি পরিধানকারীর শরীরও উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে। এই শীতে গাঢ় রং বেছে নিলেও তার সঙ্গে হালকা রঙের একটা মেলবন্ধন থাকতে পারে। শীতকালে উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরাই ভালো। কিন্তু কোন রঙের পোশাক পরবেন, তা নির্ভর করছে আপনার ব্যক্তিত্ব এবং এতে কতটা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন তার ওপর।
বৈশ্বিক ফ্যাশনে শীতের রং
শীতপোশাকের ক্ষেত্রে বৈশ্বিক কিছু ফ্যাশন হাউস বেশ কিছু রং বেছে নিয়েছে। সেগুলোর মধ্যে খাকি অন্যতম। বারবেরি, ফেরগামো, গুচি এবং বোতেগা ভেনেটার মতো বড় ব্র্যান্ডগুলো তাদের শরৎ ও শীতের বেশ কিছু পোশাক এনেছে খাকি রংকেন্দ্রিক।
অন্যদিকে হালকা রঙের মধ্যে প্রাধান্য পাচ্ছে গোলাপি। তবে গোলাপি গত বছরের শীতে বেশ চলেছিল। সেবার নানাভাবে তারকারা রংটিকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। সে বছর তাঁরা হয় টপ টু বটম গোলাপি রঙের পোশাক পরেছিলেন, নয়তো পপআপ রং হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। অর্থাৎ অন্যান্য রঙের সঙ্গে ট্রাউজার, শার্ট বা কোট পরেছিলেন গোলাপি রঙের।
এদিকে কারভেন, ম্যাক্সমারা এবং মাইকেল কর্সের মতো কয়েকটি ব্র্যান্ড মাথা থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত কাপড়ের জন্য বেছে নিয়েছে ধূসর রং। লন্ডন ফ্যাশন সপ্তাহে হাইলাইট কড়া হয়েছে মিস্টেড ইয়েলো রংটিকে।
এ ছাড়া শীতের কালেকশনে নীল সব সময় প্রাধান্য পায়। তবে শুধু নেভি বা রয়্যাল ব্লুর পরিবর্তে এই শীতে স্কাই ব্লু এবং কোবাল্টের মতো মিশ্রিত কিছু হালকা শেডের নীল ট্রেন্ডে আছে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে