আপনি চান বা না চান, আপনার সহকর্মীর সঙ্গে আপনার সপ্তাহে অন্তত পাঁচবার দেখা হবেই। তা-ও আবার বেশ লম্বা একটা সময়ের জন্য। তাই এর মাঝে কোনো বিষয় বা সিদ্ধান্ত নিয়ে বাদানুবাদ বা মনোমালিন্য হতেই পারে। কিন্তু এই রাগ আবার মনে পুষে রাখা যাবে না। তাহলে উপায়?
সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন
যখন কোনো বিষয়ে একমত হতে পারবেন না, তখনই চুপ করে যান। কারণ, মেজাজ গরম থাকা অবস্থায় আপনি যতই কথা বলতে চান না কেন, কোনো পক্ষই সেই কথা ঠিকমতো ধরতে পারবে না। উল্টো পরিস্থিতি আরও বেশি ঘোলাটে হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ পর যখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে, তখন সহকর্মীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন। তাঁকে বুঝিয়ে বলুন, কেন আপনি তাঁর সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন কিংবা তাঁর কোনো আচরণে আপনি সন্তুষ্ট নন। আবার অপেক্ষা করতে গিয়ে এত বেশিও অপেক্ষা করে বসবেন না, যাতে সমস্যা আরও প্রকট হয়ে যায়।
সবচেয়ে ভালো হয় মিটমাট করার বিষয়টা অফিসের সবার সামনে না করে আলাদা এক জায়গায় বসে করলে। না হলে আরেকজন বিব্রতবোধ করতে পারেন। আর মাথায় রাখবেন, একজনের সঙ্গে ঝামেলা হলে কখনোই তৃতীয় পক্ষের কাছে তাঁকে নিয়ে কোনোরকম বাজে বা অযাচিত মন্তব্য করা যাবে না। হয়তো মন হালকা করতে গিয়ে আরেক সহকর্মীর সঙ্গে এই ঝগড়া নিয়ে কথা বলতে গেলেন, আর তিনি আপনাকে আরও বেকায়দায় ফেলে দিলেন!
মূল কথায় আসুন
কারও সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হলে যে বিষয় নিয়ে সমস্যা হচ্ছে, শুধু সে বিষয়েই কথা বলুন। ভুলেও সহকর্মীর ব্যক্তিগত কোনো তথ্য নিয়ে তাঁকে আক্রমণ করবেন না। কিংবা কয়েক বছর আগের কোনো ঘটনা, যার সঙ্গে এখনকার সমস্যার কোনো সম্পর্কই নেই, সেটিও তুলে আনা যাবে না। তা ছাড়া আপনি নিজে সাক্ষী না, অর্থাৎ কোনো গুজবের ওপর ভিত্তি করে সহকর্মীর দোষ ধরা যাবে না।
আমি-তুমির ব্যবহার
কথা বলার সময় ‘তুমি এই কাজটা কেন করেছ, এটা ঠিক হয়নি’ না বলে ‘আমার মনে হয় এই কাজটা তুমি অন্যভাবে করলেও পারতে’—এইভাবে বলা উচিত। সরাসরি তুমি বা আপনি ব্যবহার আপনার কথার ধরনকে আরও আক্রমণাত্মক করে দেয়।
মনোযোগ দিয়ে শুনুন
কেবল বলে গেলেই হবে না, অপর পক্ষের কথাও আপনাকে শুনতে হবে। যখন তিনি আপনাকে কিছু বলবেন, তখন তাঁর কথার মাঝে কথা বলবেন না। আগে তাঁর কথা শুনুন, এরপরেই যুক্তি খণ্ডন করুন।
তৃতীয় পক্ষের আগমন
যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সমস্যার সমাধান দুই পক্ষ মিলেই করে ফেলতে পারে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষেরও দরকার হয়। যদি একই দলে আরও অনেকে কাজ করেন, তাহলে সমস্যা মেটানোর জন্য অন্য সদস্যদেরও ডাকতে পারেন। কিংবা আপনার সহকর্মী যদি কোনো কারণে আপনাকে উত্ত্যক্ত করে থাকেন, সে ক্ষেত্রেও অন্য সহকর্মীদের সহায়তা নিতে পারেন।
ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখুন
যত কিছু হোক, নিজের রাগ আরেকজনের ওপর দেখানো যাবে না। আপনার মনে অনেক আক্রোশ থাকলেও আপনি ইতিবাচকভাবে নিজের কাজগুলো করতে থাকুন। নতুবা আপনাকে আক্রমণ করার নতুন ইস্যু অন্যরা পেয়ে যাবেন।
সূত্র: ফোর্বস
আপনি চান বা না চান, আপনার সহকর্মীর সঙ্গে আপনার সপ্তাহে অন্তত পাঁচবার দেখা হবেই। তা-ও আবার বেশ লম্বা একটা সময়ের জন্য। তাই এর মাঝে কোনো বিষয় বা সিদ্ধান্ত নিয়ে বাদানুবাদ বা মনোমালিন্য হতেই পারে। কিন্তু এই রাগ আবার মনে পুষে রাখা যাবে না। তাহলে উপায়?
সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন
যখন কোনো বিষয়ে একমত হতে পারবেন না, তখনই চুপ করে যান। কারণ, মেজাজ গরম থাকা অবস্থায় আপনি যতই কথা বলতে চান না কেন, কোনো পক্ষই সেই কথা ঠিকমতো ধরতে পারবে না। উল্টো পরিস্থিতি আরও বেশি ঘোলাটে হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ পর যখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে, তখন সহকর্মীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন। তাঁকে বুঝিয়ে বলুন, কেন আপনি তাঁর সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন কিংবা তাঁর কোনো আচরণে আপনি সন্তুষ্ট নন। আবার অপেক্ষা করতে গিয়ে এত বেশিও অপেক্ষা করে বসবেন না, যাতে সমস্যা আরও প্রকট হয়ে যায়।
সবচেয়ে ভালো হয় মিটমাট করার বিষয়টা অফিসের সবার সামনে না করে আলাদা এক জায়গায় বসে করলে। না হলে আরেকজন বিব্রতবোধ করতে পারেন। আর মাথায় রাখবেন, একজনের সঙ্গে ঝামেলা হলে কখনোই তৃতীয় পক্ষের কাছে তাঁকে নিয়ে কোনোরকম বাজে বা অযাচিত মন্তব্য করা যাবে না। হয়তো মন হালকা করতে গিয়ে আরেক সহকর্মীর সঙ্গে এই ঝগড়া নিয়ে কথা বলতে গেলেন, আর তিনি আপনাকে আরও বেকায়দায় ফেলে দিলেন!
মূল কথায় আসুন
কারও সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হলে যে বিষয় নিয়ে সমস্যা হচ্ছে, শুধু সে বিষয়েই কথা বলুন। ভুলেও সহকর্মীর ব্যক্তিগত কোনো তথ্য নিয়ে তাঁকে আক্রমণ করবেন না। কিংবা কয়েক বছর আগের কোনো ঘটনা, যার সঙ্গে এখনকার সমস্যার কোনো সম্পর্কই নেই, সেটিও তুলে আনা যাবে না। তা ছাড়া আপনি নিজে সাক্ষী না, অর্থাৎ কোনো গুজবের ওপর ভিত্তি করে সহকর্মীর দোষ ধরা যাবে না।
আমি-তুমির ব্যবহার
কথা বলার সময় ‘তুমি এই কাজটা কেন করেছ, এটা ঠিক হয়নি’ না বলে ‘আমার মনে হয় এই কাজটা তুমি অন্যভাবে করলেও পারতে’—এইভাবে বলা উচিত। সরাসরি তুমি বা আপনি ব্যবহার আপনার কথার ধরনকে আরও আক্রমণাত্মক করে দেয়।
মনোযোগ দিয়ে শুনুন
কেবল বলে গেলেই হবে না, অপর পক্ষের কথাও আপনাকে শুনতে হবে। যখন তিনি আপনাকে কিছু বলবেন, তখন তাঁর কথার মাঝে কথা বলবেন না। আগে তাঁর কথা শুনুন, এরপরেই যুক্তি খণ্ডন করুন।
তৃতীয় পক্ষের আগমন
যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সমস্যার সমাধান দুই পক্ষ মিলেই করে ফেলতে পারে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষেরও দরকার হয়। যদি একই দলে আরও অনেকে কাজ করেন, তাহলে সমস্যা মেটানোর জন্য অন্য সদস্যদেরও ডাকতে পারেন। কিংবা আপনার সহকর্মী যদি কোনো কারণে আপনাকে উত্ত্যক্ত করে থাকেন, সে ক্ষেত্রেও অন্য সহকর্মীদের সহায়তা নিতে পারেন।
ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখুন
যত কিছু হোক, নিজের রাগ আরেকজনের ওপর দেখানো যাবে না। আপনার মনে অনেক আক্রোশ থাকলেও আপনি ইতিবাচকভাবে নিজের কাজগুলো করতে থাকুন। নতুবা আপনাকে আক্রমণ করার নতুন ইস্যু অন্যরা পেয়ে যাবেন।
সূত্র: ফোর্বস
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাড অপারেশন পদে জনবল নেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা ই-মেইলে অথবা সরাসরি প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
২ দিন আগে