প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ও শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে দুই বিষয়ে লেটার মার্কসসহ প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৩ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রথম বিভাগে আইএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ অনার্স ও ১৯৪৭ সালে এমএ এবং ১৯৫৩ সালে এলএলবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মজীবন সম্পর্কে কিছু জানেন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে সৈয়দ নজরুল ইসলাম পাকিস্তান সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কর বিভাগে অফিসার পদে যোগদান করেন। কিন্তু স্বাধীনচেতা সৈয়দ নজরুলের সরকারি কর বিভাগে চাকরি মনে ধরেনি। দুই বছরের মধ্যে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে আনন্দমোহন কলেজে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। কিছুদিন পর এ পেশা ছেড়ে আইন ব্যবসায় এবং রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে রাজনীতিতে আসেন?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ১৯৪৬-১৯৪৭ সালে সলিমুল্লাহ হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তিনি। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করে যখন পূর্ববাংলার ওপর অযাচিতভাবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, তখনই তিনি যোগ দেন রাষ্ট্রভাষার আন্দোলনে। মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনন্য। সেদিনের সেই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠন রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের হয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। ২ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ, পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ, গণ আজাদী লীগসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটিতেও ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ভাষা আন্দোলন থেকে সেই যে শুরু হলো, এরপর ’৬৬-এর ৬ দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের উপ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন ইত্যাদি সবই তিনি করেছেন। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত ‘জয় বাংলা’ পত্রিকা তাঁকে সংকট-মানব হিসেবে অভিহিত করে।
প্রশ্ন: ক্রীড়াক্ষেত্রে সৈয়দ নজরুল ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন।
উত্তর: সার্বক্ষণিক ছাত্র আন্দোলনের কর্মী হলেও খেলাধুলার সঙ্গে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। রাজনীতির পাশাপাশি নিজেকে সমানতালে যুক্ত রেখেছিলেন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি খেলেছেন ক্রিকেট এবং হকি। এসব খেলায় পারদর্শী হওয়ায় তাঁকে দলের অধিনায়ক করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হকি ও ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন থাকা অবস্থায় দলকে সংগঠিত করেছেন, দলের জন্য ছিনিয়ে এনেছেন বিজয়। খেলাধুলার প্রতি তাঁর অনুরাগের ফলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনেও ভূমিকা রাখেন। দলটি গঠন করার জন্য ১৯৭১ সালের ১৩ জুন গঠিত হয় ‘বাংলাদেশ ক্রীড়া সমিতি’। তিনি ছিলেন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।
প্রশ্ন: আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ ১৯৭১ কে জারি করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ নামে একটি আদেশ জারি করেন। ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে যেসব আইন চালু ছিল, তা রক্ষা ছিল এই আদেশের উদ্দেশ্য।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে মারা যান?
উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমানের নিহতের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রপতি হয়ে পুরোনো সহকর্মীর কয়েকজনকে নিজের মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু সৈয়দ নজরুলসহ জাতীয় চার নেতা সেই মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে বন্দি করা হয়। ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাত্র আড়াই মাস পর জেলহত্যার এ ঘটনায় পুরো দেশ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে। নৃশংস এ ঘটনার আগে দেশবাসী বুঝতেই পারেনি, এভাবে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হতে পারে। এর পর থেকে প্রতিবছর ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ও শিক্ষাজীবন সম্পর্কে বলুন।
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম ১৯২৫ সালে। তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা আর বর্তমানের কিশোরগঞ্জ জেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদামপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে তাঁর ডাকনাম ছিল গোলাপ। তাঁর লেখাপড়ার শুরু হয় যশোদল মিডল ইংলিশ স্কুলে। এরপর কিশোরগঞ্জ আজিমুদ্দিন হাই স্কুল আর ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে দুই বিষয়ে লেটার মার্কসসহ প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৩ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রথম বিভাগে আইএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ অনার্স ও ১৯৪৭ সালে এমএ এবং ১৯৫৩ সালে এলএলবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মজীবন সম্পর্কে কিছু জানেন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে সৈয়দ নজরুল ইসলাম পাকিস্তান সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কর বিভাগে অফিসার পদে যোগদান করেন। কিন্তু স্বাধীনচেতা সৈয়দ নজরুলের সরকারি কর বিভাগে চাকরি মনে ধরেনি। দুই বছরের মধ্যে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে আনন্দমোহন কলেজে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। কিছুদিন পর এ পেশা ছেড়ে আইন ব্যবসায় এবং রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে রাজনীতিতে আসেন?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ১৯৪৬-১৯৪৭ সালে সলিমুল্লাহ হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তিনি। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করে যখন পূর্ববাংলার ওপর অযাচিতভাবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, তখনই তিনি যোগ দেন রাষ্ট্রভাষার আন্দোলনে। মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনন্য। সেদিনের সেই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠন রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের হয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। ২ মার্চ ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ, পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগ, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ, গণ আজাদী লীগসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটিতেও ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ভাষা আন্দোলন থেকে সেই যে শুরু হলো, এরপর ’৬৬-এর ৬ দফা, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের উপ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন ইত্যাদি সবই তিনি করেছেন। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত ‘জয় বাংলা’ পত্রিকা তাঁকে সংকট-মানব হিসেবে অভিহিত করে।
প্রশ্ন: ক্রীড়াক্ষেত্রে সৈয়দ নজরুল ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন।
উত্তর: সার্বক্ষণিক ছাত্র আন্দোলনের কর্মী হলেও খেলাধুলার সঙ্গে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। রাজনীতির পাশাপাশি নিজেকে সমানতালে যুক্ত রেখেছিলেন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি খেলেছেন ক্রিকেট এবং হকি। এসব খেলায় পারদর্শী হওয়ায় তাঁকে দলের অধিনায়ক করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হকি ও ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন থাকা অবস্থায় দলকে সংগঠিত করেছেন, দলের জন্য ছিনিয়ে এনেছেন বিজয়। খেলাধুলার প্রতি তাঁর অনুরাগের ফলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠনেও ভূমিকা রাখেন। দলটি গঠন করার জন্য ১৯৭১ সালের ১৩ জুন গঠিত হয় ‘বাংলাদেশ ক্রীড়া সমিতি’। তিনি ছিলেন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।
প্রশ্ন: আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ ১৯৭১ কে জারি করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ নামে একটি আদেশ জারি করেন। ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে যেসব আইন চালু ছিল, তা রক্ষা ছিল এই আদেশের উদ্দেশ্য।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম কীভাবে মারা যান?
উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমানের নিহতের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রপতি হয়ে পুরোনো সহকর্মীর কয়েকজনকে নিজের মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু সৈয়দ নজরুলসহ জাতীয় চার নেতা সেই মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে বন্দি করা হয়। ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাত্র আড়াই মাস পর জেলহত্যার এ ঘটনায় পুরো দেশ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে। নৃশংস এ ঘটনার আগে দেশবাসী বুঝতেই পারেনি, এভাবে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হতে পারে। এর পর থেকে প্রতিবছর ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আজকের পত্রিকা। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাড অপারেশন পদে জনবল নেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা ই-মেইলে অথবা সরাসরি প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারবেন।
২ দিন আগে