আশিকুর রহমান
জনসংযোগের এ কাজটি করে থাকে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগ দপ্তর বা বিভাগ। সুতরাং যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জনসংযোগ দপ্তর। আর এই দপ্তরে যে কর্মকর্তা এই দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন, তিনি হলেন জনসংযোগ কর্মকর্তা (পাবলিক রিলেশনস অফিসার, সংক্ষেপে পিআরও)। বর্তমানে বাংলাদেশে জনসংযোগ কর্মকর্তা একটি আকর্ষণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ পদ। তাই অনেকের মাঝেই জনসংযোগ কর্মকর্তা হওয়ার এমন ইচ্ছা বা আগ্রহ লক্ষ করা যায়। কিন্তু একজন জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে হলে কীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে বা কী কী গুণ থাকা প্রয়োজন, তা জানার আগে আমাদের জানা দরকার জনসংযোগ কর্মকর্তার কাজ কী? কীভাবে একজন জনসংযোগ কর্মকর্তা তাঁর প্রতিষ্ঠানের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলবেন?
যেভাবে যাত্রা শুরু
বাংলাদেশে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে জনসংযোগ বিভাগের যাত্রা শুরু হয় বিশ শতকের শেষের দিকে। সুতরাং এ বিভাগটি আমাদের দেশে তুলনামূলক নতুন। তবে বর্তমান তীব্র প্রতিযোগিতার বিশ্বে বিভাগটির প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সব প্রতিষ্ঠানই বুঝতে শুরু করেছে। তাই বর্তমানে প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেই জনসংযোগ নামে আলাদা বিভাগ বা দপ্তর রয়েছে। বিভাগটি যেহেতু নতুন, তাই যোগ্যপ্রার্থীর চাহিদাও রয়েছে অনেক। এ ছাড়া জনসংযোগ তথা পিআর প্রতিষ্ঠান নামে আলাদা প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠানে জনসংযোগ বিভাগ বা দপ্তর নেই, সেই সব প্রতিষ্ঠান এসব পিআর প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের কাজ পরিচালনা করে থাকে।
এ বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
আধুনিক বিশ্বে জনসংযোগের মাত্রা সম্প্রসারিত হওয়ায় এই পেশার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। জনসংযোগে জ্ঞান ও দক্ষতা থাকলে যে কেউ এই পেশায় আসতে পারেন। কর্মক্ষেত্র, ব্যক্তি, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়—সব ক্ষেত্রেই জনসংযোগের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। বর্তমান বিশ্বে তথ্যের অবাধ প্রবাহের মধ্যে জনগণ ডুবে থাকে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক, উন্নয়নমূলক, বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরার ব্যবস্থা করতে হয়। প্রতিষ্ঠানে আসা বিভিন্ন ব্যক্তি বা ব্যক্তির সঙ্গে আন্তরিকতাসহ তথ্যবিনিময় করতে হয়। যেহেতু সব তথ্য প্রচারের জন্য গণমাধ্যম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তাই গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা এবং নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা জনসংযোগ কর্মকর্তার কাজ। বিভিন্ন ধরনের প্রকাশনা, যেমন ডায়েরি, ক্যালেন্ডার, লিফলেট, বার্ষিক প্রতিবেদন, বিভিন্ন শুভেচ্ছাকার্ড মুদ্রণ ও বিতরণ করা জনসংযোগ কর্মকর্তার কাজ। নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেওয়া, সংবাদ সম্মেলন আয়োজন, প্রেস ব্রিফিং এবং নেতিবাচক কোনো সংবাদ প্রকাশিত হলে তার প্রতিবাদলিপি দেওয়াও একজন জনসংযোগ কর্মকর্তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
রোমঞ্চকর পেশা
পেশা হিসেবে জনসংযোগ অবশ্যই একটি চ্যালেঞ্জিং ও রোমাঞ্চকর পেশা। জনসংযোগ কর্মকর্তা একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য মুখপত্র হিসেবে কাজ করেন। সুতরাং যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্যই জনসংযোগ দপ্তর তথা জনসংযোগ কর্মকর্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ। একজন সুযোগ্য ও দক্ষ জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে হলে তাঁকে বেশ কিছু যোগ্যতা ও গুণাবলি অর্জন করতে হয়। বর্তমানে দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রয়েছে। এ বিষয়ে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা এই পদের জন্য বেশি সুযোগ পেয়ে থাকেন। এই পদে যেহেতু গণমাধ্যমের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বজায় রাখতে হয়, তাই বিষয়ভিত্তিক অধ্যয়ন থাকলে এই দপ্তর পরিচালনায় তাঁর কাজ সহজে ও দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে অন্য বিষয়ে পাস করা শিক্ষার্থীরা জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে পারবেন না, এমন নয়। আগ্রহ ও নিষ্ঠা থাকলে অন্য বিষয়ে পাস করা শিক্ষার্থীরাও হতে পারেন জনসংযোগ কর্মকর্তা।
যেসব যোগ্যতা প্রয়োজন
একজন দক্ষ জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে হলে বহুমাত্রিক যোগ্যতা ও গুণাবলির অধিকারী হতে হয়। থাকতে হয় প্রখর ব্যক্তিত্ব, বুদ্ধিমত্তা, দক্ষতা ও সৃজনশীলতা। হাসিমুখে রাগ সংবরণের ক্ষমতা থাকতে হবে। একজন জনসংযোগ কর্মকর্তাকে প্রতিদিন অনেক লেখালেখির কাজ করতে হয়। তাই তাঁর লেখনীতে দক্ষতা থাকতে হবে। যোগাযোগে পারদর্শী এবং স্মার্ট বাচনভঙ্গি ও স্পষ্ট বা আকর্ষণীয়ভাবে কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে। প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সার্বিক তথ্য জানতে হবে। তবে কোন তথ্য প্রচার বা প্রকাশ করা হবে, আর কোনগুলো প্রচার করা যাবে না, সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
সাংগঠনিক দক্ষতা থাকতে হবে। কারণ সংবাদ সম্মেলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন সুচারুরূপে সম্পন্ন করতে হবে। অত্যন্ত ধৈর্যশীল এবং তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে। প্রকাশনার কাজের বিভিন্ন বিষয়ে থাকতে হবে পরিষ্কার ধারণা। ডিজিটাল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে সব সময় সময়োপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। বিভিন্ন বিব্রতকর পরিস্থিতি মোকাবিলার সাহস, একাধিক কাজ করার সামর্থ্য এবং দীর্ঘ সময় কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। প্রতিষ্ঠানকে ভালোবাসা এবং সার্বিক উন্নয়নে সচেষ্ট থাকতে হবে।
এস এম হাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, জনসংযোগ দপ্তর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
অনুলিখন: আশিকুর রহমান
জনসংযোগের এ কাজটি করে থাকে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগ দপ্তর বা বিভাগ। সুতরাং যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জনসংযোগ দপ্তর। আর এই দপ্তরে যে কর্মকর্তা এই দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন, তিনি হলেন জনসংযোগ কর্মকর্তা (পাবলিক রিলেশনস অফিসার, সংক্ষেপে পিআরও)। বর্তমানে বাংলাদেশে জনসংযোগ কর্মকর্তা একটি আকর্ষণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ পদ। তাই অনেকের মাঝেই জনসংযোগ কর্মকর্তা হওয়ার এমন ইচ্ছা বা আগ্রহ লক্ষ করা যায়। কিন্তু একজন জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে হলে কীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে বা কী কী গুণ থাকা প্রয়োজন, তা জানার আগে আমাদের জানা দরকার জনসংযোগ কর্মকর্তার কাজ কী? কীভাবে একজন জনসংযোগ কর্মকর্তা তাঁর প্রতিষ্ঠানের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলবেন?
যেভাবে যাত্রা শুরু
বাংলাদেশে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে জনসংযোগ বিভাগের যাত্রা শুরু হয় বিশ শতকের শেষের দিকে। সুতরাং এ বিভাগটি আমাদের দেশে তুলনামূলক নতুন। তবে বর্তমান তীব্র প্রতিযোগিতার বিশ্বে বিভাগটির প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সব প্রতিষ্ঠানই বুঝতে শুরু করেছে। তাই বর্তমানে প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেই জনসংযোগ নামে আলাদা বিভাগ বা দপ্তর রয়েছে। বিভাগটি যেহেতু নতুন, তাই যোগ্যপ্রার্থীর চাহিদাও রয়েছে অনেক। এ ছাড়া জনসংযোগ তথা পিআর প্রতিষ্ঠান নামে আলাদা প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠানে জনসংযোগ বিভাগ বা দপ্তর নেই, সেই সব প্রতিষ্ঠান এসব পিআর প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের কাজ পরিচালনা করে থাকে।
এ বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
আধুনিক বিশ্বে জনসংযোগের মাত্রা সম্প্রসারিত হওয়ায় এই পেশার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। জনসংযোগে জ্ঞান ও দক্ষতা থাকলে যে কেউ এই পেশায় আসতে পারেন। কর্মক্ষেত্র, ব্যক্তি, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়—সব ক্ষেত্রেই জনসংযোগের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। বর্তমান বিশ্বে তথ্যের অবাধ প্রবাহের মধ্যে জনগণ ডুবে থাকে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক, উন্নয়নমূলক, বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরার ব্যবস্থা করতে হয়। প্রতিষ্ঠানে আসা বিভিন্ন ব্যক্তি বা ব্যক্তির সঙ্গে আন্তরিকতাসহ তথ্যবিনিময় করতে হয়। যেহেতু সব তথ্য প্রচারের জন্য গণমাধ্যম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তাই গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা এবং নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা জনসংযোগ কর্মকর্তার কাজ। বিভিন্ন ধরনের প্রকাশনা, যেমন ডায়েরি, ক্যালেন্ডার, লিফলেট, বার্ষিক প্রতিবেদন, বিভিন্ন শুভেচ্ছাকার্ড মুদ্রণ ও বিতরণ করা জনসংযোগ কর্মকর্তার কাজ। নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেওয়া, সংবাদ সম্মেলন আয়োজন, প্রেস ব্রিফিং এবং নেতিবাচক কোনো সংবাদ প্রকাশিত হলে তার প্রতিবাদলিপি দেওয়াও একজন জনসংযোগ কর্মকর্তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
রোমঞ্চকর পেশা
পেশা হিসেবে জনসংযোগ অবশ্যই একটি চ্যালেঞ্জিং ও রোমাঞ্চকর পেশা। জনসংযোগ কর্মকর্তা একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য মুখপত্র হিসেবে কাজ করেন। সুতরাং যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্যই জনসংযোগ দপ্তর তথা জনসংযোগ কর্মকর্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ। একজন সুযোগ্য ও দক্ষ জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে হলে তাঁকে বেশ কিছু যোগ্যতা ও গুণাবলি অর্জন করতে হয়। বর্তমানে দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রয়েছে। এ বিষয়ে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা এই পদের জন্য বেশি সুযোগ পেয়ে থাকেন। এই পদে যেহেতু গণমাধ্যমের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বজায় রাখতে হয়, তাই বিষয়ভিত্তিক অধ্যয়ন থাকলে এই দপ্তর পরিচালনায় তাঁর কাজ সহজে ও দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে অন্য বিষয়ে পাস করা শিক্ষার্থীরা জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে পারবেন না, এমন নয়। আগ্রহ ও নিষ্ঠা থাকলে অন্য বিষয়ে পাস করা শিক্ষার্থীরাও হতে পারেন জনসংযোগ কর্মকর্তা।
যেসব যোগ্যতা প্রয়োজন
একজন দক্ষ জনসংযোগ কর্মকর্তা হতে হলে বহুমাত্রিক যোগ্যতা ও গুণাবলির অধিকারী হতে হয়। থাকতে হয় প্রখর ব্যক্তিত্ব, বুদ্ধিমত্তা, দক্ষতা ও সৃজনশীলতা। হাসিমুখে রাগ সংবরণের ক্ষমতা থাকতে হবে। একজন জনসংযোগ কর্মকর্তাকে প্রতিদিন অনেক লেখালেখির কাজ করতে হয়। তাই তাঁর লেখনীতে দক্ষতা থাকতে হবে। যোগাযোগে পারদর্শী এবং স্মার্ট বাচনভঙ্গি ও স্পষ্ট বা আকর্ষণীয়ভাবে কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে। প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সার্বিক তথ্য জানতে হবে। তবে কোন তথ্য প্রচার বা প্রকাশ করা হবে, আর কোনগুলো প্রচার করা যাবে না, সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
সাংগঠনিক দক্ষতা থাকতে হবে। কারণ সংবাদ সম্মেলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন সুচারুরূপে সম্পন্ন করতে হবে। অত্যন্ত ধৈর্যশীল এবং তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে। প্রকাশনার কাজের বিভিন্ন বিষয়ে থাকতে হবে পরিষ্কার ধারণা। ডিজিটাল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে সব সময় সময়োপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। বিভিন্ন বিব্রতকর পরিস্থিতি মোকাবিলার সাহস, একাধিক কাজ করার সামর্থ্য এবং দীর্ঘ সময় কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। প্রতিষ্ঠানকে ভালোবাসা এবং সার্বিক উন্নয়নে সচেষ্ট থাকতে হবে।
এস এম হাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, জনসংযোগ দপ্তর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
অনুলিখন: আশিকুর রহমান
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে