শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ইসলাম
ব্যবসায় প্রচলিত ৩ অনৈতিকতা
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে জীবিকা নির্বাহের অন্যতম বৈধ উপায় হলো ব্যবসা। মানুষের নানাবিধ প্রয়োজন মেটাতে ইসলামে ব্যবসার বৈধতা দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম।’
তাকওয়ার মর্ম ও গুরুত্ব
প্রতিটি মুসলিমের জীবনে তাকওয়া এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। তাকওয়া পরকালীন সাফল্য ও মুক্তির চাবিকাঠি। তাকওয়া হলো মহান আল্লাহর ভয়, ভালোবাসা এবং অতিশয় শ্রদ্ধাসহকারে তাঁর আনুগত্য করা এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে বিরত থাকা। পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অনেক জায়গায় তাকওয়ার গুরুত্ব আলোচিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর রাসুল (
মুসলিম বিশ্বে গ্রন্থাগারের সমৃদ্ধ অতীত
লাইব্রেরি বা গ্রন্থাগার জ্ঞানের বাতিঘর। ইসলামের সোনালি যুগে মুসলমানরা কোরআন-হাদিস, ভাষা ও অন্যান্য জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করেন। এরপর গ্রিক, সংস্কৃত ও ফারসি জ্ঞানভান্ডার আরবিতে রূপান্তর করে বিশ্বজ্ঞানের আলোয় আলোকিত হন। সুতরাং জ্ঞানচর্চার প্রয়োজনে স্বাভাবিকভাবেই অসংখ্য সমৃদ
জীবনসায়াহ্নে নবীজির ৮ অসিয়ত
মহানবী (সা.) ছিলেন পুরো বিশ্বের জন্য শান্তির দূত। কিয়ামত পর্যন্ত আগত মানবজাতির কাছে হিদায়াতের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁকেই অর্পণ করা হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবেই উম্মতের প্রতি দরদ থেকে তিনি জীবনের শেষ দিনগুলোতে অনেক মূল্যবান অসিয়ত করে গেছেন। এখানে গুরুত্বপূর্ণ আটটি অসিয়তের কথা তুলে ধরা হলো—
কোরআনে যে ভূখণ্ডকে বরকতময় বলা হয়েছে
পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা একটি অঞ্চলকে পবিত্র ও বরকতময় আখ্যা দিয়েছেন, যেটিকে আগেকার যুগে শাম বলা হতো। মূলত শাম বলে সেকালে ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লেবানন, জর্ডান ও আশপাশের অঞ্চলকে বোঝানো হতো। এই ভূখণ্ডে অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন আল্লাহ তাআলা। তাই একে পৃথিবীর সভ্যতার কেন্দ্র বলা যায়। অবশ্য
সন্তানের প্রতি মা-বাবার ৫ কর্তব্য
সন্তান মহান আল্লাহর অমূল্য নিয়ামত। যার সন্তান নেই, সে বোঝে সন্তান না থাকা কতটা কষ্টের। মা-বাবার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য যেমন রয়েছে, তেমনি সন্তানের প্রতিও মা-বাবার রয়েছে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য। সুসন্তান পার্থিব জীবনে সুখ-শান্তি এবং পরকালে মুক্তির অন্যতম মাধ্যম।
উম্মতের প্রতি নবীজির ভালোবাসা
মহানবী (সা.) পুরো পৃথিবীবাসীর জন্য দয়া, মায়া-মমতা ও ভালোবাসার মহাসাগর ছিলেন। মানব ইতিহাসের সূচনাকাল থেকে আজ অবধি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মতো মানবদরদি কোনো নেতা আসেননি, কিয়ামত পর্যন্ত আসবেনও না। উম্মতের প্রতি তাঁর অগাধ ও নিঃস্বার্থ ভালোবাসা উপমাহীন। উম্মতের নাজাত-মুক্তি ও সর্বাঙ্গীণ সফলতা কামনায় তাঁর হৃ
পরকালের সবচেয়ে অসহায় ব্যক্তি কে
আমরা সাধারণত ধন-সম্পদ ও টাকাপয়সার মাধ্যমে ধনী কিংবা অসহায় নির্ণয় করি। এটিই দুনিয়ার রীতি। তবে পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে ধনী বা অসহায় যাচাই করা হবে নিষ্ঠার সঙ্গে করা আমলের মাধ্যমে। তবে শুধু আমল বা ইবাদত করলেই কিয়ামতের মাঠে পার পাওয়া যাবে না, মানুষের প্রতি অন্যায়-অনাচার থেকেও পবিত্র হতে হবে। কোনো অনাচার
অজ্ঞতা সম্পর্কে নবীজির সতর্কতা
ইসলাম সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক। অজ্ঞতা মানুষকে বিপথে পরিচালিত করে, পথভ্রষ্ট করে। অজ্ঞতাপ্রসূত কথা থেকে বিরত থাকতে আদেশ দিয়েছেন মহানবী (সা.)। এ ছাড়া কেয়ামতের আগে মুসলমানদের মধ্যে অজ্ঞতা বাড়বে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
দোয়া কেন কবুল হয় না
দোয়া ইবাদতের মূল। দোয়াকারীকে আল্লাহ তাআলা ভালোবাসেন। অনেকের অভিযোগ, ‘দোয়া করি কিন্তু কবুল হয় না।’ বস্তুত দোয়া কবুল হওয়ারও কিছু নিয়মনীতি রয়েছে।
অন্য ধর্মের উপাস্যকে গালি দেওয়া নিষেধ
ইসলামে অন্য ধর্মের উপাস্যকে গালি দিতে নিষেধ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘আর আল্লাহকে ছেড়ে যাদের তারা ডাকে, তাদের তোমরা গালি দিয়ো না।
যাচাই না করে সংবাদ প্রচার অনুচিত
সমাজে মিথ্যা সংবাদ ও গুজবের কারণে পরস্পরের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়, ঐক্য বিনষ্ট হয়, ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়, হানাহানি ও রক্তপাত ঘটানোর মতো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এ জন্য ইসলাম সংবাদ যাচাইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছে। যেমন পবিত্র কোরআনে সংবাদ যাচাই প্রসঙ্গে ইরশাদ করেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমাদের কাছে য
খতিবের যোগ্যতা ও গুণাবলি
মসজিদের ইমাম ও খতিব হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব। ইসলামের প্রথম যুগে সাধারণত খলিফাগণই রাষ্ট্রের প্রধান মসজিদে ইমাম ও খতিবের দায়িত্ব পালন করতেন। পরবর্তী সময় থেকে যোগ্যতাসম্পন্ন দ্বীনদার আলেমগণ এই গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়ে আসছেন।
রঙিন কাচের প্রদীপ ও মুসলিম বিশ্ব
অষ্টম শতক থেকে ইসলামি দুনিয়া সৌন্দর্য ও নান্দনিকতার উপাদানগুলোর বিকাশ ঘটিয়ে কাচশিল্পে বিরাট রূপান্তর ঘটায়। মসজিদ ও প্রাসাদগুলো আলোকিত করার জন্য রঙিন কাচের প্রদীপ তৈরির সূচনা হয় এ সময়। পরে ইউরোপ থেকে চীন পর্যন্ত বাণিজ্যিকভাবে তা পাঠানো হয়। এখানে মুসলিম সংস্কৃতিতে কাচের প্রদীপ ব্যবহারের একটি ইতিহাস পর
মুমিনের জীবনে নবীপ্রেম
মানবজাতির প্রতি মহানবী (সা.)-এর যে বিপুল অবদান রয়েছে, তার স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে ভালোবাসা উপহার দেওয়া ইমানের দাবি। মুমিন মাত্রই এই মহামানবের অকুণ্ঠ ভালোবাসা লালন করে। পবিত্র কোরআন-হাদিসে নবীপ্রেমের গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা এসেছে।
মসজিদে হট্টগোল করা কিয়ামতের আলামত
মসজিদ পবিত্রতম স্থান। একে সম্মান করা এবং এর পবিত্রতা রক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। এটি আল্লাহভীতির অন্যতম আলামত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে আল্লাহর নিদর্শনকে সম্মান করে, নিঃসন্দেহে তা অন্তরের তাকওয়া থেকেই।’ (সুরা হজ: ৩২)
আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষার ৩ ফজিলত
ইসলামি শরিয়তে একজন মুসলমানের জন্য আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে আত্মীয়তার সম্পর্ক নষ্ট করাকে কোনো গুনাহই মনে করা হয় না। ইহকালে ঐক্য ও সমঝোতা সৃষ্টি এবং পরকালে জান্নাত লাভের সর্বোত্তম উপায় আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা। নিচে আত্মীয়তা রক্ষার কয়েকটি ফজিলত আলোচনা করা হলো।