এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কিছু বন্ধুকে দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বিসিএসের পড়াশোনা করত, কোচিংও করত। আমি ওতটা সিরিয়াস ছিলাম না। অনার্স লাইফে ছিলাম ব্যাকবেঞ্চার। অনার্স পাস করার পর মূলত বিসিএসের প্রতি আকৃষ্ট হই।
বিসিএসের যাত্রা শুরু হয় আমার ৪১তম বিসিএস দিয়ে। অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করেও সেই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করেছিলাম, কিন্তু লিখিত পরীক্ষার সময় আমার মাস্টার্সের ফাইনাল পরীক্ষাও চলছিল। মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য ৪১তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রথম দুটো বিষয়ে অংশগ্রহণ করে বাকিগুলো বাদ দিয়েছিলাম।
মাস্টার্স শেষ করার পরেই মূলত ৪৩তম বিসিএস নিয়ে সিরিয়াসলি পড়াশোনা করেছি। তবে প্রিলিমিনারির জন্য নতুন করে পড়তে হয়নি। ৪১তম বিসিএসের সময় যে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, তাতেই কাজ হয়েছে। সেই সময় কোভিড-১৯-এর প্রভাবে লকডাউন শুরু হলে চার-পাঁচ মাস বাড়ি গিয়ে ছিলাম এবং এই সময়টা ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছিলাম।
প্রিলিমিনারির ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যের বিগত বছরের প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে পড়েছিলাম। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যেসব কবি-সাহিত্যিক থেকে নিয়মিত প্রশ্ন হয়, তার একটা তালিকা করেছিলাম। প্রায় ৪০ জন সাহিত্যিকের জীবনী ও সাহিত্য কার্যাবলি খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলাম, যেটি প্রিলিমিনারি এবং লিখিত উভয় ক্ষেত্রেই অনেক সহায়ক হয়েছে। ইংরেজির ক্ষেত্রে আগের জানা গ্রামার থেকেই কাজ হয়ে গেছে, শুধু বিগত বছরের প্রশ্নগুলো অনুশীলন করেছি।
লিটারেচার অংশের জন্য বাজারের একটি ডাইজেস্ট থেকে পড়েছি। এলিজাবেথান পিরিয়ড, রোম্যান্টিক পিরিয়ড আর ভিক্টোরিয়ান পিরিয়ড ভালোমতো জানা থাকলেই ৬০-৭০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর পারা যায়। প্রিলিতে দু-তিনটি কোটেশন আসে। এ ক্ষেত্রে শুধু বিখ্যাত যেমন—উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জন কিটস, পিবি শেলি—এ রকম কয়েকজনের কোটেশন মুখস্থ করেছিলাম এবং ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫তম প্রিলিমিনারি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, প্রতিবারই একটা করে শিওর কমন পেতাম।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির প্রিলিমিনারির জন্য বাজারের প্রচলিত গাইড বই পড়েছি। বিগত বছরে আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে মাথায় রেখেছি। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হওয়ায় বিজ্ঞানের বিষয়ে তেমন কষ্ট করতে হয়নি। প্রিলিমিনারি গণিত ও মানসিক দক্ষতার জন্য শুধু বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করেছি।
৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট পাওয়া পূর্ববর্তী সময়ে অল্প অল্প করে লিখিতের পড়াশোনা করেছি। তবে এই সময়টায় আমি ভোকাবুলারি পড়েছি খুব ভালো করে, যেটি আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক হেল্প করেছে। এ ছাড়া কী পড়া লাগবে আর কী পড়া লাগবে না, তার একটা তালিকা করেছি। যাই হোক, পরীক্ষার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়তাম।
দিনের শুরুতেই এক-দুই ঘণ্টা পত্রিকার পেছনে ব্যয় করতাম। এ ছাড়া আউট বই (গল্প, উপন্যাস, ফিকশন, নন-ফিকশন) পড়ার অভ্যাস ছিল অনেক। এগুলোও কাজে দিয়েছে বেশ। ইংরেজি পরীক্ষায় ভালো ভোকাবুলারি জানা থাকায় তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় একমাত্র ইংরেজি এক্সামেই পর্যাপ্ত টাইম পাওয়া যায়। কাজেই ইংরেজি রচনায়ও আমি ডেটা, কোটেশন ব্যবহার করেছি ইচ্ছেমতো।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের শুরুতে ও শেষে একটি ভূমিকা ও উপসংহার রাখার চেষ্টা করেছি। এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোটেশন, বিভিন্ন গুণীজনের উক্তি, পত্রিকার রিপোর্ট যুক্ত করেছি। বলা বাহুল্য, আমি পরীক্ষায় ডেটার চেয়ে কোটেশন, উক্তি বেশি ব্যবহার করেছি। কারণ, আমার কাছে মনে হয় ডেটা মনে রাখার চেয়ে কোটেশন বা উক্তি মনে রাখা অধিকতর সহজ।
বিজ্ঞান আর গণিত পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছিল। যেহেতু বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলাম আর টিউশনও করাতাম, কাজেই এ বিষয়গুলোতে তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার যখন ফল পেলাম, তখন আমি ব্যাংকের চাকরি করে ভাইভার জন্য খুব বেশি প্রস্তুতি নিতে পারিনি।
এত অল্প সময়ের জন্য কী কী পড়ব, তা নিয়ে দোটানায় পড়লাম। দোটানা থেকে উদ্ধার করল ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি। কারণ ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো জানলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কেও ভালো ধারণা পাওয়া যায়। কাজেই এই বই দিয়েই বিসিএস ভাইভার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। এ ছাড়া নিজের একাডেমিক বিষয়, চলতি ইস্যু—এগুলো যতটা পারি নিজের মতো করে ঝালাই করেই ভাইভা বোর্ডে গিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে ৩০-৩৫ মিনিটের মতো ছিলাম। সমসাময়িক থেকে শুরু করে আমার প্রথম ও সেকেন্ড চয়েজ কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডার রিলেটেড প্রশ্ন ছিল। বেশ কিছু এনালাইটিক্যাল প্রশ্ন ছিল।
শ্রদ্ধেয় বোর্ড চেয়ারম্যান স্যার আমাকে একটি জোক্স বলতে বলে নিজেও একটি জোক্স শুনিয়েছিলেন। বোর্ডে পুরোটা সময়ই নির্ভীক থাকার চেষ্টা করেছি, সব প্রশ্নের উত্তর পারিনি, নিজের মতো করে উত্তর করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেরকম নার্ভাস ফিল করিনি। এটিই বোধ হয় সবচেয়ে বেশি কাজে দিয়েছিল ভাইভায়। ভাইভায় বোধ হয় ভালো নম্বরই পেয়েছি, কারণ নিজের প্রথম পছন্দের কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ ক্যাডারেই সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। সামনে এখন অনেকটা পথ। এই পথে দেশমাতৃকার যোগ্য সন্তান হিসেবে দেশসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার চেষ্টাটাই থাকবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কিছু বন্ধুকে দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বিসিএসের পড়াশোনা করত, কোচিংও করত। আমি ওতটা সিরিয়াস ছিলাম না। অনার্স লাইফে ছিলাম ব্যাকবেঞ্চার। অনার্স পাস করার পর মূলত বিসিএসের প্রতি আকৃষ্ট হই।
বিসিএসের যাত্রা শুরু হয় আমার ৪১তম বিসিএস দিয়ে। অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করেও সেই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করেছিলাম, কিন্তু লিখিত পরীক্ষার সময় আমার মাস্টার্সের ফাইনাল পরীক্ষাও চলছিল। মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য ৪১তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রথম দুটো বিষয়ে অংশগ্রহণ করে বাকিগুলো বাদ দিয়েছিলাম।
মাস্টার্স শেষ করার পরেই মূলত ৪৩তম বিসিএস নিয়ে সিরিয়াসলি পড়াশোনা করেছি। তবে প্রিলিমিনারির জন্য নতুন করে পড়তে হয়নি। ৪১তম বিসিএসের সময় যে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, তাতেই কাজ হয়েছে। সেই সময় কোভিড-১৯-এর প্রভাবে লকডাউন শুরু হলে চার-পাঁচ মাস বাড়ি গিয়ে ছিলাম এবং এই সময়টা ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছিলাম।
প্রিলিমিনারির ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যের বিগত বছরের প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে পড়েছিলাম। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যেসব কবি-সাহিত্যিক থেকে নিয়মিত প্রশ্ন হয়, তার একটা তালিকা করেছিলাম। প্রায় ৪০ জন সাহিত্যিকের জীবনী ও সাহিত্য কার্যাবলি খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলাম, যেটি প্রিলিমিনারি এবং লিখিত উভয় ক্ষেত্রেই অনেক সহায়ক হয়েছে। ইংরেজির ক্ষেত্রে আগের জানা গ্রামার থেকেই কাজ হয়ে গেছে, শুধু বিগত বছরের প্রশ্নগুলো অনুশীলন করেছি।
লিটারেচার অংশের জন্য বাজারের একটি ডাইজেস্ট থেকে পড়েছি। এলিজাবেথান পিরিয়ড, রোম্যান্টিক পিরিয়ড আর ভিক্টোরিয়ান পিরিয়ড ভালোমতো জানা থাকলেই ৬০-৭০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর পারা যায়। প্রিলিতে দু-তিনটি কোটেশন আসে। এ ক্ষেত্রে শুধু বিখ্যাত যেমন—উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জন কিটস, পিবি শেলি—এ রকম কয়েকজনের কোটেশন মুখস্থ করেছিলাম এবং ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫তম প্রিলিমিনারি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, প্রতিবারই একটা করে শিওর কমন পেতাম।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির প্রিলিমিনারির জন্য বাজারের প্রচলিত গাইড বই পড়েছি। বিগত বছরে আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে মাথায় রেখেছি। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হওয়ায় বিজ্ঞানের বিষয়ে তেমন কষ্ট করতে হয়নি। প্রিলিমিনারি গণিত ও মানসিক দক্ষতার জন্য শুধু বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করেছি।
৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট পাওয়া পূর্ববর্তী সময়ে অল্প অল্প করে লিখিতের পড়াশোনা করেছি। তবে এই সময়টায় আমি ভোকাবুলারি পড়েছি খুব ভালো করে, যেটি আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক হেল্প করেছে। এ ছাড়া কী পড়া লাগবে আর কী পড়া লাগবে না, তার একটা তালিকা করেছি। যাই হোক, পরীক্ষার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়তাম।
দিনের শুরুতেই এক-দুই ঘণ্টা পত্রিকার পেছনে ব্যয় করতাম। এ ছাড়া আউট বই (গল্প, উপন্যাস, ফিকশন, নন-ফিকশন) পড়ার অভ্যাস ছিল অনেক। এগুলোও কাজে দিয়েছে বেশ। ইংরেজি পরীক্ষায় ভালো ভোকাবুলারি জানা থাকায় তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় একমাত্র ইংরেজি এক্সামেই পর্যাপ্ত টাইম পাওয়া যায়। কাজেই ইংরেজি রচনায়ও আমি ডেটা, কোটেশন ব্যবহার করেছি ইচ্ছেমতো।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের শুরুতে ও শেষে একটি ভূমিকা ও উপসংহার রাখার চেষ্টা করেছি। এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোটেশন, বিভিন্ন গুণীজনের উক্তি, পত্রিকার রিপোর্ট যুক্ত করেছি। বলা বাহুল্য, আমি পরীক্ষায় ডেটার চেয়ে কোটেশন, উক্তি বেশি ব্যবহার করেছি। কারণ, আমার কাছে মনে হয় ডেটা মনে রাখার চেয়ে কোটেশন বা উক্তি মনে রাখা অধিকতর সহজ।
বিজ্ঞান আর গণিত পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছিল। যেহেতু বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলাম আর টিউশনও করাতাম, কাজেই এ বিষয়গুলোতে তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার যখন ফল পেলাম, তখন আমি ব্যাংকের চাকরি করে ভাইভার জন্য খুব বেশি প্রস্তুতি নিতে পারিনি।
এত অল্প সময়ের জন্য কী কী পড়ব, তা নিয়ে দোটানায় পড়লাম। দোটানা থেকে উদ্ধার করল ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি। কারণ ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো জানলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কেও ভালো ধারণা পাওয়া যায়। কাজেই এই বই দিয়েই বিসিএস ভাইভার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। এ ছাড়া নিজের একাডেমিক বিষয়, চলতি ইস্যু—এগুলো যতটা পারি নিজের মতো করে ঝালাই করেই ভাইভা বোর্ডে গিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে ৩০-৩৫ মিনিটের মতো ছিলাম। সমসাময়িক থেকে শুরু করে আমার প্রথম ও সেকেন্ড চয়েজ কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডার রিলেটেড প্রশ্ন ছিল। বেশ কিছু এনালাইটিক্যাল প্রশ্ন ছিল।
শ্রদ্ধেয় বোর্ড চেয়ারম্যান স্যার আমাকে একটি জোক্স বলতে বলে নিজেও একটি জোক্স শুনিয়েছিলেন। বোর্ডে পুরোটা সময়ই নির্ভীক থাকার চেষ্টা করেছি, সব প্রশ্নের উত্তর পারিনি, নিজের মতো করে উত্তর করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেরকম নার্ভাস ফিল করিনি। এটিই বোধ হয় সবচেয়ে বেশি কাজে দিয়েছিল ভাইভায়। ভাইভায় বোধ হয় ভালো নম্বরই পেয়েছি, কারণ নিজের প্রথম পছন্দের কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ ক্যাডারেই সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। সামনে এখন অনেকটা পথ। এই পথে দেশমাতৃকার যোগ্য সন্তান হিসেবে দেশসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার চেষ্টাটাই থাকবে।
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে