মায়ের ভাষা বাংলার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজি শেখা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চশিক্ষা, চাকরি, ক্যারিয়ার, ফ্রিল্যান্সিং, সাহিত্য, বিদেশে ভ্রমণসহ নানা কাজে আমাদের ইংরেজি জানা প্রয়োজন হয়।
স্নাতক প্রথম বর্ষ মানে একটি নতুন যাত্রার সূচনা। এ সময়ে কিছু মৌলিক দক্ষতা অর্জন করা অতীব জরুরি। এ দক্ষতা শুধু পড়াশোনায় নয়, পরবর্তী সময়ে ব্যক্তিগত কিংবা কর্মজীবনেও কাজে লাগে।
শিক্ষাগত এবং পেশাগত জীবনে কখনো কখনো ‘না’ বলতে পারাও একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হই, যেখানে আমাদের ‘না’ বলা উচিত। কিন্তু এই ‘না’ বলাটা অনেক সময় আমাদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। চলুন বিশেষ মুহূর্তে ‘না’ বলতে পারার কিছু কৌশল শেখা যাক–
বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার এবং ই-মেইল ব্যবহারের কারণে হাতে লেখার চর্চা কমে গেছে। তবুও, শিক্ষাক্ষেত্রে বা পরীক্ষার খাতায় হাতে লেখা গুরুত্ব কোনো অংশে কমেনি।
মানসিক স্বাস্থ্য প্রত্যেকের জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। বিশেষত শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক সুস্থতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এটি তাদের শিখন ও সামাজিক জীবনকে প্রভাবিত করে। শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশনাল অ্যান্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি বি
বিশ্বজুড়ে উচ্চমানের শিক্ষাব্যবস্থা ব্যয়বহুল। সেখানে এশিয়ায় তাইওয়ান স্বল্পমূল্যে একই শিক্ষা প্রদানে প্রতিনিধিত্ব করছে। তাইওয়ান আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়নে বৃত্তি দিচ্ছে। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা তাইওয়ানের একাডেমিয়া সিনিকায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আগ্রহী শিক্ষার
শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সভ্যতায় এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ চীন। আর্থসামাজিক দিক থেকেও দেশটিতে জীবনধারণের মান এশিয়ার অন্য দেশ থেকে অনেকটা উন্নত। ঠিক এভাবে চীন যুগ যুগ ধরে স্বতন্ত্র শিক্ষাব্যবস্থার পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে আসছে।
বর্তমান সময়ে কর্মক্ষেত্রে সফল হওয়ার জন্য সফট স্কিলের কোনো বিকল্প নেই। অনেকে মনে করেন, শুধু হার্ড স্কিলই কাজের জন্য যথেষ্ট; কিন্তু বাস্তবে সফট স্কিলেরও সমান গুরুত্ব রয়েছে। সফট স্কিলের মধ্যে যোগাযোগ, টিমওয়ার্ক এবং নেতৃত্বের মতো দক্ষতাগুলো অন্তর্ভুক্ত।
ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মাস্টার্স ও জয়েন্ট মাস্টার্সে পড়াশোনার সুযোগ দেওয়া হয়। এ স্কলারশিপ ইউরোপের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও মর্যাদাপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। ১৯৮৭ সালে শুরু হওয়া এ বৃত্তি বিগত বছরগুলোতে শিক্ষার্থী ও গবেষকদের ব্যাপক আকৃষ্ট করেছে।
জনসংযোগ বা পাবলিক রিলেশন বলতে বোঝায় প্রতিষ্ঠান এবং এর বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার (যেমন: গণমাধ্যম, গ্রাহক, সরকার, কর্মচারী ইত্যাদি) মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান এবং ইতিবাচক সম্পর্ক তৈরি করা। একই সঙ্গে সেটা বজায় রাখা। মূল কাজটি হলো প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে জনসমক্ষে তুলে ধরা, প্রতিষ্ঠানের সুনাম বৃদ্ধি করা এবং
বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে একটি কার্যকর সিভি বা রেজুমি প্রস্তুত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রেজুমি হলো চাকরি পাওয়ার প্রথম সিঁড়ি। একটা কার্যকর ও আকর্ষণীয় সিভি আপনাকে নিয়োগকর্তার কাছে স্পেশাল করে তুলবে। ২০২৪ সালে রেজুমিতে যুক্ত করার মতো কিছু দক্ষতা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই নিবন্ধে
কেমন হতো, যদি এক বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে একদম বিনা খরচে থাকা, খাওয়া, ঘোরাঘুরি আর পড়াশোনা করা যেত! বাংলাদেশের উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য এমনই এক সুযোগ নিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটস ব্যুরো অব এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাফেয়ার্স। ঢাকায়
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অষ্টম ব্যাচের ছাত্র মো. সোমেল ইসলাম। সম্প্রতি তিনি লার্জ স্কেল এক্সিলারেটর অ্যান্ড লেজারস বিষয়ে এমএসসি প্রোগ্রামে ইউরোপের মর্যাদাপূর্ণ ও জনপ্রিয় ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপ পেয়েছেন।
জীবনের পারিপার্শ্বিক জটিলতা, ব্যস্ততাসহ আরও নানা কারণে আমাদের পড়ালেখায় বিঘ্ন ঘটে। নষ্ট হয় মনোযোগ, আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি টেবিল থেকে। আজ পড়ব, কাল পড়ব—এভাবে দিন কেটে যায়।
কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা, যা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সাফল্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ছাত্রজীবন থেকে এই অভ্যাস করা গেলে কর্মজীবনেও কাজে দেবে। কীভাবে কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা করা যায়, সে সম্পর্কে বলেছেন দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন। তাঁ
প্রাকৃতিক নৈসর্গে ভরপুর থাইল্যান্ড প্রকৃতিপ্রেমী মেধাবীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক অনন্য গন্তব্য। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এখানে রয়েছে পাম বন, আদিম সাদা সৈকত ও পাহাড়ের এক দারুণ সন্নিবেশ।