বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করা একটি দল হলো ‘মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল টেক্সটাইলস’ বা এমএমটি রিসার্চ গ্রুপ। সেই দলের প্রতিষ্ঠাতা ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী সোহাগ চন্দ্র দাস। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করছেন এবং মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আলভী আহমেদ।
প্রশ্ন: আপনার গবেষণায় যাত্রা শুরু কীভাবে?
উত্তর: ২০১৯ সালের শেষ দিকে অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বর্ষ থেকে গবেষণা শুরু করি। বুটেক্সের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. আব্বাস উদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ শুরু করি। এ পর্যন্ত প্রায় ২০টি প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করেছি এবং প্রতিটি প্রজেক্ট সফলতার সঙ্গে শেষ করেছি। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পর বুটেক্সে গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করা অবস্থায় ২০২৩ সালের শুরুর দিকে আমার রিসার্চ গ্রুপটি তৈরি করি এবং গ্রুপটির নাম দিই ‘মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল টেক্সটাইলস’।
প্রশ্ন: রিসার্চ টিমে বর্তমানে কতজন সদস্য?
উত্তর: টিমে ২০ জন সদস্য আছে। সবাই মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করছে এবং আমার টিম থেকে দুজন সদস্য উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে গেছে। পাশাপাশি গ্রুপের উপদেষ্টা হিসেবে বুটেক্সের কয়েকজন অধ্যাপক আছেন, যাঁরা মেডিকেল টেক্সটাইলের ওপর গবেষণা করছেন এবং আমরা সহযোগী হিসেবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বুটেক্স এবং বিসিএসআইআরের অধ্যাপকদের সঙ্গে কাজ করেছি।
প্রশ্ন: আমাদের দেশে মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে কাজ করার সম্ভাবনা কতটুকু?
উত্তর: মেডিকেল টেক্সটাইলের পরিসর ব্যাপক। অ্যাডভান্স উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়ালস, বায়ো ডিগরেডেবল বা বায়ো অ্যাবজরভ অ্যাবল ম্যাটেরিয়ালস বা টেক্সটাইল, স্মার্ট টেক্সটাইল ফর হেলথ মনিটরিং, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল টেক্সটাইল, টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং স্কাফল্ড, পরিধানযোগ্য থেরাপেটিক ডিভাইস, সার্জিক্যাল গাউন, পিপিই—এসব মেডিকেল টেক্সটাইলের অন্তর্ভুক্ত। এসব নিয়ে কাজ করার প্রচুর সুযোগ আছে।
প্রশ্ন: কেন গবেষণার জন্য মেডিকেল টেক্সটাইলকে বাছাই করেছেন?
উত্তর: টেক্সটাইলের ১১টি বিভাগের মধ্যে একটি হচ্ছে মেডিকেল টেক্সটাইল। মেডিকেল টেক্সটাইল খুবই পরিশীলিত অংশ। যেমন ধরা যাক, একটি ফ্যাব্রিক যেখানে বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়, সেখানে একটি উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়াল বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকায়। যত মানসম্পন্ন ম্যাটেরিয়াল বানানো হবে, দাম তত বাড়বে। দেশের যে মেডিকেল টেক্সটাইল সামগ্রী রপ্তানি হচ্ছে, তা খুবই কম দামি। অন্যদিকে বাইরে থেকে যা আমদানি করছি তা অনেক দামি, যা প্রায় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। তাই আমাদের উদ্দেশ্য এই জিনিসগুলো আমাদের দেশে তৈরি করে উচ্চমূল্যে বিদেশে রপ্তানি করা। আমরা সর্বশেষ যে প্রজেক্ট শেষ করেছি, সেখানে প্রাকৃতিক গাছ থেকে উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়াল তৈরি করেছি, যা আমরা স্প্রে হিসেবে ব্যবহার করতে পারব এবং আমাদের ইচ্ছা, আমরা কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে এটিকে বাজারজাত করব।
প্রশ্ন: আপনি এখন পর্যন্ত কী কী গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন?
উত্তর: আমার প্রথম প্রকাশ করা গবেষণাপত্র ছিল এন্ট্রি মাইক্রোবিয়াল সার্জারিকাল সুচার। অর্থাৎ গাছের বাকল থেকে অপারেশনের সুচার তৈরি করেছি। দ্বিতীয়টি ছিল কেমিক্যাল কম্পোজিশন অ্যানালাইসিস। তারপর গ্রিন ডাইয়িং, গ্রিন টি ব্যাগ, মাল্টি স্কাউরিং এজেন্ট নিয়ে পেপার প্রকাশ করেছি। মেডিকেল টেক্সটাইলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো তুলা থেকে উন্ড হিলিং ব্যান্ডেজ, বায়ুদূষণ কমানোর জন্য কোয়ালিটিভ টেস্টিং মেথড ডেভেলপ এবং বায়ো ক্যাটালাইটিক পটেনশিয়াল অব এনজাইম তৈরি, সাইটোটক্সিক এবং মিউটোজেনিক পটেনশিয়াল অ্যানালাইসিস, গাছের পিগমেন্ট থেকে উন্ড হিলিং স্প্রে তৈরি করা ইত্যাদি।
প্রশ্ন: গবেষণার ক্ষেত্রে কী ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন?
উত্তর: আমি মনে করি, ফান্ডিংয়ের সীমাবদ্ধতা আমাদের জন্য প্রধান প্রতিবন্ধকতা। কেননা, পর্যাপ্ত ফান্ডিং না থাকলে গবেষণার কাজ এগিয়ে নেওয়া যায় না। আর মেডিকেল সরঞ্জামগুলো অনেক দামি। পাশাপাশি গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় উপাত্ত বা সরঞ্জাম সংগ্রহ করাটাও একটি বড় সমস্যা। ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোলাবোরেশনের ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। তা ছাড়া এ ধরনের সরঞ্জাম আমাদের ইনসিটো অবস্থায় পরীক্ষা করা লাগে, যেমন মানবদেহে পরীক্ষা। এ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অনুমতি পাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
প্রশ্ন: যাঁরা গবেষণায় আগ্রহী, তাঁদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: আমি আহ্বান করব, যারা গবেষণা করতে আগ্রহী, তারা যেন স্নাতক পর্যায়ে কাজ শুরু করে। আগ্রহী বিষয়ের শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। আমি মনে করি গবেষণা করা একটি ডেডিকেশনের বিষয়। অনেকেই কিছুদিন কাজ করে হতাশ হয়ে যায়, আর কাজ করতে চায় না। প্রথম ফলাফল পেতে বা ফান্ড পেতে সময় লাগতে পারে। এ ক্ষেত্রে হতাশ না হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করতে হবে। আমার মনে আছে, আমার প্রথম প্রজেক্ট শেষ করতে প্রায় ২ থেকে ৩ বছর লেগেছিল।
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার ইচ্ছা ‘এমএমটি’ গ্রুপের একটি নিজস্ব ল্যাব থাকবে এবং যারা মেডিকেল টেক্সটাইলস নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী, তাদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করব।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করা একটি দল হলো ‘মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল টেক্সটাইলস’ বা এমএমটি রিসার্চ গ্রুপ। সেই দলের প্রতিষ্ঠাতা ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী সোহাগ চন্দ্র দাস। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করছেন এবং মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আলভী আহমেদ।
প্রশ্ন: আপনার গবেষণায় যাত্রা শুরু কীভাবে?
উত্তর: ২০১৯ সালের শেষ দিকে অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বর্ষ থেকে গবেষণা শুরু করি। বুটেক্সের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. আব্বাস উদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ শুরু করি। এ পর্যন্ত প্রায় ২০টি প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করেছি এবং প্রতিটি প্রজেক্ট সফলতার সঙ্গে শেষ করেছি। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পর বুটেক্সে গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করা অবস্থায় ২০২৩ সালের শুরুর দিকে আমার রিসার্চ গ্রুপটি তৈরি করি এবং গ্রুপটির নাম দিই ‘মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল টেক্সটাইলস’।
প্রশ্ন: রিসার্চ টিমে বর্তমানে কতজন সদস্য?
উত্তর: টিমে ২০ জন সদস্য আছে। সবাই মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করছে এবং আমার টিম থেকে দুজন সদস্য উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে গেছে। পাশাপাশি গ্রুপের উপদেষ্টা হিসেবে বুটেক্সের কয়েকজন অধ্যাপক আছেন, যাঁরা মেডিকেল টেক্সটাইলের ওপর গবেষণা করছেন এবং আমরা সহযোগী হিসেবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বুটেক্স এবং বিসিএসআইআরের অধ্যাপকদের সঙ্গে কাজ করেছি।
প্রশ্ন: আমাদের দেশে মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে কাজ করার সম্ভাবনা কতটুকু?
উত্তর: মেডিকেল টেক্সটাইলের পরিসর ব্যাপক। অ্যাডভান্স উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়ালস, বায়ো ডিগরেডেবল বা বায়ো অ্যাবজরভ অ্যাবল ম্যাটেরিয়ালস বা টেক্সটাইল, স্মার্ট টেক্সটাইল ফর হেলথ মনিটরিং, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল টেক্সটাইল, টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং স্কাফল্ড, পরিধানযোগ্য থেরাপেটিক ডিভাইস, সার্জিক্যাল গাউন, পিপিই—এসব মেডিকেল টেক্সটাইলের অন্তর্ভুক্ত। এসব নিয়ে কাজ করার প্রচুর সুযোগ আছে।
প্রশ্ন: কেন গবেষণার জন্য মেডিকেল টেক্সটাইলকে বাছাই করেছেন?
উত্তর: টেক্সটাইলের ১১টি বিভাগের মধ্যে একটি হচ্ছে মেডিকেল টেক্সটাইল। মেডিকেল টেক্সটাইল খুবই পরিশীলিত অংশ। যেমন ধরা যাক, একটি ফ্যাব্রিক যেখানে বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়, সেখানে একটি উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়াল বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকায়। যত মানসম্পন্ন ম্যাটেরিয়াল বানানো হবে, দাম তত বাড়বে। দেশের যে মেডিকেল টেক্সটাইল সামগ্রী রপ্তানি হচ্ছে, তা খুবই কম দামি। অন্যদিকে বাইরে থেকে যা আমদানি করছি তা অনেক দামি, যা প্রায় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। তাই আমাদের উদ্দেশ্য এই জিনিসগুলো আমাদের দেশে তৈরি করে উচ্চমূল্যে বিদেশে রপ্তানি করা। আমরা সর্বশেষ যে প্রজেক্ট শেষ করেছি, সেখানে প্রাকৃতিক গাছ থেকে উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়াল তৈরি করেছি, যা আমরা স্প্রে হিসেবে ব্যবহার করতে পারব এবং আমাদের ইচ্ছা, আমরা কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে এটিকে বাজারজাত করব।
প্রশ্ন: আপনি এখন পর্যন্ত কী কী গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন?
উত্তর: আমার প্রথম প্রকাশ করা গবেষণাপত্র ছিল এন্ট্রি মাইক্রোবিয়াল সার্জারিকাল সুচার। অর্থাৎ গাছের বাকল থেকে অপারেশনের সুচার তৈরি করেছি। দ্বিতীয়টি ছিল কেমিক্যাল কম্পোজিশন অ্যানালাইসিস। তারপর গ্রিন ডাইয়িং, গ্রিন টি ব্যাগ, মাল্টি স্কাউরিং এজেন্ট নিয়ে পেপার প্রকাশ করেছি। মেডিকেল টেক্সটাইলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো তুলা থেকে উন্ড হিলিং ব্যান্ডেজ, বায়ুদূষণ কমানোর জন্য কোয়ালিটিভ টেস্টিং মেথড ডেভেলপ এবং বায়ো ক্যাটালাইটিক পটেনশিয়াল অব এনজাইম তৈরি, সাইটোটক্সিক এবং মিউটোজেনিক পটেনশিয়াল অ্যানালাইসিস, গাছের পিগমেন্ট থেকে উন্ড হিলিং স্প্রে তৈরি করা ইত্যাদি।
প্রশ্ন: গবেষণার ক্ষেত্রে কী ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন?
উত্তর: আমি মনে করি, ফান্ডিংয়ের সীমাবদ্ধতা আমাদের জন্য প্রধান প্রতিবন্ধকতা। কেননা, পর্যাপ্ত ফান্ডিং না থাকলে গবেষণার কাজ এগিয়ে নেওয়া যায় না। আর মেডিকেল সরঞ্জামগুলো অনেক দামি। পাশাপাশি গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় উপাত্ত বা সরঞ্জাম সংগ্রহ করাটাও একটি বড় সমস্যা। ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোলাবোরেশনের ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। তা ছাড়া এ ধরনের সরঞ্জাম আমাদের ইনসিটো অবস্থায় পরীক্ষা করা লাগে, যেমন মানবদেহে পরীক্ষা। এ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অনুমতি পাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
প্রশ্ন: যাঁরা গবেষণায় আগ্রহী, তাঁদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: আমি আহ্বান করব, যারা গবেষণা করতে আগ্রহী, তারা যেন স্নাতক পর্যায়ে কাজ শুরু করে। আগ্রহী বিষয়ের শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। আমি মনে করি গবেষণা করা একটি ডেডিকেশনের বিষয়। অনেকেই কিছুদিন কাজ করে হতাশ হয়ে যায়, আর কাজ করতে চায় না। প্রথম ফলাফল পেতে বা ফান্ড পেতে সময় লাগতে পারে। এ ক্ষেত্রে হতাশ না হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করতে হবে। আমার মনে আছে, আমার প্রথম প্রজেক্ট শেষ করতে প্রায় ২ থেকে ৩ বছর লেগেছিল।
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার ইচ্ছা ‘এমএমটি’ গ্রুপের একটি নিজস্ব ল্যাব থাকবে এবং যারা মেডিকেল টেক্সটাইলস নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী, তাদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করব।
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাড অপারেশন পদে জনবল নেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা ই-মেইলে অথবা সরাসরি প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
১ দিন আগে