আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. রাসুল আমিন চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক (জেনারেল) হিসেবে কর্মরত আছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুমিল্লা সেনানিবাস থেকে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে যথাক্রমে ৩.৪৫ ও ৩.৫৪ পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পার করি। চাকরির প্রস্তুতি হিসেবে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় মৌলিক কিছু ধারণা নেওয়া শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি চাকরি পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান, ইংরেজি বিষয়ে কিছু পারদর্শিতা এবং কলেজ থেকে সাধারণ জ্ঞানের প্রতি ঝোঁক থাকায় এই দুই বিষয়ের প্রতি তেমন গুরুত্ব দেওয়া লাগেনি, যতটা লেগেছে গণিত এবং বাংলা পড়ার জন্য। পত্রিকা পড়ার খুব একটা অভ্যাস ছিল না, তবে যতটুকু পড়েছি তার থেকে ইংরেজি শব্দের অর্থ, সমার্থক এবং বিপরীত শব্দ অনুসন্ধান করে পড়া হতো। আর পত্রিকার সম্পাদকীয় ও মতামত অংশে যা কিছু পড়া হতো তার একটা সারাংশ লেখার চেষ্টা করতাম। এই তথ্য সংকলন করার চেষ্টা আমাকে লিখিত পরীক্ষায় এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ আসে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে। আর আমার কাঙ্ক্ষিত দিনের দেখা পাই ১২ মে ২০২২। এর দুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সহকারী পরিচালক হিসেবে নিয়োগের বিষয়ে কনফার্মেশন আসে। ঠিক এরপরই মে-আগস্ট ২০২২ অবধি ১৭টি সরকারি ও বেসরকারি চাকরিতে যোগদানের প্রস্তাব আসে। আসলে সৃষ্টিকর্তা অফুরন্ত রহমত যখন বর্ষণ করেন, তখন তা অবারিত ধারায় দেন। বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরি করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে ক্যারিয়ার গঠনে আমার উচ্চাকাঙ্ক্ষা, মানিটারি পলিসি নির্ধারণে অংশীদার এবং স্বাধীনচেতা মনোভাবকে প্রাধান্য দিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংক সহকারী পরিচালক পদে নিজের মেধাক্রম অবস্থান দেখে একটু বিস্মিত হয়েছিলাম। আর ভেবেছিলাম হয়তো এই কারণে সৃষ্টিকর্তা বলেছিলেন যে ‘তিনি পরিশ্রমীদের সঙ্গে থাকেন এবং ধৈর্যের ফল সুমিষ্ট হয়।’
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
নিজেকে একধাপ এগিয়ে রাখার জন্য এই পর্যায়ে কিছু বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিলে প্রাথমিক ধাপে উত্তীর্ণ হওয়া সহজ হবে। প্রথম পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ওই পদের বিপরীতে বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে সেই আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া। বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, আইসিটি, গণিত—এর মাঝে কোন বিষয়ে পারদর্শী বেশি তা খুঁজে বের করা এবং আনুপাতিক হারে তার ওপর প্রস্তুতি নেওয়া। বাংলা ও গণিতের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই আদর্শ উপকরণ। এ ছাড়া বাজারে অনেক গুণী লেখকের বই আছে, সেগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে। ইংরেজির জন্য বেসিক গ্রামারের কিছু অংশ এবং Synonym, Antonym, Analogy, One Word Substitution, Pin Point Error, Spelling, Phrase Idioms ইত্যাদি অধ্যায়ের ওপর বিশেষ নজর দিতে হবে। সাধারণ জ্ঞানের জন্য সাম্প্রতিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এবং বিগত সালের প্রশ্ন দেখুন। আইসিটির জন্য বাজারে প্রচলিত যেকোনো একটি বই অনুসরণ করলেই যথেষ্ট। নিজেকে চাকরির যুদ্ধে এগিয়ে রাখার জন্য কিছু ওয়েবসাইট থেকে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে, উদাহরণস্বরূপ—examveda.com, indiabix.com, book.exambd.net, sawaal.com, competoid.com ইত্যাদি। সর্বোপরি, যে বইই নেওয়া হোক না কেন, তা সম্পূর্ণরূপে পড়ে শেষ করার চেষ্টা করা। প্রচলিত ধারায় বই কিনে রেখে তা শেষ না করতে পারলে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন সম্ভব নয়।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
যা পড়বেন তার সারমর্ম বা সারাংশ লেখার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। প্রস্তুতি থাকতে হবে পূর্বপরিকল্পনামতো। কেননা সময় খুবই স্বল্প। Focus writing, Comprehension, Math, Translation, General Knowledge, Augmented Writing-এর মাঝে যে অংশটির প্রস্তুতি সবচেয়ে ভালো তা আগে শুরু করা উত্তম। বাংলা ও ইংরেজি অনুবাদে দক্ষ হওয়ার ক্ষেত্রে ইংরেজি পত্রিকার Editorial ও Business অংশ পড়ার অভ্যাস এবং শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করতে হবে। Unseen Passage-এর জন্য শুধু প্রশ্নগুলোর আলোকে উত্তর বের করা যাবে। এ ক্ষেত্রে Passage-এর প্রথম ও শেষ প্যারা পড়লে পুরো বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। গণিতের জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন এবং বিশেষ কিছু অধ্যায়, যেমন শতকরা, মুনাফা-আসল, গতি/সময়, বয়স-সম্পর্কিত, ত্রিকোণমিতি, পরিমিতি, সম্ভাব্যতা ইত্যাদি অধ্যায় ভালোভাবে পর্যালোচনা করতে হবে। Augmented Writing-এর ক্ষেত্রে নিজের অবস্থান বর্ণনা উদ্ধৃতির আলোকে এবং এর পক্ষে বা বিপক্ষে সমুদয় তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করা। ইংরেজি ও বাংলা ফোকাস লেখার ক্ষেত্রে রচনা না লিখে To the Point-এ আলোচনা করা, অপ্রাসঙ্গিক বিষয় পরিহার করে তথ্যসমৃদ্ধ বিষয় তুলে ধরা।
মৌখিক পরীক্ষায় করণীয়
ভাইভা মূলত আপনার ব্যক্তিত্ব, মনস্তাত্ত্বিক এবং বাস্তবিক রূপরেখার প্রতিচ্ছবি। ভাইভার প্রস্তুতির শুরুতে ‘ব্যাংকারস ভাইভা বোর্ড’ বইটি থেকে ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো পড়তে পারেন। ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজের সম্পর্কে জানা এবং নিজের SWOT Analysis (Strengths, Weaknesses, Opportunities and Threats)) যাচাই করা। পাশাপাশি আপনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করবেন তার আদ্যোপান্ত জানা, প্রতিষ্ঠানে আপনার ভূমিকা কী হবে এবং আপনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা কী হবে। এ বিষয়গুলো প্রাথমিক জ্ঞান তা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের মৌখিক পরীক্ষার জন্য অভিন্ন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাইভার জন্য কিছু বিষয় জানা থাকা উচিত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য, ভিশন, মিশন, বিভাগ, মুদ্রানীতিবিষয়ক সম্পাদনা, রেপো, রিভার্স রেপো, ব্যাংক রেট ইত্যাদি।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. রাসুল আমিন চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক (জেনারেল) হিসেবে কর্মরত আছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুমিল্লা সেনানিবাস থেকে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে যথাক্রমে ৩.৪৫ ও ৩.৫৪ পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পার করি। চাকরির প্রস্তুতি হিসেবে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় মৌলিক কিছু ধারণা নেওয়া শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি চাকরি পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান, ইংরেজি বিষয়ে কিছু পারদর্শিতা এবং কলেজ থেকে সাধারণ জ্ঞানের প্রতি ঝোঁক থাকায় এই দুই বিষয়ের প্রতি তেমন গুরুত্ব দেওয়া লাগেনি, যতটা লেগেছে গণিত এবং বাংলা পড়ার জন্য। পত্রিকা পড়ার খুব একটা অভ্যাস ছিল না, তবে যতটুকু পড়েছি তার থেকে ইংরেজি শব্দের অর্থ, সমার্থক এবং বিপরীত শব্দ অনুসন্ধান করে পড়া হতো। আর পত্রিকার সম্পাদকীয় ও মতামত অংশে যা কিছু পড়া হতো তার একটা সারাংশ লেখার চেষ্টা করতাম। এই তথ্য সংকলন করার চেষ্টা আমাকে লিখিত পরীক্ষায় এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ আসে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে। আর আমার কাঙ্ক্ষিত দিনের দেখা পাই ১২ মে ২০২২। এর দুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সহকারী পরিচালক হিসেবে নিয়োগের বিষয়ে কনফার্মেশন আসে। ঠিক এরপরই মে-আগস্ট ২০২২ অবধি ১৭টি সরকারি ও বেসরকারি চাকরিতে যোগদানের প্রস্তাব আসে। আসলে সৃষ্টিকর্তা অফুরন্ত রহমত যখন বর্ষণ করেন, তখন তা অবারিত ধারায় দেন। বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরি করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে ক্যারিয়ার গঠনে আমার উচ্চাকাঙ্ক্ষা, মানিটারি পলিসি নির্ধারণে অংশীদার এবং স্বাধীনচেতা মনোভাবকে প্রাধান্য দিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংক সহকারী পরিচালক পদে নিজের মেধাক্রম অবস্থান দেখে একটু বিস্মিত হয়েছিলাম। আর ভেবেছিলাম হয়তো এই কারণে সৃষ্টিকর্তা বলেছিলেন যে ‘তিনি পরিশ্রমীদের সঙ্গে থাকেন এবং ধৈর্যের ফল সুমিষ্ট হয়।’
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
নিজেকে একধাপ এগিয়ে রাখার জন্য এই পর্যায়ে কিছু বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিলে প্রাথমিক ধাপে উত্তীর্ণ হওয়া সহজ হবে। প্রথম পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ওই পদের বিপরীতে বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে সেই আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া। বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, আইসিটি, গণিত—এর মাঝে কোন বিষয়ে পারদর্শী বেশি তা খুঁজে বের করা এবং আনুপাতিক হারে তার ওপর প্রস্তুতি নেওয়া। বাংলা ও গণিতের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই আদর্শ উপকরণ। এ ছাড়া বাজারে অনেক গুণী লেখকের বই আছে, সেগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে। ইংরেজির জন্য বেসিক গ্রামারের কিছু অংশ এবং Synonym, Antonym, Analogy, One Word Substitution, Pin Point Error, Spelling, Phrase Idioms ইত্যাদি অধ্যায়ের ওপর বিশেষ নজর দিতে হবে। সাধারণ জ্ঞানের জন্য সাম্প্রতিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এবং বিগত সালের প্রশ্ন দেখুন। আইসিটির জন্য বাজারে প্রচলিত যেকোনো একটি বই অনুসরণ করলেই যথেষ্ট। নিজেকে চাকরির যুদ্ধে এগিয়ে রাখার জন্য কিছু ওয়েবসাইট থেকে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে, উদাহরণস্বরূপ—examveda.com, indiabix.com, book.exambd.net, sawaal.com, competoid.com ইত্যাদি। সর্বোপরি, যে বইই নেওয়া হোক না কেন, তা সম্পূর্ণরূপে পড়ে শেষ করার চেষ্টা করা। প্রচলিত ধারায় বই কিনে রেখে তা শেষ না করতে পারলে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন সম্ভব নয়।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
যা পড়বেন তার সারমর্ম বা সারাংশ লেখার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। প্রস্তুতি থাকতে হবে পূর্বপরিকল্পনামতো। কেননা সময় খুবই স্বল্প। Focus writing, Comprehension, Math, Translation, General Knowledge, Augmented Writing-এর মাঝে যে অংশটির প্রস্তুতি সবচেয়ে ভালো তা আগে শুরু করা উত্তম। বাংলা ও ইংরেজি অনুবাদে দক্ষ হওয়ার ক্ষেত্রে ইংরেজি পত্রিকার Editorial ও Business অংশ পড়ার অভ্যাস এবং শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করতে হবে। Unseen Passage-এর জন্য শুধু প্রশ্নগুলোর আলোকে উত্তর বের করা যাবে। এ ক্ষেত্রে Passage-এর প্রথম ও শেষ প্যারা পড়লে পুরো বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। গণিতের জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন এবং বিশেষ কিছু অধ্যায়, যেমন শতকরা, মুনাফা-আসল, গতি/সময়, বয়স-সম্পর্কিত, ত্রিকোণমিতি, পরিমিতি, সম্ভাব্যতা ইত্যাদি অধ্যায় ভালোভাবে পর্যালোচনা করতে হবে। Augmented Writing-এর ক্ষেত্রে নিজের অবস্থান বর্ণনা উদ্ধৃতির আলোকে এবং এর পক্ষে বা বিপক্ষে সমুদয় তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করা। ইংরেজি ও বাংলা ফোকাস লেখার ক্ষেত্রে রচনা না লিখে To the Point-এ আলোচনা করা, অপ্রাসঙ্গিক বিষয় পরিহার করে তথ্যসমৃদ্ধ বিষয় তুলে ধরা।
মৌখিক পরীক্ষায় করণীয়
ভাইভা মূলত আপনার ব্যক্তিত্ব, মনস্তাত্ত্বিক এবং বাস্তবিক রূপরেখার প্রতিচ্ছবি। ভাইভার প্রস্তুতির শুরুতে ‘ব্যাংকারস ভাইভা বোর্ড’ বইটি থেকে ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো পড়তে পারেন। ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজের সম্পর্কে জানা এবং নিজের SWOT Analysis (Strengths, Weaknesses, Opportunities and Threats)) যাচাই করা। পাশাপাশি আপনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করবেন তার আদ্যোপান্ত জানা, প্রতিষ্ঠানে আপনার ভূমিকা কী হবে এবং আপনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা কী হবে। এ বিষয়গুলো প্রাথমিক জ্ঞান তা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের মৌখিক পরীক্ষার জন্য অভিন্ন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাইভার জন্য কিছু বিষয় জানা থাকা উচিত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য, ভিশন, মিশন, বিভাগ, মুদ্রানীতিবিষয়ক সম্পাদনা, রেপো, রিভার্স রেপো, ব্যাংক রেট ইত্যাদি।
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে