যুগ যুগ ধরে আইনশাস্ত্র জ্ঞানের জগতে অপরিহার্য শাখা হিসেবে গণ্য হয়ে আসছে। বর্তমানে আইন বিষয়টি দেশে-বিদেশে উচ্চতর শিক্ষার ক্ষেত্রে এটি অন্যতম অগ্রাধিকারের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার তুলে ধরছেন আইনগ্রন্থপ্রণেতা
ড. জুলফিকার আহম্মদ।
উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে মেধাক্রম ও যোগ্যতা অনুযায়ী আইন বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীর উচিত উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পরই কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দেওয়া।
যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ না হয়, তাহলে অন্য বিষয়ে পড়াশোনার পর আইন কলেজে অধ্যয়ন করে একটি এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করে আইন পেশায় আসা। তবে প্রত্যেকের উচিত প্রস্তুতি নিয়ে ভালোভাবে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া, যাতে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারেন।
যা পড়ানো হয়
আইন বিষয়ে পড়াশোনা করতে হলে একজন শিক্ষার্থী ‘জুরিসপ্রুডেনস’, সাংবিধানিক আইন, মুসলিম আইন, হিন্দু আইন, চুক্তি আইন, টর্ট আইন, ভূমি আইন, প্রশাসনিক আইন, কোম্পানি আইন, বাণিজ্যিক আইন, সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, সাইবার আইন, রেজিস্ট্রেশন আইন, পরিবেশ আইন, আয়কর আইন, সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন আইন, ইক্যুইটি ট্রাস্ট, শ্রম আইন, অপরাধ আইন, দেওয়ানি কার্যবিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইন, আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার আইন, ক্রিমিনোলজি, রিয়েল এস্টেট আইন, সমুদ্র আইন, আন্তর্জাতিক সংগঠন, রিফিউজি ল ও গুড গভর্নেন্সসহ নানা বিষয়ে পড়ানো হয়। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আরও কিছু বিশেষায়িত বিষয় পড়ানো হয়।
যেখানে পড়ানো হয়
১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আইন বিভাগের যাত্রা শুরু। আইন বিষয়ের ব্যাপক চাহিদা থাকায় বাংলাদেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ের পঠন-পাঠন রয়েছে। এ ছাড়া দেশের অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন আইন কলেজে এ বিষয়টি পড়ানো হয়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
দেশের বাইরে স্কলারশিপ পেতে হলে অ্যাকাডেমিক ফল ভালো থাকতে হবে। এলএলবি শেষ করে এলএলএমের জন্য বাইরে যাওয়া যায়। তা ছাড়া বার-অ্যাট-ল বা ব্যারিস্টারি করার সুযোগ থাকছে। ডক্টরেট এবং চাইলে মাস্টার্স করার সুযোগও পাবেন স্বনামধন্য সব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এ ছাড়া বিজনেস ল, সমুদ্র আইন, সাইবার ক্রাইম, অপরাধবিজ্ঞান, পরিবেশ আইন ইত্যাদি বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ আছে।
ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্র
আইন বিষয়ে পড়াশোনা মানেই বিচারক, অ্যাটর্নি জেনারেল, ব্যারিস্টার কিংবা অ্যাডভোকেট নয়। একজন আইনের ছাত্র গ্র্যাজুয়েশন শেষে পেশা হিসেবে বিসিএস, লেকচারার, ব্যাংক, বিমা, কোম্পানি, শিল্প, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ আরও বিভিন্ন চাকরির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হন; অর্থাৎ কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীরা যেসব চাকরিতে আবেদনের যোগ্য, আইনের একজন শিক্ষার্থী সেই সব পদে অনায়াসেই আবেদন করতে পারেন এবং প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ হয়ে চাকরিতে যোগ দিতে পারেন।
একমাত্র আইন পড়লেই বিসিএস ও বিজেএস দুটি ক্যাডার পরীক্ষায় একত্রে অংশ নেওয়া সম্ভব। তবে বিজেএস, বার কাউন্সিল ও বিচার-সম্পর্কিত পদগুলো শুধু আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। একজন আইনের শিক্ষার্থী সামরিক বাহিনীতে লেফটেন্যান্ট, সাব-লেফটেন্যান্ট, ফ্লাইং অফিসার হয়ে কমিশন্ড অফিসারের পদমর্যাদায় সেনা, নৌ কিংবা বিমানবাহিনীতে ‘জাজ-অ্যাডভোকেট জেনারেল’ (JAG) কোরে যোগ দিতে পারেন।
বাংলাদেশে বর্তমানে এমন কোনো ব্যাংক, বিমা, কোম্পানি, শিল্প ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নেই, যেখানে ‘লিগ্যাল ডিভিশন’ নেই। ব্যাংকিং, কোম্পানি ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে সাধারণ অফিসার হিসেবে আবেদনের পাশাপাশি আইন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ লাভের এক্সট্রা সুযোগ শুধু আইনের ডিগ্রিধারীদের জন্যই সংরক্ষিত।
এ ছাড়া সব কোম্পানিতেই আলাদা ‘করপোরেট লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স’ বিভাগ আছে। আর যেখানেই লিগ্যাল ডিভিশন, সেখানেই ল ডিগ্রিধারী প্রার্থীর চাহিদা। আর এসব পদে নিয়োগ লাভ শুধুই আইনের জন্য সংরক্ষিত। আইনের ডিগ্রিধারীদের জন্য জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা যেমন UNHCR, UNDP, WHO, Save the Children, IOM, ILO ইত্যাদিতে আছে আইন সংশ্লিষ্ট নানা কাজের সুযোগ।
বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি দূতাবাসগুলোতেও ‘আইন কর্মকর্তা’ হিসেবে নিয়োগের সুযোগ আইনের ডিগ্রিধারীদের জন্য সংরক্ষিত। দুদক, নির্বাচন কমিশন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, ওয়াসা, পিডিবি, পেট্রোবাংলা, বাপেক্সসহ প্রায় সব সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত কমিশন এবং প্রতিষ্ঠানে আইন কর্মকর্তা ও প্যানেল আইনজীবী হিসেবে আইনের ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ লাভের অবারিত সুযোগ আছে।
রাজনীতিতে আইনের ছাত্রদের জন্য থাকে বিশেষ সুযোগ। একসময় আমাদের সংসদের ৮০ শতাংশের বেশি সিট দখলে ছিল আইনজীবীদের।
যুগ যুগ ধরে আইনশাস্ত্র জ্ঞানের জগতে অপরিহার্য শাখা হিসেবে গণ্য হয়ে আসছে। বর্তমানে আইন বিষয়টি দেশে-বিদেশে উচ্চতর শিক্ষার ক্ষেত্রে এটি অন্যতম অগ্রাধিকারের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার তুলে ধরছেন আইনগ্রন্থপ্রণেতা
ড. জুলফিকার আহম্মদ।
উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে মেধাক্রম ও যোগ্যতা অনুযায়ী আইন বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীর উচিত উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পরই কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দেওয়া।
যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ না হয়, তাহলে অন্য বিষয়ে পড়াশোনার পর আইন কলেজে অধ্যয়ন করে একটি এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করে আইন পেশায় আসা। তবে প্রত্যেকের উচিত প্রস্তুতি নিয়ে ভালোভাবে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া, যাতে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারেন।
যা পড়ানো হয়
আইন বিষয়ে পড়াশোনা করতে হলে একজন শিক্ষার্থী ‘জুরিসপ্রুডেনস’, সাংবিধানিক আইন, মুসলিম আইন, হিন্দু আইন, চুক্তি আইন, টর্ট আইন, ভূমি আইন, প্রশাসনিক আইন, কোম্পানি আইন, বাণিজ্যিক আইন, সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, সাইবার আইন, রেজিস্ট্রেশন আইন, পরিবেশ আইন, আয়কর আইন, সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন আইন, ইক্যুইটি ট্রাস্ট, শ্রম আইন, অপরাধ আইন, দেওয়ানি কার্যবিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইন, আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার আইন, ক্রিমিনোলজি, রিয়েল এস্টেট আইন, সমুদ্র আইন, আন্তর্জাতিক সংগঠন, রিফিউজি ল ও গুড গভর্নেন্সসহ নানা বিষয়ে পড়ানো হয়। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আরও কিছু বিশেষায়িত বিষয় পড়ানো হয়।
যেখানে পড়ানো হয়
১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আইন বিভাগের যাত্রা শুরু। আইন বিষয়ের ব্যাপক চাহিদা থাকায় বাংলাদেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ের পঠন-পাঠন রয়েছে। এ ছাড়া দেশের অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন আইন কলেজে এ বিষয়টি পড়ানো হয়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
দেশের বাইরে স্কলারশিপ পেতে হলে অ্যাকাডেমিক ফল ভালো থাকতে হবে। এলএলবি শেষ করে এলএলএমের জন্য বাইরে যাওয়া যায়। তা ছাড়া বার-অ্যাট-ল বা ব্যারিস্টারি করার সুযোগ থাকছে। ডক্টরেট এবং চাইলে মাস্টার্স করার সুযোগও পাবেন স্বনামধন্য সব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এ ছাড়া বিজনেস ল, সমুদ্র আইন, সাইবার ক্রাইম, অপরাধবিজ্ঞান, পরিবেশ আইন ইত্যাদি বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ আছে।
ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্র
আইন বিষয়ে পড়াশোনা মানেই বিচারক, অ্যাটর্নি জেনারেল, ব্যারিস্টার কিংবা অ্যাডভোকেট নয়। একজন আইনের ছাত্র গ্র্যাজুয়েশন শেষে পেশা হিসেবে বিসিএস, লেকচারার, ব্যাংক, বিমা, কোম্পানি, শিল্প, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ আরও বিভিন্ন চাকরির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হন; অর্থাৎ কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীরা যেসব চাকরিতে আবেদনের যোগ্য, আইনের একজন শিক্ষার্থী সেই সব পদে অনায়াসেই আবেদন করতে পারেন এবং প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ হয়ে চাকরিতে যোগ দিতে পারেন।
একমাত্র আইন পড়লেই বিসিএস ও বিজেএস দুটি ক্যাডার পরীক্ষায় একত্রে অংশ নেওয়া সম্ভব। তবে বিজেএস, বার কাউন্সিল ও বিচার-সম্পর্কিত পদগুলো শুধু আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। একজন আইনের শিক্ষার্থী সামরিক বাহিনীতে লেফটেন্যান্ট, সাব-লেফটেন্যান্ট, ফ্লাইং অফিসার হয়ে কমিশন্ড অফিসারের পদমর্যাদায় সেনা, নৌ কিংবা বিমানবাহিনীতে ‘জাজ-অ্যাডভোকেট জেনারেল’ (JAG) কোরে যোগ দিতে পারেন।
বাংলাদেশে বর্তমানে এমন কোনো ব্যাংক, বিমা, কোম্পানি, শিল্প ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নেই, যেখানে ‘লিগ্যাল ডিভিশন’ নেই। ব্যাংকিং, কোম্পানি ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানে সাধারণ অফিসার হিসেবে আবেদনের পাশাপাশি আইন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ লাভের এক্সট্রা সুযোগ শুধু আইনের ডিগ্রিধারীদের জন্যই সংরক্ষিত।
এ ছাড়া সব কোম্পানিতেই আলাদা ‘করপোরেট লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স’ বিভাগ আছে। আর যেখানেই লিগ্যাল ডিভিশন, সেখানেই ল ডিগ্রিধারী প্রার্থীর চাহিদা। আর এসব পদে নিয়োগ লাভ শুধুই আইনের জন্য সংরক্ষিত। আইনের ডিগ্রিধারীদের জন্য জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা যেমন UNHCR, UNDP, WHO, Save the Children, IOM, ILO ইত্যাদিতে আছে আইন সংশ্লিষ্ট নানা কাজের সুযোগ।
বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি দূতাবাসগুলোতেও ‘আইন কর্মকর্তা’ হিসেবে নিয়োগের সুযোগ আইনের ডিগ্রিধারীদের জন্য সংরক্ষিত। দুদক, নির্বাচন কমিশন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, ওয়াসা, পিডিবি, পেট্রোবাংলা, বাপেক্সসহ প্রায় সব সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত কমিশন এবং প্রতিষ্ঠানে আইন কর্মকর্তা ও প্যানেল আইনজীবী হিসেবে আইনের ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ লাভের অবারিত সুযোগ আছে।
রাজনীতিতে আইনের ছাত্রদের জন্য থাকে বিশেষ সুযোগ। একসময় আমাদের সংসদের ৮০ শতাংশের বেশি সিট দখলে ছিল আইনজীবীদের।
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে