আরাফাত শাহরিয়ার
পড়াশোনা শেষ করে ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে বসলে প্রতিযোগিতার দৌড়ে অনেকখানিই পিছিয়ে পড়তে হয়। এর জন্য ছাত্রজীবন থেকেই একটি গোছানো পরিকল্পনা করে নিতে হবে। তাই এখনই সাজিয়ে নিন নিজের ক্যারিয়ার পরিকল্পনা। সঠিক পরিকল্পনা এবং সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করতে পারলে চাকরির জন্য আপনাকে হন্যে হয়ে ঘুরতে হবে না, চাকরিই আপনাকে খুঁজে নেবে।
পরিকল্পনা শুরু থেকেই
ক্যারিয়ার পরিকল্পনা শুরু হয় অষ্টম শ্রেণি পাসের পর থেকেই। এ সময় বিভাগ ও বিষয় নির্বাচনের ওপর ক্যারিয়ারের অনেক কিছু নির্ভর করে। অনেকেই লক্ষ্য স্থির না করেই মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক, বাণিজ্য বা বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়। ভালো করে বুঝে-শুনেই বিভাগ নির্বাচন করা উচিত। আবার অনেকেই যেকোনো বিষয় পেলেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে যান। পড়া শেষ করার পর বুঝতে পারেন, তাঁর সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না। তখন আর কিছুই করার থাকে না। নিজের আগ্রহ, যোগ্যতা, ব্যক্তিত্ব, রুচি, দক্ষতা, পারিপার্শ্বিক অবস্থা প্রভৃতি বিবেচনায় এনে বিষয় নির্বাচন করতে হবে।
কী এই ক্যারিয়ার পরিকল্পনা
আপনার কোন বিষয়ে আগ্রহ বেশি, কোন পেশার সঙ্গে যুক্ত হলে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে পারবেন, সে বিষয়টি আপনাকেই স্থির করতে হবে। যে বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছা, তা ভবিষ্যতে কতটুকু সুবিধাজনক হবে, তা-ও ভাবতে হবে। এ ছাড়া সমাজে সেই পেশার গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু, তা-ও আমলে নিতে হবে। কেউ যদি প্রশাসক হতে চান, তাঁর জন্য হয়তো মানবিক বিভাগ বেছে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইলে তো আর কলা বা বাণিজ্য বিভাগে ভর্তি হওয়া যাবে না! আবার কেউ যদি বিজনেস এক্সিকিউটিভ হতে চান, বাণিজ্য বিভাগ বেছে নেওয়াই তাঁর জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত।
নিজেকে জানতে হবে সবার আগে
বিশ্বখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিস বলেছিলেন, ‘নিজেকে জানো’। ক্যারিয়ার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে নিজেকে জানতে হবে সবার আগে। নিজেকে জানার মাধ্যমেই আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, কোন বিষয়ে নিজের আগ্রহটা বেশি। পাশাপাশি সামর্থ্যরে বিষয়টাও মাথায় রাখতে হবে। বুঝতে হবে প্রতিযোগিতায় অন্যদের সঙ্গে আপনি কতটুকু পেরে উঠতে পারবেন। এরপর সিদ্ধান্ত নিন নিজের ক্যারিয়ারটাকে কীভাবে সাজাবেন।
বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত
আমাদের দেশে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় মাধ্যমিক পর্যায়ে শাখা নির্বাচনের সময়ই শিক্ষার্থীদের একটি পথ বেছে নিতে হয়। মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান—এ তিনটি শাখার মধ্যে যেকোনো একটিকে নির্বাচন করার আগে নিজের যোগ্যতা সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত হতে হবে। আমাদের দেশে অভিভাবকদের মধ্যে ছেলেমেয়েদের ওপর জোর করে কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়; যা অনেক ক্ষেত্রে মঙ্গলজনক হয় না। যদিও মাধ্যমিক পর্যায়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো পরিপক্বতা আসে না, তারপরও তাঁদের মতকে একেবারেই অগ্রাহ্য করা ঠিক হবে না। সবচেয়ে ভালো হয়, যদি শিক্ষার্থী ও অভিভাবক একসঙ্গে বসে আলোচনা করে সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বুঝে-শুনে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সময় বিষয় নির্বাচনে কোনোক্রমেই ভুল করা যাবে না। এ সময় সিদ্ধান্ত নিতে হবে অনেক ভেবেচিন্তে। আর সিদ্ধান্তের আগে অভিজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া ভালো। ব্যক্তিগত ধ্যানধারণা ও আকাঙ্ক্ষার চেয়ে যে বিষয়টি বেশি গুরুত্ব দিতে হবে তা হলো, বাস্তব ক্ষেত্রে বিষয়টির গুরুত্ব কতটুকু। বিষয়টি কতটুকু সময়োপযোগী ও সম্ভাবনাময়, সে বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। নিজের আগ্রহ ও পছন্দের বিষয়টি তো প্রাধান্য পাবেই। আত্মীয়স্বজন ও পরিচিতজনদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেও শিক্ষা নিতে হবে।
স্বপ্ন সত্যি করার পালা
ছোটকাল থেকেই অনেকের মনে রঙিন স্বপ্ন গেঁথে যায়—কেউ ডাক্তার হবেন, কেউ পাইলট হবেন, কেউ প্রকৌশলী, আবার কেউ হতে চান শিক্ষক। পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক পথে এগিয়ে যেতে পারলে স্বপ্নকে বাস্তবের রেখায় দাঁড় করানো কঠিন কোনো বিষয় নয়। সবকিছু ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত যখন নিয়েই ফেলেছেন, এর সঙ্গে আরও একটি বিষয় যোগ করুন তা হলো—আত্মবিশ্বাস। বিশ্বাস রাখবেন, ছাত্রজীবনে যদি ভালো ফলাফল থাকে বা আপনি নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে পারেন, তবে উপযোগী বা চাহিদা অনুযায়ী চাকরি নিশ্চয়ই পাওয়া যাবে। আর যে পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চান, সে ক্ষেত্রে কর্মরতদের সঙ্গে মিশতে পারেন। এতে পেশাটি সম্পর্কেও অনেক পূর্বধারণা পাওয়া যাবে। আর একটি বিষয়, শুধু পরিকল্পনা করলেই কি হলো? সেই অনুযায়ী নিজেকে কিন্তু তৈরিও করে নিতে হবে।
চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে
শুধু লক্ষ্য স্থির করে বসে থাকলে হবে না, নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে। দলগতভাবে পড়াশোনা বেশ কাজে দেবে। চাকরির ক্ষেত্রে ভালো করার জন্য ইংরেজিতে ভালো দখল থাকতে হবে। মায়ের ভাষা বাংলাও অতটা সহজ নয়। সেটিও ঝালিয়ে নিতে হবে। আর আজকাল প্রায় সব চাকরির পরীক্ষায়ই সাধারণ জ্ঞান থাকে। এ বিষয়েও জানতে হবে। এ ছাড়া গণিতে অনেকেরই ভীতি আছে, সেটিও দূর করতে হবে। দৈনন্দিন বিজ্ঞানও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর মৌলিক সব বিষয়েই মোটামুটি দখল থাকতে হবে। এ ছাড়া অনার্সের বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পাঠগুলো বেশ ভালো করেই আত্মস্থ করতে হবে। আজকাল কিছু চাকরিতে শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়, কম্পিউটার জানতে হবে। এ ছাড়া আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিতে কী ধরনের যোগ্যতা চাওয়া হয় বা কী ধরনের প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়—এসব বিষয় জেনেসে অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে।
আরাফাত শাহরিয়ার, শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক গ্রন্থপ্রণেতা ও লেখক
পড়াশোনা শেষ করে ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে বসলে প্রতিযোগিতার দৌড়ে অনেকখানিই পিছিয়ে পড়তে হয়। এর জন্য ছাত্রজীবন থেকেই একটি গোছানো পরিকল্পনা করে নিতে হবে। তাই এখনই সাজিয়ে নিন নিজের ক্যারিয়ার পরিকল্পনা। সঠিক পরিকল্পনা এবং সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করতে পারলে চাকরির জন্য আপনাকে হন্যে হয়ে ঘুরতে হবে না, চাকরিই আপনাকে খুঁজে নেবে।
পরিকল্পনা শুরু থেকেই
ক্যারিয়ার পরিকল্পনা শুরু হয় অষ্টম শ্রেণি পাসের পর থেকেই। এ সময় বিভাগ ও বিষয় নির্বাচনের ওপর ক্যারিয়ারের অনেক কিছু নির্ভর করে। অনেকেই লক্ষ্য স্থির না করেই মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক, বাণিজ্য বা বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়। ভালো করে বুঝে-শুনেই বিভাগ নির্বাচন করা উচিত। আবার অনেকেই যেকোনো বিষয় পেলেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে যান। পড়া শেষ করার পর বুঝতে পারেন, তাঁর সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না। তখন আর কিছুই করার থাকে না। নিজের আগ্রহ, যোগ্যতা, ব্যক্তিত্ব, রুচি, দক্ষতা, পারিপার্শ্বিক অবস্থা প্রভৃতি বিবেচনায় এনে বিষয় নির্বাচন করতে হবে।
কী এই ক্যারিয়ার পরিকল্পনা
আপনার কোন বিষয়ে আগ্রহ বেশি, কোন পেশার সঙ্গে যুক্ত হলে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে পারবেন, সে বিষয়টি আপনাকেই স্থির করতে হবে। যে বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছা, তা ভবিষ্যতে কতটুকু সুবিধাজনক হবে, তা-ও ভাবতে হবে। এ ছাড়া সমাজে সেই পেশার গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু, তা-ও আমলে নিতে হবে। কেউ যদি প্রশাসক হতে চান, তাঁর জন্য হয়তো মানবিক বিভাগ বেছে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইলে তো আর কলা বা বাণিজ্য বিভাগে ভর্তি হওয়া যাবে না! আবার কেউ যদি বিজনেস এক্সিকিউটিভ হতে চান, বাণিজ্য বিভাগ বেছে নেওয়াই তাঁর জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত।
নিজেকে জানতে হবে সবার আগে
বিশ্বখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিস বলেছিলেন, ‘নিজেকে জানো’। ক্যারিয়ার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে নিজেকে জানতে হবে সবার আগে। নিজেকে জানার মাধ্যমেই আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, কোন বিষয়ে নিজের আগ্রহটা বেশি। পাশাপাশি সামর্থ্যরে বিষয়টাও মাথায় রাখতে হবে। বুঝতে হবে প্রতিযোগিতায় অন্যদের সঙ্গে আপনি কতটুকু পেরে উঠতে পারবেন। এরপর সিদ্ধান্ত নিন নিজের ক্যারিয়ারটাকে কীভাবে সাজাবেন।
বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত
আমাদের দেশে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় মাধ্যমিক পর্যায়ে শাখা নির্বাচনের সময়ই শিক্ষার্থীদের একটি পথ বেছে নিতে হয়। মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান—এ তিনটি শাখার মধ্যে যেকোনো একটিকে নির্বাচন করার আগে নিজের যোগ্যতা সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত হতে হবে। আমাদের দেশে অভিভাবকদের মধ্যে ছেলেমেয়েদের ওপর জোর করে কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়; যা অনেক ক্ষেত্রে মঙ্গলজনক হয় না। যদিও মাধ্যমিক পর্যায়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো পরিপক্বতা আসে না, তারপরও তাঁদের মতকে একেবারেই অগ্রাহ্য করা ঠিক হবে না। সবচেয়ে ভালো হয়, যদি শিক্ষার্থী ও অভিভাবক একসঙ্গে বসে আলোচনা করে সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বুঝে-শুনে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সময় বিষয় নির্বাচনে কোনোক্রমেই ভুল করা যাবে না। এ সময় সিদ্ধান্ত নিতে হবে অনেক ভেবেচিন্তে। আর সিদ্ধান্তের আগে অভিজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া ভালো। ব্যক্তিগত ধ্যানধারণা ও আকাঙ্ক্ষার চেয়ে যে বিষয়টি বেশি গুরুত্ব দিতে হবে তা হলো, বাস্তব ক্ষেত্রে বিষয়টির গুরুত্ব কতটুকু। বিষয়টি কতটুকু সময়োপযোগী ও সম্ভাবনাময়, সে বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। নিজের আগ্রহ ও পছন্দের বিষয়টি তো প্রাধান্য পাবেই। আত্মীয়স্বজন ও পরিচিতজনদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেও শিক্ষা নিতে হবে।
স্বপ্ন সত্যি করার পালা
ছোটকাল থেকেই অনেকের মনে রঙিন স্বপ্ন গেঁথে যায়—কেউ ডাক্তার হবেন, কেউ পাইলট হবেন, কেউ প্রকৌশলী, আবার কেউ হতে চান শিক্ষক। পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক পথে এগিয়ে যেতে পারলে স্বপ্নকে বাস্তবের রেখায় দাঁড় করানো কঠিন কোনো বিষয় নয়। সবকিছু ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত যখন নিয়েই ফেলেছেন, এর সঙ্গে আরও একটি বিষয় যোগ করুন তা হলো—আত্মবিশ্বাস। বিশ্বাস রাখবেন, ছাত্রজীবনে যদি ভালো ফলাফল থাকে বা আপনি নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে পারেন, তবে উপযোগী বা চাহিদা অনুযায়ী চাকরি নিশ্চয়ই পাওয়া যাবে। আর যে পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চান, সে ক্ষেত্রে কর্মরতদের সঙ্গে মিশতে পারেন। এতে পেশাটি সম্পর্কেও অনেক পূর্বধারণা পাওয়া যাবে। আর একটি বিষয়, শুধু পরিকল্পনা করলেই কি হলো? সেই অনুযায়ী নিজেকে কিন্তু তৈরিও করে নিতে হবে।
চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে
শুধু লক্ষ্য স্থির করে বসে থাকলে হবে না, নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে। দলগতভাবে পড়াশোনা বেশ কাজে দেবে। চাকরির ক্ষেত্রে ভালো করার জন্য ইংরেজিতে ভালো দখল থাকতে হবে। মায়ের ভাষা বাংলাও অতটা সহজ নয়। সেটিও ঝালিয়ে নিতে হবে। আর আজকাল প্রায় সব চাকরির পরীক্ষায়ই সাধারণ জ্ঞান থাকে। এ বিষয়েও জানতে হবে। এ ছাড়া গণিতে অনেকেরই ভীতি আছে, সেটিও দূর করতে হবে। দৈনন্দিন বিজ্ঞানও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর মৌলিক সব বিষয়েই মোটামুটি দখল থাকতে হবে। এ ছাড়া অনার্সের বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পাঠগুলো বেশ ভালো করেই আত্মস্থ করতে হবে। আজকাল কিছু চাকরিতে শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়, কম্পিউটার জানতে হবে। এ ছাড়া আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিতে কী ধরনের যোগ্যতা চাওয়া হয় বা কী ধরনের প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়—এসব বিষয় জেনেসে অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে।
আরাফাত শাহরিয়ার, শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক গ্রন্থপ্রণেতা ও লেখক
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে