প্রশ্ন: মার্কেটিং বিষয়টি কী, এ বিষয়ের প্রয়োজনীয়তা কেন?
উত্তর: পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ার আগে কিছু কাজ যেমন: বাজার গবেষণা এবং পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে ক্রেতার নাগালে পণ্য বা সেবা পৌঁছে দিতে গিয়ে যেসব কাজ করতে হয়, যেমন প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট, লেভেলিং, প্যাকেজিং, পণ্য গুদামজাতকরণ, পণ্য সরবরাহ, কাস্টমারের সামনে উপস্থাপন ইত্যাদির পারস্পরিক প্রক্রিয়াই হলো মার্কেটিং।
মার্কেটিং বা বিপণন না জানলে ভোক্তার চাহিদা জানা যাবে না, চাহিদা না জানা গেলে পণ্যের পরিমিত জোগান নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। মার্কেটিং ছাড়া ক্রেতার সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার যে প্রক্রিয়া, সেটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এককথায় পণ্য বা সেবা উৎপাদনের আগে মার্কেটিংয়ের কাজ শুরু হয় এবং পণ্য বা সেবা ভোগ করার পরেও মার্কেটিংয়ের কার্যক্রম চলমান থাকে। তাই মার্কেটিং বিষয়টির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
প্রশ্ন: মার্কেটিং বিষয়ে পড়তে চাইলে শিক্ষার্থীদের কেমন যোগ্যতা থাকা দরকার?
উত্তর: আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে একজন শিক্ষার্থী উচ্চমাধ্যমিক পর্যায় শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় সন্তোষজনক নম্বর নিয়ে বিবিএ পড়তে পারে। বিবিএ পড়ার ক্ষেত্রে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিকের শিক্ষার্থীরা সুযোগ পায়। তবে ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের আসন অপেক্ষাকৃত বেশি থাকে। বিবিএ প্রোগ্রামে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীরা মেজর হিসেবে মার্কেটিং বিষয় বেছে নিতে পারে। এ ক্ষেত্রে যেসব শিক্ষার্থী পরিশ্রম করতে পারে, মানুষের সঙ্গে সহজে মিশতে পারে, চ্যালেঞ্জ নেওয়ার মতো মানসিকতা আছে, সৃজনশীল চিন্তাভাবনার অধিকারী, কর্মদক্ষ ও চটপটে, তাঁদের জন্য মার্কেটিং বিষয়টি উপযুক্ত।
প্রশ্ন: দেশের কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং পড়ানো হয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বেশির ভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং বিষয়টি পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও মার্কেটিং বিষয়টি পড়িয়ে থাকে।
প্রশ্ন: মার্কেটিং পড়ে শিক্ষার্থীরা কী শিখতে পারে?
উত্তর: মার্কেটিং পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা ৪০টি থেকে ৪৪টি বই পড়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে প্রিন্সিপালস অব মার্কেটিং, মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট, কনজিউমার বিহেভিয়ার, রিসার্চ মেথডোলজি, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, সাইকোলজি, ম্যাথমেটিকস, ইনট্রোডাকশন টু বিজনেস, সার্ভিস মার্কেটিং, ট্যুরিজম, স্ট্র্যাটেজিক মার্কেটিং, কম্পিটিটিভ অ্যানালাইসিস, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয় পড়ানো হয়। উদ্যোক্তা হতে যে জ্ঞানের প্রয়োজন হয়, মার্কেটিং পড়ে শিক্ষার্থীরা তা জানতে পারে। এ ছাড়া ভোক্তা সন্তুষ্টির বিভিন্ন কলাকৌশল এবং ব্যবস্থাপকীয় গুণাবলি অর্জন করতে সক্ষম হবে। সর্বোপরি নিজেকে একজন স্মার্ট মানবসম্পদ হিসেবে প্রস্তুত করতে সক্ষম হয়।
প্রশ্ন: মার্কেটিং পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান কেমন?
উত্তর: মার্কেটিংয়ের স্নাতকদের চাকরির ক্ষেত্র বিস্তৃত। বিভিন্ন বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানসহ দেশীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, পাবলিক রিলেশন বিভাগ, কাস্টমার সার্ভিস বিভাগে কাজের সুযোগ পায়। বেসরকারি ব্যাংকে মার্কেটিং স্নাতকদের সুযোগ অনেক বেশি। সরকারি চাকরিতে ইপিজেডে সহকারী পরিচালক (বাণিজ্য)-এ যে নিয়োগ হয়, সেখানেও মার্কেটিংয়ের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারে। তাই মার্কেটিং পড়ে শিক্ষার্থীরা সরকারি ও বেসরকারি উভয় চাকরিতেই সুযোগ পাবে।
প্রশ্ন: মার্কেটিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ-সুবিধা কেমন?
উত্তর: মার্কেটিংয়ের শিক্ষার্থীরা দেশে বিবিএ এবং এমবিএ শেষ করে বিদেশে পিএইচডি করতে পারে। এ বিষয়ে গবেষণা করারও সুযোগ আছে।
প্রশ্ন: দেশের উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মার্কেটিং বিষয়ের ওপর গুণগত শিক্ষা বাস্তবায়নে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ আছে বলে মনে করেন?
উত্তর: গুণগত শিক্ষা বাস্তবায়নের প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সংযোগের অভাব। আমরা যা পড়াচ্ছি এবং ইন্ডাস্ট্রিতে যা অনুশীলন করানো হচ্ছে, তার সমন্বয় প্রয়োজন। তাহলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দক্ষ হয়ে বের হবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বই পড়ার পাশাপাশি সফট স্কিল বাড়ানোর জন্য পরিশ্রম করতে হবে।
প্রশ্ন: মার্কেটিংয়ে চাকরি পেতে চাইলে লেখাপড়ার পাশাপাশি আর কী ধরনের দক্ষতা বাড়ানো প্রয়োজন?
উত্তর: মার্কেটিংয়ের চাকরি নিয়ে বলতে গেলে প্রথমেই মার্কেটিং এবং সেলসের পার্থক্য বুঝতে হবে। আমরা সেলসকে মার্কেটিংয়ের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলি। আমাদের বুঝতে হবে মার্কেটিং এবং সেলসের কাজ আলাদা। মার্কেটিংয়ের কাজ হলো ক্রেতার কাছে পণ্যকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা আর সেল হলো পণ্য বিক্রয় করা। মার্কেটিং প্রকৃতপক্ষে ক্রেতার সাইকোলজি নিয়ে কাজ করে। মার্কেটিং ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে একজন প্রার্থীকে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি কিছু গুণ থাকতে হবে, যেমন সব সময় হাসিখুশি থাকা, পোশাক-পরিচ্ছদে স্মার্ট হওয়া, কথাবার্তায় চটপটে হওয়া, গুছিয়ে কথা বলা, বাচনভঙ্গি, উপস্থিত বুদ্ধিতে এগিয়ে থাকা। এ ছাড়া সহজে মানুষের সঙ্গে মিশতে পারা, যেকোনো পরিবেশ-পরিস্থিতিতে অতি দ্রুত খাপ খাইয়ে নিতে পারা, দ্রুত শিখে নেওয়া, দেশের যেকোনো প্রান্তে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হয়।
প্রশ্ন: মার্কেটিং বিষয়টি কী, এ বিষয়ের প্রয়োজনীয়তা কেন?
উত্তর: পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ার আগে কিছু কাজ যেমন: বাজার গবেষণা এবং পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে ক্রেতার নাগালে পণ্য বা সেবা পৌঁছে দিতে গিয়ে যেসব কাজ করতে হয়, যেমন প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট, লেভেলিং, প্যাকেজিং, পণ্য গুদামজাতকরণ, পণ্য সরবরাহ, কাস্টমারের সামনে উপস্থাপন ইত্যাদির পারস্পরিক প্রক্রিয়াই হলো মার্কেটিং।
মার্কেটিং বা বিপণন না জানলে ভোক্তার চাহিদা জানা যাবে না, চাহিদা না জানা গেলে পণ্যের পরিমিত জোগান নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। মার্কেটিং ছাড়া ক্রেতার সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার যে প্রক্রিয়া, সেটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। এককথায় পণ্য বা সেবা উৎপাদনের আগে মার্কেটিংয়ের কাজ শুরু হয় এবং পণ্য বা সেবা ভোগ করার পরেও মার্কেটিংয়ের কার্যক্রম চলমান থাকে। তাই মার্কেটিং বিষয়টির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
প্রশ্ন: মার্কেটিং বিষয়ে পড়তে চাইলে শিক্ষার্থীদের কেমন যোগ্যতা থাকা দরকার?
উত্তর: আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে একজন শিক্ষার্থী উচ্চমাধ্যমিক পর্যায় শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় সন্তোষজনক নম্বর নিয়ে বিবিএ পড়তে পারে। বিবিএ পড়ার ক্ষেত্রে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিকের শিক্ষার্থীরা সুযোগ পায়। তবে ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের আসন অপেক্ষাকৃত বেশি থাকে। বিবিএ প্রোগ্রামে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীরা মেজর হিসেবে মার্কেটিং বিষয় বেছে নিতে পারে। এ ক্ষেত্রে যেসব শিক্ষার্থী পরিশ্রম করতে পারে, মানুষের সঙ্গে সহজে মিশতে পারে, চ্যালেঞ্জ নেওয়ার মতো মানসিকতা আছে, সৃজনশীল চিন্তাভাবনার অধিকারী, কর্মদক্ষ ও চটপটে, তাঁদের জন্য মার্কেটিং বিষয়টি উপযুক্ত।
প্রশ্ন: দেশের কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং পড়ানো হয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বেশির ভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং বিষয়টি পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও মার্কেটিং বিষয়টি পড়িয়ে থাকে।
প্রশ্ন: মার্কেটিং পড়ে শিক্ষার্থীরা কী শিখতে পারে?
উত্তর: মার্কেটিং পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা ৪০টি থেকে ৪৪টি বই পড়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে প্রিন্সিপালস অব মার্কেটিং, মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট, কনজিউমার বিহেভিয়ার, রিসার্চ মেথডোলজি, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, সাইকোলজি, ম্যাথমেটিকস, ইনট্রোডাকশন টু বিজনেস, সার্ভিস মার্কেটিং, ট্যুরিজম, স্ট্র্যাটেজিক মার্কেটিং, কম্পিটিটিভ অ্যানালাইসিস, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয় পড়ানো হয়। উদ্যোক্তা হতে যে জ্ঞানের প্রয়োজন হয়, মার্কেটিং পড়ে শিক্ষার্থীরা তা জানতে পারে। এ ছাড়া ভোক্তা সন্তুষ্টির বিভিন্ন কলাকৌশল এবং ব্যবস্থাপকীয় গুণাবলি অর্জন করতে সক্ষম হবে। সর্বোপরি নিজেকে একজন স্মার্ট মানবসম্পদ হিসেবে প্রস্তুত করতে সক্ষম হয়।
প্রশ্ন: মার্কেটিং পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান কেমন?
উত্তর: মার্কেটিংয়ের স্নাতকদের চাকরির ক্ষেত্র বিস্তৃত। বিভিন্ন বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানসহ দেশীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, পাবলিক রিলেশন বিভাগ, কাস্টমার সার্ভিস বিভাগে কাজের সুযোগ পায়। বেসরকারি ব্যাংকে মার্কেটিং স্নাতকদের সুযোগ অনেক বেশি। সরকারি চাকরিতে ইপিজেডে সহকারী পরিচালক (বাণিজ্য)-এ যে নিয়োগ হয়, সেখানেও মার্কেটিংয়ের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারে। তাই মার্কেটিং পড়ে শিক্ষার্থীরা সরকারি ও বেসরকারি উভয় চাকরিতেই সুযোগ পাবে।
প্রশ্ন: মার্কেটিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ-সুবিধা কেমন?
উত্তর: মার্কেটিংয়ের শিক্ষার্থীরা দেশে বিবিএ এবং এমবিএ শেষ করে বিদেশে পিএইচডি করতে পারে। এ বিষয়ে গবেষণা করারও সুযোগ আছে।
প্রশ্ন: দেশের উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মার্কেটিং বিষয়ের ওপর গুণগত শিক্ষা বাস্তবায়নে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ আছে বলে মনে করেন?
উত্তর: গুণগত শিক্ষা বাস্তবায়নের প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সংযোগের অভাব। আমরা যা পড়াচ্ছি এবং ইন্ডাস্ট্রিতে যা অনুশীলন করানো হচ্ছে, তার সমন্বয় প্রয়োজন। তাহলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দক্ষ হয়ে বের হবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বই পড়ার পাশাপাশি সফট স্কিল বাড়ানোর জন্য পরিশ্রম করতে হবে।
প্রশ্ন: মার্কেটিংয়ে চাকরি পেতে চাইলে লেখাপড়ার পাশাপাশি আর কী ধরনের দক্ষতা বাড়ানো প্রয়োজন?
উত্তর: মার্কেটিংয়ের চাকরি নিয়ে বলতে গেলে প্রথমেই মার্কেটিং এবং সেলসের পার্থক্য বুঝতে হবে। আমরা সেলসকে মার্কেটিংয়ের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলি। আমাদের বুঝতে হবে মার্কেটিং এবং সেলসের কাজ আলাদা। মার্কেটিংয়ের কাজ হলো ক্রেতার কাছে পণ্যকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা আর সেল হলো পণ্য বিক্রয় করা। মার্কেটিং প্রকৃতপক্ষে ক্রেতার সাইকোলজি নিয়ে কাজ করে। মার্কেটিং ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে একজন প্রার্থীকে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি কিছু গুণ থাকতে হবে, যেমন সব সময় হাসিখুশি থাকা, পোশাক-পরিচ্ছদে স্মার্ট হওয়া, কথাবার্তায় চটপটে হওয়া, গুছিয়ে কথা বলা, বাচনভঙ্গি, উপস্থিত বুদ্ধিতে এগিয়ে থাকা। এ ছাড়া সহজে মানুষের সঙ্গে মিশতে পারা, যেকোনো পরিবেশ-পরিস্থিতিতে অতি দ্রুত খাপ খাইয়ে নিতে পারা, দ্রুত শিখে নেওয়া, দেশের যেকোনো প্রান্তে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হয়।
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে