চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার চৌডালা ইউনিয়নের সন্তান মো. রশিদুল হক। পড়াশোনা করেছেন নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজে ইংরেজি বিষয় নিয়ে। পরে তিনি ৪১তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডার (ইংরেজি) পান। নিজের চাকরি পাওয়ার গল্প শুনিয়েছেন তিনি।
ফেল দিয়ে শুরু
আমি একেবারে গ্রামীণ পরিবেশে নিজের লড়াই একাই লড়েছি, কেউ আমাকে উৎসাহ পর্যন্ত দেওয়ার ছিলেন না। স্বনামধন্য কোনো স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ হয়নি আমার। বিসিএসের মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার কথা কখনো ভাবতেই পারিনি। দারিদ্র্যপীড়িত পরিবারের হাল ধরতে হয়েছে ছোট থেকেই। এমনও হয়েছে, পরীক্ষার দিন দোকান চালানো, হাটে কলা বিক্রি করা, কিংবা মেলায় দোকান চালানোর কাজ করতে হয়েছে। ফলে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে মোট ছয়বার ফেল করতে হয়েছে আমাকে।
কাজের জন্য অভিগমন
এসএসসি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে ভালো ফল করার পরও পরিবারের চাহিদায় আমাকে নবাবগঞ্জ শহরে যেতে হয়। শহরে গিয়ে একটি ফটোকপির দোকানে কাজ ঠিক করা হলেও গ্রামের ছেলে বলে সেদিন আমাকে কাজে নেওয়া হয়নি। সেদিন আমার খুব মন খারাপ হয়েছিল। এর ঠিক তিন বছর পর সেই একই দোকানির ছেলেকে বাড়িতে গিয়ে পড়ানোর সুযোগ আসে। এর কিছু দিন পর গ্রামে এসে কলেজে ভর্তি হই।
পড়াশোনার জন্য সংগ্রাম
এইচএসসির পর মূলত জীবনের মোড় ঘুরতে শুরু করে। বন্ধুরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নেয়, আমি তখন ঘরের দরজা বন্ধ করে কাঁদতাম। পড়াশোনা করার অদম্য ইচ্ছা থাকলেও বাস্তবতার কাছে আত্মসমর্পণ করে ঢাকায় গিয়ে চাকরি নিই গার্মেন্টসে। বাড়ি থেকে বিদায়ের দিন মা আমার কান্না দেখে বলেন, ‘ঢাকায় গিয়ে তোর মন যা চায় তুই কর’। সেদিনের মায়ের কথায় কিছুটা ভরসা পেয়েছিলাম। কিন্তু তত দিনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে। তাই আর উপায় না পেয়ে ভর্তি হই নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের ইংরেজি বিভাগে।
বিসিএস ক্যাডার
হওয়ার অনুপ্রেরণা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় প্রয়াত শিক্ষক আব্দুল করিম একদিন আমার পিঠ চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তুমি তো ক্যাডার হবা’। ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন শুরু মূলত স্যারের অনুপ্রেরণা থেকেই। পরে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের বই কিনতে প্রথমবারের মতো রাজশাহী যাওয়ার সুযোগ পাই। সে সুযোগে বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতির জন্যও একসেট বই কিনে নিয়ে আসি। শুরু করি গ্রুপ স্টাডি। দেখা গেল, অনার্স শেষ করতে করতেই আমার প্রিলির জন্য ভালো মানের প্রস্তুতি হয়ে গেছে। তাই প্রথম থেকেই বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে টিকতে শুরু করি।
তবে লড়াই থেমে যায়নি। ২০১৫ সাল ছিল আমার জন্য অনেক কষ্টের একটি বছর। বিসিএস প্রস্তুতির জন্য আমি প্রাইভেট টিউশন ছেড়ে রাজশাহী রওনা হই। অর্থাভাবের পাশাপাশি পরিবার ও সমাজের নানা ধরনের সমালোচনা তো ছিলই। বাবা তো একদিন বলেও দেন, বাড়িতে ফিরে এনজিওর মাঠকর্মী হিসেবে কাজ করতে হবে। তবে আমি হাল ছাড়িনি। ওই বছরই ঢাকায় গিয়ে অনেক পরীক্ষা দিয়েছি।সে সময় পরীক্ষার আবেদন, যাতায়াত, রাজশাহীতে থাকা-খাওয়া বাবদ অনেক টাকা প্রয়োজন হতো। এমনকি ঢাকায় গিয়ে খাবার খরচ বাঁচিয়ে বই কিনতাম। এখনো মনে আছে, দুদকের এক লিখিত পরীক্ষা শুধু ক্ষুধার জ্বালায় শেষ করতে পারিনি।
প্রথম চাকরি
হাল না ছাড়ার পুরস্কার হিসেবে ২০১৬ সালে চাকরির প্রথম ভাইভায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করি। পাশাপাশি স্নাতকোত্তর পড়াশোনাও চলছে। তবে লক্ষ্য মূলত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় পাস করা। চাকরি, একাডেমিক পড়াশোনা, চাকরির পড়াশোনার চ্যালেঞ্জ মিলিয়ে ৩৬ এবং ৩৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় পাস করার স্বপ্ন অপূর্ণ রয়ে যায় যদিও, তবে হাল ছেড়ে দিইনি। প্রতিদিন কর্মস্থলে যেতে আমার সময় লাগত এক ঘণ্টার মতো। এ সময়ে ভ্যান দিয়ে যেতে যেতে পড়াশোনা করতাম। এ ছাড়া টিফিন ও ক্লাসের বিরতির সময়েও পড়াশোনা চলত। বাড়ি ফিরেও আবার পড়াশোনা করতাম। এর মধ্যে আমার মেয়ে হয়। বাড়তে থাকে পারিবারিক চাপ ও কাজ।
অবশেষে সফলতা অর্জন
২০১৮ সালে বিভীষিকাময় অসুস্থতার কারণে ৩৮তম বিসিএসের টেকনিক্যাল (ইংরেজি) পরীক্ষা এবং ৪০তম বিসিএসের প্রিলি দিতে পারিনি। এ সময়ে আমার সব স্বপ্ন শেষ ভেবে নিয়েছিলাম। তবে হার মেনে নিইনি। সুপারিশপ্রাপ্ত হই এনটিআরসিএ কর্তৃক ইংরেজি প্রভাষক হিসেবে। কিছুদিন সেই চাকরি করার পর দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে যোগদান করি ৩৮তম বিসিএসে নন-ক্যাডার হিসেবে।
এরপর করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল প্রায় দুই বছর। এই পুরো সময়ে বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছিলাম। পুরো প্রস্তুতি নিয়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জীবনের শেষ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিই। লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের আগে থেকেই শুরু করি ভাইভা প্রস্তুতি। শুরুতে ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি বইয়ের আদ্যোপান্ত পড়ি একাধিকবার। সহায়ক বই হিসেবে সহায়তা নিই বাজারে প্রচলিত আরও সাত থেকে আটটি বইয়ের। এ ছাড়া দীর্ঘ আট মাস রোজ ভিডিও কলে মক ভাইভায় অংশ নেওয়ার দিনগুলো ভোলার মতো নয়।
যাহোক, অবশেষে বিসিএস লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। প্রথমেই রেজাল্ট শিটের শিক্ষা ক্যাডার অংশের শেষের দিকে নিজের রোল খুঁজে না পেয়ে কিছুটা হতাশ হয়েছিলাম। পরে চোখ যায় দ্বিতীয় সারির দিকে। দেখলাম, শিক্ষা ক্যাডার হিসেবে ইংরেজিতে ১৬তম হয়েছি। এ যেন স্বপ্ন পূরণের জন্য দীর্ঘ ১২ বছর ধরে করা এক সংগ্রামের অবসান!
অনুলিখন: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার চৌডালা ইউনিয়নের সন্তান মো. রশিদুল হক। পড়াশোনা করেছেন নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজে ইংরেজি বিষয় নিয়ে। পরে তিনি ৪১তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডার (ইংরেজি) পান। নিজের চাকরি পাওয়ার গল্প শুনিয়েছেন তিনি।
ফেল দিয়ে শুরু
আমি একেবারে গ্রামীণ পরিবেশে নিজের লড়াই একাই লড়েছি, কেউ আমাকে উৎসাহ পর্যন্ত দেওয়ার ছিলেন না। স্বনামধন্য কোনো স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ হয়নি আমার। বিসিএসের মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার কথা কখনো ভাবতেই পারিনি। দারিদ্র্যপীড়িত পরিবারের হাল ধরতে হয়েছে ছোট থেকেই। এমনও হয়েছে, পরীক্ষার দিন দোকান চালানো, হাটে কলা বিক্রি করা, কিংবা মেলায় দোকান চালানোর কাজ করতে হয়েছে। ফলে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে মোট ছয়বার ফেল করতে হয়েছে আমাকে।
কাজের জন্য অভিগমন
এসএসসি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে ভালো ফল করার পরও পরিবারের চাহিদায় আমাকে নবাবগঞ্জ শহরে যেতে হয়। শহরে গিয়ে একটি ফটোকপির দোকানে কাজ ঠিক করা হলেও গ্রামের ছেলে বলে সেদিন আমাকে কাজে নেওয়া হয়নি। সেদিন আমার খুব মন খারাপ হয়েছিল। এর ঠিক তিন বছর পর সেই একই দোকানির ছেলেকে বাড়িতে গিয়ে পড়ানোর সুযোগ আসে। এর কিছু দিন পর গ্রামে এসে কলেজে ভর্তি হই।
পড়াশোনার জন্য সংগ্রাম
এইচএসসির পর মূলত জীবনের মোড় ঘুরতে শুরু করে। বন্ধুরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নেয়, আমি তখন ঘরের দরজা বন্ধ করে কাঁদতাম। পড়াশোনা করার অদম্য ইচ্ছা থাকলেও বাস্তবতার কাছে আত্মসমর্পণ করে ঢাকায় গিয়ে চাকরি নিই গার্মেন্টসে। বাড়ি থেকে বিদায়ের দিন মা আমার কান্না দেখে বলেন, ‘ঢাকায় গিয়ে তোর মন যা চায় তুই কর’। সেদিনের মায়ের কথায় কিছুটা ভরসা পেয়েছিলাম। কিন্তু তত দিনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে। তাই আর উপায় না পেয়ে ভর্তি হই নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের ইংরেজি বিভাগে।
বিসিএস ক্যাডার
হওয়ার অনুপ্রেরণা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় প্রয়াত শিক্ষক আব্দুল করিম একদিন আমার পিঠ চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তুমি তো ক্যাডার হবা’। ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন শুরু মূলত স্যারের অনুপ্রেরণা থেকেই। পরে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের বই কিনতে প্রথমবারের মতো রাজশাহী যাওয়ার সুযোগ পাই। সে সুযোগে বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতির জন্যও একসেট বই কিনে নিয়ে আসি। শুরু করি গ্রুপ স্টাডি। দেখা গেল, অনার্স শেষ করতে করতেই আমার প্রিলির জন্য ভালো মানের প্রস্তুতি হয়ে গেছে। তাই প্রথম থেকেই বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে টিকতে শুরু করি।
তবে লড়াই থেমে যায়নি। ২০১৫ সাল ছিল আমার জন্য অনেক কষ্টের একটি বছর। বিসিএস প্রস্তুতির জন্য আমি প্রাইভেট টিউশন ছেড়ে রাজশাহী রওনা হই। অর্থাভাবের পাশাপাশি পরিবার ও সমাজের নানা ধরনের সমালোচনা তো ছিলই। বাবা তো একদিন বলেও দেন, বাড়িতে ফিরে এনজিওর মাঠকর্মী হিসেবে কাজ করতে হবে। তবে আমি হাল ছাড়িনি। ওই বছরই ঢাকায় গিয়ে অনেক পরীক্ষা দিয়েছি।সে সময় পরীক্ষার আবেদন, যাতায়াত, রাজশাহীতে থাকা-খাওয়া বাবদ অনেক টাকা প্রয়োজন হতো। এমনকি ঢাকায় গিয়ে খাবার খরচ বাঁচিয়ে বই কিনতাম। এখনো মনে আছে, দুদকের এক লিখিত পরীক্ষা শুধু ক্ষুধার জ্বালায় শেষ করতে পারিনি।
প্রথম চাকরি
হাল না ছাড়ার পুরস্কার হিসেবে ২০১৬ সালে চাকরির প্রথম ভাইভায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করি। পাশাপাশি স্নাতকোত্তর পড়াশোনাও চলছে। তবে লক্ষ্য মূলত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় পাস করা। চাকরি, একাডেমিক পড়াশোনা, চাকরির পড়াশোনার চ্যালেঞ্জ মিলিয়ে ৩৬ এবং ৩৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় পাস করার স্বপ্ন অপূর্ণ রয়ে যায় যদিও, তবে হাল ছেড়ে দিইনি। প্রতিদিন কর্মস্থলে যেতে আমার সময় লাগত এক ঘণ্টার মতো। এ সময়ে ভ্যান দিয়ে যেতে যেতে পড়াশোনা করতাম। এ ছাড়া টিফিন ও ক্লাসের বিরতির সময়েও পড়াশোনা চলত। বাড়ি ফিরেও আবার পড়াশোনা করতাম। এর মধ্যে আমার মেয়ে হয়। বাড়তে থাকে পারিবারিক চাপ ও কাজ।
অবশেষে সফলতা অর্জন
২০১৮ সালে বিভীষিকাময় অসুস্থতার কারণে ৩৮তম বিসিএসের টেকনিক্যাল (ইংরেজি) পরীক্ষা এবং ৪০তম বিসিএসের প্রিলি দিতে পারিনি। এ সময়ে আমার সব স্বপ্ন শেষ ভেবে নিয়েছিলাম। তবে হার মেনে নিইনি। সুপারিশপ্রাপ্ত হই এনটিআরসিএ কর্তৃক ইংরেজি প্রভাষক হিসেবে। কিছুদিন সেই চাকরি করার পর দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে যোগদান করি ৩৮তম বিসিএসে নন-ক্যাডার হিসেবে।
এরপর করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল প্রায় দুই বছর। এই পুরো সময়ে বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছিলাম। পুরো প্রস্তুতি নিয়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জীবনের শেষ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিই। লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের আগে থেকেই শুরু করি ভাইভা প্রস্তুতি। শুরুতে ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি বইয়ের আদ্যোপান্ত পড়ি একাধিকবার। সহায়ক বই হিসেবে সহায়তা নিই বাজারে প্রচলিত আরও সাত থেকে আটটি বইয়ের। এ ছাড়া দীর্ঘ আট মাস রোজ ভিডিও কলে মক ভাইভায় অংশ নেওয়ার দিনগুলো ভোলার মতো নয়।
যাহোক, অবশেষে বিসিএস লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। প্রথমেই রেজাল্ট শিটের শিক্ষা ক্যাডার অংশের শেষের দিকে নিজের রোল খুঁজে না পেয়ে কিছুটা হতাশ হয়েছিলাম। পরে চোখ যায় দ্বিতীয় সারির দিকে। দেখলাম, শিক্ষা ক্যাডার হিসেবে ইংরেজিতে ১৬তম হয়েছি। এ যেন স্বপ্ন পূরণের জন্য দীর্ঘ ১২ বছর ধরে করা এক সংগ্রামের অবসান!
অনুলিখন: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে