আজকের পত্রিকা
প্রশ্ন: করোনায় হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি খাতে কী প্রভাব পড়েছে?
আশরাফ মাসুদ: করোনায় আমাদের রপ্তানি খাত ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ৭৫ শতাংশ বাজার হারিয়েছি আমরা। চট্টগ্রামে বছর পাঁচেক আগে হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি করে এমন প্রায় ৭৫টি প্রতিষ্ঠান ছিল। বন্ধ হতে হতে করোনার আগে ৪৪টি প্রতিষ্ঠানে এসে ঠেকে। এখন মাত্র বড় ১০–১২টি প্রতিষ্ঠান চলছে। তাদের অবস্থাও খুব নাজুক।
প্রশ্ন: রপ্তানি কেমন কমেছে?
আশরাফ মাসুদ: ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত আমাদের রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা। ২০২১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত হয়েছে ৩ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা। প্রায় ৫২৭ কোটি টাকা রপ্তানি কমেছে এ বছর। বর্তমান অবস্থা আরও খারাপ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ থেকে কী কী ধরনের মাছ রপ্তানি হয়? কোন কোন দেশে?
আশরাফ মাসুদ: সামুদ্রিক বড় চিংড়ি, ইলিশ, রূপচাঁদা, কোরাল থেকে শুরু করে নানা ধরনের মাছ রপ্তানি হয়। মিঠা পানির রুই, কাতল, তেলাপিয়া, পাঙাশসহ কার্পজাতীয় মাছ। এ ছাড়া কুচিয়া, কাঁকড়া এবং অল্প ঝিনুকও রপ্তানি হয়। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো বিশেষ করে সৌদি আরব আমাদের প্রধান ক্রেতা। এর বাইরে ইউরোপ, আমেরিকারসহ বিশ্বের অন্তত ২৫টি দেশ ক্রেতা।
প্রশ্ন: রপ্তানিতে ধস নামার পেছনে কী কারণ দেখছেন?
আশরাফ মাসুদ: করোনায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লকডাউনে হোটেল, রেস্তোরাঁ বন্ধ। পর্যটন খাতও স্থবির। তাই রপ্তানি কমেছে। তা ছাড়া সৌদি আরব আমাদের থেকে আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে। আমাদের সাগরে মাছের পরিমাণও কমেছে, বাগদা চিংড়ির উৎপাদনও কমে গেছে।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে কী সুপারিশ করবেন?
আশরাফ মাসুদ: আমাদের চট্টগ্রামেই প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক কাজ হারিয়েছে এ খাতে। আমাদের টিকিয়ে রাখতে হলে শিগগিরই সৌদি আরবের সঙ্গে যোগাযোগ করে বাজার খুলে দেওয়া জরুরি। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করে এ খাতকে ঘুরে দাঁড়াতে সহযোগিতা করতে হবে সরকারকে।
প্রশ্ন: করোনায় হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি খাতে কী প্রভাব পড়েছে?
আশরাফ মাসুদ: করোনায় আমাদের রপ্তানি খাত ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ৭৫ শতাংশ বাজার হারিয়েছি আমরা। চট্টগ্রামে বছর পাঁচেক আগে হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি করে এমন প্রায় ৭৫টি প্রতিষ্ঠান ছিল। বন্ধ হতে হতে করোনার আগে ৪৪টি প্রতিষ্ঠানে এসে ঠেকে। এখন মাত্র বড় ১০–১২টি প্রতিষ্ঠান চলছে। তাদের অবস্থাও খুব নাজুক।
প্রশ্ন: রপ্তানি কেমন কমেছে?
আশরাফ মাসুদ: ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত আমাদের রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা। ২০২১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত হয়েছে ৩ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা। প্রায় ৫২৭ কোটি টাকা রপ্তানি কমেছে এ বছর। বর্তমান অবস্থা আরও খারাপ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ থেকে কী কী ধরনের মাছ রপ্তানি হয়? কোন কোন দেশে?
আশরাফ মাসুদ: সামুদ্রিক বড় চিংড়ি, ইলিশ, রূপচাঁদা, কোরাল থেকে শুরু করে নানা ধরনের মাছ রপ্তানি হয়। মিঠা পানির রুই, কাতল, তেলাপিয়া, পাঙাশসহ কার্পজাতীয় মাছ। এ ছাড়া কুচিয়া, কাঁকড়া এবং অল্প ঝিনুকও রপ্তানি হয়। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো বিশেষ করে সৌদি আরব আমাদের প্রধান ক্রেতা। এর বাইরে ইউরোপ, আমেরিকারসহ বিশ্বের অন্তত ২৫টি দেশ ক্রেতা।
প্রশ্ন: রপ্তানিতে ধস নামার পেছনে কী কারণ দেখছেন?
আশরাফ মাসুদ: করোনায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লকডাউনে হোটেল, রেস্তোরাঁ বন্ধ। পর্যটন খাতও স্থবির। তাই রপ্তানি কমেছে। তা ছাড়া সৌদি আরব আমাদের থেকে আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে। আমাদের সাগরে মাছের পরিমাণও কমেছে, বাগদা চিংড়ির উৎপাদনও কমে গেছে।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে কী সুপারিশ করবেন?
আশরাফ মাসুদ: আমাদের চট্টগ্রামেই প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক কাজ হারিয়েছে এ খাতে। আমাদের টিকিয়ে রাখতে হলে শিগগিরই সৌদি আরবের সঙ্গে যোগাযোগ করে বাজার খুলে দেওয়া জরুরি। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করে এ খাতকে ঘুরে দাঁড়াতে সহযোগিতা করতে হবে সরকারকে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪